ঢাকা: ২০১৭ সালে কাতালোনিয়ার স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে অভিযুক্ত নয়জন কাতালান বিচ্ছিন্নতাবাদীকে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা করে দিয়েছে স্পেন সরকার। ২০১৯ সালে তাঁদেরকে ৯-১৩ বছরের সাজা দিয়েছিলেন স্পেনের আদালত। তখন আরও ৩ জনকেও দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। তবে তাঁদেরকে কারাদণ্ড না দিয়ে আর্থিক জরিমানা করা হয়।
এদিকে কাতালোনিয়ার এই নেতাদের ক্ষমা করে দেওয়ার ঘটনায় স্পেনজুড়ে বিতর্ক তৈরি করেছে। চলতি মাসে এই ক্ষমার প্রতিবাদে হাজার হাজার মানুষ স্পেনের রাস্তায় বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছেন। তবে স্পেন সরকার বলছে, এই ক্ষমা করার মাধ্যমে কাতালোনিয়ার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে সাহায্য করবে।
এ নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেড্রো সানচেজ বলেন, এই ক্ষমার মাধ্যমে আমরা সমাধান এবং আলোচনার নতুন দ্বার উন্মোচন করতে চাই।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই নেতাদের ক্ষমাপত্রে স্পেনের রাজার স্বাক্ষর লাগবে এবং এটি গেজেট আকারে প্রকাশ হতে হবে। আর তাই কারাগারার থাকা ওই নেতাদের মুক্তি পেতে আরও কিছুদিন সময় লাগবে।
জানা গেছে, মুক্তি পেলেও ওই নেতারা তাঁদের অফিসে নিষিদ্ধ থাকবেন এবং একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোনো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে যুক্ত না হওয়ার শর্তে তাঁদেরকে মুক্তি দেওয়া হবে।
স্পেন সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ওই নেতাদের রাজনৈতিক মতকে বাতিল করার জন্য তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়নি বরং তাঁরা যা বিশ্বাস করতেন এবং যে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছিলেন তার জন্যই তাঁরা অভিযুক্ত হয়েছেন।
ক্ষমা পাওয়া নেতাদের মধ্যে একজন হলেন কাতালোনিয়ার সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী রাউল রোমেভা। একটি টুইট বার্তায় তিনি স্পেন সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই চাওয়ার কথা জানিয়েছেন।
টুইট বার্তায় রোমেভা বলেন, এই নয়জনকে ক্ষমতা করে, তাঁরা শত শত মানুষের ওপর যে অত্যাচার চালিয়েছে যাচ্ছে সেটি লুকাতে পারবে না।
এদিকে স্পেনের বেশ কিছু বিরোধী দলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তারা এই ক্ষমার বিরুদ্ধে আপিল করবে। এ নিয়ে মাদ্রিদের রাজনীতিবিদ ইসাবেল দিয়াজ আয়ুসো বলেন, সরকারের এই সিদ্ধান্ত স্পেনের জন্য অবমাননাকর।
ঢাকা: ২০১৭ সালে কাতালোনিয়ার স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে অভিযুক্ত নয়জন কাতালান বিচ্ছিন্নতাবাদীকে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা করে দিয়েছে স্পেন সরকার। ২০১৯ সালে তাঁদেরকে ৯-১৩ বছরের সাজা দিয়েছিলেন স্পেনের আদালত। তখন আরও ৩ জনকেও দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। তবে তাঁদেরকে কারাদণ্ড না দিয়ে আর্থিক জরিমানা করা হয়।
এদিকে কাতালোনিয়ার এই নেতাদের ক্ষমা করে দেওয়ার ঘটনায় স্পেনজুড়ে বিতর্ক তৈরি করেছে। চলতি মাসে এই ক্ষমার প্রতিবাদে হাজার হাজার মানুষ স্পেনের রাস্তায় বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছেন। তবে স্পেন সরকার বলছে, এই ক্ষমা করার মাধ্যমে কাতালোনিয়ার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে সাহায্য করবে।
এ নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেড্রো সানচেজ বলেন, এই ক্ষমার মাধ্যমে আমরা সমাধান এবং আলোচনার নতুন দ্বার উন্মোচন করতে চাই।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই নেতাদের ক্ষমাপত্রে স্পেনের রাজার স্বাক্ষর লাগবে এবং এটি গেজেট আকারে প্রকাশ হতে হবে। আর তাই কারাগারার থাকা ওই নেতাদের মুক্তি পেতে আরও কিছুদিন সময় লাগবে।
জানা গেছে, মুক্তি পেলেও ওই নেতারা তাঁদের অফিসে নিষিদ্ধ থাকবেন এবং একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোনো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে যুক্ত না হওয়ার শর্তে তাঁদেরকে মুক্তি দেওয়া হবে।
স্পেন সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ওই নেতাদের রাজনৈতিক মতকে বাতিল করার জন্য তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়নি বরং তাঁরা যা বিশ্বাস করতেন এবং যে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছিলেন তার জন্যই তাঁরা অভিযুক্ত হয়েছেন।
ক্ষমা পাওয়া নেতাদের মধ্যে একজন হলেন কাতালোনিয়ার সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী রাউল রোমেভা। একটি টুইট বার্তায় তিনি স্পেন সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই চাওয়ার কথা জানিয়েছেন।
টুইট বার্তায় রোমেভা বলেন, এই নয়জনকে ক্ষমতা করে, তাঁরা শত শত মানুষের ওপর যে অত্যাচার চালিয়েছে যাচ্ছে সেটি লুকাতে পারবে না।
এদিকে স্পেনের বেশ কিছু বিরোধী দলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তারা এই ক্ষমার বিরুদ্ধে আপিল করবে। এ নিয়ে মাদ্রিদের রাজনীতিবিদ ইসাবেল দিয়াজ আয়ুসো বলেন, সরকারের এই সিদ্ধান্ত স্পেনের জন্য অবমাননাকর।
ভারত-পাকিস্তানের গত কয়েক দিনের সংঘর্ষে তুরস্ক খোলাখুলিভাবে পাকিস্তানকে সমর্থন করেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এ কারণেই ভারত সরকার এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ১৮ আগস্ট। ছুটি কাটানোর শেষ দিন ছিল এটি। বিলাসবহুল বেশিয়ান ইয়টে থাকা অতিথিরা বাড়ি ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। ব্রিটিশ এই প্রমোদতরিটির মালিক মাইক লিঞ্চ। একটি প্রতারণা মামলায় নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার খুশিতে তিনি বন্ধু ও পরিবারের সঙ্গে উদ্যাপনে ছিলেন।
৪ ঘণ্টা আগেপশ্চিমবঙ্গের তিস্তা অববাহিকায় সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ‘তিস্তা প্রহার’ সামরিক মহড়াকে ঘিরে নতুন করে কূটনৈতিক আলোচনার জন্ম দিয়েছে ভারত। শিলিগুড়ি করিডরের কাছে হওয়া এই বৃহৎ মহড়ায় আধুনিক অস্ত্র ও যৌথ যুদ্ধ-কৌশল প্রদর্শনের মাধ্যমে ভারত প্রতিবেশী দেশগুলোকে বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
৬ ঘণ্টা আগেতুরস্কের ইস্তাম্বুলে ইউক্রেনের সঙ্গে শান্তি আলোচনার জন্য রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন একটি প্রতিনিধিদল পাঠিয়েছেন। মস্কোর সময় গতকাল বুধবার (১৪ মে) মধ্যরাতের একটু আগে ক্রেমলিন আলোচনায় অংশগ্রহণকারীদের নাম প্রকাশ করে।
৭ ঘণ্টা আগে