অনলাইন ডেস্ক
চীনের হাংঝু শহরে একটি ভবনের ১৮ তলা থেকে পড়ে তিন বছরের এক শিশু অলৌকিকভাবে বেঁচে গেছে। ঘটনাটি ঘটে গত ১৫ জুলাই বেলা ৩টার দিকে। শিশুটি তখন তার দাদা-দাদির তত্ত্বাবধানে ছিল।
জিমু নিউজের বরাতে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, শিশুটি ঘুমিয়ে রয়েছে ভেবে তার দাদা-দাদি বাইরে বাজার করতে গিয়েছিলেন। এর মধ্যে ঘুম ভেঙে গেলে যেন বাইরে চলে না যায়—এ জন্য দরজায় বাইরে থেকে তালা মেরে যান তাঁরা।
দাদা-দাদি বাইরে থাকা অবস্থায় শিশুটি জেগে উঠে এবং বাথরুমে গিয়ে কমোডে উঠে একটি জানালার কাছে পৌঁছে যায়। জানালাটি খোলা ছিল এবং এতে কোনো সুরক্ষা গ্রিল ছিল না। পরে সেখান দিয়েই শিশুটি নিচে পড়ে যায়।
এক প্রতিবেশী শিশুটিকে মাটিতে পড়ে থাকতে দেখেন এবং সেই দৃশ্য ভিডিও করে তাঁদের আবাসনের ম্যানেজমেন্ট গ্রুপে পাঠান। এই ভিডিও দেখেই শিশুটির বাবা ঝু তাঁর ছেলের পড়ে যাওয়ার বিষয়টি প্রথম জানতে পারেন।
এ বিষয়ে সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টকে ঝু বলেন, ‘সিসিটিভি ফুটেজ দেখার আগপর্যন্ত আমি বিশ্বাসই করতে পারিনি যে, আমার ছেলে ১৮ তলা থেকে পড়ে গেছে!’
ফুটেজে দেখা যায়, শিশুটি ১৭ তলার একটি খোলা জানালার গা ঘেঁষে পড়ে যাচ্ছে এবং পড়ন্ত শরীরটি একটি গাছের ডালে গিয়ে লাগে। এতে তার গতি পরিবর্তিত হয়। সেখান থেকে সে সরাসরি কংক্রিটে না পড়ে মাটিতে গিয়ে পড়ে। আর মাটিতে একটি ঝোপের মধ্যে পড়ায় প্রাণে বেঁচে যায় সে।
ঘটনার পর আবাসনের কর্মীরা দ্রুত পুলিশ ও অ্যাম্বুলেন্সে খবর দেন এবং শিশুটিকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে পাঠানো হয়। চীনের ঝেজিয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের চিলড্রেনস হাসপাতালের চিকিৎসকেরা জানান, শিশুটির এমনভাবে বেঁচে যাওয়া একটি অলৌকিক ঘটনা।
এই দুর্ঘটনায় শিশুটির বাম হাত ভেঙেছে, মেরুদণ্ডে টান লেগেছে এবং কিছু অভ্যন্তরীণ অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে তার মাথায় কোনো আঘাত লাগেনি এবং পুরো সময়টিতে সে সজ্ঞান ছিল। এমনকি হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই সে চিকিৎসকদের অনুরোধ করে—বাবাকে বলো যেন একটা বাম্বলবি খেলনা এনে দেয়।
চীনা সংবাদমাধ্যমগুলোর তথ্য অনুযায়ী, শিশুটি ধীরে ধীরে সেরে উঠছে। চীনা সংস্কৃতি অনুযায়ী, কৃতজ্ঞতা প্রকাশের ঐতিহ্য মেনে শিশুটির পরিবার সেই গাছের গায়ে একটি বড় লাল ফুল বেঁধে দিয়েছে।
চীনের হাংঝু শহরে একটি ভবনের ১৮ তলা থেকে পড়ে তিন বছরের এক শিশু অলৌকিকভাবে বেঁচে গেছে। ঘটনাটি ঘটে গত ১৫ জুলাই বেলা ৩টার দিকে। শিশুটি তখন তার দাদা-দাদির তত্ত্বাবধানে ছিল।
জিমু নিউজের বরাতে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, শিশুটি ঘুমিয়ে রয়েছে ভেবে তার দাদা-দাদি বাইরে বাজার করতে গিয়েছিলেন। এর মধ্যে ঘুম ভেঙে গেলে যেন বাইরে চলে না যায়—এ জন্য দরজায় বাইরে থেকে তালা মেরে যান তাঁরা।
দাদা-দাদি বাইরে থাকা অবস্থায় শিশুটি জেগে উঠে এবং বাথরুমে গিয়ে কমোডে উঠে একটি জানালার কাছে পৌঁছে যায়। জানালাটি খোলা ছিল এবং এতে কোনো সুরক্ষা গ্রিল ছিল না। পরে সেখান দিয়েই শিশুটি নিচে পড়ে যায়।
এক প্রতিবেশী শিশুটিকে মাটিতে পড়ে থাকতে দেখেন এবং সেই দৃশ্য ভিডিও করে তাঁদের আবাসনের ম্যানেজমেন্ট গ্রুপে পাঠান। এই ভিডিও দেখেই শিশুটির বাবা ঝু তাঁর ছেলের পড়ে যাওয়ার বিষয়টি প্রথম জানতে পারেন।
এ বিষয়ে সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টকে ঝু বলেন, ‘সিসিটিভি ফুটেজ দেখার আগপর্যন্ত আমি বিশ্বাসই করতে পারিনি যে, আমার ছেলে ১৮ তলা থেকে পড়ে গেছে!’
ফুটেজে দেখা যায়, শিশুটি ১৭ তলার একটি খোলা জানালার গা ঘেঁষে পড়ে যাচ্ছে এবং পড়ন্ত শরীরটি একটি গাছের ডালে গিয়ে লাগে। এতে তার গতি পরিবর্তিত হয়। সেখান থেকে সে সরাসরি কংক্রিটে না পড়ে মাটিতে গিয়ে পড়ে। আর মাটিতে একটি ঝোপের মধ্যে পড়ায় প্রাণে বেঁচে যায় সে।
ঘটনার পর আবাসনের কর্মীরা দ্রুত পুলিশ ও অ্যাম্বুলেন্সে খবর দেন এবং শিশুটিকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে পাঠানো হয়। চীনের ঝেজিয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের চিলড্রেনস হাসপাতালের চিকিৎসকেরা জানান, শিশুটির এমনভাবে বেঁচে যাওয়া একটি অলৌকিক ঘটনা।
এই দুর্ঘটনায় শিশুটির বাম হাত ভেঙেছে, মেরুদণ্ডে টান লেগেছে এবং কিছু অভ্যন্তরীণ অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে তার মাথায় কোনো আঘাত লাগেনি এবং পুরো সময়টিতে সে সজ্ঞান ছিল। এমনকি হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই সে চিকিৎসকদের অনুরোধ করে—বাবাকে বলো যেন একটা বাম্বলবি খেলনা এনে দেয়।
চীনা সংবাদমাধ্যমগুলোর তথ্য অনুযায়ী, শিশুটি ধীরে ধীরে সেরে উঠছে। চীনা সংস্কৃতি অনুযায়ী, কৃতজ্ঞতা প্রকাশের ঐতিহ্য মেনে শিশুটির পরিবার সেই গাছের গায়ে একটি বড় লাল ফুল বেঁধে দিয়েছে।
ইতালির বিতর্কিত উদ্যোগকে অনুসরণ করে সমুদ্রপথে উদ্ধার হওয়া আশ্রয়প্রার্থীদের বিদেশের ডিপোর্টেশন সেন্টারে পাঠানোর পরিকল্পনা করছিল ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশ। তবে ইউরোপীয় শীর্ষ আদালতের (ইসিজি) এক রায়ে সেই পরিকল্পনায় বড়সড় ধাক্কা লাগল। যে মামলার সূত্র ধরে এই রায় এসেছে সেটি করেছিলেন দুই বাংলাদেশি।
১৬ মিনিট আগেদিমিত্রি মেদভেদেভের রাজনৈতিক যাত্রা এক অসাধারণ রূপান্তরের মধ্য দিয়ে ঘটেছে। ২০০৮ সালে যখন তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট হন, তখন তিনি যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার পাশে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, ‘বিশ্বের বহু সমস্যার সমাধান নির্ভর করে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার যৌথ সদিচ্ছার ওপর।’
২ ঘণ্টা আগেশ্রীনগর বিমানবন্দরে অতিরিক্ত কেবিন ব্যাগেজ নিয়ে বিতর্কের জেরে এক সিনিয়র সেনা কর্মকর্তা স্পাইসজেটের চার কর্মীকে মারাত্মকভাবে মারধর করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। বিমান সংস্থাটি আজ রোববার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, হত্যার উদ্দেশ্যে চালানো এই হামলায় তাদের কর্মীদের মেরুদণ্ডে ফাটল ও চোয়ালে গুরুতর আঘাত লেগেছে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সাউথ ক্যারোলিনার সাভানা রিভার সাইটে পারমাণবিক বর্জ্যের ট্যাংকের পাশে একটি বোলতার বাসা থেকে বিপজ্জনক মাত্রার তেজস্ক্রিয়তা শনাক্ত করা হয়েছে। মার্কিন জ্বালানি দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, বাসাটি সরকার-নির্ধারিত নিরাপদ মাত্রার চেয়ে প্রায় ১০ গুণ বেশি তেজস্ক্রিয়তা ছড়াচ্ছিল। কর্মকর্তাদের দাবি,
৪ ঘণ্টা আগে