চলতি বছর ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ভারতরত্ন পাচ্ছেন পাঁচজন। যার মধ্যে দুজনই ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী। আজ শুক্রবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নতুন করে ৩ জনের নাম ঘোষণা করেছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
নরেন্দ্র মোদি আজ ভারতরত্ন পদকের জন্য ভারতের সাবেক দুই প্রধানমন্ত্রী পিভি নরসীমা রাও ও চৌধুরী চরণ সিংয়ের নাম ঘোষণা করেন। একই দিনে তিনি ভারতরত্ন পদকের জন্য কৃষি বিজ্ঞানী এমএস স্বামীনাথানের নামও ঘোষণা করেন। এর আগে, ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা লাল কৃষ্ণ আদভানির নামও ঘোষণা করেন মোদি। সেদিন তিনি বিহারের দুই বারের মুখ্যমন্ত্রী কর্পুরি ঠাকুরের নামও ঘোষণা করেন।
পিভি নরসীমা রাও ১৯২১ সালে অন্ধ প্রদেশের করিমনগরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি পড়ালেখা করেছেন হায়দরাবাদের ওসামানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ও নাগপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে। ১৯৯১ সাল থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত ভারতের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করা এই কৃষিবিদ অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া তিনি ভারতের পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়া সামলেছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর পদও।
চৌধুরী চরণ সিং জন্মগ্রহণ করেন উত্তর প্রদেশের মীরাটে। ১৯০২ সালে জন্ম নেওয়া এই রাজনীতিবিদ ১৯৭৯ সাল থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত ভারতের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া ১৯৬৭ সাল থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত তিনি উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
বিজেপির নেতা লাল কৃষ্ণ আদভানি অটল বিহারি বাজপেয়ি সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৯৯ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্বে ছিলেন। এ ছাড়া এই নেতা তিন দফায় ১৯৮৬-৯০,১৯৯৩-৯৮ এবং ২০০৪-০৫ সাল পর্যন্ত বিজেপির জাতীয় প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেন।
চলতি বছরে ভারতরত্ন পাওয়াদের মধ্যে একজন বিহারের দুইবারে মুখ্যমন্ত্রী কর্পুরি ঠাকুর। বিহারের সমস্তিপুর জেলায় ১৯২৪ সালে জন্ম নেওয়া এই নেতা ১৯৭০-১৯৭১ এবং ১৯৭৭-১৯৭৯ সাল পর্যন্ত বিহারের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
চলতি বছরে ভারতরত্ন পাওয়াদের মধ্যে ব্যতিক্রম একজন। তিনি এমএস স্বামীনাথান। ১৯২৫ সালে জন্ম নেওয়া এই কৃষি বিজ্ঞানীকে ভারতের সবুজ বিপ্লবের জনক বলা হয়।
উল্লেখ্য, ১৯৫৪ সালে প্রথমবারের মতো ভারতরত্ন পদক চালু করা হয়। মূলত মানবজাতির কল্যাণে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ভারত সরকার এই পদক দেয়। এ ক্ষেত্রে ধর্ম, বর্ণ বা লিঙ্গ—কোনো পরিচয়ই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে না। সাধারণত, ভারতের প্রধানমন্ত্রী প্রতিবছর এই পদকের জন্য মনোনীত করেন এবং তারপর রাষ্ট্রপতির আদেশে তা বাস্তবায়িত হয়।
চলতি বছর ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ভারতরত্ন পাচ্ছেন পাঁচজন। যার মধ্যে দুজনই ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী। আজ শুক্রবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নতুন করে ৩ জনের নাম ঘোষণা করেছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
নরেন্দ্র মোদি আজ ভারতরত্ন পদকের জন্য ভারতের সাবেক দুই প্রধানমন্ত্রী পিভি নরসীমা রাও ও চৌধুরী চরণ সিংয়ের নাম ঘোষণা করেন। একই দিনে তিনি ভারতরত্ন পদকের জন্য কৃষি বিজ্ঞানী এমএস স্বামীনাথানের নামও ঘোষণা করেন। এর আগে, ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা লাল কৃষ্ণ আদভানির নামও ঘোষণা করেন মোদি। সেদিন তিনি বিহারের দুই বারের মুখ্যমন্ত্রী কর্পুরি ঠাকুরের নামও ঘোষণা করেন।
পিভি নরসীমা রাও ১৯২১ সালে অন্ধ প্রদেশের করিমনগরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি পড়ালেখা করেছেন হায়দরাবাদের ওসামানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ও নাগপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে। ১৯৯১ সাল থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত ভারতের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করা এই কৃষিবিদ অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া তিনি ভারতের পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়া সামলেছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর পদও।
চৌধুরী চরণ সিং জন্মগ্রহণ করেন উত্তর প্রদেশের মীরাটে। ১৯০২ সালে জন্ম নেওয়া এই রাজনীতিবিদ ১৯৭৯ সাল থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত ভারতের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া ১৯৬৭ সাল থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত তিনি উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
বিজেপির নেতা লাল কৃষ্ণ আদভানি অটল বিহারি বাজপেয়ি সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৯৯ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্বে ছিলেন। এ ছাড়া এই নেতা তিন দফায় ১৯৮৬-৯০,১৯৯৩-৯৮ এবং ২০০৪-০৫ সাল পর্যন্ত বিজেপির জাতীয় প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেন।
চলতি বছরে ভারতরত্ন পাওয়াদের মধ্যে একজন বিহারের দুইবারে মুখ্যমন্ত্রী কর্পুরি ঠাকুর। বিহারের সমস্তিপুর জেলায় ১৯২৪ সালে জন্ম নেওয়া এই নেতা ১৯৭০-১৯৭১ এবং ১৯৭৭-১৯৭৯ সাল পর্যন্ত বিহারের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
চলতি বছরে ভারতরত্ন পাওয়াদের মধ্যে ব্যতিক্রম একজন। তিনি এমএস স্বামীনাথান। ১৯২৫ সালে জন্ম নেওয়া এই কৃষি বিজ্ঞানীকে ভারতের সবুজ বিপ্লবের জনক বলা হয়।
উল্লেখ্য, ১৯৫৪ সালে প্রথমবারের মতো ভারতরত্ন পদক চালু করা হয়। মূলত মানবজাতির কল্যাণে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ভারত সরকার এই পদক দেয়। এ ক্ষেত্রে ধর্ম, বর্ণ বা লিঙ্গ—কোনো পরিচয়ই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে না। সাধারণত, ভারতের প্রধানমন্ত্রী প্রতিবছর এই পদকের জন্য মনোনীত করেন এবং তারপর রাষ্ট্রপতির আদেশে তা বাস্তবায়িত হয়।
পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে সারা বিশ্বের ক্যাথলিক সম্প্রদায়সহ বিভিন্ন দেশ গভীর শোক প্রকাশ করেছে। ভারত সরকার তাঁর প্রতি সম্মান জানিয়ে ৩ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে। বিশ্বের উল্লেখযোগ্য প্রায় সকল রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান তাঁর মৃত্যুতে শোকবার্তা পাঠিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেহাওয়াইয়ে ভ্রমণে গিয়ে মার্কিন সীমান্তরক্ষীদের হাতে দেহ তল্লাশি ও রাতভর আটকের শিকার হয়েছেন দুই জার্মান কিশোরী। পর্যাপ্ত সময়ের জন্য হোটেল বুকিং না থাকায় তাদের সন্দেহজনক মনে করে এই ব্যবস্থা নেয় যুক্তরাষ্ট্রের কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশন (সিবিপি)।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল প্রায় চার বছরের পুরোনো একটি মামলায় ভারতের প্রতিযোগিতা কমিশন তথা সিসিআই-এর সঙ্গে নিষ্পত্তিতে পৌঁছেছে। অ্যান্ড্রয়েড স্মার্ট টিভির বাজারে গুগল অনৈতিক ও প্রতিযোগিতাবিরোধী ব্যবসায়িক চর্চা করছে, এমন অভিযোগের প্রেক্ষিতে এই নিষ্পত্তি হয়েছে। গুগল,
৬ ঘণ্টা আগেভারতের সড়ক নিরাপত্তা সংকট অত্যন্ত ভয়াবহ। চলমান এই সমস্যা প্রতিদিন বহু মানুষের প্রাণ কেড়ে নিচ্ছে। ২০২৩ সালে এই সংকট আরও তীব্র হয়েছে। জানা গেছে, সে বছর সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতে ১ লাখ ৭২ হাজারেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এর অর্থ প্রতিদিন ৪৭৪ জন বা প্রতি তিন মিনিটে প্রায় একজন মারা গেছেন।
৬ ঘণ্টা আগে