যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি (ডিসিএ) পর্যালোচনা করতে চাইছে স্লোভাকিয়া। চুক্তিটি এখনো দুই পক্ষের জন্যই লাভজনক আছে কি না, তা যাচাই করে দেখা হবে। এর ফলে ইউক্রেনে অস্ত্রের চালান বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন স্লোভাকিয়ার নবনিযুক্ত প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবার্ট কালিনাক।
স্লোভাকিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত গৌতম রানার সঙ্গে বৈঠকে উভয় দেশের স্বার্থ এবং নিরাপত্তাসংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানান রবার্ট কালিনাক। এরপর গত শনিবার ফেসবুকে তিনি বলেন, যখন কোনো কিছু কাজ করে না, তখন সেটা ঠিক করা প্রয়োজন।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তিকে ‘সুসংগঠিত নয়’ বলে উল্লেখ করেছেন রবার্ট কালিনাক। তিনি আরও বলেন, এই চুক্তি স্লোভাকিয়াকে অনেক কিছু ছাড় দেওয়ার বাধ্যবাধকতার মধ্যে রেখেছে, যার মধ্যে আছে সামরিক সরঞ্জাম ও গোলাবারুদ সরবরাহ।
রবার্ট কালিনাক বলেন, স্লোভাকিয়ার পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষানীতি একের পর এক ব্যর্থতার সম্মুখীন হচ্ছে। স্লোভাকরা তাদের নেতাদের ভুলের জন্য আর কোনো মূল্য পরিশোধ করবে না।
কালিনাক জোর দিয়ে বলেন, স্লোভাকিয়া তার পশ্চিমা অংশীদারদের সঙ্গে পারস্পরিক সহযোগিতাকে মূল্য দেয়। তবে নবনির্বাচিত নেতৃত্ব পূর্ববর্তী ‘সেবক সরকারের’ পদাঙ্ক অনুসরণ করবে না এবং তার নিজের জনগণের স্বার্থে কাজ করবে।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বৈঠকে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে স্লোভাক সরকারের অবস্থান জানিয়েছি। বলেছি যে, আমাদের গোলাবারুদের ডিপো থেকে ইউক্রেনে নতুন চালান পাঠাব না। সেই সঙ্গে জানানো হয়েছে যে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের প্রতিরক্ষা চুক্তি সংশোধন করতে হবে।’
গত সেপ্টেম্বরে পার্লামেন্ট নির্বাচনে স্লোভাক সোশ্যাল ডেমোক্রেসি পার্টি জয়লাভ করার পর আনুষ্ঠানিকভাবে ইউক্রেনে সব ধরনের সামরিক সহায়তা স্থগিত করে স্লোভাকিয়া। প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো জোর দিয়ে বলেছিলেন, এক রাউন্ড গোলাবারুদও ইউক্রেনে পাঠানো হবে না।
গত শুক্রবার কিয়েভের জন্য ইইউর বিশাল তহবিল নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রবার্ট ফিকো। ৫০০ কোটি ইউরোর নতুন কিস্তির প্রস্তাবকে প্রত্যাখ্যান করে তিনি বলেন, ইইউতে বর্ধিত চাঁদা দিতে স্লোভাকিয়া রাজি হবে শুধু এক শর্তে—তহবিলগুলো কিয়েভ দ্বারা ‘আত্মসাৎ করা’ হবে না।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি (ডিসিএ) পর্যালোচনা করতে চাইছে স্লোভাকিয়া। চুক্তিটি এখনো দুই পক্ষের জন্যই লাভজনক আছে কি না, তা যাচাই করে দেখা হবে। এর ফলে ইউক্রেনে অস্ত্রের চালান বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন স্লোভাকিয়ার নবনিযুক্ত প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবার্ট কালিনাক।
স্লোভাকিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত গৌতম রানার সঙ্গে বৈঠকে উভয় দেশের স্বার্থ এবং নিরাপত্তাসংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানান রবার্ট কালিনাক। এরপর গত শনিবার ফেসবুকে তিনি বলেন, যখন কোনো কিছু কাজ করে না, তখন সেটা ঠিক করা প্রয়োজন।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তিকে ‘সুসংগঠিত নয়’ বলে উল্লেখ করেছেন রবার্ট কালিনাক। তিনি আরও বলেন, এই চুক্তি স্লোভাকিয়াকে অনেক কিছু ছাড় দেওয়ার বাধ্যবাধকতার মধ্যে রেখেছে, যার মধ্যে আছে সামরিক সরঞ্জাম ও গোলাবারুদ সরবরাহ।
রবার্ট কালিনাক বলেন, স্লোভাকিয়ার পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষানীতি একের পর এক ব্যর্থতার সম্মুখীন হচ্ছে। স্লোভাকরা তাদের নেতাদের ভুলের জন্য আর কোনো মূল্য পরিশোধ করবে না।
কালিনাক জোর দিয়ে বলেন, স্লোভাকিয়া তার পশ্চিমা অংশীদারদের সঙ্গে পারস্পরিক সহযোগিতাকে মূল্য দেয়। তবে নবনির্বাচিত নেতৃত্ব পূর্ববর্তী ‘সেবক সরকারের’ পদাঙ্ক অনুসরণ করবে না এবং তার নিজের জনগণের স্বার্থে কাজ করবে।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বৈঠকে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে স্লোভাক সরকারের অবস্থান জানিয়েছি। বলেছি যে, আমাদের গোলাবারুদের ডিপো থেকে ইউক্রেনে নতুন চালান পাঠাব না। সেই সঙ্গে জানানো হয়েছে যে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের প্রতিরক্ষা চুক্তি সংশোধন করতে হবে।’
গত সেপ্টেম্বরে পার্লামেন্ট নির্বাচনে স্লোভাক সোশ্যাল ডেমোক্রেসি পার্টি জয়লাভ করার পর আনুষ্ঠানিকভাবে ইউক্রেনে সব ধরনের সামরিক সহায়তা স্থগিত করে স্লোভাকিয়া। প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো জোর দিয়ে বলেছিলেন, এক রাউন্ড গোলাবারুদও ইউক্রেনে পাঠানো হবে না।
গত শুক্রবার কিয়েভের জন্য ইইউর বিশাল তহবিল নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রবার্ট ফিকো। ৫০০ কোটি ইউরোর নতুন কিস্তির প্রস্তাবকে প্রত্যাখ্যান করে তিনি বলেন, ইইউতে বর্ধিত চাঁদা দিতে স্লোভাকিয়া রাজি হবে শুধু এক শর্তে—তহবিলগুলো কিয়েভ দ্বারা ‘আত্মসাৎ করা’ হবে না।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইস্টার সানডে উপলক্ষে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছেন। রুশ টেলিভিশনে প্রচারিত এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা জানান। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২৮ মিনিট আগেপারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গত এক দশক ধরে চলা উত্তেজনা নিরসনে এবার ইতালির রোমে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন ও তেহেরান। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। কূটনৈতিক পর্যায়ের এই বৈঠক ব্যর্থ হলে ইরানে হামলা চালানো হবে বলে হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে চলমান নাগরিক অস্থিরতা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে ভ্রমণের পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার পরামর্শ দিয়েছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেভেল-৩ বা ত্রিস্তরীয় সতর্কবার্তা জারি করেছে। কোনো দেশে ভ্রমণের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন
৩ ঘণ্টা আগেভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ বিষয়ে নিজের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে হিন্দু সংখ্যালঘুদের পদ্ধতিগত নিপীড়নের অংশ। আগের ঘটনাগুলোর অপরাধীরা শাস্তি ছাড়াই ঘুরে বেড়াচ্ছে।’
৬ ঘণ্টা আগে