আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাজ্য এখন থেকে সম্ভাব্য যেকোনো যুদ্ধের জন্য ‘সর্বদা প্রস্তুত’ থাকবে বলে ঘোষণা দিয়েছে। এ লক্ষ্যে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় নতুন করে ছয়টি বোমা ও বিস্ফোরক কারখানা নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছে। প্রতিরক্ষাসচিব জন হিলি আগামীকাল সোমবার (২ জুন) এই পরিকল্পনার বিস্তারিত তুলে ধরবেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী, কামানের শেল ও বিস্ফোরকের উৎপাদনক্ষমতা বাড়াতে ১৫০ কোটি পাউন্ড ব্যয় করা হবে। দেশটির সাবেক সামরিক প্রধানদের লেখা ‘প্রতিরক্ষা পর্যালোচনা’র ভিত্তিতেই এসব পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর দেশটির সামরিক কর্মকর্তারা সতর্ক করেন, প্রতিরক্ষা খাতে যুক্তরাজ্যের অনেকগুলো সীমাবদ্ধতা রয়েছে। দীর্ঘ মেয়াদে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে যে পরিমাণ সামরিক সরঞ্জাম প্রয়োজন, সেটার ঘাটতি রয়েছে। তাদের এই সতর্কবার্তার পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এই উদ্যোগ নিয়েছে।
এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে দেশটির মন্ত্রীরা একটি ‘কৌশলগত প্রতিরক্ষা পর্যালোচনা’ও প্রকাশ করবেন, যেখানে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নির্ধারণ করা হবে। এই পর্যালোচনার একটি মূল পদক্ষেপ হবে সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহের ক্ষেত্রে ‘সর্বদা প্রস্তুত’ নীতি গ্রহণ করা। অর্থাৎ সম্ভাব্য যুদ্ধের জন্য সব সময় প্রস্তুত থাকা এবং সামরিক সরঞ্জামসহ সব ধরনের অস্ত্রে সমৃদ্ধ থাকা।
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষাসচিব জন হিলি জানান, ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে পাওয়া শিক্ষার পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে, ইউক্রেনকে অস্ত্র সহায়তা দিতে গিয়ে ব্রিটেনের অস্ত্রের মজুত কমে গেছে। এর আগে দেশটির মন্ত্রীরা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়কে সতর্ক করেছিলেন, একটি বড় সংঘাতে জড়িয়ে পড়লে দেশটির সেনাবাহিনী মাত্র ছয় মাসের মধ্যে নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে।
প্রতিরক্ষাসচিব জন হিলি বলেছেন, ‘পুতিনের ইউক্রেন দখলের আগ্রাসন থেকে পাওয়া কঠিন শিক্ষা আমাদের জন্য শিক্ষা। একটি দেশের সামরিক বাহিনী শিল্প খাতের মতোই শক্তিশালী। আমরা যুক্তরাজ্যের শিল্পের ভিত্তি শক্তিশালী করছি, যাতে আমাদের শত্রুদের প্রতিরোধ করে যুক্তরাজ্যকে সুরক্ষিত ও শক্তিশালী করা যায়।’
নতুন যুদ্ধাস্ত্র তৈরির কারখানার জন্য ১৫০ কোটি পাউন্ডের এই বিনিয়োগ সরকারের ঘোষিত প্রতিরক্ষা ব্যয় বৃদ্ধির একটি অংশ। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ৭ হাজার দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র কেনারও ঘোষণা দেওয়া হবে। লেবার পার্টির নেতা কিয়ার স্টারমার গত ফেব্রুয়ারিতে ঘোষণা করেছিলেন, ২০২৭ সালের এপ্রিল থেকে সামরিক খাতে দেশের মোট জিডিপির ২ দশমিক ৫ শতাংশ ব্যয় করা হবে। জন হিলি গত সপ্তাহে আরও এক ধাপ এগিয়ে বলেন, যদি লেবার পার্টি পরবর্তী নির্বাচনে জয়ী হয়, তাহলে ২০৩৪ সালের মধ্যে এই ব্যয় জিডিপির ৩ শতাংশে উন্নীত করা হবে। চ্যান্সেলর র্যাচেল রিভসও এই ব্যয় বৃদ্ধিতে সমর্থন জানিয়েছেন এবং বলেছেন, ‘অস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর পাশাপাশি এটি দক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে আমাদের অর্থনীতিকেও শক্তিশালী করবে।’
সাবেক সামরিক প্রধানদের লেখা প্রতিরক্ষা পর্যালোচনায় আরও সতর্ক করা হবে, সামরিক খাতে ড্রোন ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) ব্যবহার যুদ্ধের প্রকৃতিতে ব্যাপক পরিবর্তন আনছে। এই পরিস্থিতিতে ব্রিটেন নতুন করে হুমকির মুখোমুখি হচ্ছে। অনেকে দেশটির বর্তমান সেনাবাহিনীর আকার নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। কেউ কেউ বলেন, নেপোলিয়নের সময়ের চেয়েও আকারে ছোট ব্রিটেনের সেনাবাহিনী।
পর্যালোচনায় সুপারিশ করা হয়েছে, সশস্ত্র বাহিনীতে নিয়োগ বাড়ানোর জন্য শিশুদের স্কুলে ব্রিটিশ সামরিক বাহিনীর মূল্যবোধ শেখানো উচিত। এ ছাড়া বিদ্যুৎকেন্দ্র ও বিমানবন্দরের মতো গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোকে আক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধশৈলীর একটি নতুন ‘হোম গার্ড’ তৈরির প্রস্তাবও দেওয়া হবে।
যুক্তরাজ্য এখন থেকে সম্ভাব্য যেকোনো যুদ্ধের জন্য ‘সর্বদা প্রস্তুত’ থাকবে বলে ঘোষণা দিয়েছে। এ লক্ষ্যে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় নতুন করে ছয়টি বোমা ও বিস্ফোরক কারখানা নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছে। প্রতিরক্ষাসচিব জন হিলি আগামীকাল সোমবার (২ জুন) এই পরিকল্পনার বিস্তারিত তুলে ধরবেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী, কামানের শেল ও বিস্ফোরকের উৎপাদনক্ষমতা বাড়াতে ১৫০ কোটি পাউন্ড ব্যয় করা হবে। দেশটির সাবেক সামরিক প্রধানদের লেখা ‘প্রতিরক্ষা পর্যালোচনা’র ভিত্তিতেই এসব পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর দেশটির সামরিক কর্মকর্তারা সতর্ক করেন, প্রতিরক্ষা খাতে যুক্তরাজ্যের অনেকগুলো সীমাবদ্ধতা রয়েছে। দীর্ঘ মেয়াদে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে যে পরিমাণ সামরিক সরঞ্জাম প্রয়োজন, সেটার ঘাটতি রয়েছে। তাদের এই সতর্কবার্তার পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এই উদ্যোগ নিয়েছে।
এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে দেশটির মন্ত্রীরা একটি ‘কৌশলগত প্রতিরক্ষা পর্যালোচনা’ও প্রকাশ করবেন, যেখানে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নির্ধারণ করা হবে। এই পর্যালোচনার একটি মূল পদক্ষেপ হবে সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহের ক্ষেত্রে ‘সর্বদা প্রস্তুত’ নীতি গ্রহণ করা। অর্থাৎ সম্ভাব্য যুদ্ধের জন্য সব সময় প্রস্তুত থাকা এবং সামরিক সরঞ্জামসহ সব ধরনের অস্ত্রে সমৃদ্ধ থাকা।
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষাসচিব জন হিলি জানান, ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে পাওয়া শিক্ষার পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে, ইউক্রেনকে অস্ত্র সহায়তা দিতে গিয়ে ব্রিটেনের অস্ত্রের মজুত কমে গেছে। এর আগে দেশটির মন্ত্রীরা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়কে সতর্ক করেছিলেন, একটি বড় সংঘাতে জড়িয়ে পড়লে দেশটির সেনাবাহিনী মাত্র ছয় মাসের মধ্যে নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে।
প্রতিরক্ষাসচিব জন হিলি বলেছেন, ‘পুতিনের ইউক্রেন দখলের আগ্রাসন থেকে পাওয়া কঠিন শিক্ষা আমাদের জন্য শিক্ষা। একটি দেশের সামরিক বাহিনী শিল্প খাতের মতোই শক্তিশালী। আমরা যুক্তরাজ্যের শিল্পের ভিত্তি শক্তিশালী করছি, যাতে আমাদের শত্রুদের প্রতিরোধ করে যুক্তরাজ্যকে সুরক্ষিত ও শক্তিশালী করা যায়।’
নতুন যুদ্ধাস্ত্র তৈরির কারখানার জন্য ১৫০ কোটি পাউন্ডের এই বিনিয়োগ সরকারের ঘোষিত প্রতিরক্ষা ব্যয় বৃদ্ধির একটি অংশ। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ৭ হাজার দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র কেনারও ঘোষণা দেওয়া হবে। লেবার পার্টির নেতা কিয়ার স্টারমার গত ফেব্রুয়ারিতে ঘোষণা করেছিলেন, ২০২৭ সালের এপ্রিল থেকে সামরিক খাতে দেশের মোট জিডিপির ২ দশমিক ৫ শতাংশ ব্যয় করা হবে। জন হিলি গত সপ্তাহে আরও এক ধাপ এগিয়ে বলেন, যদি লেবার পার্টি পরবর্তী নির্বাচনে জয়ী হয়, তাহলে ২০৩৪ সালের মধ্যে এই ব্যয় জিডিপির ৩ শতাংশে উন্নীত করা হবে। চ্যান্সেলর র্যাচেল রিভসও এই ব্যয় বৃদ্ধিতে সমর্থন জানিয়েছেন এবং বলেছেন, ‘অস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর পাশাপাশি এটি দক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে আমাদের অর্থনীতিকেও শক্তিশালী করবে।’
সাবেক সামরিক প্রধানদের লেখা প্রতিরক্ষা পর্যালোচনায় আরও সতর্ক করা হবে, সামরিক খাতে ড্রোন ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) ব্যবহার যুদ্ধের প্রকৃতিতে ব্যাপক পরিবর্তন আনছে। এই পরিস্থিতিতে ব্রিটেন নতুন করে হুমকির মুখোমুখি হচ্ছে। অনেকে দেশটির বর্তমান সেনাবাহিনীর আকার নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। কেউ কেউ বলেন, নেপোলিয়নের সময়ের চেয়েও আকারে ছোট ব্রিটেনের সেনাবাহিনী।
পর্যালোচনায় সুপারিশ করা হয়েছে, সশস্ত্র বাহিনীতে নিয়োগ বাড়ানোর জন্য শিশুদের স্কুলে ব্রিটিশ সামরিক বাহিনীর মূল্যবোধ শেখানো উচিত। এ ছাড়া বিদ্যুৎকেন্দ্র ও বিমানবন্দরের মতো গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোকে আক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধশৈলীর একটি নতুন ‘হোম গার্ড’ তৈরির প্রস্তাবও দেওয়া হবে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাজ্য এখন থেকে সম্ভাব্য যেকোনো যুদ্ধের জন্য ‘সর্বদা প্রস্তুত’ থাকবে বলে ঘোষণা দিয়েছে। এ লক্ষ্যে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় নতুন করে ছয়টি বোমা ও বিস্ফোরক কারখানা নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছে। প্রতিরক্ষাসচিব জন হিলি আগামীকাল সোমবার (২ জুন) এই পরিকল্পনার বিস্তারিত তুলে ধরবেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী, কামানের শেল ও বিস্ফোরকের উৎপাদনক্ষমতা বাড়াতে ১৫০ কোটি পাউন্ড ব্যয় করা হবে। দেশটির সাবেক সামরিক প্রধানদের লেখা ‘প্রতিরক্ষা পর্যালোচনা’র ভিত্তিতেই এসব পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর দেশটির সামরিক কর্মকর্তারা সতর্ক করেন, প্রতিরক্ষা খাতে যুক্তরাজ্যের অনেকগুলো সীমাবদ্ধতা রয়েছে। দীর্ঘ মেয়াদে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে যে পরিমাণ সামরিক সরঞ্জাম প্রয়োজন, সেটার ঘাটতি রয়েছে। তাদের এই সতর্কবার্তার পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এই উদ্যোগ নিয়েছে।
এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে দেশটির মন্ত্রীরা একটি ‘কৌশলগত প্রতিরক্ষা পর্যালোচনা’ও প্রকাশ করবেন, যেখানে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নির্ধারণ করা হবে। এই পর্যালোচনার একটি মূল পদক্ষেপ হবে সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহের ক্ষেত্রে ‘সর্বদা প্রস্তুত’ নীতি গ্রহণ করা। অর্থাৎ সম্ভাব্য যুদ্ধের জন্য সব সময় প্রস্তুত থাকা এবং সামরিক সরঞ্জামসহ সব ধরনের অস্ত্রে সমৃদ্ধ থাকা।
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষাসচিব জন হিলি জানান, ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে পাওয়া শিক্ষার পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে, ইউক্রেনকে অস্ত্র সহায়তা দিতে গিয়ে ব্রিটেনের অস্ত্রের মজুত কমে গেছে। এর আগে দেশটির মন্ত্রীরা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়কে সতর্ক করেছিলেন, একটি বড় সংঘাতে জড়িয়ে পড়লে দেশটির সেনাবাহিনী মাত্র ছয় মাসের মধ্যে নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে।
প্রতিরক্ষাসচিব জন হিলি বলেছেন, ‘পুতিনের ইউক্রেন দখলের আগ্রাসন থেকে পাওয়া কঠিন শিক্ষা আমাদের জন্য শিক্ষা। একটি দেশের সামরিক বাহিনী শিল্প খাতের মতোই শক্তিশালী। আমরা যুক্তরাজ্যের শিল্পের ভিত্তি শক্তিশালী করছি, যাতে আমাদের শত্রুদের প্রতিরোধ করে যুক্তরাজ্যকে সুরক্ষিত ও শক্তিশালী করা যায়।’
নতুন যুদ্ধাস্ত্র তৈরির কারখানার জন্য ১৫০ কোটি পাউন্ডের এই বিনিয়োগ সরকারের ঘোষিত প্রতিরক্ষা ব্যয় বৃদ্ধির একটি অংশ। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ৭ হাজার দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র কেনারও ঘোষণা দেওয়া হবে। লেবার পার্টির নেতা কিয়ার স্টারমার গত ফেব্রুয়ারিতে ঘোষণা করেছিলেন, ২০২৭ সালের এপ্রিল থেকে সামরিক খাতে দেশের মোট জিডিপির ২ দশমিক ৫ শতাংশ ব্যয় করা হবে। জন হিলি গত সপ্তাহে আরও এক ধাপ এগিয়ে বলেন, যদি লেবার পার্টি পরবর্তী নির্বাচনে জয়ী হয়, তাহলে ২০৩৪ সালের মধ্যে এই ব্যয় জিডিপির ৩ শতাংশে উন্নীত করা হবে। চ্যান্সেলর র্যাচেল রিভসও এই ব্যয় বৃদ্ধিতে সমর্থন জানিয়েছেন এবং বলেছেন, ‘অস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর পাশাপাশি এটি দক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে আমাদের অর্থনীতিকেও শক্তিশালী করবে।’
সাবেক সামরিক প্রধানদের লেখা প্রতিরক্ষা পর্যালোচনায় আরও সতর্ক করা হবে, সামরিক খাতে ড্রোন ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) ব্যবহার যুদ্ধের প্রকৃতিতে ব্যাপক পরিবর্তন আনছে। এই পরিস্থিতিতে ব্রিটেন নতুন করে হুমকির মুখোমুখি হচ্ছে। অনেকে দেশটির বর্তমান সেনাবাহিনীর আকার নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। কেউ কেউ বলেন, নেপোলিয়নের সময়ের চেয়েও আকারে ছোট ব্রিটেনের সেনাবাহিনী।
পর্যালোচনায় সুপারিশ করা হয়েছে, সশস্ত্র বাহিনীতে নিয়োগ বাড়ানোর জন্য শিশুদের স্কুলে ব্রিটিশ সামরিক বাহিনীর মূল্যবোধ শেখানো উচিত। এ ছাড়া বিদ্যুৎকেন্দ্র ও বিমানবন্দরের মতো গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোকে আক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধশৈলীর একটি নতুন ‘হোম গার্ড’ তৈরির প্রস্তাবও দেওয়া হবে।
যুক্তরাজ্য এখন থেকে সম্ভাব্য যেকোনো যুদ্ধের জন্য ‘সর্বদা প্রস্তুত’ থাকবে বলে ঘোষণা দিয়েছে। এ লক্ষ্যে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় নতুন করে ছয়টি বোমা ও বিস্ফোরক কারখানা নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছে। প্রতিরক্ষাসচিব জন হিলি আগামীকাল সোমবার (২ জুন) এই পরিকল্পনার বিস্তারিত তুলে ধরবেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী, কামানের শেল ও বিস্ফোরকের উৎপাদনক্ষমতা বাড়াতে ১৫০ কোটি পাউন্ড ব্যয় করা হবে। দেশটির সাবেক সামরিক প্রধানদের লেখা ‘প্রতিরক্ষা পর্যালোচনা’র ভিত্তিতেই এসব পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর দেশটির সামরিক কর্মকর্তারা সতর্ক করেন, প্রতিরক্ষা খাতে যুক্তরাজ্যের অনেকগুলো সীমাবদ্ধতা রয়েছে। দীর্ঘ মেয়াদে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে যে পরিমাণ সামরিক সরঞ্জাম প্রয়োজন, সেটার ঘাটতি রয়েছে। তাদের এই সতর্কবার্তার পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এই উদ্যোগ নিয়েছে।
এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে দেশটির মন্ত্রীরা একটি ‘কৌশলগত প্রতিরক্ষা পর্যালোচনা’ও প্রকাশ করবেন, যেখানে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নির্ধারণ করা হবে। এই পর্যালোচনার একটি মূল পদক্ষেপ হবে সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহের ক্ষেত্রে ‘সর্বদা প্রস্তুত’ নীতি গ্রহণ করা। অর্থাৎ সম্ভাব্য যুদ্ধের জন্য সব সময় প্রস্তুত থাকা এবং সামরিক সরঞ্জামসহ সব ধরনের অস্ত্রে সমৃদ্ধ থাকা।
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষাসচিব জন হিলি জানান, ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে পাওয়া শিক্ষার পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে, ইউক্রেনকে অস্ত্র সহায়তা দিতে গিয়ে ব্রিটেনের অস্ত্রের মজুত কমে গেছে। এর আগে দেশটির মন্ত্রীরা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়কে সতর্ক করেছিলেন, একটি বড় সংঘাতে জড়িয়ে পড়লে দেশটির সেনাবাহিনী মাত্র ছয় মাসের মধ্যে নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে।
প্রতিরক্ষাসচিব জন হিলি বলেছেন, ‘পুতিনের ইউক্রেন দখলের আগ্রাসন থেকে পাওয়া কঠিন শিক্ষা আমাদের জন্য শিক্ষা। একটি দেশের সামরিক বাহিনী শিল্প খাতের মতোই শক্তিশালী। আমরা যুক্তরাজ্যের শিল্পের ভিত্তি শক্তিশালী করছি, যাতে আমাদের শত্রুদের প্রতিরোধ করে যুক্তরাজ্যকে সুরক্ষিত ও শক্তিশালী করা যায়।’
নতুন যুদ্ধাস্ত্র তৈরির কারখানার জন্য ১৫০ কোটি পাউন্ডের এই বিনিয়োগ সরকারের ঘোষিত প্রতিরক্ষা ব্যয় বৃদ্ধির একটি অংশ। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ৭ হাজার দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র কেনারও ঘোষণা দেওয়া হবে। লেবার পার্টির নেতা কিয়ার স্টারমার গত ফেব্রুয়ারিতে ঘোষণা করেছিলেন, ২০২৭ সালের এপ্রিল থেকে সামরিক খাতে দেশের মোট জিডিপির ২ দশমিক ৫ শতাংশ ব্যয় করা হবে। জন হিলি গত সপ্তাহে আরও এক ধাপ এগিয়ে বলেন, যদি লেবার পার্টি পরবর্তী নির্বাচনে জয়ী হয়, তাহলে ২০৩৪ সালের মধ্যে এই ব্যয় জিডিপির ৩ শতাংশে উন্নীত করা হবে। চ্যান্সেলর র্যাচেল রিভসও এই ব্যয় বৃদ্ধিতে সমর্থন জানিয়েছেন এবং বলেছেন, ‘অস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর পাশাপাশি এটি দক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে আমাদের অর্থনীতিকেও শক্তিশালী করবে।’
সাবেক সামরিক প্রধানদের লেখা প্রতিরক্ষা পর্যালোচনায় আরও সতর্ক করা হবে, সামরিক খাতে ড্রোন ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) ব্যবহার যুদ্ধের প্রকৃতিতে ব্যাপক পরিবর্তন আনছে। এই পরিস্থিতিতে ব্রিটেন নতুন করে হুমকির মুখোমুখি হচ্ছে। অনেকে দেশটির বর্তমান সেনাবাহিনীর আকার নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। কেউ কেউ বলেন, নেপোলিয়নের সময়ের চেয়েও আকারে ছোট ব্রিটেনের সেনাবাহিনী।
পর্যালোচনায় সুপারিশ করা হয়েছে, সশস্ত্র বাহিনীতে নিয়োগ বাড়ানোর জন্য শিশুদের স্কুলে ব্রিটিশ সামরিক বাহিনীর মূল্যবোধ শেখানো উচিত। এ ছাড়া বিদ্যুৎকেন্দ্র ও বিমানবন্দরের মতো গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোকে আক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধশৈলীর একটি নতুন ‘হোম গার্ড’ তৈরির প্রস্তাবও দেওয়া হবে।
ইসরায়েল থেকে ফেরত আসা অন্তত ১৩৫ ফিলিস্তিনির মরদেহে ভয়াবহ নির্যাতনের চিহ্ন পাওয়া গেছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মরদেহগুলো ইসরায়েলের একটি কুখ্যাত আটককেন্দ্র ‘স্দে তেইমান’-এ রাখা হয়েছিল। যেখানে আগে থেকেই বন্দীদের ওপর নির্যাতন ও মৃত্যুর অভিযোগ রয়েছে।
৪০ মিনিট আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গতকাল সোমবার গর্ব করে জানিয়েছেন, তাঁর দেশের সেনাবাহিনী গত রোববার গাজা উপত্যকায় ১৫৩ টন বোমা বর্ষণ করেছে, যা কার্যত যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘনের স্বীকারোক্তি। তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেকালীপূজা ও দীপাবলি উপলক্ষে ভারতীয়দের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম রিয়াজ হামিদুল্লাহ। গতকাল রোববার (১৯ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি অ্যানিমেশন ভিডিও শেয়ার করে এ শুভেচ্ছা জানান।
১০ ঘণ্টা আগেপশ্চিমতীরের তুরমুস আয়া গ্রামে মুখোশধারী এক ইসরায়েলি দখলদারের হামলায় গুরুতর আহত হয়েছেন ৫৫ বছর বয়সী এক ফিলিস্তিনি নারী। রোববার (১৯ অক্টোবর) সকালে জলপাই সংগ্রহের সময় ওই নারীকে একটি লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইসরায়েল থেকে ফেরত আসা অন্তত ১৩৫ ফিলিস্তিনির মরদেহে ভয়াবহ নির্যাতনের চিহ্ন পাওয়া গেছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মরদেহগুলো ইসরায়েলের একটি কুখ্যাত আটককেন্দ্র ‘স্দে তেইমান’-এ রাখা হয়েছিল। যেখানে আগে থেকেই বন্দীদের ওপর নির্যাতন ও মৃত্যুর অভিযোগ রয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মুনির আল-বুরশ জানান, প্রতিটি মরদেহের ব্যাগে থাকা নথিতে লেখা আছে যে এগুলো স্দে তেইমান ঘাঁটি থেকেই এসেছে। ওই ট্যাগগুলো হিব্রু ভাষায় লেখা এবং কিছু মরদেহের ডিএনএ পরীক্ষা সেখানেই করা হয়েছিল।
নেগেভ মরুভূমিতে অবস্থিত স্দে তেইমান আটককেন্দ্রের বিরুদ্ধে গত বছরও নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে। দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, ফিলিস্তিনি বন্দীদের খাঁচায় আটকে রাখা, চোখ বেঁধে হাত-পা শৃঙ্খলিত করে রাখা ও হাসপাতালের খাটে বেঁধে রাখার মতো অমানবিক আচরণ করা হতো।
চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, ফেরত পাওয়া মরদেহগুলো পরীক্ষা করে দেখা গেছে, অনেকের চোখ বাঁধা, হাত পেছনে বাঁধা এবং শরীরে গুলির দাগ রয়েছে। কিছু মরদেহে ট্যাংকের চাকায় পিষ্ট হওয়ার চিহ্নও পাওয়া গেছে। তারা বলছেন, এসব প্রমাণে স্পষ্ট যে ইসরায়েল বন্দীদের ওপর হত্যা ও নির্যাতন চালিয়েছে।
নাসের মেডিকেল কমপ্লেক্সের পরিচালক আইয়াদ বারহুম বলেন, ‘মরদেহগুলোর নাম নেই, শুধু কোড নম্বর দেওয়া আছে। শনাক্তকরণের কাজ চলছে।’
মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, তদন্তের মাধ্যমে বের করতে হবে মরদেহগুলোর কেউ আটক অবস্থায় নিহত হয়েছে কি না এবং হলে কতজন।
উত্তর গাজার বাসিন্দা মাহমুদ ইসমাইল শাবাতের মরদেহেও নির্যাতনের স্পষ্ট চিহ্ন পাওয়া গেছে। তাঁর ভাই রামি জানান, মাথার পুরোনো অস্ত্রোপচারের দাগ দেখে ভাইয়ের মরদেহ শনাক্ত করেন তিনি। রামি বলেন, ‘তাঁর হাত বাঁধা ছিল, শরীরে নির্যাতনের দাগ ছিল। এটা দেখা খুব কষ্টের।’
মাহমুদের মা বলেন, ‘বিশ্ব কোথায়? আমাদের সন্তানদের সবাইকে নির্যাতিত অবস্থায় ফিরিয়ে দিয়েছে।’
ইসরায়েল থেকে ফেরত আসা অন্তত ১৩৫ ফিলিস্তিনির মরদেহে ভয়াবহ নির্যাতনের চিহ্ন পাওয়া গেছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মরদেহগুলো ইসরায়েলের একটি কুখ্যাত আটককেন্দ্র ‘স্দে তেইমান’-এ রাখা হয়েছিল। যেখানে আগে থেকেই বন্দীদের ওপর নির্যাতন ও মৃত্যুর অভিযোগ রয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মুনির আল-বুরশ জানান, প্রতিটি মরদেহের ব্যাগে থাকা নথিতে লেখা আছে যে এগুলো স্দে তেইমান ঘাঁটি থেকেই এসেছে। ওই ট্যাগগুলো হিব্রু ভাষায় লেখা এবং কিছু মরদেহের ডিএনএ পরীক্ষা সেখানেই করা হয়েছিল।
নেগেভ মরুভূমিতে অবস্থিত স্দে তেইমান আটককেন্দ্রের বিরুদ্ধে গত বছরও নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে। দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, ফিলিস্তিনি বন্দীদের খাঁচায় আটকে রাখা, চোখ বেঁধে হাত-পা শৃঙ্খলিত করে রাখা ও হাসপাতালের খাটে বেঁধে রাখার মতো অমানবিক আচরণ করা হতো।
চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, ফেরত পাওয়া মরদেহগুলো পরীক্ষা করে দেখা গেছে, অনেকের চোখ বাঁধা, হাত পেছনে বাঁধা এবং শরীরে গুলির দাগ রয়েছে। কিছু মরদেহে ট্যাংকের চাকায় পিষ্ট হওয়ার চিহ্নও পাওয়া গেছে। তারা বলছেন, এসব প্রমাণে স্পষ্ট যে ইসরায়েল বন্দীদের ওপর হত্যা ও নির্যাতন চালিয়েছে।
নাসের মেডিকেল কমপ্লেক্সের পরিচালক আইয়াদ বারহুম বলেন, ‘মরদেহগুলোর নাম নেই, শুধু কোড নম্বর দেওয়া আছে। শনাক্তকরণের কাজ চলছে।’
মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, তদন্তের মাধ্যমে বের করতে হবে মরদেহগুলোর কেউ আটক অবস্থায় নিহত হয়েছে কি না এবং হলে কতজন।
উত্তর গাজার বাসিন্দা মাহমুদ ইসমাইল শাবাতের মরদেহেও নির্যাতনের স্পষ্ট চিহ্ন পাওয়া গেছে। তাঁর ভাই রামি জানান, মাথার পুরোনো অস্ত্রোপচারের দাগ দেখে ভাইয়ের মরদেহ শনাক্ত করেন তিনি। রামি বলেন, ‘তাঁর হাত বাঁধা ছিল, শরীরে নির্যাতনের দাগ ছিল। এটা দেখা খুব কষ্টের।’
মাহমুদের মা বলেন, ‘বিশ্ব কোথায়? আমাদের সন্তানদের সবাইকে নির্যাতিত অবস্থায় ফিরিয়ে দিয়েছে।’
যুক্তরাজ্য এখন থেকে সম্ভাব্য যেকোনো যুদ্ধের জন্য ‘সর্বদা প্রস্তুত’ থাকবে বলে ঘোষণা দিয়েছে। এ লক্ষ্যে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় নতুন করে ছয়টি বোমা ও বিস্ফোরক কারখানা নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছে। প্রতিরক্ষাসচিব জন হিল আগামীকাল সোমবার (২ জুন) এই পরিকল্পনার বিস্তারিত তুলে ধরবেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী, কামানের
০১ জুন ২০২৫ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গতকাল সোমবার গর্ব করে জানিয়েছেন, তাঁর দেশের সেনাবাহিনী গত রোববার গাজা উপত্যকায় ১৫৩ টন বোমা বর্ষণ করেছে, যা কার্যত যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘনের স্বীকারোক্তি। তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেকালীপূজা ও দীপাবলি উপলক্ষে ভারতীয়দের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম রিয়াজ হামিদুল্লাহ। গতকাল রোববার (১৯ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি অ্যানিমেশন ভিডিও শেয়ার করে এ শুভেচ্ছা জানান।
১০ ঘণ্টা আগেপশ্চিমতীরের তুরমুস আয়া গ্রামে মুখোশধারী এক ইসরায়েলি দখলদারের হামলায় গুরুতর আহত হয়েছেন ৫৫ বছর বয়সী এক ফিলিস্তিনি নারী। রোববার (১৯ অক্টোবর) সকালে জলপাই সংগ্রহের সময় ওই নারীকে একটি লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গতকাল সোমবার গর্ব করে জানিয়েছেন, তাঁর দেশের সেনাবাহিনী গত রোববার গাজা উপত্যকায় ১৫৩ টন বোমা বর্ষণ করেছে, যা কার্যত যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘনের স্বীকারোক্তি। তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
ইসরায়েলি পার্লামেন্ট নেসেটের শীতকালীন অধিবেশনের উদ্বোধনী ভাষণে নেতানিয়াহু এই কথা বলেন। এ সময় তিনি একাধিকবার বিরোধী এমপিদের বাধার মুখে পড়েন। তাঁরা সরকারের নীতি ও গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করার পরিকল্পনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানান।
নেতানিয়াহু বলেন, ‘যুদ্ধবিরতির সময় আমাদের দুই সৈনিক শহীদ হয়েছে…আমরা তাদের ওপর ১৫৩ টন বোমা বর্ষণ করেছি এবং গাজা উপত্যকার বিভিন্ন স্থানে ডজনখানেক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছি।’
গাজার সরকারি জনসংযোগ কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত যুদ্ধবিরতি চুক্তি ১০ অক্টোবর কার্যকর হওয়ার পর থেকে ইসরায়েল ৮০ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে। এতে ৯৭ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যার মধ্যে শুধু রোববারই প্রাণ হারিয়েছে ৪৪ জন। আহত হয়েছে আরও ২৩৬ জন।
তেল আবিব দাবি করেছে, ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস দক্ষিণাঞ্চলীয় রাফাহ শহরে ইসরায়েলি বাহিনীর ওপর হামলা চালিয়েছে। তবে হামাস এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং যুদ্ধবিরতি চুক্তি মেনে চলার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে।
১০ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের উপস্থাপিত এক ধাপে ধাপে বাস্তবায়নযোগ্য পরিকল্পনার ভিত্তিতে এই যুদ্ধবিরতি চুক্তি ঘোষণা করা হয়। এর প্রথম ধাপে ইসরায়েলি বন্দীদের মুক্তির বিনিময়ে ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তি অন্তর্ভুক্ত ছিল।
পরিকল্পনায় গাজা পুনর্গঠন এবং হামাসবিহীন একটি নতুন শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার কথাও বলা হয়েছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলের গণহত্যামূলক আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত ৬৮ হাজার ২০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে এবং আহত হয়েছে প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজার ২০০ জন।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গতকাল সোমবার গর্ব করে জানিয়েছেন, তাঁর দেশের সেনাবাহিনী গত রোববার গাজা উপত্যকায় ১৫৩ টন বোমা বর্ষণ করেছে, যা কার্যত যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘনের স্বীকারোক্তি। তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
ইসরায়েলি পার্লামেন্ট নেসেটের শীতকালীন অধিবেশনের উদ্বোধনী ভাষণে নেতানিয়াহু এই কথা বলেন। এ সময় তিনি একাধিকবার বিরোধী এমপিদের বাধার মুখে পড়েন। তাঁরা সরকারের নীতি ও গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করার পরিকল্পনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানান।
নেতানিয়াহু বলেন, ‘যুদ্ধবিরতির সময় আমাদের দুই সৈনিক শহীদ হয়েছে…আমরা তাদের ওপর ১৫৩ টন বোমা বর্ষণ করেছি এবং গাজা উপত্যকার বিভিন্ন স্থানে ডজনখানেক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছি।’
গাজার সরকারি জনসংযোগ কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত যুদ্ধবিরতি চুক্তি ১০ অক্টোবর কার্যকর হওয়ার পর থেকে ইসরায়েল ৮০ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে। এতে ৯৭ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যার মধ্যে শুধু রোববারই প্রাণ হারিয়েছে ৪৪ জন। আহত হয়েছে আরও ২৩৬ জন।
তেল আবিব দাবি করেছে, ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস দক্ষিণাঞ্চলীয় রাফাহ শহরে ইসরায়েলি বাহিনীর ওপর হামলা চালিয়েছে। তবে হামাস এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং যুদ্ধবিরতি চুক্তি মেনে চলার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে।
১০ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের উপস্থাপিত এক ধাপে ধাপে বাস্তবায়নযোগ্য পরিকল্পনার ভিত্তিতে এই যুদ্ধবিরতি চুক্তি ঘোষণা করা হয়। এর প্রথম ধাপে ইসরায়েলি বন্দীদের মুক্তির বিনিময়ে ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তি অন্তর্ভুক্ত ছিল।
পরিকল্পনায় গাজা পুনর্গঠন এবং হামাসবিহীন একটি নতুন শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার কথাও বলা হয়েছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলের গণহত্যামূলক আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত ৬৮ হাজার ২০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে এবং আহত হয়েছে প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজার ২০০ জন।
যুক্তরাজ্য এখন থেকে সম্ভাব্য যেকোনো যুদ্ধের জন্য ‘সর্বদা প্রস্তুত’ থাকবে বলে ঘোষণা দিয়েছে। এ লক্ষ্যে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় নতুন করে ছয়টি বোমা ও বিস্ফোরক কারখানা নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছে। প্রতিরক্ষাসচিব জন হিল আগামীকাল সোমবার (২ জুন) এই পরিকল্পনার বিস্তারিত তুলে ধরবেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী, কামানের
০১ জুন ২০২৫ইসরায়েল থেকে ফেরত আসা অন্তত ১৩৫ ফিলিস্তিনির মরদেহে ভয়াবহ নির্যাতনের চিহ্ন পাওয়া গেছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মরদেহগুলো ইসরায়েলের একটি কুখ্যাত আটককেন্দ্র ‘স্দে তেইমান’-এ রাখা হয়েছিল। যেখানে আগে থেকেই বন্দীদের ওপর নির্যাতন ও মৃত্যুর অভিযোগ রয়েছে।
৪০ মিনিট আগেকালীপূজা ও দীপাবলি উপলক্ষে ভারতীয়দের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম রিয়াজ হামিদুল্লাহ। গতকাল রোববার (১৯ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি অ্যানিমেশন ভিডিও শেয়ার করে এ শুভেচ্ছা জানান।
১০ ঘণ্টা আগেপশ্চিমতীরের তুরমুস আয়া গ্রামে মুখোশধারী এক ইসরায়েলি দখলদারের হামলায় গুরুতর আহত হয়েছেন ৫৫ বছর বয়সী এক ফিলিস্তিনি নারী। রোববার (১৯ অক্টোবর) সকালে জলপাই সংগ্রহের সময় ওই নারীকে একটি লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
কালীপূজা ও দীপাবলি উপলক্ষে ভারতীয়দের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম রিয়াজ হামিদুল্লাহ। গতকাল রোববার (১৯ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি অ্যানিমেশন ভিডিও শেয়ার করে এ শুভেচ্ছা জানান।
As lamps light up like fiery three-eyed gaze of Goddess #Kali with mantra of the Mother’s invocation that dwells within #FestivalOfLights, #Hindu sisters in #Bangladesh draw sacred marks on brothers’ foreheads.
— Riaz Hamidullah (@hamidullah_riaz) October 19, 2025
Wish all in #India blessed ভাই ফোঁটা #কালীপূজা #दीपावली #Diwali. pic.twitter.com/e8tbBnSjlW
ভিডিওটি শেয়ার করে রিয়াজ হামিদুল্লাহ লেখেন, ‘আমি এটি শেয়ার করছি কারণ এটি বাংলাদেশে দীর্ঘদিনের লালিত মূল্যবোধের পাশাপাশি সংস্কৃতিগত বহুত্ববাদ ও সহনশীলতার প্রতিফলন ঘটায়। একই সঙ্গে এটি বাংলাদেশ ও ভারতের জনগণের মধ্যে সাংস্কৃতিক বন্ধনকেও তুলে ধরে।’
প্রকাশিত অ্যানিমেশন ভিডিওটিতে দেখা যায় ভাইফোঁটা, কালীপূজা ও দীপাবলির প্রতীক হিসেবে প্রদীপ জ্বালানোর দৃশ্য।
ভিডিওটির সঙ্গে সংযুক্ত লেখায় বলা হয়েছে, ‘বাংলা কার্তিক মাসের অমাবস্যার রাতে বাংলাদেশজুড়ে হাজারো প্রদীপ জ্বলে ওঠে—যেন দেবী কালী মুণ্ডমালিনীর ত্রিনয়নের অগ্নিতেজে অন্ধকার ভেদ করে অসংখ্য তারা জেগে উঠছে। মায়ের আহ্বানের মন্ত্রধ্বনিতে নদীমাতৃক এই ভূখণ্ডে মেয়েরা ভাইদের কপালে শুভচিহ্ন এঁকে দেয়। ভারতের, বাংলাদেশের ও বিশ্বের প্রত্যেক হিন্দু ভাই-বোনকে জানাই শুভ দীপাবলি, কালীপূজা ও ভাইফোঁটার শুভেচ্ছা।’
ভিডিওতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ক্ষমতাসীন বিজেপি, বিরোধী কংগ্রেসসহ কয়েকটি ভারতীয় গণমাধ্যমকে ট্যাগ করা হয়েছে।
তথ্যসূত্র: দ্য প্রিন্ট
কালীপূজা ও দীপাবলি উপলক্ষে ভারতীয়দের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম রিয়াজ হামিদুল্লাহ। গতকাল রোববার (১৯ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি অ্যানিমেশন ভিডিও শেয়ার করে এ শুভেচ্ছা জানান।
As lamps light up like fiery three-eyed gaze of Goddess #Kali with mantra of the Mother’s invocation that dwells within #FestivalOfLights, #Hindu sisters in #Bangladesh draw sacred marks on brothers’ foreheads.
— Riaz Hamidullah (@hamidullah_riaz) October 19, 2025
Wish all in #India blessed ভাই ফোঁটা #কালীপূজা #दीपावली #Diwali. pic.twitter.com/e8tbBnSjlW
ভিডিওটি শেয়ার করে রিয়াজ হামিদুল্লাহ লেখেন, ‘আমি এটি শেয়ার করছি কারণ এটি বাংলাদেশে দীর্ঘদিনের লালিত মূল্যবোধের পাশাপাশি সংস্কৃতিগত বহুত্ববাদ ও সহনশীলতার প্রতিফলন ঘটায়। একই সঙ্গে এটি বাংলাদেশ ও ভারতের জনগণের মধ্যে সাংস্কৃতিক বন্ধনকেও তুলে ধরে।’
প্রকাশিত অ্যানিমেশন ভিডিওটিতে দেখা যায় ভাইফোঁটা, কালীপূজা ও দীপাবলির প্রতীক হিসেবে প্রদীপ জ্বালানোর দৃশ্য।
ভিডিওটির সঙ্গে সংযুক্ত লেখায় বলা হয়েছে, ‘বাংলা কার্তিক মাসের অমাবস্যার রাতে বাংলাদেশজুড়ে হাজারো প্রদীপ জ্বলে ওঠে—যেন দেবী কালী মুণ্ডমালিনীর ত্রিনয়নের অগ্নিতেজে অন্ধকার ভেদ করে অসংখ্য তারা জেগে উঠছে। মায়ের আহ্বানের মন্ত্রধ্বনিতে নদীমাতৃক এই ভূখণ্ডে মেয়েরা ভাইদের কপালে শুভচিহ্ন এঁকে দেয়। ভারতের, বাংলাদেশের ও বিশ্বের প্রত্যেক হিন্দু ভাই-বোনকে জানাই শুভ দীপাবলি, কালীপূজা ও ভাইফোঁটার শুভেচ্ছা।’
ভিডিওতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ক্ষমতাসীন বিজেপি, বিরোধী কংগ্রেসসহ কয়েকটি ভারতীয় গণমাধ্যমকে ট্যাগ করা হয়েছে।
তথ্যসূত্র: দ্য প্রিন্ট
যুক্তরাজ্য এখন থেকে সম্ভাব্য যেকোনো যুদ্ধের জন্য ‘সর্বদা প্রস্তুত’ থাকবে বলে ঘোষণা দিয়েছে। এ লক্ষ্যে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় নতুন করে ছয়টি বোমা ও বিস্ফোরক কারখানা নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছে। প্রতিরক্ষাসচিব জন হিল আগামীকাল সোমবার (২ জুন) এই পরিকল্পনার বিস্তারিত তুলে ধরবেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী, কামানের
০১ জুন ২০২৫ইসরায়েল থেকে ফেরত আসা অন্তত ১৩৫ ফিলিস্তিনির মরদেহে ভয়াবহ নির্যাতনের চিহ্ন পাওয়া গেছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মরদেহগুলো ইসরায়েলের একটি কুখ্যাত আটককেন্দ্র ‘স্দে তেইমান’-এ রাখা হয়েছিল। যেখানে আগে থেকেই বন্দীদের ওপর নির্যাতন ও মৃত্যুর অভিযোগ রয়েছে।
৪০ মিনিট আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গতকাল সোমবার গর্ব করে জানিয়েছেন, তাঁর দেশের সেনাবাহিনী গত রোববার গাজা উপত্যকায় ১৫৩ টন বোমা বর্ষণ করেছে, যা কার্যত যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘনের স্বীকারোক্তি। তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেপশ্চিমতীরের তুরমুস আয়া গ্রামে মুখোশধারী এক ইসরায়েলি দখলদারের হামলায় গুরুতর আহত হয়েছেন ৫৫ বছর বয়সী এক ফিলিস্তিনি নারী। রোববার (১৯ অক্টোবর) সকালে জলপাই সংগ্রহের সময় ওই নারীকে একটি লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
পশ্চিমতীরের তুরমুস আয়া গ্রামে মুখোশধারী এক ইসরায়েলি দখলদারের হামলায় গুরুতর আহত হয়েছেন ৫৫ বছর বয়সী এক ফিলিস্তিনি নারী। রোববার (১৯ অক্টোবর) সকালে জলপাই সংগ্রহের সময় ওই নারীকে একটি লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করা হয়। এই ঘটনাটি ভিডিওতে ধারণ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাংবাদিক জ্যাসপার ন্যাথানিয়েল।
ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, এক যুবক বড় কাঠের লাঠি দিয়ে এক নারীর মাথায় আঘাত করে তাঁকে মাটিতে ফেলে দেন। এরপর মাটিতে পড়ে থাকা অবস্থায় ওই নারীকে আরও দুইবার আঘাত করেন তিনি। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, আহত নারীর নাম উম সালেহ আবু আলিয়া।
ভিডিও ধারণ করা ন্যাথানিয়েল বলেছেন, ‘প্রথম আঘাতেই আলিয়া অজ্ঞান হয়ে পড়েন। তারপরও হামলাকারী নির্মমভাবে লাঠি চালিয়ে যায়।’
এই বিষয়ে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, তাদের সদস্যরা পৌঁছানোর পর ঘটনাস্থল ছত্রভঙ্গ করা হয়। অবৈধ বসতি নির্মাণকারীদের যে কোনো ধরনের সহিংসতার নিন্দাও জানায় এই বাহিনী। তবে ন্যাথানিয়েল অভিযোগ করেছেন, ইসরায়েলি সৈন্যরা হামলার আগেই ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল এবং সাংবাদিক ও সহায়তাকারীদের আটকে রেখেছিল। সৈন্যরা ঘটনাস্থল থেকে চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মুখোশধারী উপনিবেশকারীরা আক্রমণ চালায়।
পাঁচ সন্তানের মা আবু আলিয়া বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তার মাথার দুই জায়গায় গুরুতর আঘাত পাওয়া গেছে। তিনি আগে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ছিলেন, এখন স্থিতিশীল অবস্থায় আছেন।
তুরমুস আয়া গ্রামে এদিন অন্তত ১৫ জন মুখোশধারী উপনিবেশকারীকে আরও কয়েকজন ফিলিস্তিনি কৃষক ও সহায়তাকারীদের ওপর পাথর ছুড়তে দেখা যায়। এ সময় তারা ফিলিস্তিনি মালিকানাধীন একটি গাড়ি পুড়িয়ে দেয় এবং কয়েকটির জানালা ভেঙে দেয়।
জলপাই সংগ্রহ ফিলিস্তিনি সংস্কৃতি ও অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তবে প্রতিবছর এই মৌসুমে দখলদারদের হামলা, রাস্তা বন্ধ এবং জমিতে প্রবেশে বাধা দেওয়ার ঘটনা বাড়ছে। জাতিসংঘের মানবিক দপ্তর জানিয়েছে, ৭ থেকে ১৩ অক্টোবরের মধ্যে পশ্চিম তীরে ৭১টি উপনিবেশকারী হামলার ঘটনা ঘটেছে, যার অর্ধেকই জলপাই সংগ্রহ মৌসুমে।
২০২৫ সালেই পশ্চিমতীর জুড়ে উপনিবেশকারীদের হাতে ৩ হাজার ২০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি আহত হয়েছেন। এসব ঘটনার কোনো বিচার হয়নি।
পর্যবেক্ষকদের মতে, এই হামলাগুলোর মূল লক্ষ্য হলো ফিলিস্তিনিদের ভয় দেখিয়ে জমি ছাড়তে বাধ্য করা—যাতে ইসরায়েলি উপনিবেশকারীরা তা দখল করতে পারে।
পশ্চিমতীরের তুরমুস আয়া গ্রামে মুখোশধারী এক ইসরায়েলি দখলদারের হামলায় গুরুতর আহত হয়েছেন ৫৫ বছর বয়সী এক ফিলিস্তিনি নারী। রোববার (১৯ অক্টোবর) সকালে জলপাই সংগ্রহের সময় ওই নারীকে একটি লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করা হয়। এই ঘটনাটি ভিডিওতে ধারণ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাংবাদিক জ্যাসপার ন্যাথানিয়েল।
ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, এক যুবক বড় কাঠের লাঠি দিয়ে এক নারীর মাথায় আঘাত করে তাঁকে মাটিতে ফেলে দেন। এরপর মাটিতে পড়ে থাকা অবস্থায় ওই নারীকে আরও দুইবার আঘাত করেন তিনি। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, আহত নারীর নাম উম সালেহ আবু আলিয়া।
ভিডিও ধারণ করা ন্যাথানিয়েল বলেছেন, ‘প্রথম আঘাতেই আলিয়া অজ্ঞান হয়ে পড়েন। তারপরও হামলাকারী নির্মমভাবে লাঠি চালিয়ে যায়।’
এই বিষয়ে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, তাদের সদস্যরা পৌঁছানোর পর ঘটনাস্থল ছত্রভঙ্গ করা হয়। অবৈধ বসতি নির্মাণকারীদের যে কোনো ধরনের সহিংসতার নিন্দাও জানায় এই বাহিনী। তবে ন্যাথানিয়েল অভিযোগ করেছেন, ইসরায়েলি সৈন্যরা হামলার আগেই ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল এবং সাংবাদিক ও সহায়তাকারীদের আটকে রেখেছিল। সৈন্যরা ঘটনাস্থল থেকে চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মুখোশধারী উপনিবেশকারীরা আক্রমণ চালায়।
পাঁচ সন্তানের মা আবু আলিয়া বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তার মাথার দুই জায়গায় গুরুতর আঘাত পাওয়া গেছে। তিনি আগে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ছিলেন, এখন স্থিতিশীল অবস্থায় আছেন।
তুরমুস আয়া গ্রামে এদিন অন্তত ১৫ জন মুখোশধারী উপনিবেশকারীকে আরও কয়েকজন ফিলিস্তিনি কৃষক ও সহায়তাকারীদের ওপর পাথর ছুড়তে দেখা যায়। এ সময় তারা ফিলিস্তিনি মালিকানাধীন একটি গাড়ি পুড়িয়ে দেয় এবং কয়েকটির জানালা ভেঙে দেয়।
জলপাই সংগ্রহ ফিলিস্তিনি সংস্কৃতি ও অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তবে প্রতিবছর এই মৌসুমে দখলদারদের হামলা, রাস্তা বন্ধ এবং জমিতে প্রবেশে বাধা দেওয়ার ঘটনা বাড়ছে। জাতিসংঘের মানবিক দপ্তর জানিয়েছে, ৭ থেকে ১৩ অক্টোবরের মধ্যে পশ্চিম তীরে ৭১টি উপনিবেশকারী হামলার ঘটনা ঘটেছে, যার অর্ধেকই জলপাই সংগ্রহ মৌসুমে।
২০২৫ সালেই পশ্চিমতীর জুড়ে উপনিবেশকারীদের হাতে ৩ হাজার ২০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি আহত হয়েছেন। এসব ঘটনার কোনো বিচার হয়নি।
পর্যবেক্ষকদের মতে, এই হামলাগুলোর মূল লক্ষ্য হলো ফিলিস্তিনিদের ভয় দেখিয়ে জমি ছাড়তে বাধ্য করা—যাতে ইসরায়েলি উপনিবেশকারীরা তা দখল করতে পারে।
যুক্তরাজ্য এখন থেকে সম্ভাব্য যেকোনো যুদ্ধের জন্য ‘সর্বদা প্রস্তুত’ থাকবে বলে ঘোষণা দিয়েছে। এ লক্ষ্যে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় নতুন করে ছয়টি বোমা ও বিস্ফোরক কারখানা নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছে। প্রতিরক্ষাসচিব জন হিল আগামীকাল সোমবার (২ জুন) এই পরিকল্পনার বিস্তারিত তুলে ধরবেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী, কামানের
০১ জুন ২০২৫ইসরায়েল থেকে ফেরত আসা অন্তত ১৩৫ ফিলিস্তিনির মরদেহে ভয়াবহ নির্যাতনের চিহ্ন পাওয়া গেছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মরদেহগুলো ইসরায়েলের একটি কুখ্যাত আটককেন্দ্র ‘স্দে তেইমান’-এ রাখা হয়েছিল। যেখানে আগে থেকেই বন্দীদের ওপর নির্যাতন ও মৃত্যুর অভিযোগ রয়েছে।
৪০ মিনিট আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গতকাল সোমবার গর্ব করে জানিয়েছেন, তাঁর দেশের সেনাবাহিনী গত রোববার গাজা উপত্যকায় ১৫৩ টন বোমা বর্ষণ করেছে, যা কার্যত যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘনের স্বীকারোক্তি। তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেকালীপূজা ও দীপাবলি উপলক্ষে ভারতীয়দের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম রিয়াজ হামিদুল্লাহ। গতকাল রোববার (১৯ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি অ্যানিমেশন ভিডিও শেয়ার করে এ শুভেচ্ছা জানান।
১০ ঘণ্টা আগে