তৃণমূলের জাতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত কেন্দ্রের। পাশাপাশি তিনি বাংলাদেশ ইস্যুতে কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। অভিষেক এমন এক সময় এই মন্তব্য করলেন যেদিন (আজ বৃহস্পতিবার), বাংলাদেশে সাবেক ইসকন নেতা চিন্ময় দাসের জামিন আবেদন খারিজ করেছেন আদালত।
কলকাতার ডায়মন্ড হারবারে ‘সেবাশ্রয়’ প্রকল্পের অধীনে একটি মেডিকেল ক্যাম্প উদ্বোধনের সময় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাদেশ ইস্যুতে স্পষ্ট করে বলেন, রাজ্য সরকার কেন্দ্রের পাশে আছে এবং কেন্দ্রের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কোনো কথা বলবে না। তিনি বলেন, ‘আমরা চাই কেন্দ্র একটি উপযুক্ত জবাব দিক তাদের, যারা বাংলাদেশে মানুষের ওপর অত্যাচার করছে এবং তাদের রক্তচক্ষু দেখাচ্ছে।’
অভিষেক বলেন, ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। কারণ, তাদের উদাসীনতায় ভারতে বাংলাদেশ থেকে সন্ত্রাসী অনুপ্রবেশ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। তবে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের প্রশংসা করে তিনি বলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের ক্ষেত্রে সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছে। সম্প্রতি রাজ্যের বিশেষ টাস্কফোর্স বেশ কয়েকজন সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করেছে।’
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় মায়াকান্না করছেন। কেন্দ্র নীরবে কাজ করছে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে।’
তবে সুকান্তের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র সৌম্য আইচ রায় বলেছেন, ‘এটি একটি অত্যন্ত শিশুসুলভ মন্তব্য এবং জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়।’ তিনি স্পষ্ট করে বলেন, তৃণমূল কংগ্রেস চায় সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচারকারীদের শাস্তি হোক এবং কেন্দ্র সরকারব্যবস্থা নিক।
এদিকে, ভারতে বিদেশি নাগরিকদের আগমন ও প্রস্থান নিয়ে এক বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে দেখা গেছে, ভারত থেকে সবচেয়ে বেশি নাইজেরিয়ার নাগরিকদের বহিষ্কার করা হয়েছে। এরপরই রয়েছে বাংলাদেশ ও উগান্ডার নাগরিকেরা।
ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ২০২৩-২৪ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, এপ্রিল ২০২৩ থেকে মার্চ ২০২৪ পর্যন্ত ভারতে থেকে সর্বাধিক সংখ্যক নাইজেরিয়ার নাগরিকদের বহিষ্কার করা হয়েছে থেকে। প্রতিবেদনটি চলতি সপ্তাহের শুরুতে প্রকাশিত হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এই সময়কালে মোট ২ হাজার ৩৩১ জন বিদেশি নাগরিককে বহিষ্কার করা হয়েছে। এর মধ্যে ১ হাজার ৪৭০ জন নাইজেরিয়ার, ৪১১ জন বাংলাদেশের এবং ৭৮ জন উগান্ডার নাগরিক। যখন কোনো ব্যক্তি বৈধ ভিসা বা প্রয়োজনীয় নথিপত্র ছাড়া দেশে প্রবেশ করে বা ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও অবস্থান করেন, তখন তাঁকে বহিষ্কার করা হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিবাসন, ভিসা, বিদেশি অনুদান এবং নাগরিকত্ব সম্পর্কিত বিষয় পরিচালনার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত। তবে, বিদেশিদের দেশে প্রবেশ, অবস্থান, অভ্যন্তরীণ চলাচল এবং প্রস্থান নিয়ন্ত্রণ করে ব্যুরো অব ইমিগ্রেশন (বিওআই) এবং রাজ্য সরকার ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের পুলিশ কর্তৃপক্ষ।
তৃণমূলের জাতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত কেন্দ্রের। পাশাপাশি তিনি বাংলাদেশ ইস্যুতে কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। অভিষেক এমন এক সময় এই মন্তব্য করলেন যেদিন (আজ বৃহস্পতিবার), বাংলাদেশে সাবেক ইসকন নেতা চিন্ময় দাসের জামিন আবেদন খারিজ করেছেন আদালত।
কলকাতার ডায়মন্ড হারবারে ‘সেবাশ্রয়’ প্রকল্পের অধীনে একটি মেডিকেল ক্যাম্প উদ্বোধনের সময় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাদেশ ইস্যুতে স্পষ্ট করে বলেন, রাজ্য সরকার কেন্দ্রের পাশে আছে এবং কেন্দ্রের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কোনো কথা বলবে না। তিনি বলেন, ‘আমরা চাই কেন্দ্র একটি উপযুক্ত জবাব দিক তাদের, যারা বাংলাদেশে মানুষের ওপর অত্যাচার করছে এবং তাদের রক্তচক্ষু দেখাচ্ছে।’
অভিষেক বলেন, ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। কারণ, তাদের উদাসীনতায় ভারতে বাংলাদেশ থেকে সন্ত্রাসী অনুপ্রবেশ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। তবে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের প্রশংসা করে তিনি বলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের ক্ষেত্রে সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছে। সম্প্রতি রাজ্যের বিশেষ টাস্কফোর্স বেশ কয়েকজন সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করেছে।’
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় মায়াকান্না করছেন। কেন্দ্র নীরবে কাজ করছে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে।’
তবে সুকান্তের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র সৌম্য আইচ রায় বলেছেন, ‘এটি একটি অত্যন্ত শিশুসুলভ মন্তব্য এবং জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়।’ তিনি স্পষ্ট করে বলেন, তৃণমূল কংগ্রেস চায় সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচারকারীদের শাস্তি হোক এবং কেন্দ্র সরকারব্যবস্থা নিক।
এদিকে, ভারতে বিদেশি নাগরিকদের আগমন ও প্রস্থান নিয়ে এক বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে দেখা গেছে, ভারত থেকে সবচেয়ে বেশি নাইজেরিয়ার নাগরিকদের বহিষ্কার করা হয়েছে। এরপরই রয়েছে বাংলাদেশ ও উগান্ডার নাগরিকেরা।
ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ২০২৩-২৪ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, এপ্রিল ২০২৩ থেকে মার্চ ২০২৪ পর্যন্ত ভারতে থেকে সর্বাধিক সংখ্যক নাইজেরিয়ার নাগরিকদের বহিষ্কার করা হয়েছে থেকে। প্রতিবেদনটি চলতি সপ্তাহের শুরুতে প্রকাশিত হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এই সময়কালে মোট ২ হাজার ৩৩১ জন বিদেশি নাগরিককে বহিষ্কার করা হয়েছে। এর মধ্যে ১ হাজার ৪৭০ জন নাইজেরিয়ার, ৪১১ জন বাংলাদেশের এবং ৭৮ জন উগান্ডার নাগরিক। যখন কোনো ব্যক্তি বৈধ ভিসা বা প্রয়োজনীয় নথিপত্র ছাড়া দেশে প্রবেশ করে বা ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও অবস্থান করেন, তখন তাঁকে বহিষ্কার করা হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিবাসন, ভিসা, বিদেশি অনুদান এবং নাগরিকত্ব সম্পর্কিত বিষয় পরিচালনার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত। তবে, বিদেশিদের দেশে প্রবেশ, অবস্থান, অভ্যন্তরীণ চলাচল এবং প্রস্থান নিয়ন্ত্রণ করে ব্যুরো অব ইমিগ্রেশন (বিওআই) এবং রাজ্য সরকার ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের পুলিশ কর্তৃপক্ষ।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর চব্বিশ পরগনায় তিন বাংলাদেশি নাগরিককে সম্প্রতি আটক করে পরে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। আটককৃতদের মধ্যে দুইজন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা এবং অপরজন বাংলাদেশ পুলিশের এসপি পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেচীনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের অনুরোধেই এই আলোচনা হয়েছে। তবে এর বেশি বিস্তারিত তথ্য জানায়নি তারা। হোয়াইট হাউস তাৎক্ষণিকভাবে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
৪ ঘণ্টা আগেভারতের পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেসের সংসদ সদস্য মহুয়া মৈত্র এবং সাবেক বিজেডি সাংসদ ও সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী পিনাকী মিশ্র জার্মানিতে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার এনডিটিভি সহ ভারতীয় একাধিক সংবাদমাধ্যমের বরাতে এই খবর জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেসিমলা চুক্তি প্রসঙ্গে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দপ্তর (এফও) জানিয়েছে, ভারতের সঙ্গে কোনো দ্বিপক্ষীয় চুক্তি বাতিলের বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগে