ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ দেশটির জাতীয় সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছেন। এটিকে ফ্রান্সের রাজনীতিতে বড় ধরনের আঘাত মনে করা হচ্ছে। এখন যদি তিনি অন্যান্য দলের সঙ্গে জোট বাঁধার প্রশ্নে সমঝোতায় পৌঁছাতে না পারেন, তাহলে দেশটিতে রাজনৈতিক সংকট দেখা দিতে পারে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এসব জানিয়েছে।
স্থানীয় সময় রোববার ফ্রান্সের জাতীয় নির্বাচনে দ্বিতীয় দফায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়। মাত্রই দুই মাস আগে প্রতিপক্ষকে পরাজিত করে প্রেসিডেন্ট হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন ৪৪ বছর বয়সী ইমানুয়েল মাখোঁ। কিন্তু এবার তাঁর দলকে সংসদে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হচ্ছে।
কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, স্থানীয় সময় সোমবার সকালের দিকে ভোটের ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এরপর ফরাসি প্রধানমন্ত্রী এলিজাবেথ বোর্ন টেলিভিশন বক্তৃতায় বলেন, ‘এই পরিস্থিতি আমাদের দেশের জন্য একটি ঝুঁকি তৈরি করেছে। এখন আমাদের একটি বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে।’
ফ্রান্সের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজন ২৮৯টি আসন। কিন্তু মাখোঁর দল পেয়েছে ২৪৫টি আসন। ধারণা করা হচ্ছিল, এই নির্বাচনে মাখোঁর মধ্যপন্থী এনসেম্বল জোট সর্বাধিক আসন পাবে। কিন্তু ডানরা রেকর্ড সংখ্যক আসনে জয়লাভ করেছে।
অর্থমন্ত্রী ব্রুনো লে মায়ার এই ফলাফলকে গণতান্ত্রিক ধাক্কা বলে অভিহিত করেছেন। তিন বলেছেন, ‘অন্য জোটগুলো সহযোগিতা না করলে ফরাসিদের সংস্কার ও সুরক্ষায় আমাদের ক্ষমতা বাধাগ্রস্ত হবে।’
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ফরাসি জনগণের জীবনযাত্রার সংকট মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট মাখোঁ। এ ছাড়া কর কমানো, অবসরের বয়স ৬২ থেকে ৬৫ বছরে উন্নীত করা, কার্বন নিঃসরণ কমানো, কর্মসংস্থান বাড়ানো, ফ্রান্সকে আরও গণতান্ত্রিক করার জন্য স্থানীয় জনগণের সমন্বয়ে জাতীয় কাউন্সিল গঠন করা, ইত্যাদি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারানোতে এখন এসব সংস্কার প্রস্তাব চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে গেল।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ দেশটির জাতীয় সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছেন। এটিকে ফ্রান্সের রাজনীতিতে বড় ধরনের আঘাত মনে করা হচ্ছে। এখন যদি তিনি অন্যান্য দলের সঙ্গে জোট বাঁধার প্রশ্নে সমঝোতায় পৌঁছাতে না পারেন, তাহলে দেশটিতে রাজনৈতিক সংকট দেখা দিতে পারে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এসব জানিয়েছে।
স্থানীয় সময় রোববার ফ্রান্সের জাতীয় নির্বাচনে দ্বিতীয় দফায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়। মাত্রই দুই মাস আগে প্রতিপক্ষকে পরাজিত করে প্রেসিডেন্ট হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন ৪৪ বছর বয়সী ইমানুয়েল মাখোঁ। কিন্তু এবার তাঁর দলকে সংসদে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হচ্ছে।
কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, স্থানীয় সময় সোমবার সকালের দিকে ভোটের ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এরপর ফরাসি প্রধানমন্ত্রী এলিজাবেথ বোর্ন টেলিভিশন বক্তৃতায় বলেন, ‘এই পরিস্থিতি আমাদের দেশের জন্য একটি ঝুঁকি তৈরি করেছে। এখন আমাদের একটি বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে।’
ফ্রান্সের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজন ২৮৯টি আসন। কিন্তু মাখোঁর দল পেয়েছে ২৪৫টি আসন। ধারণা করা হচ্ছিল, এই নির্বাচনে মাখোঁর মধ্যপন্থী এনসেম্বল জোট সর্বাধিক আসন পাবে। কিন্তু ডানরা রেকর্ড সংখ্যক আসনে জয়লাভ করেছে।
অর্থমন্ত্রী ব্রুনো লে মায়ার এই ফলাফলকে গণতান্ত্রিক ধাক্কা বলে অভিহিত করেছেন। তিন বলেছেন, ‘অন্য জোটগুলো সহযোগিতা না করলে ফরাসিদের সংস্কার ও সুরক্ষায় আমাদের ক্ষমতা বাধাগ্রস্ত হবে।’
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ফরাসি জনগণের জীবনযাত্রার সংকট মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট মাখোঁ। এ ছাড়া কর কমানো, অবসরের বয়স ৬২ থেকে ৬৫ বছরে উন্নীত করা, কার্বন নিঃসরণ কমানো, কর্মসংস্থান বাড়ানো, ফ্রান্সকে আরও গণতান্ত্রিক করার জন্য স্থানীয় জনগণের সমন্বয়ে জাতীয় কাউন্সিল গঠন করা, ইত্যাদি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারানোতে এখন এসব সংস্কার প্রস্তাব চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে গেল।
সব ধরনের বিবাহের জন্য ডেনমার্ক ইউরোপের অন্যান্য অনেক দেশের মতো নয়। তারা জন্ম সনদ বা অবিবাহিত থাকার প্রমাণ চায় না। ডেনমার্কে বিয়ের জন্য শুধু একটি সার্টিফিকেট দরকার হয়। এটি পেলে চার মাসের মধ্যে ডেনমার্ক সরকার বিয়ের অনুমতি দেয়। কিছু ক্ষেত্রে, যদি ডিভোর্সের কাগজপত্র পরিষ্কার না হয়, তবে কর্মকর্তারা একটি
৮ মিনিট আগেখামেনি বলেন, ‘এই ১২ দিনের যুদ্ধে ইরান অনেক বড় সম্মান অর্জন করেছে, যা সারা বিশ্ব এখন মেনে নিচ্ছে। এর মাধ্যমে ইরান বিশ্বকে তার অদম্য শক্তি, ধৈর্য ও ইচ্ছাশক্তি দেখিয়েছে। সবাই এখন বুঝতে পারছে, বিশ্বমঞ্চে ইরানের শক্তি কতটা।’
৩৬ মিনিট আগেচীনের তিয়ানজিন শহরের এক পরিবারে ৩০ লাখ ইউয়ান (৫ কোটি ১৬ লাখের বেশি টাকা) মূল্যের সম্পত্তি নিয়ে ভাই-বোনের মধ্যে উত্তপ্ত আইনি লড়াই এক নাটকীয় মোড় নিয়েছে। এই বিবাদের একপর্যায়ে তারা জানতে পারেন—তাদের কেউই আসলে মৃত বাবা-মায়ের জৈবিক সন্তান নন।
১ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের বোন ও দেশটির ক্ষমতাসীন ওয়ার্কার্স পার্টির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা কিম ইয়ো জং বলেছেন, উত্তর কোরিয়া একটি স্থায়ী পারমাণবিক শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে এবং যুক্তরাষ্ট্রকে তা স্বীকৃতি দিতে হবে।
২ ঘণ্টা আগে