কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে বিজেপির বড় ধরনের সাংগঠনিক পরিবর্তন হয়েছে। বিতর্কিত রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষকে তাঁর পদ থেকে সরিয়ে দিয়েছে বিজেপি। তাঁর জায়গায় ড. সুকান্ত মজুমদারকে রাজ্য সভাপতি করা হয়েছে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, দলের অন্তঃকোন্দল মেটাতেই রাজ্য নেতৃত্বে বদল আনলেন দিল্লির নেতারা। কারণ ভোটে পরাজয়ের পর থেকেই পশ্চিমবঙ্গে বিজেপিতে ভাঙন শুরু হয়েছে।
সোমবার সদ্য দলত্যাগী, সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় দিলীপ ঘোষকেই পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির পরাজয়ের জন্য দায়ী করেছিলেন। দিলীপের বিরুদ্ধে আরও অনেক রাজ্য নেতাই ক্ষিপ্ত।
ইতিমধ্যেই বাবুলসহ একাধিক জাতীয় সংসদ ও রাজ্য বিধানসভার সদস্য বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। প্রকাশ্যেই চলে আসে বিজেপির অন্তঃকোন্দল। ক্ষোভ বাড়তে থাকে দিলীপের বিরুদ্ধে।
তাই সোমবার আচমকাই দিলীপকে রাজ্য সভাপতির পদ থেকে সরিয়ে দেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। তাঁর জায়গায় নিয়ে আসায় হয় রাজ্য রাজনীতিতে অল্প পরিচিত মুখ সুকান্তকে।
বালুরঘাট থেকে জাতীয় সংসদে নির্বাচিত সদস্য সুকান্ত বহুদিন ধরেই বিজেপির আসল শক্তি রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের লোক। হিন্দুত্ববাদী সুকান্ত প্রচারে খুব একটা আসেননি। বিতর্কও নেই তাঁকে নিয়ে।
দিলীপ ঘোষের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২২ ডিসেম্বর। কিন্তু তার আগেই তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়। এমনকি ৩০ সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গের তিনটি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন। তবুও বদল করা হয় রাজ্য নেতৃত্ব।
এদিন সভাপতি বদলের পর দিলীপের প্রতিক্রিয়া, ভারতীয় জনতা পার্টির নতুন রাজ্য সভাপতি হিসেবে ড. সুকান্ত মজুমদারকে অভিনন্দন জানাই এবং তাঁর সাফল্য কামনা করি।
বিজেপি সূত্রের খবর, দিলীপ ঘোষকে দলের সর্বভারতীয় সহসভাপতি করা হয়েছে। এর আগে এই পদে পশ্চিমবঙ্গ থেকে মুকুল রায় ছিলেন। মুকুল এখন তৃণমূলে যাওয়ায় দিলীপকে সেই পদটি দেওয়া হয়।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে বিজেপির বড় ধরনের সাংগঠনিক পরিবর্তন হয়েছে। বিতর্কিত রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষকে তাঁর পদ থেকে সরিয়ে দিয়েছে বিজেপি। তাঁর জায়গায় ড. সুকান্ত মজুমদারকে রাজ্য সভাপতি করা হয়েছে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, দলের অন্তঃকোন্দল মেটাতেই রাজ্য নেতৃত্বে বদল আনলেন দিল্লির নেতারা। কারণ ভোটে পরাজয়ের পর থেকেই পশ্চিমবঙ্গে বিজেপিতে ভাঙন শুরু হয়েছে।
সোমবার সদ্য দলত্যাগী, সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় দিলীপ ঘোষকেই পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির পরাজয়ের জন্য দায়ী করেছিলেন। দিলীপের বিরুদ্ধে আরও অনেক রাজ্য নেতাই ক্ষিপ্ত।
ইতিমধ্যেই বাবুলসহ একাধিক জাতীয় সংসদ ও রাজ্য বিধানসভার সদস্য বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। প্রকাশ্যেই চলে আসে বিজেপির অন্তঃকোন্দল। ক্ষোভ বাড়তে থাকে দিলীপের বিরুদ্ধে।
তাই সোমবার আচমকাই দিলীপকে রাজ্য সভাপতির পদ থেকে সরিয়ে দেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। তাঁর জায়গায় নিয়ে আসায় হয় রাজ্য রাজনীতিতে অল্প পরিচিত মুখ সুকান্তকে।
বালুরঘাট থেকে জাতীয় সংসদে নির্বাচিত সদস্য সুকান্ত বহুদিন ধরেই বিজেপির আসল শক্তি রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের লোক। হিন্দুত্ববাদী সুকান্ত প্রচারে খুব একটা আসেননি। বিতর্কও নেই তাঁকে নিয়ে।
দিলীপ ঘোষের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২২ ডিসেম্বর। কিন্তু তার আগেই তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়। এমনকি ৩০ সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গের তিনটি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন। তবুও বদল করা হয় রাজ্য নেতৃত্ব।
এদিন সভাপতি বদলের পর দিলীপের প্রতিক্রিয়া, ভারতীয় জনতা পার্টির নতুন রাজ্য সভাপতি হিসেবে ড. সুকান্ত মজুমদারকে অভিনন্দন জানাই এবং তাঁর সাফল্য কামনা করি।
বিজেপি সূত্রের খবর, দিলীপ ঘোষকে দলের সর্বভারতীয় সহসভাপতি করা হয়েছে। এর আগে এই পদে পশ্চিমবঙ্গ থেকে মুকুল রায় ছিলেন। মুকুল এখন তৃণমূলে যাওয়ায় দিলীপকে সেই পদটি দেওয়া হয়।
পাকিস্তানের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন দেশটি গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) বর্তমান মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ অসিম মালিক। তিনি পাকিস্তানের দশম জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের খবরে এই তথ্য জানান
৪০ মিনিট আগেভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে টানা সপ্তম দিনের মতো গোলাগুলি হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার গভীর রাতে কাশ্মীরে বিবদমান সীমান্তে এই গোলাগুলি হয়। এতে কেউ হতাহত হয়েছে কিনা জানা যায়নি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেকাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
৮ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
৯ ঘণ্টা আগে