প্রতিনিধি, কলকাতা (ভারত)
ভারতে শাসক দল বিজেপির বিরুদ্ধে ইস্যুর কোনো অভাব নেই। কিন্তু সেই ইস্যুকে কাজে লাগিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে তীব্র জনমত গড়ে তুলতে ব্যর্থ বিরোধীরা। গত সাত বছরে এমনটাই ধরা পড়েছে ভারতের জাতীয় রাজনীতিতে। সরকারের বিরুদ্ধে সামাজিক গণমাধ্যমে তীব্র কটাক্ষ আর জাতীয় সংসদে হই-হট্টগোলের মধ্যেই থেমে রয়েছে মোদী হটাও যাবতীয় কর্মসূচি। পথে নেমে তীব্র রাজনৈতিক আন্দোলনের ঝাঁঝ মোদী জমানা শুরু হতেই স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে ভারতে। কৃষকেরা আন্দোলন চালালেও সেই আন্দোলনকেও কাজে লাগাতে ব্যর্থ ভারতের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি।
পেট্রল-ডিজেল-রান্নার গ্যাসের হাত ধরে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে কয়েকগুণ। কৃষি আইনের মাধ্যমে কৃষকদের আর্থিক নিশ্চয়তা তুলে দেওয়া হয়েছে পুঁজিপতিদের হাতে। করোনা নিয়ে সরকারের ব্যর্থতা এবং মানুষের অর্থনৈতিক সমস্যা সমাধানে ব্যর্থ মোদী সরকার। পেগাসাস আড়ি পাতা কেলেঙ্কারিতে দেশবাসীর মৌলিক অধিকারটুকুও কেড়ে নেওয়া হয়েছে। সর্বশেষ, ভাড়া দেওয়ার নামে ভারতের জাতীয় সম্পদ তুলে দেওয়া হচ্ছে বেসরকারি হাতে। কিন্তু এত কিছুর পরও ভারতে গণ-আন্দোলন নেই বললেই চলে। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী সাংবাদিক সম্মেলন করে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করছে মোদী সরকারকে। বাকি দলগুলোও তাই। কিন্তু পথে নেমে আন্দোলনের দেখা নেই। বরং ভারতের প্রধান বিরোধী দল নিজেদের গোষ্ঠীকোন্দলেই বেশি ব্যস্ত।
তাই বিভিন্ন রাজ্যে অতীতে জনমত কংগ্রেসের পক্ষে গেলেও সরকার গঠনে ব্যর্থ হয় শতাব্দী প্রাচীন দলটি। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলে কংগ্রেস শাসিত পাঞ্জাব ও ছত্তিশগড়েও সরকার কত দিন টিকবে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। মধ্যপ্রদেশে ভোটে জিতেও সরকার ধরে রাখতে পারেনি। গত কয়েক বছরে এমন উদাহরণ প্রচুর রয়েছে। কংগ্রেসের প্রতি জনসাধারণের পাশাপাশি তাঁদের নেতারাও আস্থা হারাচ্ছেন। তবু কোনো হেলদোল নেই। ফলে মার খাচ্ছে বিরোধীদের ঘুরে দাঁড়ানোর সম্ভাবনা।
সম্প্রতি কংগ্রেসকে সঙ্গে নিয়েই তৃণমূল-সহ বেশ কয়েকটি দল বিজেপির মোকাবিলায় ঘনঘন বৈঠক করতে শুরু করেছে। সংসদেও ঝড় তুলেছেন তাঁরা সংঘবদ্ধভাবে। তবে পথে নেমে বৃহত্তর আন্দোলন এখনো দূরঅস্ত। সামনেই ৫ রাজ্যে বিধানসভা ভোট। সেই ভোটকেই অনেকে ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটের সেমিফাইনাল বলে মনে করছেন। কিন্তু কংগ্রেস নিজেদের ঘর ধরে রাখাতেই সমস্যায় পড়েছে। সুবিধা পাচ্ছে বিজেপি। এমনটাই বলছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
ভারতে শাসক দল বিজেপির বিরুদ্ধে ইস্যুর কোনো অভাব নেই। কিন্তু সেই ইস্যুকে কাজে লাগিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে তীব্র জনমত গড়ে তুলতে ব্যর্থ বিরোধীরা। গত সাত বছরে এমনটাই ধরা পড়েছে ভারতের জাতীয় রাজনীতিতে। সরকারের বিরুদ্ধে সামাজিক গণমাধ্যমে তীব্র কটাক্ষ আর জাতীয় সংসদে হই-হট্টগোলের মধ্যেই থেমে রয়েছে মোদী হটাও যাবতীয় কর্মসূচি। পথে নেমে তীব্র রাজনৈতিক আন্দোলনের ঝাঁঝ মোদী জমানা শুরু হতেই স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে ভারতে। কৃষকেরা আন্দোলন চালালেও সেই আন্দোলনকেও কাজে লাগাতে ব্যর্থ ভারতের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি।
পেট্রল-ডিজেল-রান্নার গ্যাসের হাত ধরে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে কয়েকগুণ। কৃষি আইনের মাধ্যমে কৃষকদের আর্থিক নিশ্চয়তা তুলে দেওয়া হয়েছে পুঁজিপতিদের হাতে। করোনা নিয়ে সরকারের ব্যর্থতা এবং মানুষের অর্থনৈতিক সমস্যা সমাধানে ব্যর্থ মোদী সরকার। পেগাসাস আড়ি পাতা কেলেঙ্কারিতে দেশবাসীর মৌলিক অধিকারটুকুও কেড়ে নেওয়া হয়েছে। সর্বশেষ, ভাড়া দেওয়ার নামে ভারতের জাতীয় সম্পদ তুলে দেওয়া হচ্ছে বেসরকারি হাতে। কিন্তু এত কিছুর পরও ভারতে গণ-আন্দোলন নেই বললেই চলে। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী সাংবাদিক সম্মেলন করে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করছে মোদী সরকারকে। বাকি দলগুলোও তাই। কিন্তু পথে নেমে আন্দোলনের দেখা নেই। বরং ভারতের প্রধান বিরোধী দল নিজেদের গোষ্ঠীকোন্দলেই বেশি ব্যস্ত।
তাই বিভিন্ন রাজ্যে অতীতে জনমত কংগ্রেসের পক্ষে গেলেও সরকার গঠনে ব্যর্থ হয় শতাব্দী প্রাচীন দলটি। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলে কংগ্রেস শাসিত পাঞ্জাব ও ছত্তিশগড়েও সরকার কত দিন টিকবে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। মধ্যপ্রদেশে ভোটে জিতেও সরকার ধরে রাখতে পারেনি। গত কয়েক বছরে এমন উদাহরণ প্রচুর রয়েছে। কংগ্রেসের প্রতি জনসাধারণের পাশাপাশি তাঁদের নেতারাও আস্থা হারাচ্ছেন। তবু কোনো হেলদোল নেই। ফলে মার খাচ্ছে বিরোধীদের ঘুরে দাঁড়ানোর সম্ভাবনা।
সম্প্রতি কংগ্রেসকে সঙ্গে নিয়েই তৃণমূল-সহ বেশ কয়েকটি দল বিজেপির মোকাবিলায় ঘনঘন বৈঠক করতে শুরু করেছে। সংসদেও ঝড় তুলেছেন তাঁরা সংঘবদ্ধভাবে। তবে পথে নেমে বৃহত্তর আন্দোলন এখনো দূরঅস্ত। সামনেই ৫ রাজ্যে বিধানসভা ভোট। সেই ভোটকেই অনেকে ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটের সেমিফাইনাল বলে মনে করছেন। কিন্তু কংগ্রেস নিজেদের ঘর ধরে রাখাতেই সমস্যায় পড়েছে। সুবিধা পাচ্ছে বিজেপি। এমনটাই বলছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
জম্মু–কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারতের কূটনৈতিক পদক্ষেপের প্রতিক্রিয়ায় আকাশসীমা বন্ধ করে করে দিয়েছে পাকিস্তান। আগামী ২৩ মে পর্যন্ত এটি বহাল থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে, এই নিষেধাজ্ঞা আন্তর্জাতিক বিমান সংস্থাগুলোর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না।
১ ঘণ্টা আগেগত ২৪ এপ্রিল রাত থেকে, ভারত সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করার কয়েক ঘণ্টা পরেই, পাকিস্তানি সেনারা জম্মু ও কাশ্মীরের এলওসির বিভিন্ন স্থানে বিনা উসকানিতে গুলি চালাচ্ছে বলে অভিযোগ ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর।
১ ঘণ্টা আগেউপত্যকার বিভিন্ন স্থান থেকে হতাহতের খবর পাওয়া যাচ্ছে। কুদ্স নিউজ নেটওয়ার্ক আজ সকালে জানিয়েছে, মধ্য গাজার বুরেজি শরণার্থী শিবিরে বোমা হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন একই পরিবারের অন্তত ৫ জন। হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২৫ সালের প্রথম প্রান্তিকে দেশের অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ার জন্য দায়ী করেছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে। নতুন শুল্ক আরোপের আগেই আমদানির চাপ, সরকারি ব্যয়ে কাটছাঁট এবং অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা— এই বাস্তব কারণগুলো উপেক্ষা করে তিনি বারবার দায় দিচ্ছেন বাইডেন প্রশাসন
১৪ ঘণ্টা আগে