বৈধ ও অবৈধ পথে বিপুল পরিমাণ অভিবাসী প্রবেশ করছে যুক্তরাজ্যে। এ অবস্থায় অবৈধ অভিবাসী ঠেকাতে এরই মধ্যে ব্যাপক উদ্যোগ নিয়েছে যুক্তরাজ্য। এবার বৈধ অভিবাসীর স্রোত ঠেকাতেও দেশটি ভিসানীতি কঠোর করার ঘোষণা দিয়েছে। বেঁধে দিয়েছে নির্দিষ্ট শর্তও। গত সোমবার ব্রিটিশ সরকার এই ঘোষণা দিয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ব্রিটেনের রাজনীতিতে বৈধ অভিবাসন সব সময়ই একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বিশেষ করে বিগত এক দশকের রাজনীতিতে বিষয়টি ব্যাপক আলোচিত হয়েছে। ২০১৬ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে আসার অন্যতম কারণও ছিল এই বৈধ অভিবাসননীতি। দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকও বিষয়টি নিয়ে কঠোর হওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
ব্রিটেন সরকার ঘোষিত সর্বশেষ নীতি অনুসারে, যেসব অভিবাসী এখন থেকে ব্রিটেনে যাবেন, তাঁদের অবশ্যই কোনো না কোনো নির্দিষ্ট দক্ষতা থাকতে হবে। পাশাপাশি অভিবাসীদের জন্য সর্বনিম্ন আয়সীমাও বাড়ানো হয়েছে এক-তৃতীয়াংশ এবং এই পরিমাণ অর্থ আয় করতে হবে নির্দিষ্ট খাতের দক্ষ শ্রমিক হিসেবে। তবে দেশটির বণিক ও শ্রমিক ইউনিয়ন সরকারের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছে। কারণ, দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত স্বাস্থ্য খাত ও বেসরকারি খাত এখনো ব্যাপকভাবে শ্রমিকহীনতায় ভুগছে।
গত নভেম্বরে প্রকাশিত ব্রিটিশ সরকারের তথ্যানুসারে, ২০২২ সালে যুক্তরাজ্যে রেকর্ড ৭ লাখ ৪৫ হাজার অভিবাসী প্রবেশ করেছে। এসব অভিবাসীর মধ্যে ভারত, নাইজেরিয়া ও চীন থেকে সবচেয়ে বেশি এসেছে। বর্তমান ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জেমস ক্লেভারলি বলেছেন, সরকারের এই উদ্যোগ বৈধ অভিবাসীর সংখ্যা ৩ লাখে নামিয়ে আনবে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক এই নতুন নীতি ঘোষণা প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ‘বর্তমানে অভিবাসীর সংখ্যা ব্যাপক হারে বাড়ছে। আজ আমরা এটি কমিয়ে আনতে কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছি।’ এর আগে ব্রিটিশ সরকার ঘোষণা দিয়েছিল, অবৈধভাবে ব্রিটেনে প্রবেশ করা অভিবাসীদের আফ্রিকার দেশ রুয়ান্ডায় পাঠিয়ে দেওয়া হবর।
বৈধ ও অবৈধ পথে বিপুল পরিমাণ অভিবাসী প্রবেশ করছে যুক্তরাজ্যে। এ অবস্থায় অবৈধ অভিবাসী ঠেকাতে এরই মধ্যে ব্যাপক উদ্যোগ নিয়েছে যুক্তরাজ্য। এবার বৈধ অভিবাসীর স্রোত ঠেকাতেও দেশটি ভিসানীতি কঠোর করার ঘোষণা দিয়েছে। বেঁধে দিয়েছে নির্দিষ্ট শর্তও। গত সোমবার ব্রিটিশ সরকার এই ঘোষণা দিয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ব্রিটেনের রাজনীতিতে বৈধ অভিবাসন সব সময়ই একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বিশেষ করে বিগত এক দশকের রাজনীতিতে বিষয়টি ব্যাপক আলোচিত হয়েছে। ২০১৬ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে আসার অন্যতম কারণও ছিল এই বৈধ অভিবাসননীতি। দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকও বিষয়টি নিয়ে কঠোর হওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
ব্রিটেন সরকার ঘোষিত সর্বশেষ নীতি অনুসারে, যেসব অভিবাসী এখন থেকে ব্রিটেনে যাবেন, তাঁদের অবশ্যই কোনো না কোনো নির্দিষ্ট দক্ষতা থাকতে হবে। পাশাপাশি অভিবাসীদের জন্য সর্বনিম্ন আয়সীমাও বাড়ানো হয়েছে এক-তৃতীয়াংশ এবং এই পরিমাণ অর্থ আয় করতে হবে নির্দিষ্ট খাতের দক্ষ শ্রমিক হিসেবে। তবে দেশটির বণিক ও শ্রমিক ইউনিয়ন সরকারের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছে। কারণ, দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত স্বাস্থ্য খাত ও বেসরকারি খাত এখনো ব্যাপকভাবে শ্রমিকহীনতায় ভুগছে।
গত নভেম্বরে প্রকাশিত ব্রিটিশ সরকারের তথ্যানুসারে, ২০২২ সালে যুক্তরাজ্যে রেকর্ড ৭ লাখ ৪৫ হাজার অভিবাসী প্রবেশ করেছে। এসব অভিবাসীর মধ্যে ভারত, নাইজেরিয়া ও চীন থেকে সবচেয়ে বেশি এসেছে। বর্তমান ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জেমস ক্লেভারলি বলেছেন, সরকারের এই উদ্যোগ বৈধ অভিবাসীর সংখ্যা ৩ লাখে নামিয়ে আনবে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক এই নতুন নীতি ঘোষণা প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ‘বর্তমানে অভিবাসীর সংখ্যা ব্যাপক হারে বাড়ছে। আজ আমরা এটি কমিয়ে আনতে কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছি।’ এর আগে ব্রিটিশ সরকার ঘোষণা দিয়েছিল, অবৈধভাবে ব্রিটেনে প্রবেশ করা অভিবাসীদের আফ্রিকার দেশ রুয়ান্ডায় পাঠিয়ে দেওয়া হবর।
লুটতরাজ, ভাঙচুরসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে এরই মধ্যে দেশজুড়ে ২৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে তারা। বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী।
১২ মিনিট আগেকাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল মঙ্গলবার উপত্যকাজুড়ে অর্ধশতাধিক ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল। যার মধ্যে সাত জন নিহত হয়েছে উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলে ত্রাণ সংগ্রহ করতে গিয়ে।
১ ঘণ্টা আগেভারত ও চীনের ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল মঙ্গলবার ইইউ কর্মকর্তাদের এই আহ্বান জানান তিনি। মূলত, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে চাপের মুখে ফেলতে যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলের অংশ হিসেবে এমন অনুরোধ জানান
১ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুতে মৃত্যুর মিছিল, ধ্বংসযজ্ঞ আর অগ্নিসংযোগের ভয়াবহ ছবি ছড়িয়ে পড়ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে। দেশজুড়ে আন্দোলনের মুখে কেপি শর্মা অলি সরকারের পতনের পর হিমালয়ের পাদদেশের এই দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনার দায়িত্ব নিয়েছে নেপালের সেনাবাহিনী।
২ ঘণ্টা আগে