ভারতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিরোধীদলীয় জোট ইন্ডিয়া ক্ষমতায় এলে কংগ্রেসের বর্তমান সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে অথবা সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী প্রধানমন্ত্রী হবেন। এমনটাই মনে করেন কংগ্রেসের ওয়ার্কিং কমিটির সদস্য ও শীর্ষ নেতা শশী থারুর। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্যের ট্রিবান্ডাম বা তিরুবনন্তপুরমে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপকালে গতকাল সোমবার প্রসঙ্গক্রমে শশী থারুর এ কথা বলেন। শশী থারুর আশা প্রকাশ করেন, ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপির বিরুদ্ধে বিরোধী দলগুলোর একটি দারুণ জোট ইন্ডিয়া। আর তাই ২০২৪ সালের আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিরোধীরা জয়লাভ করতে পারে। তিনি আশা প্রকাশ করেছেন, আগামী নির্বাচনে বিজেপি বিশাল ব্যবধানে পরাজিত হবে।
নির্বাচনের পরের পরিস্থিতি কেমন হতে পারে—এমন একটি প্রশ্নের জবাবে কংগ্রেসের এই বর্ষীয়ান নেতা বলেন, ‘আমি মনে করি, জোটে একাধিক অংশীদার থাকায় ফলাফল প্রকাশ হওয়ার পরপরই প্রধানমন্ত্রী বাছাই করার জন্য দলগুলোর নেতাদের বসতে হবে। তবে আমার অনুমান, কংগ্রেস থেকে কেউ নির্বাচিত হলে সেটি হয় জনাব খাড়গে হবেন—এমনটা হলে তিনিই হবেন ভারতের প্রথম দলিত প্রধানমন্ত্রী—নয়তো রাহুল গান্ধী প্রধানমন্ত্রী হবেন।’
কংগ্রেসের বিগত সরকারে শশী থারুর কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ছিলেন। রাজনীতিতে আসার আগে শশী থারুর আমলা, কূটনীতিবিদ হিসেবে বেশ খ্যাতি কুড়িয়েছেন। ইতিহাসে তাঁর দখল দুর্দান্ত।
এর আগে চলতি বছরের ১৮ জুলাই আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতে বিজেপিবিরোধী জোট গঠন করে দুই ডজনেরও বেশি বিরোধী রাজনৈতিক দল। জোটের নাম দেওয়া হয় ‘ইন্ডিয়া—আইএনডিআইএ’ বা ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনক্লুসিভ অ্যালায়েন্স। জোটে পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেস, বিহারে ক্ষমতাসীন জনতা দল, তামিলনাড়ুর দ্রাবিড়া মুনেত্রা কাজাগাম, দিল্লিতে ক্ষমতাসীন আম আদমি পার্টিও শরিক হয়েছে।
ভারতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিরোধীদলীয় জোট ইন্ডিয়া ক্ষমতায় এলে কংগ্রেসের বর্তমান সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে অথবা সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী প্রধানমন্ত্রী হবেন। এমনটাই মনে করেন কংগ্রেসের ওয়ার্কিং কমিটির সদস্য ও শীর্ষ নেতা শশী থারুর। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্যের ট্রিবান্ডাম বা তিরুবনন্তপুরমে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপকালে গতকাল সোমবার প্রসঙ্গক্রমে শশী থারুর এ কথা বলেন। শশী থারুর আশা প্রকাশ করেন, ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপির বিরুদ্ধে বিরোধী দলগুলোর একটি দারুণ জোট ইন্ডিয়া। আর তাই ২০২৪ সালের আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিরোধীরা জয়লাভ করতে পারে। তিনি আশা প্রকাশ করেছেন, আগামী নির্বাচনে বিজেপি বিশাল ব্যবধানে পরাজিত হবে।
নির্বাচনের পরের পরিস্থিতি কেমন হতে পারে—এমন একটি প্রশ্নের জবাবে কংগ্রেসের এই বর্ষীয়ান নেতা বলেন, ‘আমি মনে করি, জোটে একাধিক অংশীদার থাকায় ফলাফল প্রকাশ হওয়ার পরপরই প্রধানমন্ত্রী বাছাই করার জন্য দলগুলোর নেতাদের বসতে হবে। তবে আমার অনুমান, কংগ্রেস থেকে কেউ নির্বাচিত হলে সেটি হয় জনাব খাড়গে হবেন—এমনটা হলে তিনিই হবেন ভারতের প্রথম দলিত প্রধানমন্ত্রী—নয়তো রাহুল গান্ধী প্রধানমন্ত্রী হবেন।’
কংগ্রেসের বিগত সরকারে শশী থারুর কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ছিলেন। রাজনীতিতে আসার আগে শশী থারুর আমলা, কূটনীতিবিদ হিসেবে বেশ খ্যাতি কুড়িয়েছেন। ইতিহাসে তাঁর দখল দুর্দান্ত।
এর আগে চলতি বছরের ১৮ জুলাই আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতে বিজেপিবিরোধী জোট গঠন করে দুই ডজনেরও বেশি বিরোধী রাজনৈতিক দল। জোটের নাম দেওয়া হয় ‘ইন্ডিয়া—আইএনডিআইএ’ বা ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনক্লুসিভ অ্যালায়েন্স। জোটে পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেস, বিহারে ক্ষমতাসীন জনতা দল, তামিলনাড়ুর দ্রাবিড়া মুনেত্রা কাজাগাম, দিল্লিতে ক্ষমতাসীন আম আদমি পার্টিও শরিক হয়েছে।
গাজায় ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিতর্কিত এক মার্কিন বাইকার গ্যাংয়ের সদস্যদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে বিবিসির এক অনুসন্ধানে জানা গেছে। এই গ্যাংটির নাম ‘ইনফিডেলস মোটরসাইকেল ক্লাব’। অতীতে এই ক্লাবের ইসলামবিদ্বেষী কর্মকাণ্ডের ইতিহাস রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনেপালের প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা, সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী ও জ্বালানি মন্ত্রী টপ বাহাদুর রায়মাঝি আবারও শিরোনাম হলেন। তবে নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির (মার্কস ও লেনিনপন্থী) এই নেতা এবার শিরোনাম হয়েছেন দেশে বিশৃঙ্খলার সুযোগে কারাগার থেকে পলায়ন করে।
২ ঘণ্টা আগেনেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে মঙ্গলবারের তুলনায় বুধবার সকাল কিছুটা শান্ত মনে হলেও পরিস্থিতি এখনো ভয়াবহ। ভোর থেকে এই শহরের প্রধান মোড়গুলোতে ব্যারিকেড বসিয়ে ভেতরের রাস্তা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিয়েছে সেনারা।
৩ ঘণ্টা আগেহিমালয়কন্যা নেপালে সরকারের দুর্নীতি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে অন্তত ২৯ জনের প্রাণ ঝরেছে। এরপর নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করায় সরকারেরও পতন হয়েছে। দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনাবাহিনী।
৪ ঘণ্টা আগে