ভারতে গতকাল সোমবার থেকে নতুন তিনটি ফৌজদারি আইন কার্যকর হয়েছে। এগুলো হচ্ছে ভারতীয় ন্যায় সংহিতা, ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা ও ভারতীয় সাক্ষ্য অধিনিয়ম। এর মধ্য দিয়ে দেশটির আইনব্যবস্থা থেকে ব্রিটিশ আমলের নিয়মগুলো পুরোপুরি উঠে গেছে। তবে নতুন এ পদক্ষেপে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় এসেছে গণপিটুনির সাজার বিষয়টি। এত দিন এ ধরনের অপরাধের ক্ষেত্রে আলাদা কোনো আইন ছিল না। তবে নতুন আইনে গণপিটুনিতে কারও মৃত্যু হলে অপরাধীদের যাবজ্জীবন থেকে মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত সাজার কথা বলা হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, প্রথমবারের মতো গণপিটুনি ও বিদ্বেষপূর্ণ অপরাধে হত্যার ঘটনাকে একটি পৃথক বিভাগের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। জাতি, বর্ণ, সম্প্রদায় বা ব্যক্তিগত বিশ্বাসের মতো কারণে পাঁচ বা ততোধিক ব্যক্তি হত্যাকাণ্ড ঘটালে তা এই বিশেষ বিভাগের আওতায় পড়বে। এ ধরনের ঘটনায় মামলা হবে ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ১০৩ (২) ধারায়।
নতুন ফৌজদারি আইন চালু হলেও পুরোনো আইনগুলো যে একেবারেই ব্যবহার হবে না, এমন নয়। কেননা, ভারতের বিভিন্ন আদালত ও থানায় আগামী রোববার পর্যন্ত ঝুলন্ত মামলার সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৪ কোটি। এর সবই চলবে পুরোনো আইন অনুযায়ী।
নতুন তিন ফৌজদারি আইন কার্যকরের পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। গতকাল সোমবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ নিয়ে কথা বলেন তিনি। অমিত শাহ বলেন, ‘স্বাধীনতার ৭৭ বছর পর এই প্রথম দেশের আইন পুরোপুরি স্বদেশি হলো। ভারতীয় আত্মার যোগ হয়েছে সংবিধানে। এমন কিছু ধারা নতুন এই ফৌজদারি আইনে যুক্ত করা হয়েছে, তাতে অনেক গোষ্ঠী উপকৃত হবে। ভারতীয় দণ্ডবিধিতে এত দিন গণপিটুনি নিয়ে আলাদা কোনো ধারা ছিল না। কিন্তু এখন তা যুক্ত করা হয়েছে।’
নতুন আইনে বলা হয়েছে, প্রথম শুনানির ৬০ দিনের মধ্যে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করতে হবে। বিচারপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার ৪৫ দিনের মধ্যে সাজা ঘোষণা করতে হবে। তবে সমালোচকেরা বলছেন, এই তিন আইনে পুলিশের হাতে এমন ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, যা অতীতে ছিল না।
ভারতে গতকাল সোমবার থেকে নতুন তিনটি ফৌজদারি আইন কার্যকর হয়েছে। এগুলো হচ্ছে ভারতীয় ন্যায় সংহিতা, ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা ও ভারতীয় সাক্ষ্য অধিনিয়ম। এর মধ্য দিয়ে দেশটির আইনব্যবস্থা থেকে ব্রিটিশ আমলের নিয়মগুলো পুরোপুরি উঠে গেছে। তবে নতুন এ পদক্ষেপে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় এসেছে গণপিটুনির সাজার বিষয়টি। এত দিন এ ধরনের অপরাধের ক্ষেত্রে আলাদা কোনো আইন ছিল না। তবে নতুন আইনে গণপিটুনিতে কারও মৃত্যু হলে অপরাধীদের যাবজ্জীবন থেকে মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত সাজার কথা বলা হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, প্রথমবারের মতো গণপিটুনি ও বিদ্বেষপূর্ণ অপরাধে হত্যার ঘটনাকে একটি পৃথক বিভাগের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। জাতি, বর্ণ, সম্প্রদায় বা ব্যক্তিগত বিশ্বাসের মতো কারণে পাঁচ বা ততোধিক ব্যক্তি হত্যাকাণ্ড ঘটালে তা এই বিশেষ বিভাগের আওতায় পড়বে। এ ধরনের ঘটনায় মামলা হবে ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ১০৩ (২) ধারায়।
নতুন ফৌজদারি আইন চালু হলেও পুরোনো আইনগুলো যে একেবারেই ব্যবহার হবে না, এমন নয়। কেননা, ভারতের বিভিন্ন আদালত ও থানায় আগামী রোববার পর্যন্ত ঝুলন্ত মামলার সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৪ কোটি। এর সবই চলবে পুরোনো আইন অনুযায়ী।
নতুন তিন ফৌজদারি আইন কার্যকরের পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। গতকাল সোমবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ নিয়ে কথা বলেন তিনি। অমিত শাহ বলেন, ‘স্বাধীনতার ৭৭ বছর পর এই প্রথম দেশের আইন পুরোপুরি স্বদেশি হলো। ভারতীয় আত্মার যোগ হয়েছে সংবিধানে। এমন কিছু ধারা নতুন এই ফৌজদারি আইনে যুক্ত করা হয়েছে, তাতে অনেক গোষ্ঠী উপকৃত হবে। ভারতীয় দণ্ডবিধিতে এত দিন গণপিটুনি নিয়ে আলাদা কোনো ধারা ছিল না। কিন্তু এখন তা যুক্ত করা হয়েছে।’
নতুন আইনে বলা হয়েছে, প্রথম শুনানির ৬০ দিনের মধ্যে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করতে হবে। বিচারপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার ৪৫ দিনের মধ্যে সাজা ঘোষণা করতে হবে। তবে সমালোচকেরা বলছেন, এই তিন আইনে পুলিশের হাতে এমন ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, যা অতীতে ছিল না।
ইউক্রেন ও রাশিয়া পরস্পরের বিরুদ্ধে সাময়িক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘কেবল প্রচারের উদ্দেশ্যে’ এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার করেছেন।
৬ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে...
১০ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার, চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালারি গেরাসিমভের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষ এই ‘ইস্টার ট্রুস’ ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণা অনুযায়ী, স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখবে রাশিয়ার সেনাবাহিনী।
১৩ ঘণ্টা আগেঅস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগে