ভারতের লোকসভা নির্বাচনে সরকার গঠনের জন্য একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে বিজেপি। বাধ্য হয়েই বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দলকে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমার ও অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডুর দলের সহায়তা নিতে হয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো—কিসের বিনিময়ে তাঁরা মোদিকে সরকার গঠনে সমর্থন জানিয়েছেন?
গতকাল বুধবার নয়াদিল্লিতে বৈঠকে বসেছিলেন বিজেপির নেতৃত্বে জাতীয় গণতান্ত্রিক জোটের (এনডিএ) নেতারা। সেখানেই মূলত এ দুই দলের নেতাদের দাবিদাওয়া নিয়ে আলোচনা হয়েছে। যদিও কী কী দাবিদাওয়া উত্থাপন করা হয়েছিল, নিতীশ ও চন্দ্রবাবুর তরফ থেকে সে বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য আসেনি, তবে বৈঠকে যে উত্তপ্ত আলোচনা হয়েছে, সে বিষয়টি এনডিটিভিকে জানিয়েছে একটি সূত্র।
সূত্র জানিয়েছে, অনুমান করা হচ্ছে, অন্ধ্রপ্রদেশে সবচেয়ে বেশি আসন পাওয়া চন্দ্রবাবু নাইড়ুর দল তেলেগু দেশাম পার্টি (টিডিপি) বিজেপি সরকারের কাছে পাঁচটি মন্ত্রণালয় দাবি করেছে। এসব মন্ত্রণালয়ের মধ্যে টিডিপি অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর সিট দাবি করেছে বলে জানা গেছে। এর বাইরে দলটি সড়ক, পঞ্চায়েত রাজ, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় চেয়েছে বলে জানা গেছে।
এদিকে, বিহারে ১২টি লোকসভা আসন পেয়েছে স্থানীয় দল জনতা দল ইউনাইটেড (জেডি-ইউ)। দলটির প্রধান সমর্থনের বিনিময়ে বিজেপি সরকারের কাছ থেকে তিনটি মন্ত্রণালয় দাবি করেছে। এর মধ্যে দুটি পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রিত্ব এবং একটি প্রতিমন্ত্রিত্ব বলে জানিয়েছে জেডিইউর একটি সূত্র। দুই পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রণালয়ের মধ্য নিতীশ কুমার রেল মন্ত্রণালয় চেয়েছেন বলে জানা গেছে।
উল্লেখ্য, ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, জোট হিসেবে এনডিএর দখলে গেছে ২৯৫টি আসন এবং বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়ার’ দখলে গেছে ২৩১টি আসন। এ ছাড়া অন্যান্য দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা মিলে পেয়েছে ১৭টি আসন। তবে দল হিসেবে এককভাবে সবচেয়ে বেশি আসন পেয়েছে বিজেপি। দলটির দখলে গেছে ২৪২টি আসন। এরপর জোটসঙ্গী দলগুলোর মধ্যে তেলেগু দেশাম পার্টি পেয়েছে ১৬টি এবং বিহারের নিতীশ কুমারের দল জনতা দল (ইউনাইটেড) পেয়েছে ১২টি আসন।
কংগ্রেসের নেতৃত্বে বিরোধী জোট ইন্ডিয়া পেয়েছে ২৩১টি আসন। এই ২৩১ আসনের মধ্যে কংগ্রেস এককভাবে পেয়েছে ৯৮টি আসন। জোট শরিক উত্তর প্রদেশের সমাজবাদী পার্টি পেয়েছে ৩৬টি, পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতাসীন দল তৃণমূল কংগ্রেস পেয়েছে ২৯টি, দ্রাবিড়া মুনেত্রা কাজাগাম পেয়েছে ২২টি আসন। এর বাইরে শিব সেনা (উদ্ধব ঠাকরে) পেয়েছে ৯টি আসন। শারদ পাওয়ারের ন্যাশনাল কংগ্রেস পার্টি পেয়েছে ৮টি আসন।
ভারতের লোকসভা নির্বাচনে সরকার গঠনের জন্য একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে বিজেপি। বাধ্য হয়েই বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দলকে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমার ও অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডুর দলের সহায়তা নিতে হয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো—কিসের বিনিময়ে তাঁরা মোদিকে সরকার গঠনে সমর্থন জানিয়েছেন?
গতকাল বুধবার নয়াদিল্লিতে বৈঠকে বসেছিলেন বিজেপির নেতৃত্বে জাতীয় গণতান্ত্রিক জোটের (এনডিএ) নেতারা। সেখানেই মূলত এ দুই দলের নেতাদের দাবিদাওয়া নিয়ে আলোচনা হয়েছে। যদিও কী কী দাবিদাওয়া উত্থাপন করা হয়েছিল, নিতীশ ও চন্দ্রবাবুর তরফ থেকে সে বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য আসেনি, তবে বৈঠকে যে উত্তপ্ত আলোচনা হয়েছে, সে বিষয়টি এনডিটিভিকে জানিয়েছে একটি সূত্র।
সূত্র জানিয়েছে, অনুমান করা হচ্ছে, অন্ধ্রপ্রদেশে সবচেয়ে বেশি আসন পাওয়া চন্দ্রবাবু নাইড়ুর দল তেলেগু দেশাম পার্টি (টিডিপি) বিজেপি সরকারের কাছে পাঁচটি মন্ত্রণালয় দাবি করেছে। এসব মন্ত্রণালয়ের মধ্যে টিডিপি অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর সিট দাবি করেছে বলে জানা গেছে। এর বাইরে দলটি সড়ক, পঞ্চায়েত রাজ, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় চেয়েছে বলে জানা গেছে।
এদিকে, বিহারে ১২টি লোকসভা আসন পেয়েছে স্থানীয় দল জনতা দল ইউনাইটেড (জেডি-ইউ)। দলটির প্রধান সমর্থনের বিনিময়ে বিজেপি সরকারের কাছ থেকে তিনটি মন্ত্রণালয় দাবি করেছে। এর মধ্যে দুটি পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রিত্ব এবং একটি প্রতিমন্ত্রিত্ব বলে জানিয়েছে জেডিইউর একটি সূত্র। দুই পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রণালয়ের মধ্য নিতীশ কুমার রেল মন্ত্রণালয় চেয়েছেন বলে জানা গেছে।
উল্লেখ্য, ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, জোট হিসেবে এনডিএর দখলে গেছে ২৯৫টি আসন এবং বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়ার’ দখলে গেছে ২৩১টি আসন। এ ছাড়া অন্যান্য দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা মিলে পেয়েছে ১৭টি আসন। তবে দল হিসেবে এককভাবে সবচেয়ে বেশি আসন পেয়েছে বিজেপি। দলটির দখলে গেছে ২৪২টি আসন। এরপর জোটসঙ্গী দলগুলোর মধ্যে তেলেগু দেশাম পার্টি পেয়েছে ১৬টি এবং বিহারের নিতীশ কুমারের দল জনতা দল (ইউনাইটেড) পেয়েছে ১২টি আসন।
কংগ্রেসের নেতৃত্বে বিরোধী জোট ইন্ডিয়া পেয়েছে ২৩১টি আসন। এই ২৩১ আসনের মধ্যে কংগ্রেস এককভাবে পেয়েছে ৯৮টি আসন। জোট শরিক উত্তর প্রদেশের সমাজবাদী পার্টি পেয়েছে ৩৬টি, পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতাসীন দল তৃণমূল কংগ্রেস পেয়েছে ২৯টি, দ্রাবিড়া মুনেত্রা কাজাগাম পেয়েছে ২২টি আসন। এর বাইরে শিব সেনা (উদ্ধব ঠাকরে) পেয়েছে ৯টি আসন। শারদ পাওয়ারের ন্যাশনাল কংগ্রেস পার্টি পেয়েছে ৮টি আসন।
আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ওয়ালা ফাথি তাঁর তৃতীয় সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন। দেইর আল-বালাহ থেকে তিনি বিবিসিকে বলেন, গাজার মানুষেরা ‘এমন এক বিপর্যয় এবং দুর্ভিক্ষের অভিজ্ঞতা লাভ করছে, যা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার শিশুটি আমার গর্ভেই থাকুক। এই কঠিন পরিস্থিতিতে আমাকে যেন তাকে জন্ম দিতে...
৫ ঘণ্টা আগেএই বিরোধ তীব্র হয় ২০০৮ সালে। কম্বোডিয়া বিতর্কিত এলাকার ১১ শতকের একটি মন্দিরকে ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে নিবন্ধন করার চেষ্টা করলে থাইল্যান্ডের তীব্র প্রতিবাদের মুখে পড়ে। এর পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে অনেকবার সংঘর্ষ হয়েছে, যেখানে উভয় পক্ষের সৈনিক ও বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রক্তক্ষয়ী সীমান্ত সংঘর্ষ আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে নতুন এক উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে। আসিয়ান সংগঠনটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্রুত বিকাশমান অঞ্চলে অর্থনৈতিক সহযোগিতার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। এই অঞ্চলটিতে দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্র ও চীন প্রভাব...
৭ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে থাইল্যান্ডে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। থাই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১১ জনই বেসামরিক নাগরিক এবং একজন সেনাসদস্য।
৮ ঘণ্টা আগে