আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, তিনি আগামী বৃহস্পতিবার তুরস্কে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সরাসরি দেখা করতে প্রস্তুত। এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রকাশ্যে জেলেনস্কিকে রুশ প্রেসিডেন্টের সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব অবিলম্বে মেনে নেওয়ার কথা বলেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুতিনের সঙ্গে জেলেনস্কির সরাসরি বৈঠকের প্রস্তাব এমন এক সময়ে এল যার মাত্র ৪৮ ঘণ্টা আগে ইউরোপীয় নেতারা জেলেনস্কির সঙ্গে যোগ দিয়ে আজ সোমবার থেকে ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়েছেন। তবে, এর পরিবর্তনে পুতিন সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব দেন। ২০২২ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ার কথিত বিশেষ অভিযান শুরুর প্রথম কয়েক মাসের পর এটিই প্রথম সরাসরি আলোচনা হতে পারে।
তবে পুতিন নিজে উপস্থিত থাকবেন কিনা, তা স্পষ্ট নয়। পুতিন ও জেলেনস্কি ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের পর থেকে সাক্ষাৎ করেননি এবং একে অপরের প্রতি তাদের মনোভাবও গোপন করেননি। জেলেনস্কি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ‘আমি বৃহস্পতিবার তুরস্কে পুতিনের জন্য অপেক্ষা করব ব্যক্তিগতভাবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি আশা করি, এবার রুশরা কোনো অজুহাত খুঁজবে না।’
যোগাযোগমাধ্যম টেলিগ্রামে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের চিফ অব স্টাফ আন্দ্রে ইয়ারমাক লিখেছেন করেছেন, ‘পুতিন সম্পর্কে কী বলব? তিনি কি ভীত? আমরা দেখতে চাই।’ এর আগে, গত রোববার জেলেনস্কি বেশ সতর্কভাবেই পুতিনের আহ্বানের প্রতিক্রিয়া জানান।
এর আগে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে আগামী ১৫ মে ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব দেন। পুতিনের বক্তব্যের পরপরই ট্রাম্প আলোচনার শুরুর দাবি জানান। জেলেনস্কিও বলেন, মস্কো ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি হলে ইউক্রেন আলোচনার জন্য প্রস্তুত।
কিন্তু ট্রাম্প হাঁটেন ভিন্ন পথে। তিনি ট্রুথ সোশ্যালে লিখেন, ‘রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি চুক্তি চান না, বরং বৃহস্পতিবার তুরস্কে সাক্ষাৎ করে সম্ভাব্য রক্তপাত বন্ধের আলোচনা করতে চান। ইউক্রেনের উচিত এতে অবিলম্বে রাজি হওয়া।’ তিনি আরও বলেন, ‘অন্তত তাঁরা নির্ধারণ করতে পারবে যে, একটি চুক্তি সম্ভব কিনা এবং যদি তা না হয়, ইউরোপীয় নেতারা এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে পারবে এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে পারবে।’
পুতিন ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনীকে ইউক্রেনে পাঠান। এটি এমন একটি সংঘাতের সূত্রপাত করে যা লাখ লাখ সেনার জীবন কেড়ে নিয়েছে এবং ১৯৬২ সালের কিউবা ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের পর রাশিয়া ও পশ্চিমাদের মধ্যে সবচেয়ে গুরুতর সংঘাতের সৃষ্টি করেছে।
তবে রুশ বাহিনী ইউক্রেনে অগ্রসর হওয়ায় ক্রেমলিন প্রধান এখনও পর্যন্ত খুব কম বা কোনো ছাড় দেননি। তবে তিনি সেদিন রাতের ভাষণে ‘কোনো পূর্বশর্ত ছাড়াই সরাসরি আলোচনার’ প্রস্তাব দেন।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, তিনি আগামী বৃহস্পতিবার তুরস্কে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সরাসরি দেখা করতে প্রস্তুত। এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রকাশ্যে জেলেনস্কিকে রুশ প্রেসিডেন্টের সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব অবিলম্বে মেনে নেওয়ার কথা বলেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুতিনের সঙ্গে জেলেনস্কির সরাসরি বৈঠকের প্রস্তাব এমন এক সময়ে এল যার মাত্র ৪৮ ঘণ্টা আগে ইউরোপীয় নেতারা জেলেনস্কির সঙ্গে যোগ দিয়ে আজ সোমবার থেকে ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়েছেন। তবে, এর পরিবর্তনে পুতিন সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব দেন। ২০২২ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ার কথিত বিশেষ অভিযান শুরুর প্রথম কয়েক মাসের পর এটিই প্রথম সরাসরি আলোচনা হতে পারে।
তবে পুতিন নিজে উপস্থিত থাকবেন কিনা, তা স্পষ্ট নয়। পুতিন ও জেলেনস্কি ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের পর থেকে সাক্ষাৎ করেননি এবং একে অপরের প্রতি তাদের মনোভাবও গোপন করেননি। জেলেনস্কি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ‘আমি বৃহস্পতিবার তুরস্কে পুতিনের জন্য অপেক্ষা করব ব্যক্তিগতভাবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি আশা করি, এবার রুশরা কোনো অজুহাত খুঁজবে না।’
যোগাযোগমাধ্যম টেলিগ্রামে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের চিফ অব স্টাফ আন্দ্রে ইয়ারমাক লিখেছেন করেছেন, ‘পুতিন সম্পর্কে কী বলব? তিনি কি ভীত? আমরা দেখতে চাই।’ এর আগে, গত রোববার জেলেনস্কি বেশ সতর্কভাবেই পুতিনের আহ্বানের প্রতিক্রিয়া জানান।
এর আগে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে আগামী ১৫ মে ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব দেন। পুতিনের বক্তব্যের পরপরই ট্রাম্প আলোচনার শুরুর দাবি জানান। জেলেনস্কিও বলেন, মস্কো ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি হলে ইউক্রেন আলোচনার জন্য প্রস্তুত।
কিন্তু ট্রাম্প হাঁটেন ভিন্ন পথে। তিনি ট্রুথ সোশ্যালে লিখেন, ‘রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি চুক্তি চান না, বরং বৃহস্পতিবার তুরস্কে সাক্ষাৎ করে সম্ভাব্য রক্তপাত বন্ধের আলোচনা করতে চান। ইউক্রেনের উচিত এতে অবিলম্বে রাজি হওয়া।’ তিনি আরও বলেন, ‘অন্তত তাঁরা নির্ধারণ করতে পারবে যে, একটি চুক্তি সম্ভব কিনা এবং যদি তা না হয়, ইউরোপীয় নেতারা এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে পারবে এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে পারবে।’
পুতিন ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনীকে ইউক্রেনে পাঠান। এটি এমন একটি সংঘাতের সূত্রপাত করে যা লাখ লাখ সেনার জীবন কেড়ে নিয়েছে এবং ১৯৬২ সালের কিউবা ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের পর রাশিয়া ও পশ্চিমাদের মধ্যে সবচেয়ে গুরুতর সংঘাতের সৃষ্টি করেছে।
তবে রুশ বাহিনী ইউক্রেনে অগ্রসর হওয়ায় ক্রেমলিন প্রধান এখনও পর্যন্ত খুব কম বা কোনো ছাড় দেননি। তবে তিনি সেদিন রাতের ভাষণে ‘কোনো পূর্বশর্ত ছাড়াই সরাসরি আলোচনার’ প্রস্তাব দেন।
মার্কিন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনকে কয়েক বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক সহায়তা আপাতত স্থগিত রাখার অনুমতি দিয়েছেন। এর ফলে নিম্ন আদালতের দেওয়া রায় সাময়িকভাবে আটকে গেল।
৩ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ৬৫ বছর বয়সী পৌডেল দৌড়ে পালাচ্ছেন, আর পেছনে শত শত মানুষ তাঁকে ধাওয়া করছে। একপর্যায়ে এক তরুণ বিক্ষোভকারী সামনে থেকে এসে লাফিয়ে তাঁকে লাথি মারেন। এতে তিনি একটি লাল দেয়ালে ধাক্কা খান। কিছুক্ষণ পর তিনি আবার উঠে দৌড়াতে শুরু করেন।
৪ ঘণ্টা আগেনেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর কোটেশ্বরে ভয়াবহ সহিংসতায় তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রাণ হারিয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, আত্মসমর্পণের পরও আন্দোলনকারীরা তাঁদের নৃশংসভাবে হত্যা করেছেন।
৭ ঘণ্টা আগেদোহায় ইসরায়েলি হামলায় কোনো ক্ষতি হয়নি হামাস নেতাদের। হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর সদস্য সুহাইল আল-হিন্দি আল জাজিরাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৮ ঘণ্টা আগে