ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বের বিজেপি সরকারের কর্মকাণ্ডের ওপর শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে বিরোধী দল কংগ্রেস। তবে দলটি এই শ্বেতপত্রের নাম দিয়েছে ‘কৃষ্ণপত্র’। ‘১০ সাল, অন্যায় কাল’—শিরোনামের এই কৃষ্ণপত্রে মোদির সরকারের বেকারত্ব সমস্যা, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ ও কৃষকদের দুর্দশা লাঘবের ব্যর্থতাকে তুলে ধরা হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে এই কৃষ্ণপত্র প্রকাশ করেন। মূলত কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে মোদি সরকারের ব্যর্থতাকে টার্গেট করেই এই কৃষ্ণপত্র প্রকাশ করেছে দলটি। এ ছাড়া আরও অন্যান্য বিষয়ও উঠে এসেছে এতে।
কৃষ্ণপত্র প্রকাশের পর কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেছেন, ‘সরকার কখনই বলবে না, কতজন চাকরি পেয়েছে। তারা এমজিএনআরইজিএ তহবিল বিলিয়ে দিচ্ছে। তারা রাজ্যগুলোর সঙ্গে বৈষম্যপূর্ণ আচরণ করছে।’ তিনি এ সময় বিজেপি সরকারের প্রতি প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘আপনারা ক্ষমতায় থেকে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কী করেছেন?’
উল্লেখ্য, এমজিএনআরইজিএ-এর পূর্ণ রূপ হলো মহাত্মা গান্ধী ন্যাশনাল রুরাল এমপ্লয়মেন্ট গ্যারান্টি অ্যাক্ট। ২০০৬ সালের এই আইন করা হয়। এই আইনের অধীনে গঠিত তহবিলের মাধ্যমে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে। এই তহবিলের আওতায় যত কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে তার এক-তৃতীয়াংশ সংরক্ষণ করতে হবে নারীদের জন্য।
কংগ্রেসের এই কৃষ্ণপত্র বিজেপি সরকারের উন্নয়নের ফিরিস্তি তুলে ধরে প্রকাশিত হতে যাওয়া শ্বেতপত্রের ঠিক আগে প্রকাশ করা হলো। বিজেপি ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর কী কী উন্নয়ন করেছে তা তুলে ধরতেই এই উদ্যোগ নিয়েছে দলটি।
এ বিষয়ে বিজেপি সরকারের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ গত ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট অধিবেশনে তাঁর ভাষণে জানান, ভারতীয় পার্লামেন্টের উভয় কক্ষ অর্থাৎ লোকসভা ও রাজ্যসভায় বিজেপি সরকারের বিগত ১০ বছরের উন্নয়ন তুলে ধরে একটি শ্বেতপত্র উপস্থাপন করা হবে। তিনি আরও জানান, ১০ বছর আগে ভারত কোথায় ছিল এবং বর্তমানে কোথায় আছে তা তুলে ধরা হবে ওই শ্বেতপত্রে।
সেদিনের ভাষণে নির্মলা সীতারমণ বলেছিলেন, ‘এই উদ্যোগের একমাত্র কারণ হলো, আমরা এই বছরগুলোতে আমাদের ভুল থেকে ক্রমাগত শিক্ষা নিয়েছি।’ উল্লেখ্য, চলতি বাজেট অধিবেশন ফেব্রুয়ারি মাসের ১০ তারিখ পর্যন্ত চলবে বলে জানিয়েছেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা।
ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বের বিজেপি সরকারের কর্মকাণ্ডের ওপর শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে বিরোধী দল কংগ্রেস। তবে দলটি এই শ্বেতপত্রের নাম দিয়েছে ‘কৃষ্ণপত্র’। ‘১০ সাল, অন্যায় কাল’—শিরোনামের এই কৃষ্ণপত্রে মোদির সরকারের বেকারত্ব সমস্যা, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ ও কৃষকদের দুর্দশা লাঘবের ব্যর্থতাকে তুলে ধরা হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে এই কৃষ্ণপত্র প্রকাশ করেন। মূলত কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে মোদি সরকারের ব্যর্থতাকে টার্গেট করেই এই কৃষ্ণপত্র প্রকাশ করেছে দলটি। এ ছাড়া আরও অন্যান্য বিষয়ও উঠে এসেছে এতে।
কৃষ্ণপত্র প্রকাশের পর কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেছেন, ‘সরকার কখনই বলবে না, কতজন চাকরি পেয়েছে। তারা এমজিএনআরইজিএ তহবিল বিলিয়ে দিচ্ছে। তারা রাজ্যগুলোর সঙ্গে বৈষম্যপূর্ণ আচরণ করছে।’ তিনি এ সময় বিজেপি সরকারের প্রতি প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘আপনারা ক্ষমতায় থেকে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কী করেছেন?’
উল্লেখ্য, এমজিএনআরইজিএ-এর পূর্ণ রূপ হলো মহাত্মা গান্ধী ন্যাশনাল রুরাল এমপ্লয়মেন্ট গ্যারান্টি অ্যাক্ট। ২০০৬ সালের এই আইন করা হয়। এই আইনের অধীনে গঠিত তহবিলের মাধ্যমে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে। এই তহবিলের আওতায় যত কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে তার এক-তৃতীয়াংশ সংরক্ষণ করতে হবে নারীদের জন্য।
কংগ্রেসের এই কৃষ্ণপত্র বিজেপি সরকারের উন্নয়নের ফিরিস্তি তুলে ধরে প্রকাশিত হতে যাওয়া শ্বেতপত্রের ঠিক আগে প্রকাশ করা হলো। বিজেপি ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর কী কী উন্নয়ন করেছে তা তুলে ধরতেই এই উদ্যোগ নিয়েছে দলটি।
এ বিষয়ে বিজেপি সরকারের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ গত ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট অধিবেশনে তাঁর ভাষণে জানান, ভারতীয় পার্লামেন্টের উভয় কক্ষ অর্থাৎ লোকসভা ও রাজ্যসভায় বিজেপি সরকারের বিগত ১০ বছরের উন্নয়ন তুলে ধরে একটি শ্বেতপত্র উপস্থাপন করা হবে। তিনি আরও জানান, ১০ বছর আগে ভারত কোথায় ছিল এবং বর্তমানে কোথায় আছে তা তুলে ধরা হবে ওই শ্বেতপত্রে।
সেদিনের ভাষণে নির্মলা সীতারমণ বলেছিলেন, ‘এই উদ্যোগের একমাত্র কারণ হলো, আমরা এই বছরগুলোতে আমাদের ভুল থেকে ক্রমাগত শিক্ষা নিয়েছি।’ উল্লেখ্য, চলতি বাজেট অধিবেশন ফেব্রুয়ারি মাসের ১০ তারিখ পর্যন্ত চলবে বলে জানিয়েছেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা।
আইফেল টাওয়ারের চেয়ে উঁচু একটি রেলসেতু তৈরি করেছে ভারত। জম্মু ও কাশ্মীরের চেনাব নদীর ওপর নির্মিত এই রেলসেতুর উচ্চতা ভূমি থেকে ৩৫৯ মিটার (আইফেল টাওয়ার ৩৩০ মিটার)। সেতুটির দৈর্ঘ্য ১ দশমিক ৩ কিলোমিটার। আর এই সেতু নির্মাণে ব্যয় হয়েছে প্রায় ১ হাজার ৪০০ কোটি রুপি। আজ শুক্রবার জম্মু ও কাশ্মীর সফরে গিয়ে
১৭ মিনিট আগেআফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে জাতিসংঘের হয়ে কাজ করা বেশ কয়েকজন আফগান নারী কর্মী ভয়াবহ হয়রানি ও প্রাণনাশের হুমকির মুখে পড়েছেন। অজ্ঞাতনামা কিছু ব্যক্তি তাঁদের পিছু নিয়েছে, বাড়ি পর্যন্ত অনুসরণ করেছে এবং অফিসে না যাওয়ার হুমকি দিয়েছে।
৩৬ মিনিট আগেবিদেশে ভিক্ষাবৃত্তিসহ অবৈধ কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকায় প্রায় ৮ হাজার নাগরিকের পাসপোর্ট বাতিল করছে পাকিস্তান। এদের মধ্যে ৫ হাজার ৬০০-এর বেশি নাগরিক ২০১৯ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে সংঘবদ্ধ ভিক্ষুক চক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সৌদি আরব, ওমান ও কাতার থেকে বহিষ্কৃত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে রুবিও বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) এখন আর নিরপেক্ষ নয়, বরং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে। তারা ভুলভাবে দাবি করছে যে, তাদের এমন সীমাহীন ক্ষমতা আছে, যার মাধ্যমে তারা যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদেশগুলোর নাগরিকদের বিরুদ্ধে ইচ্ছেমতো তদন্ত ও বিচার চালাতে পারে। এই বিপজ্জনক দাবি ও ক্ষ
৩ ঘণ্টা আগে