১৯৬৮ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি হিমাচল প্রদেশের চণ্ডীগড় থেকে ১০২ জন যাত্রী নিয়ে উড়াল দিয়েছিল ভারতীয় বিমানবাহিনীর একটি উড়োজাহাজ। রোটাং পাসের কাছে বিধ্বস্ত হয় এটি। দুর্ঘটনার ৫৬ বছর নিহত চারজনের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে ভারতীয় সেনাবাহিনী।
সেদিন এন-১২ নামের উড়োজাহাজটি চণ্ডীগড় ছাড়ার অল্প সময় পরেই নিখোঁজ হয়। রোটাং পাসের কাছে ভয়ানক বৈরী আবহাওয়ার মুখে পড়ে বিধ্বস্ত হয় এটি। উড়োজাহাজের ধ্বংসাবশেষ ও নিহতদের দেহাবশেষ হারিয়ে যায় বরফের রাজ্যে।
সেনাবাহিনী জানিয়েছে, ভারতীয় সেনাবাহিনীর দোগরা স্কাউট নামের ইউনিটের নেতৃত্বে এই অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান বৃহত্তর চন্দ্র ভাগা মাউন্টেন এক্সপিডিশনের অংশ। এতে সহায়তা করছেন তিরাঙ্গা মাউন্টেন রেসকিউর প্রতিনিধিরা।
এসব তথ্য জানা যায় ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদনে।
অটল বিহারি বাজপেয়ী ইনস্টিটিউট অব মাউন্টেনিয়ারিংয়ের পর্বতারোহীরা প্রথম বিধ্বস্ত উড়োজাহাজের ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কার করেন ২০০৩ সালে। পরবর্তী বছরগুলোতে ভারতীয় সেনাবাহিনী বেশ কয়েকটি অভিযান চালায়। ২০০৫, ২০০৬, ২০১৩ এবং ২০১৯ সালের অভিযানে সামনে থেকে নোতৃত্ব দেন দোগরা স্কাউটের সদস্যরা।
বৈরী আবহাওয়া এবং জায়গাটির দুর্গমতার কারণে ২০১৯ সাল পর্যন্ত কেবল পাঁচটি মৃতদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়। গত রোববার চন্দ্র ভাগা মাউন্টেন এক্সপিডিশন আরও চারটি মরদেহ উদ্ধার করে। এতে দুর্ঘটনায় নিহতদের উদ্ধার করা মৃতদেহের সংখ্যা গিয়ে পৌঁছাল ৯-এ।
নতুন উদ্ধার হওয়া চার মৃতদেহের মধ্যে তিনজনের পরিচয় পাওয়া গেছে বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। এই মৃতদেহগুলো প্রায় অবিকৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। তাঁরা হলেন—সিপাহি মালখান সিং ও সিপাহি নারায়ণ সিং এবং ক্রাফটসম্যান টমাস চরণ। অপর মৃতদেহ থেকে উদ্ধার হওয়া নথিগুলো চূড়ান্তভাবে ব্যক্তিটিকে শনাক্ত করতে পারেনি।
চরণ কেরালার পাথানামথিতা জেলার এলানথুরের বাসিন্দা ছিলেন। সরকারি নথি থেকে প্রাপ্ত তথ্যের সাহায্যে মালখান সিংয়ের পরিচয় নিশ্চিত করা হয়। আর্মি মেডিকেল কোরে কর্মরত সিপাহি নারায়ণ সিংকেও সরকারি নথির মাধ্যমে শনাক্ত করা হয়। সিং উত্তরাখণ্ডের গাড়ওয়ালের চামোলি তেহসিলের কোলাপাদি গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।
আগামী ১০ অক্টোবর পর্যন্ত এই অনুসন্ধান চলবে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী।
১৯৬৮ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি হিমাচল প্রদেশের চণ্ডীগড় থেকে ১০২ জন যাত্রী নিয়ে উড়াল দিয়েছিল ভারতীয় বিমানবাহিনীর একটি উড়োজাহাজ। রোটাং পাসের কাছে বিধ্বস্ত হয় এটি। দুর্ঘটনার ৫৬ বছর নিহত চারজনের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে ভারতীয় সেনাবাহিনী।
সেদিন এন-১২ নামের উড়োজাহাজটি চণ্ডীগড় ছাড়ার অল্প সময় পরেই নিখোঁজ হয়। রোটাং পাসের কাছে ভয়ানক বৈরী আবহাওয়ার মুখে পড়ে বিধ্বস্ত হয় এটি। উড়োজাহাজের ধ্বংসাবশেষ ও নিহতদের দেহাবশেষ হারিয়ে যায় বরফের রাজ্যে।
সেনাবাহিনী জানিয়েছে, ভারতীয় সেনাবাহিনীর দোগরা স্কাউট নামের ইউনিটের নেতৃত্বে এই অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান বৃহত্তর চন্দ্র ভাগা মাউন্টেন এক্সপিডিশনের অংশ। এতে সহায়তা করছেন তিরাঙ্গা মাউন্টেন রেসকিউর প্রতিনিধিরা।
এসব তথ্য জানা যায় ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদনে।
অটল বিহারি বাজপেয়ী ইনস্টিটিউট অব মাউন্টেনিয়ারিংয়ের পর্বতারোহীরা প্রথম বিধ্বস্ত উড়োজাহাজের ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কার করেন ২০০৩ সালে। পরবর্তী বছরগুলোতে ভারতীয় সেনাবাহিনী বেশ কয়েকটি অভিযান চালায়। ২০০৫, ২০০৬, ২০১৩ এবং ২০১৯ সালের অভিযানে সামনে থেকে নোতৃত্ব দেন দোগরা স্কাউটের সদস্যরা।
বৈরী আবহাওয়া এবং জায়গাটির দুর্গমতার কারণে ২০১৯ সাল পর্যন্ত কেবল পাঁচটি মৃতদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়। গত রোববার চন্দ্র ভাগা মাউন্টেন এক্সপিডিশন আরও চারটি মরদেহ উদ্ধার করে। এতে দুর্ঘটনায় নিহতদের উদ্ধার করা মৃতদেহের সংখ্যা গিয়ে পৌঁছাল ৯-এ।
নতুন উদ্ধার হওয়া চার মৃতদেহের মধ্যে তিনজনের পরিচয় পাওয়া গেছে বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। এই মৃতদেহগুলো প্রায় অবিকৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। তাঁরা হলেন—সিপাহি মালখান সিং ও সিপাহি নারায়ণ সিং এবং ক্রাফটসম্যান টমাস চরণ। অপর মৃতদেহ থেকে উদ্ধার হওয়া নথিগুলো চূড়ান্তভাবে ব্যক্তিটিকে শনাক্ত করতে পারেনি।
চরণ কেরালার পাথানামথিতা জেলার এলানথুরের বাসিন্দা ছিলেন। সরকারি নথি থেকে প্রাপ্ত তথ্যের সাহায্যে মালখান সিংয়ের পরিচয় নিশ্চিত করা হয়। আর্মি মেডিকেল কোরে কর্মরত সিপাহি নারায়ণ সিংকেও সরকারি নথির মাধ্যমে শনাক্ত করা হয়। সিং উত্তরাখণ্ডের গাড়ওয়ালের চামোলি তেহসিলের কোলাপাদি গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।
আগামী ১০ অক্টোবর পর্যন্ত এই অনুসন্ধান চলবে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী।
মেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
৯ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
২৬ মিনিট আগেইলন মাস্ক ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে দ্বন্দ্ব এখন প্রকাশ্য। এই নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতি ও প্রযুক্তি মহল যখন উত্তাল, তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া এসেছে মাস্কের বিচ্ছিন্ন মেয়ে ভিভিয়ান জেনা উইলসনের পক্ষ থেকে।
৪০ মিনিট আগেলন্ডনের মর্যাদাপূর্ণ হ্যাম পোলো ক্লাবের আন্তর্জাতিক দূত, ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ এবং বিশ্বের নানা দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে প্রযুক্তি সরবরাহকারী সফল ব্যবসায়ী—এই পরিচয়ে দীর্ঘদিন ধরে পরিচিত ছিলেন মোহাম্মেদ আসিফ হাফিজ।
১ ঘণ্টা আগে