বিশ্বমঞ্চে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বাসযোগ্যতা হুমকির মুখে। এমনটাই জানিয়েছেন পোল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রদোস্লাভ সিকোরস্কি। তিনি বলেছেন, মার্কিন কংগ্রেস যদি ইউক্রেনে সহায়তা বিল পাসে ব্যর্থ হয়, তবে বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়ে ফেলবে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেছেন।
মার্কিন কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেট ইউক্রেন, ইসরায়েল ও তাইওয়ানকে দেওয়ার লক্ষ্যে ৯৫ বিলিয়ন ডলারের একটি সহায়তা প্যাকেজ পাস করেছে। কিন্তু কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ—যেখানে বিরোধী দল রিপাবলিকান পার্টির প্রাধান্য আছে—হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এই বিলটি আটকে গেছে। আর এরই মধ্যে অর্থসংকটের কারণে ইউক্রেন রণক্ষেত্রে ব্যাপক পিছিয়ে পড়েছে।
গতকাল রোববার সিএনএনের সাংবাদিক ফরিদ জাকারিয়ার টক শো ‘ফরিদ জাকারিয়া জিপিএস’-এ রদোস্লাভ সিকোরস্কি বলেন, অস্ত্র ও গোলাবারুদের সংকটের কারণে ইউক্রেন রণক্ষেত্রে বর্তমানে নিজেদের কেবল রক্ষা করে যাচ্ছে এবং পরাজয় বরণ করছে।
পোলিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তারা অস্ত্রের সংকটে ভুগছে। আভদিভকার আশপাশে তাদের পরিস্থিতি এতটাই শোচনীয় যে তাদের গোলাবারুদ কমে ৮ ভাগের ১ ভাগে নেমে এসেছে।’ এ সময় তিনি রণক্ষেত্রে ইউক্রেনের এই অবস্থার জন্য রিপাবলিকান পার্টিকে দায়ী করেছেন।
তবে মার্কিন তহবিল ছাড়ের বিষয়ে মার্কিন হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের স্পিকার মাইক জনসনের কাছে তাঁর বার্তা কী হবে জানতে চাইলে সিকোরস্কি বলেন, ‘আমি বলব...এটি ইউক্রেনের ভাগ্য, এটি ইউক্রেনের নির্যাতিত মানুষের ভবিষ্যৎ যারা আপনার দেশের কাছে সহায়তা চায়, তবে এটি একই সঙ্গে আপনার দেশের বিশ্বাসযোগ্যতার প্রশ্নও।’
এর আগে, ১৭ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনের জন্য ছয় হাজার কোটি ডলারের সামরিক সহায়তা পাঠানো হবে বলে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে আশ্বাস দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তবে এর জন্য কংগ্রেসের চূড়ান্ত অনুমোদন দরকার হবে। রিপাবলিকানরা এই প্রস্তাবে সমর্থন দেবে বলেই বিশ্বাস বাইডেনের।
এ বিষয়ে হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘কংগ্রেসের নিষ্ক্রিয়তার ফলে সরবরাহ কমে যাওয়ায় ইউক্রেনীয় সৈন্যদের গোলাবারুদের বরাদ্দ শেষ হয়ে যায়। এতে ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী আভদিভকা থেকে সরে আসতে বাধ্য হয়।’
কয়েক মাসের রাজনৈতিক টানাপোড়েনের পর চলতি সপ্তাহের শুরুতে মার্কিন সিনেট ৯ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের বৈদেশিক সহায়তার প্যাকেজ অনুমোদন করে। এই প্যাকেজে ইউক্রেনের জন্য ছয় হাজার কোটি ডলার বরাদ্দ ছিল। সিনেটে অনুমোদিত হওয়ার পরও প্যাকেজটি নিয়ে এখনো হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভে ভোটাভুটি বাকি। এই প্যাকেজ নিয়ে আমেরিকার রিপাবলিকান দলের সদস্যরা দ্বিধাবিভক্ত হয়ে আছেন।
বিশ্বমঞ্চে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বাসযোগ্যতা হুমকির মুখে। এমনটাই জানিয়েছেন পোল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রদোস্লাভ সিকোরস্কি। তিনি বলেছেন, মার্কিন কংগ্রেস যদি ইউক্রেনে সহায়তা বিল পাসে ব্যর্থ হয়, তবে বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়ে ফেলবে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেছেন।
মার্কিন কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেট ইউক্রেন, ইসরায়েল ও তাইওয়ানকে দেওয়ার লক্ষ্যে ৯৫ বিলিয়ন ডলারের একটি সহায়তা প্যাকেজ পাস করেছে। কিন্তু কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ—যেখানে বিরোধী দল রিপাবলিকান পার্টির প্রাধান্য আছে—হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এই বিলটি আটকে গেছে। আর এরই মধ্যে অর্থসংকটের কারণে ইউক্রেন রণক্ষেত্রে ব্যাপক পিছিয়ে পড়েছে।
গতকাল রোববার সিএনএনের সাংবাদিক ফরিদ জাকারিয়ার টক শো ‘ফরিদ জাকারিয়া জিপিএস’-এ রদোস্লাভ সিকোরস্কি বলেন, অস্ত্র ও গোলাবারুদের সংকটের কারণে ইউক্রেন রণক্ষেত্রে বর্তমানে নিজেদের কেবল রক্ষা করে যাচ্ছে এবং পরাজয় বরণ করছে।
পোলিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তারা অস্ত্রের সংকটে ভুগছে। আভদিভকার আশপাশে তাদের পরিস্থিতি এতটাই শোচনীয় যে তাদের গোলাবারুদ কমে ৮ ভাগের ১ ভাগে নেমে এসেছে।’ এ সময় তিনি রণক্ষেত্রে ইউক্রেনের এই অবস্থার জন্য রিপাবলিকান পার্টিকে দায়ী করেছেন।
তবে মার্কিন তহবিল ছাড়ের বিষয়ে মার্কিন হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের স্পিকার মাইক জনসনের কাছে তাঁর বার্তা কী হবে জানতে চাইলে সিকোরস্কি বলেন, ‘আমি বলব...এটি ইউক্রেনের ভাগ্য, এটি ইউক্রেনের নির্যাতিত মানুষের ভবিষ্যৎ যারা আপনার দেশের কাছে সহায়তা চায়, তবে এটি একই সঙ্গে আপনার দেশের বিশ্বাসযোগ্যতার প্রশ্নও।’
এর আগে, ১৭ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনের জন্য ছয় হাজার কোটি ডলারের সামরিক সহায়তা পাঠানো হবে বলে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে আশ্বাস দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তবে এর জন্য কংগ্রেসের চূড়ান্ত অনুমোদন দরকার হবে। রিপাবলিকানরা এই প্রস্তাবে সমর্থন দেবে বলেই বিশ্বাস বাইডেনের।
এ বিষয়ে হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘কংগ্রেসের নিষ্ক্রিয়তার ফলে সরবরাহ কমে যাওয়ায় ইউক্রেনীয় সৈন্যদের গোলাবারুদের বরাদ্দ শেষ হয়ে যায়। এতে ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী আভদিভকা থেকে সরে আসতে বাধ্য হয়।’
কয়েক মাসের রাজনৈতিক টানাপোড়েনের পর চলতি সপ্তাহের শুরুতে মার্কিন সিনেট ৯ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের বৈদেশিক সহায়তার প্যাকেজ অনুমোদন করে। এই প্যাকেজে ইউক্রেনের জন্য ছয় হাজার কোটি ডলার বরাদ্দ ছিল। সিনেটে অনুমোদিত হওয়ার পরও প্যাকেজটি নিয়ে এখনো হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভে ভোটাভুটি বাকি। এই প্যাকেজ নিয়ে আমেরিকার রিপাবলিকান দলের সদস্যরা দ্বিধাবিভক্ত হয়ে আছেন।
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গত এক দশক ধরে চলা উত্তেজনা নিরসনে এবার ইতালির রোমে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন ও তেহেরান। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। কূটনৈতিক পর্যায়ের এই বৈঠক ব্যর্থ হলে ইরানে হামলা চালানো হবে বলে হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে চলমান নাগরিক অস্থিরতা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে ভ্রমণের পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার পরামর্শ দিয়েছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেভেল-৩ বা ত্রিস্তরীয় সতর্কবার্তা জারি করেছে। কোনো দেশে ভ্রমণের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন
২ ঘণ্টা আগেভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ বিষয়ে নিজের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে হিন্দু সংখ্যালঘুদের পদ্ধতিগত নিপীড়নের অংশ। আগের ঘটনাগুলোর অপরাধীরা শাস্তি ছাড়াই ঘুরে বেড়াচ্ছে।’
৫ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের কর্মকর্তারা ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত রাখার অঙ্গীকার করেছেন। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জোর দিয়ে বলেছেন, ইরানের সঙ্গে যেকোনো আলোচনায় তাদের ‘পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণ ভেঙে ফেলতে হবে।’ আর এ জন্য প্রয়োজনে ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক সীমিত পরিসরে হামলাও চালাতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগে