যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুত এফ–১৬ যুদ্ধবিমান সরবরাহে ব্যর্থ হলে তুরস্ক রাশিয়ার মতো দেশগুলোর কাছে দ্বারস্থ হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। স্থানীয় সময় আজ শুক্রবার তিনি এই কথা বলেন। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
২০১৯ সালে তুরস্ক রাশিয়ার কাছ থেকে আধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কিনেছিল। এর প্রতিক্রিয়ায় ন্যাটোর সদস্য দেশগুলোর জন্য নির্ধারিত বিভিন্ন ধরনের যুদ্ধবিমান সরবরাহের মার্কিন পরিকল্পনা থেকে তুরস্ককে বহিষ্কার করা হয়। তবে, চলতি বছরে ইউক্রেনে রুশ আক্রমণের পর আবারও আঙ্কারা–ওয়াশিংটন সম্পর্ক বেশ খানিকটা উষ্ণতা লাভ করে। সর্বশেষ জুন মাসে বাইডেন এরদোয়ানকে জানিয়েছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র তুরস্ককে তুলনামূলক কম আধুনিক এফ–১৬ যুদ্ধবিমান সরবরাহ করবে।
তবে বাইডেনের এই প্রতিশ্রুতি মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন লাভ করেনি। মার্কিন সমরাস্ত্র বিক্রির জন্য কংগ্রেসের অনুমোদন অত্যাবশ্যক। বিষয়টির সঙ্গে জড়িত কংগ্রেসের আইনপ্রণেতাদের প্রভাবশালী একটি অংশের অভিমত, তুরস্ক মার্কিন যুদ্ধবিমান গ্রিসের বিরুদ্ধে ব্যবহার করতে পারে।
শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে সাংবাদিকদের এরদোয়ান বলেন, ‘বিশ্বে কেবল যুক্তরাষ্ট্র একাই যুদ্ধবিমান বিক্রি করে না। যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং রাশিয়ার মতো দেশও বিক্রি করে। ফলে অন্য কোনো জায়গা থেকেও কেনা সম্ভব। এবং অন্য দেশগুলোও আমাদের এই বিষয়ে ইঙ্গিত দিয়েছে।’
এদিকে, আগামী সপ্তাহে উজবেকিস্তানে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের আগে রাশিয়ার বিষয়ে বেশ কিছু ইতিবাচক মন্তব্য করেছেন। তিনি এই সময় তিনি পশ্চিমা বিশ্ব ইউক্রেনকে অস্ত্র সরবরাহ করে রাশিয়াকে উসকে দিচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন। একই সঙ্গে তিনি ইউরোপের গ্যাস সংকটের জন্য ইউরোপের দেশগুলো কর্তৃক রাশিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞাকেই দায়ী করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুত এফ–১৬ যুদ্ধবিমান সরবরাহে ব্যর্থ হলে তুরস্ক রাশিয়ার মতো দেশগুলোর কাছে দ্বারস্থ হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। স্থানীয় সময় আজ শুক্রবার তিনি এই কথা বলেন। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
২০১৯ সালে তুরস্ক রাশিয়ার কাছ থেকে আধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কিনেছিল। এর প্রতিক্রিয়ায় ন্যাটোর সদস্য দেশগুলোর জন্য নির্ধারিত বিভিন্ন ধরনের যুদ্ধবিমান সরবরাহের মার্কিন পরিকল্পনা থেকে তুরস্ককে বহিষ্কার করা হয়। তবে, চলতি বছরে ইউক্রেনে রুশ আক্রমণের পর আবারও আঙ্কারা–ওয়াশিংটন সম্পর্ক বেশ খানিকটা উষ্ণতা লাভ করে। সর্বশেষ জুন মাসে বাইডেন এরদোয়ানকে জানিয়েছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র তুরস্ককে তুলনামূলক কম আধুনিক এফ–১৬ যুদ্ধবিমান সরবরাহ করবে।
তবে বাইডেনের এই প্রতিশ্রুতি মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন লাভ করেনি। মার্কিন সমরাস্ত্র বিক্রির জন্য কংগ্রেসের অনুমোদন অত্যাবশ্যক। বিষয়টির সঙ্গে জড়িত কংগ্রেসের আইনপ্রণেতাদের প্রভাবশালী একটি অংশের অভিমত, তুরস্ক মার্কিন যুদ্ধবিমান গ্রিসের বিরুদ্ধে ব্যবহার করতে পারে।
শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে সাংবাদিকদের এরদোয়ান বলেন, ‘বিশ্বে কেবল যুক্তরাষ্ট্র একাই যুদ্ধবিমান বিক্রি করে না। যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং রাশিয়ার মতো দেশও বিক্রি করে। ফলে অন্য কোনো জায়গা থেকেও কেনা সম্ভব। এবং অন্য দেশগুলোও আমাদের এই বিষয়ে ইঙ্গিত দিয়েছে।’
এদিকে, আগামী সপ্তাহে উজবেকিস্তানে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের আগে রাশিয়ার বিষয়ে বেশ কিছু ইতিবাচক মন্তব্য করেছেন। তিনি এই সময় তিনি পশ্চিমা বিশ্ব ইউক্রেনকে অস্ত্র সরবরাহ করে রাশিয়াকে উসকে দিচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন। একই সঙ্গে তিনি ইউরোপের গ্যাস সংকটের জন্য ইউরোপের দেশগুলো কর্তৃক রাশিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞাকেই দায়ী করেছেন।
লন্ডনের মর্যাদাপূর্ণ হ্যাম পোলো ক্লাবের আন্তর্জাতিক দূত, ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ এবং বিশ্বের নানা দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে প্রযুক্তি সরবরাহকারী সফল ব্যবসায়ী—এই পরিচয়ে দীর্ঘদিন ধরে পরিচিত ছিলেন মোহাম্মেদ আসিফ হাফিজ।
৩০ মিনিট আগেগ্রেপ্তারকৃতদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে উল্লেখ করে জান্তা-নিয়ন্ত্রিত পত্রিকা ‘গ্লোবাল নিউ লাইট অব মিয়ানমার’ জানিয়েছে, তারা সবাই গত ২২ মে ইয়াঙ্গুন শহরে সাবেক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ও কূটনীতিক চো তুন আং-কে হত্যার সঙ্গে জড়িত। নিহত ৬৮ বছর বয়সী চো তুন আং কম্বোডিয়ায় মিয়ানমারের সাবেক রাষ্ট্রদূত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেবিচ্ছিন্ন ও কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত দেশ উত্তর কোরিয়া আজ শনিবার কয়েক ঘণ্টার জন্য সম্পূর্ণরূপে ইন্টারনেট থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল। দেশটির সরকারি ওয়েবসাইট, অনলাইন সংবাদমাধ্যমসহ সব ধরনের অনলাইন পরিকাঠামো হঠাৎ করেই অদৃশ্য হয়ে যায়।
২ ঘণ্টা আগেইরানি নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞাকে বর্ণবাদী পদক্ষেপ বলে কড়া সমালোচনা করেছে ইরান। তেহরানের ভাষ্য, এই নিষেধাজ্ঞা ‘ইরানি ও মুসলিমদের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের গভীর শত্রুতার বহিঃপ্রকাশ’। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরা এক প্রতিবেদনে এই প্রতিক্রিয়া তুলে ধরেছে।
৪ ঘণ্টা আগে