রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য চারটি ইউক্রেনীয় অঞ্চলেও ভোট অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে মস্কো। ইউক্রেনের কাছ থেকে দখল করা ওই অঞ্চলগুলোকে গত বছর যুক্ত করা হয়েছে বলে দাবি করেছে ক্রেমলিন। আজ সোমবার সংবাদ সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে এ খবর জানা গেছে।
রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ইলেকশন কমিশন জানিয়েছে, আগামী বছরের মার্চে দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আর এই নির্বাচনেই ইউক্রেনের কাছ থেকে অধিকৃত দোনেস্ক, লুহানস্ক, জাপোরিঝিয়া এবং খেরসনের বাসিন্দারা ভোট প্রদান করবে। তবে ওই অঞ্চলগুলোতে এখনো রাশিয়ার সম্পূর্ণ সামরিক নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয়নি বলে জানা গেছে।
রুশ ইলেকশন কমিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট নিকোলে বুলায়েভ বলেছেন, ‘সিদ্ধান্তটি সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে।’
রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের ১৫ থেকে ১৭ মার্চ—এই তিন দিনে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। যদিও এই নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিয়ে শুরু থেকেই প্রশ্ন তুলে আসছেন ক্রেমলিনের সমালোচকেরা। বিরোধী দলের বেশির ভাগ নেতা-কর্মীকে জেলে ঢুকিয়ে কিংবা নির্বাসনে রেখে পঞ্চম মেয়াদে নির্বাচিত হতে পুতিন বড় কোনো চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বেন না বলে দাবি করছেন তারা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাঁচটি দলকে স্বাক্ষর সংগ্রহ ছাড়াই আসন্ন নির্বাচনে প্রার্থী দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এই দলগুলো ক্রেমলিন এবং ইউক্রেনে সামরিক অভিযানকে সমর্থন করে।
এদিকে বেশ কিছুদিন ধরেই নিজেদের অঞ্চলে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের অভিপ্রায়ের নিন্দা জানিয়ে আন্তর্জাতিক মহলকে এর বিরোধিতা করার আহ্বান জানিয়ে আসছে ইউক্রেন।
রাশিয়া এর আগেও ইউক্রেনের কাছ থেকে দখল করা অঞ্চলে ভোট গ্রহণ করেছে। তবে এসব নির্বাচন বরাবরই কিয়েভ এবং পশ্চিমা দেশগুলো প্রত্যাখ্যান করেছে। গত সেপ্টেম্বরে সম্প্রতি দখল করা ইউক্রেনের চারটি অঞ্চলে স্থানীয় কর্মকর্তাদের নির্বাচিত করতে ভোটের আয়োজন করেছিল রাশিয়া। এক বছর আগে, ওই অঞ্চলগুলোকে সংযুক্ত করার জন্য একটি গণভোটও অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
২০১৪ সালে ইউক্রেনের কাছ থেকে ক্রিমিয়া উপদ্বীপকে ছিনিয়ে নিয়ে নিজেদের ভূমির সঙ্গে যুক্ত করেছিল রাশিয়া। সেখানে ইতিমধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য চারটি ইউক্রেনীয় অঞ্চলেও ভোট অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে মস্কো। ইউক্রেনের কাছ থেকে দখল করা ওই অঞ্চলগুলোকে গত বছর যুক্ত করা হয়েছে বলে দাবি করেছে ক্রেমলিন। আজ সোমবার সংবাদ সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে এ খবর জানা গেছে।
রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ইলেকশন কমিশন জানিয়েছে, আগামী বছরের মার্চে দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আর এই নির্বাচনেই ইউক্রেনের কাছ থেকে অধিকৃত দোনেস্ক, লুহানস্ক, জাপোরিঝিয়া এবং খেরসনের বাসিন্দারা ভোট প্রদান করবে। তবে ওই অঞ্চলগুলোতে এখনো রাশিয়ার সম্পূর্ণ সামরিক নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয়নি বলে জানা গেছে।
রুশ ইলেকশন কমিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট নিকোলে বুলায়েভ বলেছেন, ‘সিদ্ধান্তটি সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে।’
রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের ১৫ থেকে ১৭ মার্চ—এই তিন দিনে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। যদিও এই নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিয়ে শুরু থেকেই প্রশ্ন তুলে আসছেন ক্রেমলিনের সমালোচকেরা। বিরোধী দলের বেশির ভাগ নেতা-কর্মীকে জেলে ঢুকিয়ে কিংবা নির্বাসনে রেখে পঞ্চম মেয়াদে নির্বাচিত হতে পুতিন বড় কোনো চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বেন না বলে দাবি করছেন তারা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাঁচটি দলকে স্বাক্ষর সংগ্রহ ছাড়াই আসন্ন নির্বাচনে প্রার্থী দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এই দলগুলো ক্রেমলিন এবং ইউক্রেনে সামরিক অভিযানকে সমর্থন করে।
এদিকে বেশ কিছুদিন ধরেই নিজেদের অঞ্চলে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের অভিপ্রায়ের নিন্দা জানিয়ে আন্তর্জাতিক মহলকে এর বিরোধিতা করার আহ্বান জানিয়ে আসছে ইউক্রেন।
রাশিয়া এর আগেও ইউক্রেনের কাছ থেকে দখল করা অঞ্চলে ভোট গ্রহণ করেছে। তবে এসব নির্বাচন বরাবরই কিয়েভ এবং পশ্চিমা দেশগুলো প্রত্যাখ্যান করেছে। গত সেপ্টেম্বরে সম্প্রতি দখল করা ইউক্রেনের চারটি অঞ্চলে স্থানীয় কর্মকর্তাদের নির্বাচিত করতে ভোটের আয়োজন করেছিল রাশিয়া। এক বছর আগে, ওই অঞ্চলগুলোকে সংযুক্ত করার জন্য একটি গণভোটও অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
২০১৪ সালে ইউক্রেনের কাছ থেকে ক্রিমিয়া উপদ্বীপকে ছিনিয়ে নিয়ে নিজেদের ভূমির সঙ্গে যুক্ত করেছিল রাশিয়া। সেখানে ইতিমধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিতে ব্রিটেনের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির ওপর চাপ বাড়ছে। এরই মধ্যে এই দাবিতে দেশটির ৯টি রাজনৈতিক দলের ২২০ জন এমপি প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের কাছে একটি চিঠি লিখেছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৪১ মিনিট আগেইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর গোয়েন্দাদের জন্য আরবি ভাষা ও ইসলামিক জ্ঞানার্জন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। মূলত ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গোয়েন্দা ব্যর্থতার পরিপ্রেক্ষিতে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) গোয়েন্দা শাখার সব সৈনিক ও কর্মকর্তার জন্য আরবি ভাষা এবং ইসলামিক স্টাডিজ প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করেছে।
১ ঘণ্টা আগেঘরে-বাইরে চাপের মুখে থাকলেও লাতিন আমেরিকার দেশ কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্রো ইসরায়েলে ‘এক টনও’ কয়লা রপ্তানি না করা সিদ্ধান্তের ব্যাপারে অটল। গত বৃহস্পতিবার তিনি এই অবস্থান ব্যক্ত করেন। তিনি এমন এক সময়ে এই নির্দেশ দিলেন, যখন ইসরায়েলি অবরোধের কারণে গাজায় লাখো মানুষ দিনের পর দিন না খেয়ে আছে।
২ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েল আরোপিত দুর্ভিক্ষের ছবি যখন বিশ্বজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করছে, তখন ভারত ও ইসরায়েলের সামরিক কর্মকর্তারা সম্পর্ক আরও গভীর ও জোরদার করার অঙ্গীকার করেছেন। গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের ফলে ৫৯ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও অনেক আন্তর্জাতিক অধিকার সংস্থা...
২ ঘণ্টা আগে