কলকাতা সংবাদদাতা
ভারতের চলমান ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের সম্ভাব্য ফলাফল প্রসঙ্গে ভারতে ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ার খ্যাত রাজনৈতিক বিশ্লেষক প্রশান্ত কিশোর বলেছেন, এবারের নির্বাচনে বিজেপি ৩৭০টি আসন যেমন পাবে না, তেমনি দলটির জোট ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্সও (এনডিএ) ৪০০ আসন পার করতে পারবে না। ভারতীয় গণমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেছেন।
প্রশান্ত কিশোর বলেন, কখনো কখনো তাঁদের দলগুলোর আসন পাওয়ার বিষয়ে একটি সংখ্যা উল্লেখ করতে জোর করা হয়। কিন্তু তিনি যা বলেন, তা কেবলই অনুমান। কোন দল কটি আসন পাবে, তা কেউ জানে না। তিনি বলেন, ‘যখন ভিন্ন মতাদর্শের দুটি দল নির্বাচনে লড়াই করে, তখন কথার যুদ্ধ হবেই। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে এমন কিছু দেখা যাচ্ছে না, যেখান থেকে বলা যায় আশ্চর্য কিছু ঘটবে।’
সাক্ষাৎকারে প্রশান্ত কিশোর বলেন, সরকারের বিরুদ্ধে শক্তিশালী বিরোধী দল দরকার। তিনি বলেন, ২০১৯-এর নির্বাচনে কোনো দলই ৫০ শতাংশ ভোট পায়নি। বিজেপি পেয়েছিল ৪০ শতাংশের মতো ভোট। তাঁর মতে, এনডিএ জোট ৪০০ আসন না জিতলেও এবারও তারাই ক্ষমতায় আসবে। কারণ বিরোধীরা ততটা কার্যকর ও বিশ্বাসযোগ্য নয়। এবার এনডিএ জোটের আসনসংখ্যা কমতে পারে বলেও ইঙ্গিত করেন তিনি।
চলমান লোকসভা নির্বাচনের প্রথম থেকে পঞ্চম দফার ভোটের পর কংগ্রেসসহ বিরোধী দলগুলো দাবি করেছে, বিজেপি হেরে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে প্রশান্ত কিশোর বলেন, তাহলে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকেই বলতে হবে, বিজেপি কোথায় কত আসন হারাচ্ছে।
লোকসভা নির্বাচনের প্রক্রিয়ার শুরু থেকেই দেখা যাচ্ছে বিজেপি ও নরেন্দ্র মোদি রামমন্দির ও জাতীয়তাবাদের কথা বলছেন। তার পরও প্রশান্ত কিশোর মনে করেন, ভারতের অর্ধেকের বেশি হিন্দু বিজেপিকে ভোট দিচ্ছে না।
ভারতের এই ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ার বলেন, ২০১৯ সালের নির্বাচনে মুসলিমরা ভোট না দিলেও বিজেপি সারা দেশে ৩৮ শতাংশ ভোট পেয়েছে। অর্থাৎ, বিজেপি দেশের ৮০ শতাংশ হিন্দু জনসংখ্যার মধ্যে ৩৮ শতাংশ ভোট পেয়েছে। এর অর্থ হলো, বিজেপি অর্ধেকেরও কম হিন্দুর ভোট পেয়েছে।
কোন কোন হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক বিজেপিকে ভোট দিচ্ছে না—এই প্রশ্নের জবাবে প্রশান্ত কিশোর বলেন, হিন্দুদের মধ্যে যাঁরা গান্ধীকে বিশ্বাস করেন, তাঁরা বিজেপির হিন্দুত্বে বিশ্বাস করেন না। যাঁরা আম্বেদকরকে বিশ্বাস করেন, তাঁরা বিজেপির আদর্শ মানতে প্রস্তুত নন। কমিউনিস্ট মতাদর্শে বিশ্বাসী হিন্দুরা বিজেপিকে ভোট দিতে তৈরি নন। এ ছাড়া সমাজতান্ত্রিক লোহিয়ার মতাদর্শে বিশ্বাসী হিন্দুরাও বিজেপির আদর্শ মানতে তৈরি নন বলেও জানান তিনি।
প্রশান্ত কিশোরের মতে, বিজেপির বিরুদ্ধে জয়ী হতে চাইলে এই চার শ্রেণির ভোটারদের সঙ্গে বিরোধী দলগুলোর সংযোগ আরও বাড়াতে হবে।
ভারতের চলমান ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের সম্ভাব্য ফলাফল প্রসঙ্গে ভারতে ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ার খ্যাত রাজনৈতিক বিশ্লেষক প্রশান্ত কিশোর বলেছেন, এবারের নির্বাচনে বিজেপি ৩৭০টি আসন যেমন পাবে না, তেমনি দলটির জোট ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্সও (এনডিএ) ৪০০ আসন পার করতে পারবে না। ভারতীয় গণমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেছেন।
প্রশান্ত কিশোর বলেন, কখনো কখনো তাঁদের দলগুলোর আসন পাওয়ার বিষয়ে একটি সংখ্যা উল্লেখ করতে জোর করা হয়। কিন্তু তিনি যা বলেন, তা কেবলই অনুমান। কোন দল কটি আসন পাবে, তা কেউ জানে না। তিনি বলেন, ‘যখন ভিন্ন মতাদর্শের দুটি দল নির্বাচনে লড়াই করে, তখন কথার যুদ্ধ হবেই। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে এমন কিছু দেখা যাচ্ছে না, যেখান থেকে বলা যায় আশ্চর্য কিছু ঘটবে।’
সাক্ষাৎকারে প্রশান্ত কিশোর বলেন, সরকারের বিরুদ্ধে শক্তিশালী বিরোধী দল দরকার। তিনি বলেন, ২০১৯-এর নির্বাচনে কোনো দলই ৫০ শতাংশ ভোট পায়নি। বিজেপি পেয়েছিল ৪০ শতাংশের মতো ভোট। তাঁর মতে, এনডিএ জোট ৪০০ আসন না জিতলেও এবারও তারাই ক্ষমতায় আসবে। কারণ বিরোধীরা ততটা কার্যকর ও বিশ্বাসযোগ্য নয়। এবার এনডিএ জোটের আসনসংখ্যা কমতে পারে বলেও ইঙ্গিত করেন তিনি।
চলমান লোকসভা নির্বাচনের প্রথম থেকে পঞ্চম দফার ভোটের পর কংগ্রেসসহ বিরোধী দলগুলো দাবি করেছে, বিজেপি হেরে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে প্রশান্ত কিশোর বলেন, তাহলে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকেই বলতে হবে, বিজেপি কোথায় কত আসন হারাচ্ছে।
লোকসভা নির্বাচনের প্রক্রিয়ার শুরু থেকেই দেখা যাচ্ছে বিজেপি ও নরেন্দ্র মোদি রামমন্দির ও জাতীয়তাবাদের কথা বলছেন। তার পরও প্রশান্ত কিশোর মনে করেন, ভারতের অর্ধেকের বেশি হিন্দু বিজেপিকে ভোট দিচ্ছে না।
ভারতের এই ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ার বলেন, ২০১৯ সালের নির্বাচনে মুসলিমরা ভোট না দিলেও বিজেপি সারা দেশে ৩৮ শতাংশ ভোট পেয়েছে। অর্থাৎ, বিজেপি দেশের ৮০ শতাংশ হিন্দু জনসংখ্যার মধ্যে ৩৮ শতাংশ ভোট পেয়েছে। এর অর্থ হলো, বিজেপি অর্ধেকেরও কম হিন্দুর ভোট পেয়েছে।
কোন কোন হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক বিজেপিকে ভোট দিচ্ছে না—এই প্রশ্নের জবাবে প্রশান্ত কিশোর বলেন, হিন্দুদের মধ্যে যাঁরা গান্ধীকে বিশ্বাস করেন, তাঁরা বিজেপির হিন্দুত্বে বিশ্বাস করেন না। যাঁরা আম্বেদকরকে বিশ্বাস করেন, তাঁরা বিজেপির আদর্শ মানতে প্রস্তুত নন। কমিউনিস্ট মতাদর্শে বিশ্বাসী হিন্দুরা বিজেপিকে ভোট দিতে তৈরি নন। এ ছাড়া সমাজতান্ত্রিক লোহিয়ার মতাদর্শে বিশ্বাসী হিন্দুরাও বিজেপির আদর্শ মানতে তৈরি নন বলেও জানান তিনি।
প্রশান্ত কিশোরের মতে, বিজেপির বিরুদ্ধে জয়ী হতে চাইলে এই চার শ্রেণির ভোটারদের সঙ্গে বিরোধী দলগুলোর সংযোগ আরও বাড়াতে হবে।
পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে সারা বিশ্বের ক্যাথলিক সম্প্রদায়সহ বিভিন্ন দেশ গভীর শোক প্রকাশ করেছে। ভারত সরকার তাঁর প্রতি সম্মান জানিয়ে ৩ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে। বিশ্বের উল্লেখযোগ্য প্রায় সকল রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান তাঁর মৃত্যুতে শোকবার্তা পাঠিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগেহাওয়াইয়ে ভ্রমণে গিয়ে মার্কিন সীমান্তরক্ষীদের হাতে দেহ তল্লাশি ও রাতভর আটকের শিকার হয়েছেন দুই জার্মান কিশোরী। পর্যাপ্ত সময়ের জন্য হোটেল বুকিং না থাকায় তাদের সন্দেহজনক মনে করে এই ব্যবস্থা নেয় যুক্তরাষ্ট্রের কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশন (সিবিপি)।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল প্রায় চার বছরের পুরোনো একটি মামলায় ভারতের প্রতিযোগিতা কমিশন তথা সিসিআই-এর সঙ্গে নিষ্পত্তিতে পৌঁছেছে। অ্যান্ড্রয়েড স্মার্ট টিভির বাজারে গুগল অনৈতিক ও প্রতিযোগিতাবিরোধী ব্যবসায়িক চর্চা করছে, এমন অভিযোগের প্রেক্ষিতে এই নিষ্পত্তি হয়েছে। গুগল,
৮ ঘণ্টা আগেভারতের সড়ক নিরাপত্তা সংকট অত্যন্ত ভয়াবহ। চলমান এই সমস্যা প্রতিদিন বহু মানুষের প্রাণ কেড়ে নিচ্ছে। ২০২৩ সালে এই সংকট আরও তীব্র হয়েছে। জানা গেছে, সে বছর সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতে ১ লাখ ৭২ হাজারেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এর অর্থ প্রতিদিন ৪৭৪ জন বা প্রতি তিন মিনিটে প্রায় একজন মারা গেছেন।
৮ ঘণ্টা আগে