আজকের পত্রিকা ডেস্ক
সারকো পডের (বেদনাহীন মৃত্যু ঘটানোর যন্ত্র) মাধ্যমে সংঘটিত বিশ্বের প্রথম স্বেচ্ছামৃত্যুর ঘটনায় অভিযুক্ত চিকিৎসক ফ্লোরিয়ান উইলেটও স্বেচ্ছামৃত্যু বরণ করে নিলেন। গত ৫ মে জার্মানিতে তিনি বিশেষ এই পদ্ধতিতে মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৪৭ বছর। গতকাল মঙ্গলবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে সুইজারল্যান্ডের এক জঙ্গলে সারকো পডের মাধ্যমে স্বেচ্ছামৃত্যু বরণ করেন ৬৪ বছর বয়সী এক নারী। সে সময় ঘটনাস্থলে ওই নারী ছাড়া উপস্থিত থাকা একমাত্র ব্যক্তি ফ্লোরিয়ান উইলেট। এ ঘটনায় সেসময় বেশ তোলপাড় তৈরি হয়। ঘটনার পরপরই উইলেটকে আটক করে সুইস পুলিশ। যদিও শেষ পর্যন্ত কোনো অভিযোগ আনেনি আদালত। তবে, তদন্তের জন্য তাঁকে ৭০ দিনের বিচারপূর্ব আটক রাখা হয়।
উল্লেখ্য, সারকো পড বা সুইসাইড পড হলো বিশেষভাবে নকশা করা ক্যাপসুল আকৃতির একটি যন্ত্র, যা ব্যবহার করে দ্রুত ও ‘বেদনাহীন’ মৃত্যু নিশ্চিত করা যায়। এটি দেখতে একটি ছোট, ক্যাপসুলের মতো, যেখানে একজন ব্যক্তি শুয়ে থাকার মতো জায়গা রয়েছে। এটির মধ্যে নিয়ন্ত্রিত অক্সিজেনের পরিবেশ তৈরি করা হয়। ক্যাপসুলে ঢোকার পর ব্যবহারকারী একটি বোতাম চাপলেই ভেতরের অক্সিজেন দ্রুত কমিয়ে নাইট্রোজেন গ্যাস দিয়ে পূর্ণ হয়ে যায়। এতে শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। তবে যেহেতু নাইট্রোজেন স্বাদ ও গন্ধহীন গ্যাস, তাই এতে ঘুমিয়ে পড়ার মতো মৃত্যু হয়—ব্যথাহীন, নিঃশব্দ ও দ্রুত—এমনটাই দাবি উদ্ভাবকের।
ডা. উইলেটের আত্মহত্যা-অধিকার সংগঠন দ্য রিসোর্ট এক বিবৃতিতে জানায়, আটক থাকার সময়ের মানসিকভাবে একেবারে ভেঙে পড়েন তিনি। জীবনের শেষ সময়টুকু তীব্র মানসিক যন্ত্রণার মধ্যে কেটেছে। মৃত্যুর আগে একবার একটি ভবনের তৃতীয় তলা থেকে পড়ে গুরুতর আহত হন। পরে জটিল অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সুস্থ হন। এ ঘটনার পর থেকেই মনোরোগ বিশেষজ্ঞদের একটি দলের নিবিড় তত্ত্বাবধানে রাখা হয়েছিল তাঁকে।
পরবর্তীতে, ৫ মে জার্মানিতে সহায়ক মৃত্যুর মাধ্যমে তাঁর জীবনাবসান ঘটে। সুইসাইড পডের উদ্ভাবক এবং বিশ্বব্যাপী স্বেচ্ছামৃত্যুর প্রবক্তা ফিলিপ নিটশকে বিবিসিকে বলেন, ‘জীবনের শেষ কয়েক মাসে ফ্লোরিয়ান উইলেট এমন সব মানসিক ভার বহন করেছেন, যা একজন মানুষের জন্য অত্যন্ত বেদনাদায়ক ও অসহনীয়।’
সুইস প্রসিকিউটর অফিস এখনো এই মৃত্যুর বিষয়ে আনুষ্ঠানিক মন্তব্য করেনি।
‘সার্কো পড’ নামে পরিচিত ওই যন্ত্রটি ড্রাগ কিংবা চিকিৎসকের সহায়তা ছাড়াই স্বেচ্ছামৃত্যু সম্ভব করে তোলে—এমনটাই দাবি নির্মাতাদের। তাঁরা বলছেন, এতে স্বেচ্ছামৃত্যু আরও মানবিক ও সম্মানজনকভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়। তবে সমালোচকেরা আশঙ্কা করেন, প্রযুক্তিনির্ভর এই যন্ত্র আত্মহত্যাকে ‘আকর্ষণীয়’ করে তুলতে পারে এবং এতে চিকিৎসকদের দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়া হয়, যা বিপজ্জনক।
উল্লেখ্য, সুইজারল্যান্ডে নির্দিষ্ট কিছু শর্তে স্বেচ্ছামৃত্যুর অনুমতি থাকলেও তা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত। ইউরোপের অধিকাংশ দেশ এবং যুক্তরাজ্যে এখনো এই পদ্ধতি অবৈধ। তবু প্রতি বছর বহু মানুষ সুইজারল্যান্ডে গিয়ে স্বেচ্ছামৃত্যুর পথ বেছে নিচ্ছেন।
সারকো পডের (বেদনাহীন মৃত্যু ঘটানোর যন্ত্র) মাধ্যমে সংঘটিত বিশ্বের প্রথম স্বেচ্ছামৃত্যুর ঘটনায় অভিযুক্ত চিকিৎসক ফ্লোরিয়ান উইলেটও স্বেচ্ছামৃত্যু বরণ করে নিলেন। গত ৫ মে জার্মানিতে তিনি বিশেষ এই পদ্ধতিতে মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৪৭ বছর। গতকাল মঙ্গলবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে সুইজারল্যান্ডের এক জঙ্গলে সারকো পডের মাধ্যমে স্বেচ্ছামৃত্যু বরণ করেন ৬৪ বছর বয়সী এক নারী। সে সময় ঘটনাস্থলে ওই নারী ছাড়া উপস্থিত থাকা একমাত্র ব্যক্তি ফ্লোরিয়ান উইলেট। এ ঘটনায় সেসময় বেশ তোলপাড় তৈরি হয়। ঘটনার পরপরই উইলেটকে আটক করে সুইস পুলিশ। যদিও শেষ পর্যন্ত কোনো অভিযোগ আনেনি আদালত। তবে, তদন্তের জন্য তাঁকে ৭০ দিনের বিচারপূর্ব আটক রাখা হয়।
উল্লেখ্য, সারকো পড বা সুইসাইড পড হলো বিশেষভাবে নকশা করা ক্যাপসুল আকৃতির একটি যন্ত্র, যা ব্যবহার করে দ্রুত ও ‘বেদনাহীন’ মৃত্যু নিশ্চিত করা যায়। এটি দেখতে একটি ছোট, ক্যাপসুলের মতো, যেখানে একজন ব্যক্তি শুয়ে থাকার মতো জায়গা রয়েছে। এটির মধ্যে নিয়ন্ত্রিত অক্সিজেনের পরিবেশ তৈরি করা হয়। ক্যাপসুলে ঢোকার পর ব্যবহারকারী একটি বোতাম চাপলেই ভেতরের অক্সিজেন দ্রুত কমিয়ে নাইট্রোজেন গ্যাস দিয়ে পূর্ণ হয়ে যায়। এতে শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। তবে যেহেতু নাইট্রোজেন স্বাদ ও গন্ধহীন গ্যাস, তাই এতে ঘুমিয়ে পড়ার মতো মৃত্যু হয়—ব্যথাহীন, নিঃশব্দ ও দ্রুত—এমনটাই দাবি উদ্ভাবকের।
ডা. উইলেটের আত্মহত্যা-অধিকার সংগঠন দ্য রিসোর্ট এক বিবৃতিতে জানায়, আটক থাকার সময়ের মানসিকভাবে একেবারে ভেঙে পড়েন তিনি। জীবনের শেষ সময়টুকু তীব্র মানসিক যন্ত্রণার মধ্যে কেটেছে। মৃত্যুর আগে একবার একটি ভবনের তৃতীয় তলা থেকে পড়ে গুরুতর আহত হন। পরে জটিল অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সুস্থ হন। এ ঘটনার পর থেকেই মনোরোগ বিশেষজ্ঞদের একটি দলের নিবিড় তত্ত্বাবধানে রাখা হয়েছিল তাঁকে।
পরবর্তীতে, ৫ মে জার্মানিতে সহায়ক মৃত্যুর মাধ্যমে তাঁর জীবনাবসান ঘটে। সুইসাইড পডের উদ্ভাবক এবং বিশ্বব্যাপী স্বেচ্ছামৃত্যুর প্রবক্তা ফিলিপ নিটশকে বিবিসিকে বলেন, ‘জীবনের শেষ কয়েক মাসে ফ্লোরিয়ান উইলেট এমন সব মানসিক ভার বহন করেছেন, যা একজন মানুষের জন্য অত্যন্ত বেদনাদায়ক ও অসহনীয়।’
সুইস প্রসিকিউটর অফিস এখনো এই মৃত্যুর বিষয়ে আনুষ্ঠানিক মন্তব্য করেনি।
‘সার্কো পড’ নামে পরিচিত ওই যন্ত্রটি ড্রাগ কিংবা চিকিৎসকের সহায়তা ছাড়াই স্বেচ্ছামৃত্যু সম্ভব করে তোলে—এমনটাই দাবি নির্মাতাদের। তাঁরা বলছেন, এতে স্বেচ্ছামৃত্যু আরও মানবিক ও সম্মানজনকভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়। তবে সমালোচকেরা আশঙ্কা করেন, প্রযুক্তিনির্ভর এই যন্ত্র আত্মহত্যাকে ‘আকর্ষণীয়’ করে তুলতে পারে এবং এতে চিকিৎসকদের দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়া হয়, যা বিপজ্জনক।
উল্লেখ্য, সুইজারল্যান্ডে নির্দিষ্ট কিছু শর্তে স্বেচ্ছামৃত্যুর অনুমতি থাকলেও তা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত। ইউরোপের অধিকাংশ দেশ এবং যুক্তরাজ্যে এখনো এই পদ্ধতি অবৈধ। তবু প্রতি বছর বহু মানুষ সুইজারল্যান্ডে গিয়ে স্বেচ্ছামৃত্যুর পথ বেছে নিচ্ছেন।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক
সারকো পডের (বেদনাহীন মৃত্যু ঘটানোর যন্ত্র) মাধ্যমে সংঘটিত বিশ্বের প্রথম স্বেচ্ছামৃত্যুর ঘটনায় অভিযুক্ত চিকিৎসক ফ্লোরিয়ান উইলেটও স্বেচ্ছামৃত্যু বরণ করে নিলেন। গত ৫ মে জার্মানিতে তিনি বিশেষ এই পদ্ধতিতে মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৪৭ বছর। গতকাল মঙ্গলবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে সুইজারল্যান্ডের এক জঙ্গলে সারকো পডের মাধ্যমে স্বেচ্ছামৃত্যু বরণ করেন ৬৪ বছর বয়সী এক নারী। সে সময় ঘটনাস্থলে ওই নারী ছাড়া উপস্থিত থাকা একমাত্র ব্যক্তি ফ্লোরিয়ান উইলেট। এ ঘটনায় সেসময় বেশ তোলপাড় তৈরি হয়। ঘটনার পরপরই উইলেটকে আটক করে সুইস পুলিশ। যদিও শেষ পর্যন্ত কোনো অভিযোগ আনেনি আদালত। তবে, তদন্তের জন্য তাঁকে ৭০ দিনের বিচারপূর্ব আটক রাখা হয়।
উল্লেখ্য, সারকো পড বা সুইসাইড পড হলো বিশেষভাবে নকশা করা ক্যাপসুল আকৃতির একটি যন্ত্র, যা ব্যবহার করে দ্রুত ও ‘বেদনাহীন’ মৃত্যু নিশ্চিত করা যায়। এটি দেখতে একটি ছোট, ক্যাপসুলের মতো, যেখানে একজন ব্যক্তি শুয়ে থাকার মতো জায়গা রয়েছে। এটির মধ্যে নিয়ন্ত্রিত অক্সিজেনের পরিবেশ তৈরি করা হয়। ক্যাপসুলে ঢোকার পর ব্যবহারকারী একটি বোতাম চাপলেই ভেতরের অক্সিজেন দ্রুত কমিয়ে নাইট্রোজেন গ্যাস দিয়ে পূর্ণ হয়ে যায়। এতে শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। তবে যেহেতু নাইট্রোজেন স্বাদ ও গন্ধহীন গ্যাস, তাই এতে ঘুমিয়ে পড়ার মতো মৃত্যু হয়—ব্যথাহীন, নিঃশব্দ ও দ্রুত—এমনটাই দাবি উদ্ভাবকের।
ডা. উইলেটের আত্মহত্যা-অধিকার সংগঠন দ্য রিসোর্ট এক বিবৃতিতে জানায়, আটক থাকার সময়ের মানসিকভাবে একেবারে ভেঙে পড়েন তিনি। জীবনের শেষ সময়টুকু তীব্র মানসিক যন্ত্রণার মধ্যে কেটেছে। মৃত্যুর আগে একবার একটি ভবনের তৃতীয় তলা থেকে পড়ে গুরুতর আহত হন। পরে জটিল অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সুস্থ হন। এ ঘটনার পর থেকেই মনোরোগ বিশেষজ্ঞদের একটি দলের নিবিড় তত্ত্বাবধানে রাখা হয়েছিল তাঁকে।
পরবর্তীতে, ৫ মে জার্মানিতে সহায়ক মৃত্যুর মাধ্যমে তাঁর জীবনাবসান ঘটে। সুইসাইড পডের উদ্ভাবক এবং বিশ্বব্যাপী স্বেচ্ছামৃত্যুর প্রবক্তা ফিলিপ নিটশকে বিবিসিকে বলেন, ‘জীবনের শেষ কয়েক মাসে ফ্লোরিয়ান উইলেট এমন সব মানসিক ভার বহন করেছেন, যা একজন মানুষের জন্য অত্যন্ত বেদনাদায়ক ও অসহনীয়।’
সুইস প্রসিকিউটর অফিস এখনো এই মৃত্যুর বিষয়ে আনুষ্ঠানিক মন্তব্য করেনি।
‘সার্কো পড’ নামে পরিচিত ওই যন্ত্রটি ড্রাগ কিংবা চিকিৎসকের সহায়তা ছাড়াই স্বেচ্ছামৃত্যু সম্ভব করে তোলে—এমনটাই দাবি নির্মাতাদের। তাঁরা বলছেন, এতে স্বেচ্ছামৃত্যু আরও মানবিক ও সম্মানজনকভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়। তবে সমালোচকেরা আশঙ্কা করেন, প্রযুক্তিনির্ভর এই যন্ত্র আত্মহত্যাকে ‘আকর্ষণীয়’ করে তুলতে পারে এবং এতে চিকিৎসকদের দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়া হয়, যা বিপজ্জনক।
উল্লেখ্য, সুইজারল্যান্ডে নির্দিষ্ট কিছু শর্তে স্বেচ্ছামৃত্যুর অনুমতি থাকলেও তা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত। ইউরোপের অধিকাংশ দেশ এবং যুক্তরাজ্যে এখনো এই পদ্ধতি অবৈধ। তবু প্রতি বছর বহু মানুষ সুইজারল্যান্ডে গিয়ে স্বেচ্ছামৃত্যুর পথ বেছে নিচ্ছেন।
সারকো পডের (বেদনাহীন মৃত্যু ঘটানোর যন্ত্র) মাধ্যমে সংঘটিত বিশ্বের প্রথম স্বেচ্ছামৃত্যুর ঘটনায় অভিযুক্ত চিকিৎসক ফ্লোরিয়ান উইলেটও স্বেচ্ছামৃত্যু বরণ করে নিলেন। গত ৫ মে জার্মানিতে তিনি বিশেষ এই পদ্ধতিতে মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৪৭ বছর। গতকাল মঙ্গলবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে সুইজারল্যান্ডের এক জঙ্গলে সারকো পডের মাধ্যমে স্বেচ্ছামৃত্যু বরণ করেন ৬৪ বছর বয়সী এক নারী। সে সময় ঘটনাস্থলে ওই নারী ছাড়া উপস্থিত থাকা একমাত্র ব্যক্তি ফ্লোরিয়ান উইলেট। এ ঘটনায় সেসময় বেশ তোলপাড় তৈরি হয়। ঘটনার পরপরই উইলেটকে আটক করে সুইস পুলিশ। যদিও শেষ পর্যন্ত কোনো অভিযোগ আনেনি আদালত। তবে, তদন্তের জন্য তাঁকে ৭০ দিনের বিচারপূর্ব আটক রাখা হয়।
উল্লেখ্য, সারকো পড বা সুইসাইড পড হলো বিশেষভাবে নকশা করা ক্যাপসুল আকৃতির একটি যন্ত্র, যা ব্যবহার করে দ্রুত ও ‘বেদনাহীন’ মৃত্যু নিশ্চিত করা যায়। এটি দেখতে একটি ছোট, ক্যাপসুলের মতো, যেখানে একজন ব্যক্তি শুয়ে থাকার মতো জায়গা রয়েছে। এটির মধ্যে নিয়ন্ত্রিত অক্সিজেনের পরিবেশ তৈরি করা হয়। ক্যাপসুলে ঢোকার পর ব্যবহারকারী একটি বোতাম চাপলেই ভেতরের অক্সিজেন দ্রুত কমিয়ে নাইট্রোজেন গ্যাস দিয়ে পূর্ণ হয়ে যায়। এতে শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। তবে যেহেতু নাইট্রোজেন স্বাদ ও গন্ধহীন গ্যাস, তাই এতে ঘুমিয়ে পড়ার মতো মৃত্যু হয়—ব্যথাহীন, নিঃশব্দ ও দ্রুত—এমনটাই দাবি উদ্ভাবকের।
ডা. উইলেটের আত্মহত্যা-অধিকার সংগঠন দ্য রিসোর্ট এক বিবৃতিতে জানায়, আটক থাকার সময়ের মানসিকভাবে একেবারে ভেঙে পড়েন তিনি। জীবনের শেষ সময়টুকু তীব্র মানসিক যন্ত্রণার মধ্যে কেটেছে। মৃত্যুর আগে একবার একটি ভবনের তৃতীয় তলা থেকে পড়ে গুরুতর আহত হন। পরে জটিল অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সুস্থ হন। এ ঘটনার পর থেকেই মনোরোগ বিশেষজ্ঞদের একটি দলের নিবিড় তত্ত্বাবধানে রাখা হয়েছিল তাঁকে।
পরবর্তীতে, ৫ মে জার্মানিতে সহায়ক মৃত্যুর মাধ্যমে তাঁর জীবনাবসান ঘটে। সুইসাইড পডের উদ্ভাবক এবং বিশ্বব্যাপী স্বেচ্ছামৃত্যুর প্রবক্তা ফিলিপ নিটশকে বিবিসিকে বলেন, ‘জীবনের শেষ কয়েক মাসে ফ্লোরিয়ান উইলেট এমন সব মানসিক ভার বহন করেছেন, যা একজন মানুষের জন্য অত্যন্ত বেদনাদায়ক ও অসহনীয়।’
সুইস প্রসিকিউটর অফিস এখনো এই মৃত্যুর বিষয়ে আনুষ্ঠানিক মন্তব্য করেনি।
‘সার্কো পড’ নামে পরিচিত ওই যন্ত্রটি ড্রাগ কিংবা চিকিৎসকের সহায়তা ছাড়াই স্বেচ্ছামৃত্যু সম্ভব করে তোলে—এমনটাই দাবি নির্মাতাদের। তাঁরা বলছেন, এতে স্বেচ্ছামৃত্যু আরও মানবিক ও সম্মানজনকভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়। তবে সমালোচকেরা আশঙ্কা করেন, প্রযুক্তিনির্ভর এই যন্ত্র আত্মহত্যাকে ‘আকর্ষণীয়’ করে তুলতে পারে এবং এতে চিকিৎসকদের দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়া হয়, যা বিপজ্জনক।
উল্লেখ্য, সুইজারল্যান্ডে নির্দিষ্ট কিছু শর্তে স্বেচ্ছামৃত্যুর অনুমতি থাকলেও তা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত। ইউরোপের অধিকাংশ দেশ এবং যুক্তরাজ্যে এখনো এই পদ্ধতি অবৈধ। তবু প্রতি বছর বহু মানুষ সুইজারল্যান্ডে গিয়ে স্বেচ্ছামৃত্যুর পথ বেছে নিচ্ছেন।
পূর্ব লন্ডনের মুসলিম অধ্যুষিত টাওয়ার হ্যামলেটসে কট্টরপন্ত্রী ইউকে ইন্ডিপেনডেন্স পার্টি (ইউকিপ)-এর বিক্ষোভ নিষিদ্ধ করেছে লন্ডনের মেট্রোপলিটন পুলিশ মেট পুলিশ। এটি শনিবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। গুরুতর বিশৃঙ্খলার আশঙ্কায় এ সমাবেশ নিষিদ্ধ করে পুলিশ।
৩৭ মিনিট আগেফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস গতকাল মঙ্গলবার রাতে রেডক্রসের মাধ্যমে দুটি কফিন ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করেছে। এই দুটি কফিনে কিব্বুত্জ নীর ওজের বাসিন্দা আড়ি জালমান জালমানোভিচ (৮৫) এবং তামির আদারের (৩৮) মরদেহ ছিল।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে নতুন এক বিশাল বলরুম নির্মাণ করছেন। এই বলরুম তৈরিতে খরচ হবে প্রায় ২৫ কোটি ডলার। তবে এই বিপুল অর্থের বড় অংশ আসছে গোপন দাতা ও কোম্পানির কাছ থেকে, যাদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন জানিয়ে প্রেসিডেন্টের কার্যালয় পর্যন্ত পদযাত্রার আয়োজন করেছিলেন তিন তরুণী। তবে বেআইনি তৎপরতার অভিযোগে তাঁদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ তিনজনকেই বেকসুর খালাস দিয়েছেন সিঙ্গাপুরের একটি আদালত। ‘অবৈধ মিছিল’ আয়োজনের জন্য তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছিল।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
পূর্ব লন্ডনের মুসলিম অধ্যুষিত টাওয়ার হ্যামলেটসে কট্টরপন্ত্রী ইউকে ইন্ডিপেনডেন্স পার্টি (ইউকিপ)-এর বিক্ষোভ নিষিদ্ধ করেছে লন্ডনের মেট্রোপলিটন পুলিশ মেট পুলিশ। এটি শনিবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। গুরুতর বিশৃঙ্খলার আশঙ্কায় এ সমাবেশ নিষিদ্ধ করে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, পূর্ব লন্ডনের হোয়াইটচ্যাপেল স্টেশন থেকে মিছিল হিসেবে প্রথমে ঘোষিত এই কর্মসূচিটি পরে একই এলাকায় একটি সমাবেশে রূপ দেওয়া হয়। ‘ম্যাস ডিপোর্টেশনস ট্যুর’ নামে এই বিক্ষোভটি যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় হওয়া একাধিক কর্মসূচির অংশ ছিল। আয়োজকেরা ‘ইসলামপন্থীদের কাছ থেকে হোয়াইটচ্যাপেল পুনরুদ্ধার করতে’ এই বিক্ষোভ কর্মসূচির উদ্যোগ নিয়েছেন বলে দাবি করেন।
এই বিক্ষোভের জবাবে স্ট্যান্ড আপ টু রেসিজম এবং স্থানীয় কয়েকটি সংগঠনের উদ্যোগে একটি পাল্টা বিক্ষোভও আয়োজনের কথা ছিল।
গতকাল মঙ্গলবার পুলিশ জানায়, তারা পাবলিক অর্ডার অ্যাক্ট অনুযায়ী এমন শর্ত আরোপ করেছে, যার ফলে ইউকিপ হোয়াইটচ্যাপেল বা টাওয়ার হ্যামলেটস বরোর অন্য কোথাও বিক্ষোভ আয়োজন করতে পারবে না।
এদিকে ইউকিপের দাবি, পুলিশ ‘ইসলামপন্থীদের চাপে নতিস্বীকার করেছে’। হোয়াইটচ্যাপেলে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করার গণতান্ত্রিক অধিকার লঙ্ঘন করেছে।
ইউকিপ সামাজিক যোগাযোগ এক্স-এ জানায়, পুলিশ ‘ইসলামপন্থীদের চাপে নতিস্বীকার করেছে এবং এই শনিবার হোয়াইটচ্যাপেলে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করার আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার লঙ্ঘন করেছে।’
কমান্ডার নিক জন বলেন, ‘টাওয়ার হ্যামলেটসে যুক্তরাজ্যের যেকোনো স্থানের তুলনায় মুসলিম অধিবাসীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এখানে এ ধরনের কর্মসূচি স্থানীয়ভাবে বড় ধরনের উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখানে বিক্ষোভ হলে গুরুতর বিশৃঙ্খলার শঙ্কা রয়েছে।
তিনি আরও জানান, ইউকিপ চাইলে অন্য কোথাও তাদের প্রতিবাদ আয়োজন করতে পারে, তবে কেউ যদি টাওয়ার হ্যামলেটসে একত্রিত হওয়ার চেষ্টা করে, তাহলে আটকের মুখোমুখি হতে পারে।
ইউকিপ বর্তমানে লন্ডনের অন্য এলাকায় বিক্ষোভ করার পরিকল্পনা করছে বলে বিবিসির প্রতিবেদনে জানা যায়।
ইউকিপের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘ব্রিটিশ পুলিশ এখন দেশের বিভিন্ন জায়গায় সাম্প্রদায়িক সহিংসতার চাপে নতিস্বীকার করছে, যা একেবারেই অগ্রহণযোগ্য। “মেট পুলিশের এখন ঠিক করতে হবে, পুলিশ কৌশলের নিয়ন্ত্রণে রয়েছেন পুলিশ কমান্ডাররা, নাকি তথাকথিত ইসলামপন্থী ‘কমিউনিটি লিডার’রা।”
ইউকিপ আরও জানায়, ‘পুলিশের এই ঘোষণা আমাদের গণতন্ত্রের জন্য আরও এক ধাক্কা, তবে এটি আমাদের দেশ পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টা থামাতে পারবে না।’
টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়র লুৎফুর রহমান এক্স-এ বলেন, ‘ইউকিপের বিক্ষোভ আমাদের স্থানীয় সমাজে বড় ধরনের অস্থিরতা ও ভয় তৈরি করত এবং ঘৃণা ও পক্ষপাত ছড়িয়ে দিত। আমরা শনিবার হোয়াইটচ্যাপেলে আমাদের শান্তিপূর্ণ মিছিল আয়োজন করব, যাতে আমাদের বৈচিত্র্য ও ঐক্য উদযাপন করা যায়।’
পূর্ব লন্ডনের মুসলিম অধ্যুষিত টাওয়ার হ্যামলেটসে কট্টরপন্ত্রী ইউকে ইন্ডিপেনডেন্স পার্টি (ইউকিপ)-এর বিক্ষোভ নিষিদ্ধ করেছে লন্ডনের মেট্রোপলিটন পুলিশ মেট পুলিশ। এটি শনিবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। গুরুতর বিশৃঙ্খলার আশঙ্কায় এ সমাবেশ নিষিদ্ধ করে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, পূর্ব লন্ডনের হোয়াইটচ্যাপেল স্টেশন থেকে মিছিল হিসেবে প্রথমে ঘোষিত এই কর্মসূচিটি পরে একই এলাকায় একটি সমাবেশে রূপ দেওয়া হয়। ‘ম্যাস ডিপোর্টেশনস ট্যুর’ নামে এই বিক্ষোভটি যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় হওয়া একাধিক কর্মসূচির অংশ ছিল। আয়োজকেরা ‘ইসলামপন্থীদের কাছ থেকে হোয়াইটচ্যাপেল পুনরুদ্ধার করতে’ এই বিক্ষোভ কর্মসূচির উদ্যোগ নিয়েছেন বলে দাবি করেন।
এই বিক্ষোভের জবাবে স্ট্যান্ড আপ টু রেসিজম এবং স্থানীয় কয়েকটি সংগঠনের উদ্যোগে একটি পাল্টা বিক্ষোভও আয়োজনের কথা ছিল।
গতকাল মঙ্গলবার পুলিশ জানায়, তারা পাবলিক অর্ডার অ্যাক্ট অনুযায়ী এমন শর্ত আরোপ করেছে, যার ফলে ইউকিপ হোয়াইটচ্যাপেল বা টাওয়ার হ্যামলেটস বরোর অন্য কোথাও বিক্ষোভ আয়োজন করতে পারবে না।
এদিকে ইউকিপের দাবি, পুলিশ ‘ইসলামপন্থীদের চাপে নতিস্বীকার করেছে’। হোয়াইটচ্যাপেলে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করার গণতান্ত্রিক অধিকার লঙ্ঘন করেছে।
ইউকিপ সামাজিক যোগাযোগ এক্স-এ জানায়, পুলিশ ‘ইসলামপন্থীদের চাপে নতিস্বীকার করেছে এবং এই শনিবার হোয়াইটচ্যাপেলে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করার আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার লঙ্ঘন করেছে।’
কমান্ডার নিক জন বলেন, ‘টাওয়ার হ্যামলেটসে যুক্তরাজ্যের যেকোনো স্থানের তুলনায় মুসলিম অধিবাসীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এখানে এ ধরনের কর্মসূচি স্থানীয়ভাবে বড় ধরনের উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখানে বিক্ষোভ হলে গুরুতর বিশৃঙ্খলার শঙ্কা রয়েছে।
তিনি আরও জানান, ইউকিপ চাইলে অন্য কোথাও তাদের প্রতিবাদ আয়োজন করতে পারে, তবে কেউ যদি টাওয়ার হ্যামলেটসে একত্রিত হওয়ার চেষ্টা করে, তাহলে আটকের মুখোমুখি হতে পারে।
ইউকিপ বর্তমানে লন্ডনের অন্য এলাকায় বিক্ষোভ করার পরিকল্পনা করছে বলে বিবিসির প্রতিবেদনে জানা যায়।
ইউকিপের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘ব্রিটিশ পুলিশ এখন দেশের বিভিন্ন জায়গায় সাম্প্রদায়িক সহিংসতার চাপে নতিস্বীকার করছে, যা একেবারেই অগ্রহণযোগ্য। “মেট পুলিশের এখন ঠিক করতে হবে, পুলিশ কৌশলের নিয়ন্ত্রণে রয়েছেন পুলিশ কমান্ডাররা, নাকি তথাকথিত ইসলামপন্থী ‘কমিউনিটি লিডার’রা।”
ইউকিপ আরও জানায়, ‘পুলিশের এই ঘোষণা আমাদের গণতন্ত্রের জন্য আরও এক ধাক্কা, তবে এটি আমাদের দেশ পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টা থামাতে পারবে না।’
টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়র লুৎফুর রহমান এক্স-এ বলেন, ‘ইউকিপের বিক্ষোভ আমাদের স্থানীয় সমাজে বড় ধরনের অস্থিরতা ও ভয় তৈরি করত এবং ঘৃণা ও পক্ষপাত ছড়িয়ে দিত। আমরা শনিবার হোয়াইটচ্যাপেলে আমাদের শান্তিপূর্ণ মিছিল আয়োজন করব, যাতে আমাদের বৈচিত্র্য ও ঐক্য উদযাপন করা যায়।’
২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে সুইজারল্যান্ডের এক জঙ্গলে সারকো পডের মাধ্যমে স্বেচ্ছামৃত্যু বরণ করেন ৬৪ বছর বয়সী এক নারী। সে সময় ঘটনাস্থলে ওই নারী ছাড়া উপস্থিত থাকা একমাত্র ব্যক্তি ফ্লোরিয়ান উইলেট। এ ঘটনায় সেসময় বেশ তোলপাড় তৈরি হয়।
০৪ জুন ২০২৫ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস গতকাল মঙ্গলবার রাতে রেডক্রসের মাধ্যমে দুটি কফিন ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করেছে। এই দুটি কফিনে কিব্বুত্জ নীর ওজের বাসিন্দা আড়ি জালমান জালমানোভিচ (৮৫) এবং তামির আদারের (৩৮) মরদেহ ছিল।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে নতুন এক বিশাল বলরুম নির্মাণ করছেন। এই বলরুম তৈরিতে খরচ হবে প্রায় ২৫ কোটি ডলার। তবে এই বিপুল অর্থের বড় অংশ আসছে গোপন দাতা ও কোম্পানির কাছ থেকে, যাদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন জানিয়ে প্রেসিডেন্টের কার্যালয় পর্যন্ত পদযাত্রার আয়োজন করেছিলেন তিন তরুণী। তবে বেআইনি তৎপরতার অভিযোগে তাঁদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ তিনজনকেই বেকসুর খালাস দিয়েছেন সিঙ্গাপুরের একটি আদালত। ‘অবৈধ মিছিল’ আয়োজনের জন্য তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছিল।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস গতকাল মঙ্গলবার রাতে রেডক্রসের মাধ্যমে দুটি কফিন ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করেছে। এই দুটি কফিনে কিব্বুত্জ নীর ওজের বাসিন্দা আড়ি জালমান জালমানোভিচ (৮৫) এবং তামির আদারের (৩৮) মরদেহ ছিল। এই মরদেহ দুটি ফেরত দেওয়ার পর হামাস জানিয়েছে, তারা যুদ্ধবিরতি চুক্তি মেনে চলতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছে চরম প্রতিকূলতার মধ্যেও। এ নিয়ে মোট ১৫টি মরদেহ ফেরত দেওয়া হলো। এখনো বাকি আরও ১৩ জনের মরদেহ।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের খবরে বলা হয়েছে, এই দুই মরদেহ রেডক্রস দক্ষিণ গাজা অঞ্চলে হামাসের কাছ থেকে গ্রহণ করে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করে। সেনারা কফিনগুলো পরিদর্শন করার পর তা ইসরায়েলের পতাকায় ঢেকে সংক্ষিপ্ত একটি অনুষ্ঠান সম্পন্ন করা হয়, যার নেতৃত্ব দেন ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর প্রধান ধর্মযাজক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এয়াল ক্রিম।
এরপর কফিনগুলো গাজা থেকে তেল আবিবের আবু কাবির ফরেনসিক ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয় শনাক্তকরণ এবং মৃত্যুর কারণ নির্ধারণের জন্য। কয়েক ঘণ্টা পরে দেহের পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর সেনা প্রতিনিধি পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। গত মঙ্গলবার হামাসের সামরিক শাখা ঘোষণা করেছিল যে তারা আরও দুই বন্দীর দেহ ফিরিয়ে দেবে। তারা জানিয়েছিল, মরদেহগুলো ‘আজ উপত্যকা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে’ এবং তাদের পরিচয় প্রকাশ করেনি।
এদিকে তুর্কি ও কাতারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বৈঠকে হামাস জানিয়েছে, ইসরায়েল শান্তিচুক্তি মেনে চলছে না এবং রাফাহ সীমান্ত পোর্ট খোলার বিষয়ে এড়িয়ে চলছে। গতকাল মঙ্গলবার হামাসের দেওয়া এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়েছে। হামাস জানিয়েছে, ‘রাফাহ সীমান্ত বন্ধ রাখা হচ্ছে, সেখান দিয়ে অসুস্থ ও আহতদের যাতায়াতের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না এবং গাজার মধ্যে মানবিক সহায়তা প্রবেশের বাধা দেওয়া হচ্ছে। এটি শান্তিচুক্তির লঙ্ঘন।’
একই সঙ্গে হামাস আরও জানিয়েছে, এখনো তারা ‘শান্তিচুক্তি মেনে চলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’। এর আগেও হামাস কারিগরি অক্ষমতা দেখিয়ে মরদেহ যথাসময়ে ফেরত দেওয়ার বিষয়ে অপারগতা প্রকাশ করে জানায়, তারা মরদেহ ফেরত দিতে ‘প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’। কিন্তু বিষয়টিকে অজুহাত হিসেবে নিয়ে ইসরায়েল ক্রমাগত যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেই যাচ্ছে।
এমনকি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গত সোমবার গর্ব করে জানিয়েছেন, তাঁর দেশের সেনাবাহিনী গত রোববার গাজা উপত্যকায় ১৫৩ টন বোমা বর্ষণ করেছে, যা কার্যত যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘনের স্বীকারোক্তি। ইসরায়েলি পার্লামেন্ট নেসেটের শীতকালীন অধিবেশনের উদ্বোধনী ভাষণে নেতানিয়াহু বলেন, ‘যুদ্ধবিরতির সময় আমাদের দুই সৈনিক শহীদ হয়েছে…আমরা তাদের ওপর ১৫৩ টন বোমা বর্ষণ করেছি এবং গাজা উপত্যকার বিভিন্ন স্থানে ডজনখানেক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছি।’
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস গতকাল মঙ্গলবার রাতে রেডক্রসের মাধ্যমে দুটি কফিন ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করেছে। এই দুটি কফিনে কিব্বুত্জ নীর ওজের বাসিন্দা আড়ি জালমান জালমানোভিচ (৮৫) এবং তামির আদারের (৩৮) মরদেহ ছিল। এই মরদেহ দুটি ফেরত দেওয়ার পর হামাস জানিয়েছে, তারা যুদ্ধবিরতি চুক্তি মেনে চলতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছে চরম প্রতিকূলতার মধ্যেও। এ নিয়ে মোট ১৫টি মরদেহ ফেরত দেওয়া হলো। এখনো বাকি আরও ১৩ জনের মরদেহ।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের খবরে বলা হয়েছে, এই দুই মরদেহ রেডক্রস দক্ষিণ গাজা অঞ্চলে হামাসের কাছ থেকে গ্রহণ করে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করে। সেনারা কফিনগুলো পরিদর্শন করার পর তা ইসরায়েলের পতাকায় ঢেকে সংক্ষিপ্ত একটি অনুষ্ঠান সম্পন্ন করা হয়, যার নেতৃত্ব দেন ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর প্রধান ধর্মযাজক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এয়াল ক্রিম।
এরপর কফিনগুলো গাজা থেকে তেল আবিবের আবু কাবির ফরেনসিক ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয় শনাক্তকরণ এবং মৃত্যুর কারণ নির্ধারণের জন্য। কয়েক ঘণ্টা পরে দেহের পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর সেনা প্রতিনিধি পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। গত মঙ্গলবার হামাসের সামরিক শাখা ঘোষণা করেছিল যে তারা আরও দুই বন্দীর দেহ ফিরিয়ে দেবে। তারা জানিয়েছিল, মরদেহগুলো ‘আজ উপত্যকা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে’ এবং তাদের পরিচয় প্রকাশ করেনি।
এদিকে তুর্কি ও কাতারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বৈঠকে হামাস জানিয়েছে, ইসরায়েল শান্তিচুক্তি মেনে চলছে না এবং রাফাহ সীমান্ত পোর্ট খোলার বিষয়ে এড়িয়ে চলছে। গতকাল মঙ্গলবার হামাসের দেওয়া এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়েছে। হামাস জানিয়েছে, ‘রাফাহ সীমান্ত বন্ধ রাখা হচ্ছে, সেখান দিয়ে অসুস্থ ও আহতদের যাতায়াতের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না এবং গাজার মধ্যে মানবিক সহায়তা প্রবেশের বাধা দেওয়া হচ্ছে। এটি শান্তিচুক্তির লঙ্ঘন।’
একই সঙ্গে হামাস আরও জানিয়েছে, এখনো তারা ‘শান্তিচুক্তি মেনে চলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’। এর আগেও হামাস কারিগরি অক্ষমতা দেখিয়ে মরদেহ যথাসময়ে ফেরত দেওয়ার বিষয়ে অপারগতা প্রকাশ করে জানায়, তারা মরদেহ ফেরত দিতে ‘প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’। কিন্তু বিষয়টিকে অজুহাত হিসেবে নিয়ে ইসরায়েল ক্রমাগত যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেই যাচ্ছে।
এমনকি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গত সোমবার গর্ব করে জানিয়েছেন, তাঁর দেশের সেনাবাহিনী গত রোববার গাজা উপত্যকায় ১৫৩ টন বোমা বর্ষণ করেছে, যা কার্যত যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘনের স্বীকারোক্তি। ইসরায়েলি পার্লামেন্ট নেসেটের শীতকালীন অধিবেশনের উদ্বোধনী ভাষণে নেতানিয়াহু বলেন, ‘যুদ্ধবিরতির সময় আমাদের দুই সৈনিক শহীদ হয়েছে…আমরা তাদের ওপর ১৫৩ টন বোমা বর্ষণ করেছি এবং গাজা উপত্যকার বিভিন্ন স্থানে ডজনখানেক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছি।’
২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে সুইজারল্যান্ডের এক জঙ্গলে সারকো পডের মাধ্যমে স্বেচ্ছামৃত্যু বরণ করেন ৬৪ বছর বয়সী এক নারী। সে সময় ঘটনাস্থলে ওই নারী ছাড়া উপস্থিত থাকা একমাত্র ব্যক্তি ফ্লোরিয়ান উইলেট। এ ঘটনায় সেসময় বেশ তোলপাড় তৈরি হয়।
০৪ জুন ২০২৫পূর্ব লন্ডনের মুসলিম অধ্যুষিত টাওয়ার হ্যামলেটসে কট্টরপন্ত্রী ইউকে ইন্ডিপেনডেন্স পার্টি (ইউকিপ)-এর বিক্ষোভ নিষিদ্ধ করেছে লন্ডনের মেট্রোপলিটন পুলিশ মেট পুলিশ। এটি শনিবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। গুরুতর বিশৃঙ্খলার আশঙ্কায় এ সমাবেশ নিষিদ্ধ করে পুলিশ।
৩৭ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে নতুন এক বিশাল বলরুম নির্মাণ করছেন। এই বলরুম তৈরিতে খরচ হবে প্রায় ২৫ কোটি ডলার। তবে এই বিপুল অর্থের বড় অংশ আসছে গোপন দাতা ও কোম্পানির কাছ থেকে, যাদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন জানিয়ে প্রেসিডেন্টের কার্যালয় পর্যন্ত পদযাত্রার আয়োজন করেছিলেন তিন তরুণী। তবে বেআইনি তৎপরতার অভিযোগে তাঁদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ তিনজনকেই বেকসুর খালাস দিয়েছেন সিঙ্গাপুরের একটি আদালত। ‘অবৈধ মিছিল’ আয়োজনের জন্য তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছিল।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে নতুন এক বিশাল বলরুম নির্মাণ করছেন। এই বলরুম তৈরিতে খরচ হবে প্রায় ২৫ কোটি ডলার। তবে এই বিপুল অর্থের বড় অংশ আসছে গোপন দাতা ও কোম্পানির কাছ থেকে, যাদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
স্থানীয় সময় গত সোমবার হোয়াইট হাউসের ইস্ট উইংয়ে ৯০ হাজার বর্গফুট আয়তনের এই বিলাসবহুল বলরুমের নির্মাণকাজ শুরু হয়। ট্রাম্প বলেছেন, তিনি নিজে এর একটি বড় অংশের অর্থ দেবেন। তবে বেশ কিছু ‘অজ্ঞাত’ দাতা অনুদান দিতে রাজি হয়েছেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এই অনুদানের প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের আইন ও নৈতিকতা বিশেষজ্ঞরা। সাবেক হোয়াইট হাউস নীতিনৈতিকতা আইনজীবী রিচার্ড পেইন্টার বলেছেন, ‘এটা নৈতিকতার দিক থেকে খুব বিপজ্জনক। হোয়াইট হাউসে প্রবেশাধিকার বিক্রি করে অর্থ তোলা হচ্ছে। এসব প্রতিষ্ঠান সরকারের কাছ থেকে কিছু না কিছু সুবিধা পাওয়ার আশাতেই অনুদান দিচ্ছে।’
১৫ অক্টোবর হোয়াইট হাউসে সম্ভাব্য দাতাদের জন্য এক নৈশভোজের আয়োজন করা হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বড় বড় মার্কিন কোম্পানির প্রধানেরা—ব্ল্যাকস্টোন, ওপেনএআই, মাইক্রোসফট, আমাজন, গুগল, প্যালান্টির, লকহিড মার্টিন ও কয়েনবেসের কর্মকর্তারা। ছিলেন নিউইয়র্ক জেটস ফুটবল দলের মালিক উডি জনসন এবং ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের মালিক গ্লেজার পরিবারও।
সিবিএস নিউজের হাতে পাওয়া এক নথিতে দেখা গেছে, অনুদানদাতাদের ‘বিশেষ স্বীকৃতি’ দেওয়ার পরিকল্পনা আছে। এমনকি তাদের নাম বলরুমের ভেতরের দেয়ালে খোদাই করে রাখার বিষয়টিও বিবেচনা করা হচ্ছে।
এখন পর্যন্ত শুধু একটি কোম্পানির নাম প্রকাশ পেয়েছে—ইউটিউব। আদালতের নথি অনুযায়ী, ট্রাম্পের সঙ্গে মামলার নিষ্পত্তির অংশ হিসেবে ইউটিউব দিচ্ছে ২ কোটি ২০ লাখ ডলার। ২০২১ সালে ক্যাপিটল হামলার পর ট্রাম্পের ইউটিউব অ্যাকাউন্ট স্থগিত করা হয়েছিল, সেই মামলা নিষ্পত্তির অংশ এটি।
বাকি দাতাদের নাম ও অনুদানের পরিমাণ এখনো প্রকাশ করা হয়নি। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, সব অনুদান পরিচালনা করবে ‘ট্রাস্ট ফর দ্য ন্যাশনাল মল’ নামের একটি অলাভজনক সংস্থা। তারা হোয়াইট হাউস ও ন্যাশনাল পার্কের উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থ সংগ্রহ করে।
হোয়াইট হাউসের দাবি, এতে কোনো অনিয়ম নেই এবং ভবিষ্যতের প্রশাসনও এই বলরুম ব্যবহার করতে পারবে। ফলে করদাতাদের এক পয়সাও খরচ হবে না। তবে সমালোচকেরা বলছেন, এটি এক ধরনের ‘পে-টু-প্লে’ ব্যবস্থা; অর্থাৎ অনুদানের বিনিময়ে রাজনৈতিক প্রভাব বা সুবিধা নেওয়ার পথ খুলে দেওয়া।
রিচার্ড পেইন্টার বলেন, ‘আগে জায়গা কম থাকায় সবাইকে আমন্ত্রণ দেওয়া যেত না, সেটা ভালো ছিল। কিন্তু এখন এই বিশাল বলরুম রাজনৈতিক তহবিল সংগ্রহের বড় ক্ষেত্র হয়ে উঠতে পারে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এখানে সরাসরি কোনো ঘুষ বা চুক্তির প্রমাণ দেওয়া যাবে না, তবে ট্রাম্প প্রশাসন সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে বলেই মনে হচ্ছে।’
অন্যদিকে সাবেক হোয়াইট হাউস শেফ মার্টিন মঞ্জিয়েলো বলছেন, ‘এই বিনিয়োগ শেষ পর্যন্ত খরচ বাঁচাবে। আগে বড় অনুষ্ঠানের জন্য বাইরে তাঁবু বসাতে হতো, যার খরচ এক মিলিয়ন ডলারের বেশি পড়ত।’
নতুন বলরুমটি হবে একসঙ্গে প্রায় এক হাজার মানুষের আসন সংবলিত, যা আগে পরিকল্পনা ছিল ৬৫০ জনের জন্য। ট্রাম্পের মতে, এটি শুধু বিলাসিতা নয়, বরং রাষ্ট্রীয় নৈশভোজ ও আন্তর্জাতিক আয়োজনে প্রয়োজনীয় একটি সংযোজন। এখনো প্রশ্ন রয়ে গেছে—এই কোটি কোটি ডলারের অনুদান আসছে কার কাছ থেকে, আর এর বিনিময়ে তারা কী পেতে চায়?
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে নতুন এক বিশাল বলরুম নির্মাণ করছেন। এই বলরুম তৈরিতে খরচ হবে প্রায় ২৫ কোটি ডলার। তবে এই বিপুল অর্থের বড় অংশ আসছে গোপন দাতা ও কোম্পানির কাছ থেকে, যাদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
স্থানীয় সময় গত সোমবার হোয়াইট হাউসের ইস্ট উইংয়ে ৯০ হাজার বর্গফুট আয়তনের এই বিলাসবহুল বলরুমের নির্মাণকাজ শুরু হয়। ট্রাম্প বলেছেন, তিনি নিজে এর একটি বড় অংশের অর্থ দেবেন। তবে বেশ কিছু ‘অজ্ঞাত’ দাতা অনুদান দিতে রাজি হয়েছেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এই অনুদানের প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের আইন ও নৈতিকতা বিশেষজ্ঞরা। সাবেক হোয়াইট হাউস নীতিনৈতিকতা আইনজীবী রিচার্ড পেইন্টার বলেছেন, ‘এটা নৈতিকতার দিক থেকে খুব বিপজ্জনক। হোয়াইট হাউসে প্রবেশাধিকার বিক্রি করে অর্থ তোলা হচ্ছে। এসব প্রতিষ্ঠান সরকারের কাছ থেকে কিছু না কিছু সুবিধা পাওয়ার আশাতেই অনুদান দিচ্ছে।’
১৫ অক্টোবর হোয়াইট হাউসে সম্ভাব্য দাতাদের জন্য এক নৈশভোজের আয়োজন করা হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বড় বড় মার্কিন কোম্পানির প্রধানেরা—ব্ল্যাকস্টোন, ওপেনএআই, মাইক্রোসফট, আমাজন, গুগল, প্যালান্টির, লকহিড মার্টিন ও কয়েনবেসের কর্মকর্তারা। ছিলেন নিউইয়র্ক জেটস ফুটবল দলের মালিক উডি জনসন এবং ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের মালিক গ্লেজার পরিবারও।
সিবিএস নিউজের হাতে পাওয়া এক নথিতে দেখা গেছে, অনুদানদাতাদের ‘বিশেষ স্বীকৃতি’ দেওয়ার পরিকল্পনা আছে। এমনকি তাদের নাম বলরুমের ভেতরের দেয়ালে খোদাই করে রাখার বিষয়টিও বিবেচনা করা হচ্ছে।
এখন পর্যন্ত শুধু একটি কোম্পানির নাম প্রকাশ পেয়েছে—ইউটিউব। আদালতের নথি অনুযায়ী, ট্রাম্পের সঙ্গে মামলার নিষ্পত্তির অংশ হিসেবে ইউটিউব দিচ্ছে ২ কোটি ২০ লাখ ডলার। ২০২১ সালে ক্যাপিটল হামলার পর ট্রাম্পের ইউটিউব অ্যাকাউন্ট স্থগিত করা হয়েছিল, সেই মামলা নিষ্পত্তির অংশ এটি।
বাকি দাতাদের নাম ও অনুদানের পরিমাণ এখনো প্রকাশ করা হয়নি। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, সব অনুদান পরিচালনা করবে ‘ট্রাস্ট ফর দ্য ন্যাশনাল মল’ নামের একটি অলাভজনক সংস্থা। তারা হোয়াইট হাউস ও ন্যাশনাল পার্কের উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থ সংগ্রহ করে।
হোয়াইট হাউসের দাবি, এতে কোনো অনিয়ম নেই এবং ভবিষ্যতের প্রশাসনও এই বলরুম ব্যবহার করতে পারবে। ফলে করদাতাদের এক পয়সাও খরচ হবে না। তবে সমালোচকেরা বলছেন, এটি এক ধরনের ‘পে-টু-প্লে’ ব্যবস্থা; অর্থাৎ অনুদানের বিনিময়ে রাজনৈতিক প্রভাব বা সুবিধা নেওয়ার পথ খুলে দেওয়া।
রিচার্ড পেইন্টার বলেন, ‘আগে জায়গা কম থাকায় সবাইকে আমন্ত্রণ দেওয়া যেত না, সেটা ভালো ছিল। কিন্তু এখন এই বিশাল বলরুম রাজনৈতিক তহবিল সংগ্রহের বড় ক্ষেত্র হয়ে উঠতে পারে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এখানে সরাসরি কোনো ঘুষ বা চুক্তির প্রমাণ দেওয়া যাবে না, তবে ট্রাম্প প্রশাসন সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে বলেই মনে হচ্ছে।’
অন্যদিকে সাবেক হোয়াইট হাউস শেফ মার্টিন মঞ্জিয়েলো বলছেন, ‘এই বিনিয়োগ শেষ পর্যন্ত খরচ বাঁচাবে। আগে বড় অনুষ্ঠানের জন্য বাইরে তাঁবু বসাতে হতো, যার খরচ এক মিলিয়ন ডলারের বেশি পড়ত।’
নতুন বলরুমটি হবে একসঙ্গে প্রায় এক হাজার মানুষের আসন সংবলিত, যা আগে পরিকল্পনা ছিল ৬৫০ জনের জন্য। ট্রাম্পের মতে, এটি শুধু বিলাসিতা নয়, বরং রাষ্ট্রীয় নৈশভোজ ও আন্তর্জাতিক আয়োজনে প্রয়োজনীয় একটি সংযোজন। এখনো প্রশ্ন রয়ে গেছে—এই কোটি কোটি ডলারের অনুদান আসছে কার কাছ থেকে, আর এর বিনিময়ে তারা কী পেতে চায়?
২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে সুইজারল্যান্ডের এক জঙ্গলে সারকো পডের মাধ্যমে স্বেচ্ছামৃত্যু বরণ করেন ৬৪ বছর বয়সী এক নারী। সে সময় ঘটনাস্থলে ওই নারী ছাড়া উপস্থিত থাকা একমাত্র ব্যক্তি ফ্লোরিয়ান উইলেট। এ ঘটনায় সেসময় বেশ তোলপাড় তৈরি হয়।
০৪ জুন ২০২৫পূর্ব লন্ডনের মুসলিম অধ্যুষিত টাওয়ার হ্যামলেটসে কট্টরপন্ত্রী ইউকে ইন্ডিপেনডেন্স পার্টি (ইউকিপ)-এর বিক্ষোভ নিষিদ্ধ করেছে লন্ডনের মেট্রোপলিটন পুলিশ মেট পুলিশ। এটি শনিবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। গুরুতর বিশৃঙ্খলার আশঙ্কায় এ সমাবেশ নিষিদ্ধ করে পুলিশ।
৩৭ মিনিট আগেফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস গতকাল মঙ্গলবার রাতে রেডক্রসের মাধ্যমে দুটি কফিন ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করেছে। এই দুটি কফিনে কিব্বুত্জ নীর ওজের বাসিন্দা আড়ি জালমান জালমানোভিচ (৮৫) এবং তামির আদারের (৩৮) মরদেহ ছিল।
২ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন জানিয়ে প্রেসিডেন্টের কার্যালয় পর্যন্ত পদযাত্রার আয়োজন করেছিলেন তিন তরুণী। তবে বেআইনি তৎপরতার অভিযোগে তাঁদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ তিনজনকেই বেকসুর খালাস দিয়েছেন সিঙ্গাপুরের একটি আদালত। ‘অবৈধ মিছিল’ আয়োজনের জন্য তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছিল।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন জানিয়ে প্রেসিডেন্টের কার্যালয় পর্যন্ত পদযাত্রার আয়োজন করেছিলেন তিন তরুণী। তবে বেআইনি তৎপরতার অভিযোগে তাঁদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার তিনজনকেই বেকসুর খালাস দিয়েছেন সিঙ্গাপুরের একটি আদালত। ‘অবৈধ মিছিল’ আয়োজনের জন্য তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছিল। বিচারক রায়ে বলেছেন, তাঁদের কর্মকাণ্ড অভিযোগের সম্পূর্ণ ধারা পূরণ করেনি।
সামাজিক সংগঠক মোসাম্মদ সাবিকুন নাহার, কনটেন্ট ক্রিয়েটর সিতি আমিরাহ মোহাম্মদ আসরোরি এবং কোকিলা আন্নামালাই—এই তিনজনের বিরুদ্ধে গত ফেব্রুয়ারিতে ইস্তানার (প্রেসিডেন্টের কার্যালয়) আশপাশে পুলিশের অনুমতি ছাড়া একটি পদযাত্রা আয়োজনের অভিযোগ আনা হয়েছিল। সেই পদযাত্রায় প্রায় ৭০ জন মানুষ অংশ নেন এবং তাঁরা ফিলিস্তিনি প্রতিবাদের প্রতীক হিসেবে তরমুজের মতো রং করা ছাতা বহন করেন।
আদালত রায়ে বলেছেন, যদিও নারীরা পদযাত্রাটি আয়োজন করেছিলেন, তবে তাঁরা ‘জানতেন না’ যে ইস্তানার চারপাশের রাস্তাটি একটি সংরক্ষিত এলাকা। বিচারক উল্লেখ করেন, তাঁরা একটি সাধারণ ফুটপাত ব্যবহার করেছিলেন এবং সেখানে কোনো নিষেধাজ্ঞার চিহ্ন ছিল না। বিচারক মন্তব্য করেন, ‘প্রমাণ থেকে স্পষ্ট, তাঁরা তিনজনই আইন ভাঙা থেকে নিজেদের বিরত রাখার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছিলেন।’
দোষী সাব্যস্ত হলে এই তিন তরুণীর প্রত্যেকের ১০ হাজার সিঙ্গাপুরি ডলার পর্যন্ত জরিমানা বা ছয় মাসের কারাদণ্ড হতে পারত।
খালাস পাওয়ার পর অধিকারকর্মী কোকিলা আন্নামালাই বিবিসিকে জানিয়েছেন, এই অপ্রত্যাশিত রায় সিঙ্গাপুরের অধিকারকর্মীদের মধ্যে ‘নতুন শক্তি এবং আশা’ জাগিয়ে তুলবে। তিনি বলেন, তাঁরা সাজার জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত ছিলেন এবং খালাস পাওয়াটা ‘আশ্চর্যজনক’। তিনি আরও যোগ করেন, ‘প্রথমত, আমাদের অভিযুক্তই করা উচিত ছিল না।’
এ মামলাটি সিঙ্গাপুরে ব্যাপক মনোযোগ আকর্ষণ করেছিল। আদালতে শুনানিতে ফিলিস্তিনি পতাকার রঙে পোশাক পরে এবং কেফিয়াহ স্কার্ফ পরে এই তিন তরুণীর উপস্থিতি অনলাইন জগতে ভাইরাল হয়েছিল।
সিঙ্গাপুরে জনসমাবেশের বিষয়ে কঠোর নিয়ম রয়েছে এবং কোনো কারণ প্রচারের জন্য পুলিশি অনুমতি বাধ্যতামূলক। কর্তৃপক্ষ কার্যকরভাবে ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধ-সম্পর্কিত সব জনসমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে। কারণ, তাদের মতে, এই ধরনের ঘটনা ‘জনশৃঙ্খলার ঝুঁকি তৈরি করতে পারে’।
যদিও সরকার দাবি করে, এই নিয়মগুলো দেশে শান্তি ও ঐক্য বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনীয়। সমালোচকেরা মনে করেন, এগুলো বাক্স্বাধীনতা দমন করারই কৌশল।
এদিকে সিঙ্গাপুরের প্রসিকিউটরিয়াল অফিস জানিয়েছে, তারা এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে। পুলিশ ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধ-সম্পর্কিত অন্যান্য অফলাইন এবং অনলাইন ইভেন্ট নিয়েও তদন্ত শুরু করেছে।
ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন জানিয়ে প্রেসিডেন্টের কার্যালয় পর্যন্ত পদযাত্রার আয়োজন করেছিলেন তিন তরুণী। তবে বেআইনি তৎপরতার অভিযোগে তাঁদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার তিনজনকেই বেকসুর খালাস দিয়েছেন সিঙ্গাপুরের একটি আদালত। ‘অবৈধ মিছিল’ আয়োজনের জন্য তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছিল। বিচারক রায়ে বলেছেন, তাঁদের কর্মকাণ্ড অভিযোগের সম্পূর্ণ ধারা পূরণ করেনি।
সামাজিক সংগঠক মোসাম্মদ সাবিকুন নাহার, কনটেন্ট ক্রিয়েটর সিতি আমিরাহ মোহাম্মদ আসরোরি এবং কোকিলা আন্নামালাই—এই তিনজনের বিরুদ্ধে গত ফেব্রুয়ারিতে ইস্তানার (প্রেসিডেন্টের কার্যালয়) আশপাশে পুলিশের অনুমতি ছাড়া একটি পদযাত্রা আয়োজনের অভিযোগ আনা হয়েছিল। সেই পদযাত্রায় প্রায় ৭০ জন মানুষ অংশ নেন এবং তাঁরা ফিলিস্তিনি প্রতিবাদের প্রতীক হিসেবে তরমুজের মতো রং করা ছাতা বহন করেন।
আদালত রায়ে বলেছেন, যদিও নারীরা পদযাত্রাটি আয়োজন করেছিলেন, তবে তাঁরা ‘জানতেন না’ যে ইস্তানার চারপাশের রাস্তাটি একটি সংরক্ষিত এলাকা। বিচারক উল্লেখ করেন, তাঁরা একটি সাধারণ ফুটপাত ব্যবহার করেছিলেন এবং সেখানে কোনো নিষেধাজ্ঞার চিহ্ন ছিল না। বিচারক মন্তব্য করেন, ‘প্রমাণ থেকে স্পষ্ট, তাঁরা তিনজনই আইন ভাঙা থেকে নিজেদের বিরত রাখার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছিলেন।’
দোষী সাব্যস্ত হলে এই তিন তরুণীর প্রত্যেকের ১০ হাজার সিঙ্গাপুরি ডলার পর্যন্ত জরিমানা বা ছয় মাসের কারাদণ্ড হতে পারত।
খালাস পাওয়ার পর অধিকারকর্মী কোকিলা আন্নামালাই বিবিসিকে জানিয়েছেন, এই অপ্রত্যাশিত রায় সিঙ্গাপুরের অধিকারকর্মীদের মধ্যে ‘নতুন শক্তি এবং আশা’ জাগিয়ে তুলবে। তিনি বলেন, তাঁরা সাজার জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত ছিলেন এবং খালাস পাওয়াটা ‘আশ্চর্যজনক’। তিনি আরও যোগ করেন, ‘প্রথমত, আমাদের অভিযুক্তই করা উচিত ছিল না।’
এ মামলাটি সিঙ্গাপুরে ব্যাপক মনোযোগ আকর্ষণ করেছিল। আদালতে শুনানিতে ফিলিস্তিনি পতাকার রঙে পোশাক পরে এবং কেফিয়াহ স্কার্ফ পরে এই তিন তরুণীর উপস্থিতি অনলাইন জগতে ভাইরাল হয়েছিল।
সিঙ্গাপুরে জনসমাবেশের বিষয়ে কঠোর নিয়ম রয়েছে এবং কোনো কারণ প্রচারের জন্য পুলিশি অনুমতি বাধ্যতামূলক। কর্তৃপক্ষ কার্যকরভাবে ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধ-সম্পর্কিত সব জনসমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে। কারণ, তাদের মতে, এই ধরনের ঘটনা ‘জনশৃঙ্খলার ঝুঁকি তৈরি করতে পারে’।
যদিও সরকার দাবি করে, এই নিয়মগুলো দেশে শান্তি ও ঐক্য বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনীয়। সমালোচকেরা মনে করেন, এগুলো বাক্স্বাধীনতা দমন করারই কৌশল।
এদিকে সিঙ্গাপুরের প্রসিকিউটরিয়াল অফিস জানিয়েছে, তারা এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে। পুলিশ ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধ-সম্পর্কিত অন্যান্য অফলাইন এবং অনলাইন ইভেন্ট নিয়েও তদন্ত শুরু করেছে।
২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে সুইজারল্যান্ডের এক জঙ্গলে সারকো পডের মাধ্যমে স্বেচ্ছামৃত্যু বরণ করেন ৬৪ বছর বয়সী এক নারী। সে সময় ঘটনাস্থলে ওই নারী ছাড়া উপস্থিত থাকা একমাত্র ব্যক্তি ফ্লোরিয়ান উইলেট। এ ঘটনায় সেসময় বেশ তোলপাড় তৈরি হয়।
০৪ জুন ২০২৫পূর্ব লন্ডনের মুসলিম অধ্যুষিত টাওয়ার হ্যামলেটসে কট্টরপন্ত্রী ইউকে ইন্ডিপেনডেন্স পার্টি (ইউকিপ)-এর বিক্ষোভ নিষিদ্ধ করেছে লন্ডনের মেট্রোপলিটন পুলিশ মেট পুলিশ। এটি শনিবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। গুরুতর বিশৃঙ্খলার আশঙ্কায় এ সমাবেশ নিষিদ্ধ করে পুলিশ।
৩৭ মিনিট আগেফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস গতকাল মঙ্গলবার রাতে রেডক্রসের মাধ্যমে দুটি কফিন ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করেছে। এই দুটি কফিনে কিব্বুত্জ নীর ওজের বাসিন্দা আড়ি জালমান জালমানোভিচ (৮৫) এবং তামির আদারের (৩৮) মরদেহ ছিল।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে নতুন এক বিশাল বলরুম নির্মাণ করছেন। এই বলরুম তৈরিতে খরচ হবে প্রায় ২৫ কোটি ডলার। তবে এই বিপুল অর্থের বড় অংশ আসছে গোপন দাতা ও কোম্পানির কাছ থেকে, যাদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে