ভারতের লোকসভা নির্বাচনে এককভাবে সর্বোচ্চ আসন পেলেও এবার সরকার গঠনের মতো একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে বিজেপি। ২০১৯ সালের তুলনায় এবারের নির্বাচনে অন্তত ৬৩টি আসন কমেছে দলটির। অন্যদিকে গতবারের তুলনায় ৪৪টি আসন বেড়েছে কংগ্রেসের। আর জোটগতভাবে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের ২৯৩ আসনের বিপরীতে কংগ্রেসের ইন্ডিয়া জোটের অর্জন ২৩২। ভোটের এমন ফল সামনে আসতেই প্রকাশ্য হচ্ছে বিজেপির অন্দরের বিভেদের সুর।
ভোটের ফল নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার টুইট করে দলের কর্মীদের শুভেচ্ছা জানান দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। কিন্তু সেই শুভেচ্ছাবার্তায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্দেশে কোনো শব্দও না থাকায় এ নিয়ে গুঞ্জন তৈরি হয়েছে দিল্লির রাজনীতিতে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া পোস্টে রাজনাথ লিখেছেন, ‘কর্মীদের ঘাম ও পরিশ্রমের কারণে লোকসভা ভোটে বিজেপি টানা তিনবার সাফল্য পেয়েছে। বিজেপি সভাপতি জে পি নাড্ডার নেতৃত্বে দেশজুড়ে কর্মীরা অক্লান্ত ও নিরলস চেষ্টা করেছেন। দলের সব কর্মীর প্রতি অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।’
রাজনাথের এ পোস্ট নিয়ে আলোচনার কারণ ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটের পর তিনি যে পোস্ট করেছিলেন, তার সঙ্গে এর ফারাক বিস্তর। সেবার তিনি লিখেছিলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বিজেপি সভাপতি অমিত শাহর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছি। এনডিএর এই বিপুল জয়ের জন্য তাঁদের অভিনন্দন জানিয়েছি।’
পোস্ট দুটি পাশাপাশি রেখে বিজেপিতে কানাঘুষা শুরু হয়েছে। কারণ, দলের মধ্যে অনেকেই মনে করেন, মোদির মন্ত্রিসভায় রাজনাথ বিগ ফোরে রয়েছেন ঠিকই, কিন্তু সেভাবে তাঁর কোনো ওজন নেই। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাজও আসলে পরিচালিত হয় প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয় থেকে। অথচ নরেন্দ্র মোদির অনেক আগে থেকে রাজনীতিতে রাজনাথের উত্থান। উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি। পরে বিজেপির সভাপতি হয়েছিলেন। কেন্দ্রে বাজপেয়ি সরকারের মন্ত্রীও ছিলেন।
রাজনাথের সমর্থকেরা মনে করেন, মোদি-শাহ জুটি বিজেপিকে হাইজ্যাক করে নিয়েছেন। দল ও সরকার এই দুজন লোকই চালান। তা ছাড়া সর্বভারতীয় রাজনীতিতেও অনেকের ধারণা, জগৎ প্রকাশ নাড্ডাকে কেবল আলংকারিক সভাপতি করে রাখা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে রাজনাথের এই পোস্ট দেখে অনেকে বলছেন, দলের মধ্যে এবার হয়তো একটি প্রেশার গ্রুপ তৈরির চেষ্টা করবেন রাজনাথ সিংরা। তা ছাড়া এবার শরিক দলনির্ভর সরকার চালাতে হবে মোদিকে। এমন সরকার পরিচালনায় রাজনাথ সিংয়ের মতো নেতাদের গুরুত্ব দিতেই হবে। কারণ, অতীতে বাজপেয়ি জমানায়ও শরিকদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার কাজটি তাঁকেই সামাল দিতে হয়েছে।
ভারতের লোকসভা নির্বাচনে এককভাবে সর্বোচ্চ আসন পেলেও এবার সরকার গঠনের মতো একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে বিজেপি। ২০১৯ সালের তুলনায় এবারের নির্বাচনে অন্তত ৬৩টি আসন কমেছে দলটির। অন্যদিকে গতবারের তুলনায় ৪৪টি আসন বেড়েছে কংগ্রেসের। আর জোটগতভাবে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের ২৯৩ আসনের বিপরীতে কংগ্রেসের ইন্ডিয়া জোটের অর্জন ২৩২। ভোটের এমন ফল সামনে আসতেই প্রকাশ্য হচ্ছে বিজেপির অন্দরের বিভেদের সুর।
ভোটের ফল নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার টুইট করে দলের কর্মীদের শুভেচ্ছা জানান দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। কিন্তু সেই শুভেচ্ছাবার্তায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্দেশে কোনো শব্দও না থাকায় এ নিয়ে গুঞ্জন তৈরি হয়েছে দিল্লির রাজনীতিতে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া পোস্টে রাজনাথ লিখেছেন, ‘কর্মীদের ঘাম ও পরিশ্রমের কারণে লোকসভা ভোটে বিজেপি টানা তিনবার সাফল্য পেয়েছে। বিজেপি সভাপতি জে পি নাড্ডার নেতৃত্বে দেশজুড়ে কর্মীরা অক্লান্ত ও নিরলস চেষ্টা করেছেন। দলের সব কর্মীর প্রতি অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।’
রাজনাথের এ পোস্ট নিয়ে আলোচনার কারণ ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটের পর তিনি যে পোস্ট করেছিলেন, তার সঙ্গে এর ফারাক বিস্তর। সেবার তিনি লিখেছিলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বিজেপি সভাপতি অমিত শাহর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছি। এনডিএর এই বিপুল জয়ের জন্য তাঁদের অভিনন্দন জানিয়েছি।’
পোস্ট দুটি পাশাপাশি রেখে বিজেপিতে কানাঘুষা শুরু হয়েছে। কারণ, দলের মধ্যে অনেকেই মনে করেন, মোদির মন্ত্রিসভায় রাজনাথ বিগ ফোরে রয়েছেন ঠিকই, কিন্তু সেভাবে তাঁর কোনো ওজন নেই। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাজও আসলে পরিচালিত হয় প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয় থেকে। অথচ নরেন্দ্র মোদির অনেক আগে থেকে রাজনীতিতে রাজনাথের উত্থান। উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি। পরে বিজেপির সভাপতি হয়েছিলেন। কেন্দ্রে বাজপেয়ি সরকারের মন্ত্রীও ছিলেন।
রাজনাথের সমর্থকেরা মনে করেন, মোদি-শাহ জুটি বিজেপিকে হাইজ্যাক করে নিয়েছেন। দল ও সরকার এই দুজন লোকই চালান। তা ছাড়া সর্বভারতীয় রাজনীতিতেও অনেকের ধারণা, জগৎ প্রকাশ নাড্ডাকে কেবল আলংকারিক সভাপতি করে রাখা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে রাজনাথের এই পোস্ট দেখে অনেকে বলছেন, দলের মধ্যে এবার হয়তো একটি প্রেশার গ্রুপ তৈরির চেষ্টা করবেন রাজনাথ সিংরা। তা ছাড়া এবার শরিক দলনির্ভর সরকার চালাতে হবে মোদিকে। এমন সরকার পরিচালনায় রাজনাথ সিংয়ের মতো নেতাদের গুরুত্ব দিতেই হবে। কারণ, অতীতে বাজপেয়ি জমানায়ও শরিকদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার কাজটি তাঁকেই সামাল দিতে হয়েছে।
পোপ ফ্রান্সিসের পোপ হিসেবে পথচলা ছিল অনন্য। দুর্নীতি দমন, শিশুদের ওপর যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ এবং চার্চের আইন আধুনিকীকরণের যে চেষ্টা তিনি করেছিলেন, তা সব সময় সফল না হলেও কোটি কোটি ক্যাথলিকের হৃদয় জিতে নিয়েছে।
৪০ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আশা প্রকাশ করেছেন, রাশিয়া ও ইউক্রেন কয়েক দিনের মধ্যেই যুদ্ধ বন্ধে একটি শান্তিচুক্তিতে পৌঁছাতে পারে। এমনকি এই সপ্তাহের মধ্যেই এই চুক্তি হতে পারে। ট্রাম্প মনে করেন, এরপর দুই দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যে মনযোগ দিতে পারবে।
১ ঘণ্টা আগেইয়েমেনের ইরান-সমর্থিত হুতিদের ওপর গত মার্চে চালানো মার্কিন সামরিক হামলার তথ্য একটি সিগন্যাল চ্যাট গ্রুপে শেয়ার করে নতুন বিতর্কের মুখে পড়েছেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ। বার্তা সংস্থা রয়টার্স একটি সূত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে। যে চ্যাট গ্রুপে তিনি এই গোপনীয় তথ্য শেয়ার করেছেন...
১ ঘণ্টা আগেক্যাথলিক খ্রিষ্টান ধর্মের সর্বোচ্চ নেতা পোপ ফ্রান্সিস আজ সোমবার সকালে মারা গেছেন। ভ্যাটিকান এই খবর নিশ্চিত করেছে। শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের চিকিৎসার পর কয়েক দিন আগে তিনি হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছিলেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর। পোপ হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের ১২ বছর পর তাঁর মৃত্যু হলো।
২ ঘণ্টা আগে