বাংলাদেশি তরুণ অনির্বাণ চৌধুরীকে বিয়ে করেছেন আসামে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অব আসামের (উলফা) প্রতিষ্ঠাতা নেতা অনুপ চেটিয়া ওরফে গোলাপ বড়ুয়ার মেয়ে বন্যা বড়ুয়া। গত ৩০ সেপ্টেম্বর আসামের ডিব্রুগড়ের জেরাইগাঁওয়ে তাঁরা বিয়ে করেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ডেকান হেরাল্ডের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
ডেকান হেরাল্ডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের কারাগারে বন্দী থাকাকালে অনুপ চেটিয়ার মেয়ে ঢাকার মাস্টারমাইন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে পড়তেন। সেখানেই তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয় অনির্বাণ চৌধুরীর। পরিচয় থেকে প্রেম। সেই প্রেমের সূত্র ধরেই বিয়ে। বন্যা বড়ুয়ার বাবা গোলাপ বড়ুয়া ওরফে অনুপ চেটিয়া আসামের মটক নৃ-গোষ্ঠীর সদস্য। মটক গোষ্ঠীর রীতিনীতি মেনেই বিষয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করা হয়।
এই বিয়ের বিষয়ে অনুপ চেটিয়া ডেকান হেরাল্ডকে গত বৃহস্পতিবার বলেন, ‘শুরুতে আমি জেলে থাকায় তাদের প্রেমের বিষয়ে কিছু জানতাম না। আমাদের এই বিয়ের বিষয়ে কোনো আপত্তি নেই।’এদিকে বাংলাদেশি তরুণের সঙ্গে অনুপ চেটিয়ার মেয়ের বিয়ে বেশ কিছু প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। বিশেষ করে ভারতীয়
নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন বা সিএএ নিয়ে। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, তবে কি অনুপ চেটিয়া বাংলাদেশিদের আসামের বৈধ নাগরিক হিসেবে স্বীকার করে নেওয়ার পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন।
তবে অনুপ চেটিয়ার ঘনিষ্ঠ এক সহযোগী বিষয়টি নিয়ে বলেছেন, অনির্বাণ চৌধুরীর স্থায়ী নিবাস বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার অভিজাত এলাকা ধানমন্ডিতে। সুতরাং, তাদের আসামের নাগরিক হওয়ার কোনো প্রয়োজনই নেই।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার এবং উলফার মধ্যে শান্তি আলোচনার উদ্যোগ নেওয়া হয়। সে সময় আলোচনার জন্য বাংলাদেশে গ্রেপ্তার অনুপ চেটিয়াকে ভারত সরকারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। সেই ঘটনার প্রায় সাত বছর পর এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হলো।
বাংলাদেশি তরুণ অনির্বাণ চৌধুরীকে বিয়ে করেছেন আসামে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অব আসামের (উলফা) প্রতিষ্ঠাতা নেতা অনুপ চেটিয়া ওরফে গোলাপ বড়ুয়ার মেয়ে বন্যা বড়ুয়া। গত ৩০ সেপ্টেম্বর আসামের ডিব্রুগড়ের জেরাইগাঁওয়ে তাঁরা বিয়ে করেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ডেকান হেরাল্ডের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
ডেকান হেরাল্ডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের কারাগারে বন্দী থাকাকালে অনুপ চেটিয়ার মেয়ে ঢাকার মাস্টারমাইন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে পড়তেন। সেখানেই তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয় অনির্বাণ চৌধুরীর। পরিচয় থেকে প্রেম। সেই প্রেমের সূত্র ধরেই বিয়ে। বন্যা বড়ুয়ার বাবা গোলাপ বড়ুয়া ওরফে অনুপ চেটিয়া আসামের মটক নৃ-গোষ্ঠীর সদস্য। মটক গোষ্ঠীর রীতিনীতি মেনেই বিষয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করা হয়।
এই বিয়ের বিষয়ে অনুপ চেটিয়া ডেকান হেরাল্ডকে গত বৃহস্পতিবার বলেন, ‘শুরুতে আমি জেলে থাকায় তাদের প্রেমের বিষয়ে কিছু জানতাম না। আমাদের এই বিয়ের বিষয়ে কোনো আপত্তি নেই।’এদিকে বাংলাদেশি তরুণের সঙ্গে অনুপ চেটিয়ার মেয়ের বিয়ে বেশ কিছু প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। বিশেষ করে ভারতীয়
নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন বা সিএএ নিয়ে। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, তবে কি অনুপ চেটিয়া বাংলাদেশিদের আসামের বৈধ নাগরিক হিসেবে স্বীকার করে নেওয়ার পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন।
তবে অনুপ চেটিয়ার ঘনিষ্ঠ এক সহযোগী বিষয়টি নিয়ে বলেছেন, অনির্বাণ চৌধুরীর স্থায়ী নিবাস বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার অভিজাত এলাকা ধানমন্ডিতে। সুতরাং, তাদের আসামের নাগরিক হওয়ার কোনো প্রয়োজনই নেই।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার এবং উলফার মধ্যে শান্তি আলোচনার উদ্যোগ নেওয়া হয়। সে সময় আলোচনার জন্য বাংলাদেশে গ্রেপ্তার অনুপ চেটিয়াকে ভারত সরকারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। সেই ঘটনার প্রায় সাত বছর পর এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হলো।
ভারত নয়াদিল্লিতে অবস্থিত পাকিস্তান হাইকমিশনের এক কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ এনে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দেশ ছাড়ার নির্দেশ দেয়। পাল্টা হিসেবে পাকিস্তানও ইসলামাবাদে অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশনের এক কর্মীকে ‘পারসোনা নন গ্রাটা’ বা অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দেশ ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের এক বিজেপি মন্ত্রীর মন্তব্য ঘিরে দেশজুড়ে তীব্র বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর কর্নেল সোফিয়া কুরেশিকে উদ্দেশ করে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করেন ওই মন্ত্রী। ‘অপারেশন সিন্দুর’ নিয়ে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রির সঙ্গে একাধিকবার কর্নেল কুরেশিকে দেখা
২ ঘণ্টা আগেযুদ্ধ থেমে গেলেও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা অব্যাহত রয়েছে। এর মধ্যেই ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ এনে এক পাকিস্তানি কর্মকর্তাকে বহিষ্কার করেছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ওই কর্মকর্তাকে ‘পারসোনা নন গ্রাটা’ বা অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন থেকে
৩ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান সরকার ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) কনস্টেবল পূর্ণম কুমার শ’কে ফিরিয়ে দিয়েছে। গত ২৩ এপ্রিল বিএসএফের এই জওয়ান সীমান্ত পার হয়ে পাকিস্তানে চলে গেলে দেশটি নিরাপত্তাবাহিনীর হাতে আটক হন। সেই হিসাবে আজ বুধবার দীর্ঘ ২১ দিন পর তাঁকে ফেরত দেওয়া হলো।
৩ ঘণ্টা আগে