কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের বিজেপি বিরোধী দলগুলির মধ্যে অনৈক্যের চেহারা আরও স্পষ্ট হতে শুরু করেছে। কংগ্রেস ও তৃণমূলের মধ্যে প্রকাশ্যেই চলছে বিবৃতির লড়াই। উত্তর প্রদেশের লখিমপুর খেরিতে কৃষক হত্যাকাণ্ডে কংগ্রেস কিছুটা প্রচারের আলো দেখালেও সেখানে বিরোধী দল সমাজবাদী পার্টির সঙ্গে শতাব্দী প্রাচীন দলের ঝগড়া শুরু হয়েছে। মহারাষ্ট্র কংগ্রেস ও এনসিপি একসঙ্গে সরকার চালালেও একে অন্যকে আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে। সব মিলিয়ে বিরোধীদের অনৈক্যের ছবিই স্পষ্ট হচ্ছে ভারতে।
বিজেপির বিকল্প কে হবে তা নিয়েই ভারতে শুরু হয়েছে বিরোধীদের মধ্যে লড়াই। পশ্চিমবঙ্গে বিজেপিকে হারানোর পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিকল্প হিসাবে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিকেই তুলে ধরতে মরিয়া তৃণমূল। তবে পশ্চিমবঙ্গে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরীর অভিযোগ, মোদীর সঙ্গে 'গোপন ডিল করে' বিরোধী ঐক্য ভাঙতে চাইছেন মমতা।
তৃণমূলের নাম না করে, উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী তথা উত্তর প্রদেশের কংগ্রেস ভারপ্রাপ্ত ভূপেশ বাঘেল সামাজিক গণমাধ্যমে কটাক্ষ করেন, 'কংগ্রেস এমন নেতাদের ভাঙিয়ে নিয়ে কেউ কেউ জাতীয় বিকল্প হতে চাইছে।' সেই সঙ্গে জাতীয় বিকল্প হয়ে উঠতে যে গোটা দেশে নিজেদের প্রভাব জরুরি সেটাও স্মরণ করিয়ে দেন বাঘেল। তাঁর সাফ কথা, দল ভাঙিয়ে জাতীয় বিকল্প হয় না। তবে প্রথমবারের মুখ্যমন্ত্রী বাঘেলের জবাব কংগ্রেসের নাম করেই দিয়েছে তৃণমূল। আমেঠি কেন্দ্রে রাহুল গান্ধীর হার নিয়ে তৃণমূলের টুইটার হ্যান্ডল থেকে কংগ্রেসকে খোঁচা দেওয়া হয়।
এরই মধ্যে তৃণমূল নেত্রী মমতা ব্যানার্জি নিজেই দলের মুখপত্র জাগো বাংলার শারদীয় সংখ্যায় কংগ্রেসকে খোঁচা দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন শতাব্দী প্রাচীন দলটির নেতৃত্ব তিনি ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটে মানবেন না। তাঁর ভাইপো, তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক ব্যানার্জি দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, 'সিপিএম রাস্তায় নেই। আর কংগ্রেস অস্তিত্বহীন। বাম-কংগ্রেসকে ভোট দেওয়া মানে ভোট নষ্ট করা। বিজেপিকে হারাতে হলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত শক্তিশালী করতে হবে।'
সামনেই উত্তর প্রদেশসহ ভারতের ৫ রাজ্যে ভোট। কিন্তু বিরোধীদের মধ্যে ঐক্যের কোনো লক্ষণ নেই। বরং নিজেরা যেভাবে বিবৃতির লড়াই শুরু করেছেন তাতে করে আদৌ বিরোধী ভোট ভাগাভাগি বন্ধ করার কোনো চেষ্টা হতে পারে বলে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেরা মনে করছেন না। ফলে বিরোধীদের ভোট ভাগাভাগিতে সুবিধা হতে পারে বিজেপির।
ভারতের বিজেপি বিরোধী দলগুলির মধ্যে অনৈক্যের চেহারা আরও স্পষ্ট হতে শুরু করেছে। কংগ্রেস ও তৃণমূলের মধ্যে প্রকাশ্যেই চলছে বিবৃতির লড়াই। উত্তর প্রদেশের লখিমপুর খেরিতে কৃষক হত্যাকাণ্ডে কংগ্রেস কিছুটা প্রচারের আলো দেখালেও সেখানে বিরোধী দল সমাজবাদী পার্টির সঙ্গে শতাব্দী প্রাচীন দলের ঝগড়া শুরু হয়েছে। মহারাষ্ট্র কংগ্রেস ও এনসিপি একসঙ্গে সরকার চালালেও একে অন্যকে আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে। সব মিলিয়ে বিরোধীদের অনৈক্যের ছবিই স্পষ্ট হচ্ছে ভারতে।
বিজেপির বিকল্প কে হবে তা নিয়েই ভারতে শুরু হয়েছে বিরোধীদের মধ্যে লড়াই। পশ্চিমবঙ্গে বিজেপিকে হারানোর পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিকল্প হিসাবে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিকেই তুলে ধরতে মরিয়া তৃণমূল। তবে পশ্চিমবঙ্গে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরীর অভিযোগ, মোদীর সঙ্গে 'গোপন ডিল করে' বিরোধী ঐক্য ভাঙতে চাইছেন মমতা।
তৃণমূলের নাম না করে, উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী তথা উত্তর প্রদেশের কংগ্রেস ভারপ্রাপ্ত ভূপেশ বাঘেল সামাজিক গণমাধ্যমে কটাক্ষ করেন, 'কংগ্রেস এমন নেতাদের ভাঙিয়ে নিয়ে কেউ কেউ জাতীয় বিকল্প হতে চাইছে।' সেই সঙ্গে জাতীয় বিকল্প হয়ে উঠতে যে গোটা দেশে নিজেদের প্রভাব জরুরি সেটাও স্মরণ করিয়ে দেন বাঘেল। তাঁর সাফ কথা, দল ভাঙিয়ে জাতীয় বিকল্প হয় না। তবে প্রথমবারের মুখ্যমন্ত্রী বাঘেলের জবাব কংগ্রেসের নাম করেই দিয়েছে তৃণমূল। আমেঠি কেন্দ্রে রাহুল গান্ধীর হার নিয়ে তৃণমূলের টুইটার হ্যান্ডল থেকে কংগ্রেসকে খোঁচা দেওয়া হয়।
এরই মধ্যে তৃণমূল নেত্রী মমতা ব্যানার্জি নিজেই দলের মুখপত্র জাগো বাংলার শারদীয় সংখ্যায় কংগ্রেসকে খোঁচা দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন শতাব্দী প্রাচীন দলটির নেতৃত্ব তিনি ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটে মানবেন না। তাঁর ভাইপো, তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক ব্যানার্জি দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, 'সিপিএম রাস্তায় নেই। আর কংগ্রেস অস্তিত্বহীন। বাম-কংগ্রেসকে ভোট দেওয়া মানে ভোট নষ্ট করা। বিজেপিকে হারাতে হলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত শক্তিশালী করতে হবে।'
সামনেই উত্তর প্রদেশসহ ভারতের ৫ রাজ্যে ভোট। কিন্তু বিরোধীদের মধ্যে ঐক্যের কোনো লক্ষণ নেই। বরং নিজেরা যেভাবে বিবৃতির লড়াই শুরু করেছেন তাতে করে আদৌ বিরোধী ভোট ভাগাভাগি বন্ধ করার কোনো চেষ্টা হতে পারে বলে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেরা মনে করছেন না। ফলে বিরোধীদের ভোট ভাগাভাগিতে সুবিধা হতে পারে বিজেপির।
পাকিস্তানের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন দেশটি গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) বর্তমান মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ অসিম মালিক। তিনি পাকিস্তানের দশম জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের খবরে এই তথ্য জানান
১ ঘণ্টা আগেভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে টানা সপ্তম দিনের মতো গোলাগুলি হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার গভীর রাতে কাশ্মীরে বিবদমান সীমান্তে এই গোলাগুলি হয়। এতে কেউ হতাহত হয়েছে কিনা জানা যায়নি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেকাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
৮ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
৯ ঘণ্টা আগে