স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ অবশেষে জল্পনাকল্পনার অবসান ঘটিয়ে ঘোষণা করেছেন যে, তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির তদন্তের মধ্যে তিনি পদত্যাগ করবেন না। তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে আদালতে একটি দুর্নীতি মামলার প্রাথমিক তদন্ত শুরু হওয়ার পর গত সপ্তাহে দাপ্তরিক দায়িত্ব থেকে সাময়িক বিরতি নেন পেদ্রো সানচেজ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
পেদ্রো সানচেজ বলেছেন, সমাজের সকল স্তরের মানুষের থেকে পাওয়া অভিব্যক্তি অনুসরণ করেই প্রধানমন্ত্রীর পদে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। আজ সোমবার রাজা ষষ্ঠ ফিলিপের সঙ্গে সাক্ষাতের পর তিনি সরকারি দায়িত্ব পালন না করার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন। এরপর তিনি জানান, আরও গুরুত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনে অঙ্গীকারবদ্ধ তিনি।
গত সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রীকে তার পদে বহাল থাকার আহ্বান জানিয়ে স্পেনের বেশ কয়েকটি স্থানে একাধিক বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রীর সমর্থনে মাদ্রিদে সোশ্যালিস্ট পার্টির (পিএসওই) সদর দপ্তরের জড়ো হয়েছিল ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ।
এর আগে গত বুধবার পেদ্রো সানচেজ বলেছিলেন যে, তার স্ত্রী বেগোনা গোমেজের বিরুদ্ধে দুর্নীতির যে অভিযোগ উঠেছে, তা সত্য নয়। তদন্ত চলাকালে অন্তত সোমবার পর্যন্ত সরকারি দায়িত্ব পালন থেকে নিজেকে দূরে রাখার কথা জানান পেদ্রো সানচেজ। নিজের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, ‘আমার বিরতি দরকার। চিন্তা করা দরকার। জরুরি ভিত্তিতে আমার এ প্রশ্নের উত্তর জানা দরকার যে, আমার সরকারে নেতৃত্ব দেওয়া চালিয়ে যাওয়া উচিত, নাকি সরে যাওয়া দরকার।’
২০১৮ সাল থেকে স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর পদে আছেন সানচেজ। তার স্ত্রী বেগোনা গোমেজ সরকারি কোনো দায়িত্বে নিযুক্ত নন। স্পেনে আইনি লড়াই চালানোর প্ল্যাটফর্ম মানস লিমপিয়াস (ক্লিন হ্যান্ড) অভিযোগ তুলেছে যে, ব্যবসায়িক চুক্তি সইয়ের ক্ষেত্রে নিজের প্রভাব কাজে লাগিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী পেদ্রোর স্ত্রী।
মানস লিমপিয়াসের নেতার নাম মিগুয়েল বার্নার্ড রেমন। স্পেনে তিনি ডানপন্থী হিসেবে পরিচিত। মাদ্রিদের একটি আদালত এ প্ল্যাটফর্মের অভিযোগ আমলে নিয়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন।
কিন্তু বৃহস্পতিবার মাদ্রিদের সরকারি কৌঁসুলি উপযুক্ত প্রমাণের অভাবে তদন্ত স্থগিত রাখার আহ্বান জানান। মানস লিমপিয়াসও স্বীকার করে যে, অভিযোগগুলো ভুল হতে পারে কারণ সেগুলো অনলাইন সংবাদপত্রের ওপর ভিত্তি করে ছিল। যার মধ্যে একটি ইতিমধ্যেই মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে।
স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ অবশেষে জল্পনাকল্পনার অবসান ঘটিয়ে ঘোষণা করেছেন যে, তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির তদন্তের মধ্যে তিনি পদত্যাগ করবেন না। তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে আদালতে একটি দুর্নীতি মামলার প্রাথমিক তদন্ত শুরু হওয়ার পর গত সপ্তাহে দাপ্তরিক দায়িত্ব থেকে সাময়িক বিরতি নেন পেদ্রো সানচেজ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
পেদ্রো সানচেজ বলেছেন, সমাজের সকল স্তরের মানুষের থেকে পাওয়া অভিব্যক্তি অনুসরণ করেই প্রধানমন্ত্রীর পদে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। আজ সোমবার রাজা ষষ্ঠ ফিলিপের সঙ্গে সাক্ষাতের পর তিনি সরকারি দায়িত্ব পালন না করার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন। এরপর তিনি জানান, আরও গুরুত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনে অঙ্গীকারবদ্ধ তিনি।
গত সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রীকে তার পদে বহাল থাকার আহ্বান জানিয়ে স্পেনের বেশ কয়েকটি স্থানে একাধিক বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রীর সমর্থনে মাদ্রিদে সোশ্যালিস্ট পার্টির (পিএসওই) সদর দপ্তরের জড়ো হয়েছিল ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ।
এর আগে গত বুধবার পেদ্রো সানচেজ বলেছিলেন যে, তার স্ত্রী বেগোনা গোমেজের বিরুদ্ধে দুর্নীতির যে অভিযোগ উঠেছে, তা সত্য নয়। তদন্ত চলাকালে অন্তত সোমবার পর্যন্ত সরকারি দায়িত্ব পালন থেকে নিজেকে দূরে রাখার কথা জানান পেদ্রো সানচেজ। নিজের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, ‘আমার বিরতি দরকার। চিন্তা করা দরকার। জরুরি ভিত্তিতে আমার এ প্রশ্নের উত্তর জানা দরকার যে, আমার সরকারে নেতৃত্ব দেওয়া চালিয়ে যাওয়া উচিত, নাকি সরে যাওয়া দরকার।’
২০১৮ সাল থেকে স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর পদে আছেন সানচেজ। তার স্ত্রী বেগোনা গোমেজ সরকারি কোনো দায়িত্বে নিযুক্ত নন। স্পেনে আইনি লড়াই চালানোর প্ল্যাটফর্ম মানস লিমপিয়াস (ক্লিন হ্যান্ড) অভিযোগ তুলেছে যে, ব্যবসায়িক চুক্তি সইয়ের ক্ষেত্রে নিজের প্রভাব কাজে লাগিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী পেদ্রোর স্ত্রী।
মানস লিমপিয়াসের নেতার নাম মিগুয়েল বার্নার্ড রেমন। স্পেনে তিনি ডানপন্থী হিসেবে পরিচিত। মাদ্রিদের একটি আদালত এ প্ল্যাটফর্মের অভিযোগ আমলে নিয়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন।
কিন্তু বৃহস্পতিবার মাদ্রিদের সরকারি কৌঁসুলি উপযুক্ত প্রমাণের অভাবে তদন্ত স্থগিত রাখার আহ্বান জানান। মানস লিমপিয়াসও স্বীকার করে যে, অভিযোগগুলো ভুল হতে পারে কারণ সেগুলো অনলাইন সংবাদপত্রের ওপর ভিত্তি করে ছিল। যার মধ্যে একটি ইতিমধ্যেই মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে।
ঘরে-বাইরে চাপের মুখে থাকলেও লাতিন আমেরিকার দেশ কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্রো ইসরায়েলে ‘এক টনও’ কয়লা রপ্তানি না করা সিদ্ধান্তের ব্যাপারে অটল। গত বৃহস্পতিবার তিনি এই অবস্থান ব্যক্ত করেন। তিনি এমন এক সময়ে এই নির্দেশ দিলেন, যখন ইসরায়েলি অবরোধের কারণে গাজায় লাখো মানুষ দিনের পর দিন না খেয়ে আছে।
২৮ মিনিট আগেফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েল আরোপিত দুর্ভিক্ষের ছবি যখন বিশ্বজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করছে, তখন ভারত ও ইসরায়েলের সামরিক কর্মকর্তারা সম্পর্ক আরও গভীর ও জোরদার করার অঙ্গীকার করেছেন। গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের ফলে ৫৯ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও অনেক আন্তর্জাতিক অধিকার সংস্থা...
১ ঘণ্টা আগেকম্বোডিয়া ‘অবিলম্বে’ যুদ্ধবিরতির জন্য থাইল্যান্ডের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। চলমান সীমান্ত সংঘর্ষে দুই দেশের ৩০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। নিহতের মধ্যে অধিকাংশ বেসামরিক নাগরিক।
১ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের খাদ্য সহায়তা কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) সতর্ক করেছে, গাজার প্রায় এক-তৃতীয়াংশ মানুষ দিনের পর দিন না খেয়ে কাটাচ্ছে। সংস্থাটি আরও বলেছে, পুষ্টিহীনতা দ্রুত বাড়ছে এবং ৯০ হাজার নারী ও শিশুর জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন।
২ ঘণ্টা আগে