অনলাইন ডেস্ক
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ দুই বছর পেরিয়ে পা দিয়েছে তিন বছরে। কিন্তু বিগত দুই বছরে রণক্ষেত্রে ইউক্রেন তেমন কোনো সাফল্য দেখাতে পারেনি। দেশটির এক-পঞ্চমাংশ দখল করে নিয়েছে রাশিয়া। দুই বছর শেষে ইউক্রেন এখন ধুঁকছে অর্থ ও অস্ত্র সংকটে। যা দেশটির ভবিষ্যৎ চোরাবালিতে আটকে দিয়েছে। পশ্চিমা মিত্ররা সহায়তার আশ্বাস দিয়েও তা যথাসময়ে বাস্তবায়ন না করায় ইউক্রেনের রণক্ষেত্রের সেনারা রাশিয়ার বিপরীতে স্রেফ ধুঁকছে।
দুই বছর পূর্তির দিনে আজ শনিবার পোল্যান্ড থেকে ট্রেনযোগে কিয়েভ পৌঁছেছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, বেলজিয়ামের প্রধানমন্ত্রী আলেকজান্ডার দে ক্রো এবং ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভ্যান ডার লেয়ন। ধারণা করা হচ্ছে, ইউক্রেনের সঙ্গে একাত্মতা পোষণের পাশাপাশি দেশটির সঙ্গে নিরাপত্তা চুক্তিও করতে পারে দেশগুলো।
তবে এসবই কেবল ভবিষ্যতের কথা। বর্তমানে ইউক্রেন এক অচলাবস্থায় পড়ে গেছে। কারণ, অস্ত্র-গোলাবারুদের পাশাপাশি সেনারও অভাব আছে তাদের। বিষয়টি আরও জটিল হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রের তরফ থেকে ইউক্রেনকে দেওয়ার জন্য প্রস্তাবিত ৬১ বিলিয়ন ডলার সহায়তা প্যাকেজ আটকে যাওয়ায়।
পশ্চিমা বিশ্বের মনোযোগ এখন অনেকটাই ইউক্রেন থেকে সরে ইসরায়েলে নিবদ্ধ হয়েছে। ফলে এই অবস্থায় পশ্চিমা বিশ্ব যদি ইউক্রেনকে সহায়তা না দেয় তবে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউক্রেনের যে পরিমাণ ভূমি দখল করেছেন তাতেও বোধ হয় সন্তুষ্ট থাকবেন না। তিনি হয়তো ইউক্রেনের আরও গভীরে ঢুকে যাওয়ার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবেন। তবে পুতিন এই চিন্তাকে উড়িয়ে দিয়েছেন।
পুতিন ইউক্রেন দখলের দাবি উড়িয়ে দিলেও কিন্তু যুদ্ধ থামেনি। বরং রাশিয়ার সেনাবাহিনী প্রতিনিয়ত ইউক্রেনের সেনাদের দেশটির আরও গভীরে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছে। ধীরে হলেও তারা খানিকটা করে সফলতাও লাভ করছে। এ ক্ষেত্রে রাশিয়ার জন্য সহায়ক হয়েছে বিশাল আকারের সেনাবাহিনী, অস্ত্র-গোলাবারুদের মজুত, উন্নত অস্ত্র ও বিশাল সামরিক বাজেট। দেশটিকে পশ্চিমা বিশ্ব নিষেধাজ্ঞা দিলেও তা খুব একটা কাজে আসছে না। তবে দীর্ঘ যুদ্ধের ক্লান্তি তাদের ওপরও সওয়ার হয়েছে।
বিপরীতে ইউক্রেনের সেনাদের অবস্থা আরও করুণ। কারণ, গ্রামের পর গ্রাম, শহরের পর শহর রুশ আক্রমণের মুখে বিধ্বস্ত হচ্ছে। গোলাবারুদ-অস্ত্র ফুরিয়ে আসছে। যার প্রমাণ মিলেছে সম্প্রতি। রাশিয়া ইউক্রেনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি শহর আভদিভকা দখল করে নিয়েছে।
তবে এত কিছুর পরও আশাবাদী ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। চলতি সপ্তাহে কিয়েভে বিদেশি কূটনৈতিক উদ্দেশ্যে দেওয়া এক ভাষণে তিনি বলেছেন, ‘আমি নিশ্চিত যে, আমাদের সামনে বিজয় অপেক্ষা করছে।’ এ সময় তিনি বিদেশি কূটনীতিকদের সহায়তার জন্য ধন্যবাদ জানান।
রাশিয়ার আক্রমণের মুখে ইউক্রেনের যে ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে বা হয়েছে তা এক কথায় বিস্ময়কর। সম্প্রতি বিশ্ব ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউক্রেন পুনর্গঠনের জন্য অন্তত ৫০০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন। কারণ, রাশিয়ার আক্রমণে দেশটির অন্তত ২০ লাখ ইউনিট বাসস্থান বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে ৬০ লাখ মানুষ।
এই বড় অর্থ সংকটের মধ্যেই ইউক্রেনের সমর নেতারা অস্ত্র ও গোলাবারুদের সংকটের কথা উত্থাপন করছেন ক্রমাগত। এই অবস্থায় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট নতুন করে আরও ৫ লাখ সেনা ভর্তির বিষয়টি পার্লামেন্টে উত্থাপন করেছেন। কিন্তু অর্থ সংকটের কারণে এই প্রস্তাব আদৌ বাস্তবায়ন সম্ভব হবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ আছে। অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, পশ্চিমা সাহায্য ব্যতীত ইউক্রেনের অর্থনীতির বর্তমান অবস্থায় নতুন ৫ লাখ সেনা ভর্তির বিষয়টি দেশটির অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দেবে।
বিপরীতে রাশিয়ার অর্থনীতি পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও ব্যাপক সফলতা দেখিয়েছে। ইউরোপের দেশগুলো রাশিয়ার গ্যাস রপ্তানি কমিয়ে দিলেও দেশটির জ্বালানি তেল রপ্তানির পরিমাণ কমাতে পারেনি। বরং আগের চেয়ে তা অনেক বেশি বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ক্রেতা ভারত ও চীন। ২০২৩ সালেও রাশিয়ার মোট জিডিপির আকার বেড়েছে ৩ দশমিক ৬ শতাংশ। তবে কিছু রুশ অর্থনীতিবিদ সতর্ক করেছেন যে, যুদ্ধের ব্যয় যদি বাড়তে থাকে তবে রুশ অর্থনীতিতেও স্থবিরতা আসতে পারে।
তবে এই বিষয়টি খুব শিগগির ঘটবে না। এর ফলে চলতি বছরে মার্চে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পুতিনের বিজয়ী হওয়ার বিষয়টিতেও এটি কোনো প্রভাব ফেলবে বলে মনে হয় না। কতিপয় বিশ্লেষকের মতে, বরং ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক সাফল্য পুতিনের জয়কে কিছুটা ত্বরান্বিতই করবে।
রয়টার্স থেকে সংক্ষেপিত
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ দুই বছর পেরিয়ে পা দিয়েছে তিন বছরে। কিন্তু বিগত দুই বছরে রণক্ষেত্রে ইউক্রেন তেমন কোনো সাফল্য দেখাতে পারেনি। দেশটির এক-পঞ্চমাংশ দখল করে নিয়েছে রাশিয়া। দুই বছর শেষে ইউক্রেন এখন ধুঁকছে অর্থ ও অস্ত্র সংকটে। যা দেশটির ভবিষ্যৎ চোরাবালিতে আটকে দিয়েছে। পশ্চিমা মিত্ররা সহায়তার আশ্বাস দিয়েও তা যথাসময়ে বাস্তবায়ন না করায় ইউক্রেনের রণক্ষেত্রের সেনারা রাশিয়ার বিপরীতে স্রেফ ধুঁকছে।
দুই বছর পূর্তির দিনে আজ শনিবার পোল্যান্ড থেকে ট্রেনযোগে কিয়েভ পৌঁছেছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, বেলজিয়ামের প্রধানমন্ত্রী আলেকজান্ডার দে ক্রো এবং ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভ্যান ডার লেয়ন। ধারণা করা হচ্ছে, ইউক্রেনের সঙ্গে একাত্মতা পোষণের পাশাপাশি দেশটির সঙ্গে নিরাপত্তা চুক্তিও করতে পারে দেশগুলো।
তবে এসবই কেবল ভবিষ্যতের কথা। বর্তমানে ইউক্রেন এক অচলাবস্থায় পড়ে গেছে। কারণ, অস্ত্র-গোলাবারুদের পাশাপাশি সেনারও অভাব আছে তাদের। বিষয়টি আরও জটিল হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রের তরফ থেকে ইউক্রেনকে দেওয়ার জন্য প্রস্তাবিত ৬১ বিলিয়ন ডলার সহায়তা প্যাকেজ আটকে যাওয়ায়।
পশ্চিমা বিশ্বের মনোযোগ এখন অনেকটাই ইউক্রেন থেকে সরে ইসরায়েলে নিবদ্ধ হয়েছে। ফলে এই অবস্থায় পশ্চিমা বিশ্ব যদি ইউক্রেনকে সহায়তা না দেয় তবে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউক্রেনের যে পরিমাণ ভূমি দখল করেছেন তাতেও বোধ হয় সন্তুষ্ট থাকবেন না। তিনি হয়তো ইউক্রেনের আরও গভীরে ঢুকে যাওয়ার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবেন। তবে পুতিন এই চিন্তাকে উড়িয়ে দিয়েছেন।
পুতিন ইউক্রেন দখলের দাবি উড়িয়ে দিলেও কিন্তু যুদ্ধ থামেনি। বরং রাশিয়ার সেনাবাহিনী প্রতিনিয়ত ইউক্রেনের সেনাদের দেশটির আরও গভীরে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছে। ধীরে হলেও তারা খানিকটা করে সফলতাও লাভ করছে। এ ক্ষেত্রে রাশিয়ার জন্য সহায়ক হয়েছে বিশাল আকারের সেনাবাহিনী, অস্ত্র-গোলাবারুদের মজুত, উন্নত অস্ত্র ও বিশাল সামরিক বাজেট। দেশটিকে পশ্চিমা বিশ্ব নিষেধাজ্ঞা দিলেও তা খুব একটা কাজে আসছে না। তবে দীর্ঘ যুদ্ধের ক্লান্তি তাদের ওপরও সওয়ার হয়েছে।
বিপরীতে ইউক্রেনের সেনাদের অবস্থা আরও করুণ। কারণ, গ্রামের পর গ্রাম, শহরের পর শহর রুশ আক্রমণের মুখে বিধ্বস্ত হচ্ছে। গোলাবারুদ-অস্ত্র ফুরিয়ে আসছে। যার প্রমাণ মিলেছে সম্প্রতি। রাশিয়া ইউক্রেনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি শহর আভদিভকা দখল করে নিয়েছে।
তবে এত কিছুর পরও আশাবাদী ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। চলতি সপ্তাহে কিয়েভে বিদেশি কূটনৈতিক উদ্দেশ্যে দেওয়া এক ভাষণে তিনি বলেছেন, ‘আমি নিশ্চিত যে, আমাদের সামনে বিজয় অপেক্ষা করছে।’ এ সময় তিনি বিদেশি কূটনীতিকদের সহায়তার জন্য ধন্যবাদ জানান।
রাশিয়ার আক্রমণের মুখে ইউক্রেনের যে ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে বা হয়েছে তা এক কথায় বিস্ময়কর। সম্প্রতি বিশ্ব ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউক্রেন পুনর্গঠনের জন্য অন্তত ৫০০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন। কারণ, রাশিয়ার আক্রমণে দেশটির অন্তত ২০ লাখ ইউনিট বাসস্থান বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে ৬০ লাখ মানুষ।
এই বড় অর্থ সংকটের মধ্যেই ইউক্রেনের সমর নেতারা অস্ত্র ও গোলাবারুদের সংকটের কথা উত্থাপন করছেন ক্রমাগত। এই অবস্থায় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট নতুন করে আরও ৫ লাখ সেনা ভর্তির বিষয়টি পার্লামেন্টে উত্থাপন করেছেন। কিন্তু অর্থ সংকটের কারণে এই প্রস্তাব আদৌ বাস্তবায়ন সম্ভব হবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ আছে। অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, পশ্চিমা সাহায্য ব্যতীত ইউক্রেনের অর্থনীতির বর্তমান অবস্থায় নতুন ৫ লাখ সেনা ভর্তির বিষয়টি দেশটির অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দেবে।
বিপরীতে রাশিয়ার অর্থনীতি পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও ব্যাপক সফলতা দেখিয়েছে। ইউরোপের দেশগুলো রাশিয়ার গ্যাস রপ্তানি কমিয়ে দিলেও দেশটির জ্বালানি তেল রপ্তানির পরিমাণ কমাতে পারেনি। বরং আগের চেয়ে তা অনেক বেশি বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ক্রেতা ভারত ও চীন। ২০২৩ সালেও রাশিয়ার মোট জিডিপির আকার বেড়েছে ৩ দশমিক ৬ শতাংশ। তবে কিছু রুশ অর্থনীতিবিদ সতর্ক করেছেন যে, যুদ্ধের ব্যয় যদি বাড়তে থাকে তবে রুশ অর্থনীতিতেও স্থবিরতা আসতে পারে।
তবে এই বিষয়টি খুব শিগগির ঘটবে না। এর ফলে চলতি বছরে মার্চে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পুতিনের বিজয়ী হওয়ার বিষয়টিতেও এটি কোনো প্রভাব ফেলবে বলে মনে হয় না। কতিপয় বিশ্লেষকের মতে, বরং ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক সাফল্য পুতিনের জয়কে কিছুটা ত্বরান্বিতই করবে।
রয়টার্স থেকে সংক্ষেপিত
গত সপ্তাহে কঙ্গোর পূর্বাঞ্চলীয় শহর গোমায় রুয়ান্ডা-সমর্থিত এম ২৩ বিদ্রোহীদের হামলার সময় শত শত নারীকে ধর্ষণ করা হয়েছে এবং আগুনে জীবন্ত পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে। আজ বুধবার এক প্রতিবেদনে এই খবর জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান। কঙ্গো, কারাগার, বিদ্রোহী, নারী, ধর্ষণ, হত্যা, আগুন, রুয়ান্ডা
২ ঘণ্টা আগেব্যক্তিগত জীবন নিয়ে তিনি খুব কমই কথা বলেন মাইক্রোসফটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস। তবে সম্প্রতি তিনি তাঁর প্রেমিকা পলা হার্ডকে ‘সিরিয়াস প্রেমিকা’ বলে উল্লেখ করেছেন এবং জানিয়েছেন, তাঁরা একসঙ্গে বেশ ভালো সময় কাটাচ্ছেন।
৩ ঘণ্টা আগেপশু প্রেমের জন্য বেশ পরিচিতি ছিল টাটা গ্রুপের চেয়ারম্যান রতন টাটার। পথে থাকা কুকুর-বিড়ালের জন্য টাটার সদর দপ্তর বোম্বে হাউসে আশ্রয়ের ব্যবস্থাও করেছিলেন তিনি। অন্যদিকে শান্তনু নাইডু নামে এক তরুণ অটোমোবাইল ডিজাইন ইঞ্জিনিয়ার দ্রুতগতির যানবাহন থেকে গৃহহীন ভারত, শিল্প, পশু, বন্ধুত্ব, বিশ্ব, বিচিত্র
৩ ঘণ্টা আগেদিল্লি বিধানসভার ৭০টি বিধানসভা আসনের নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। দিল্লির সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ও ক্ষমতাসীন আম আদমি পার্টির (এএপি) অরবিন্দ কেজরিওয়ালের জন্য এই নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই নির্বাচনে ত্রিমুখী লড়াই হচ্ছে এএপি, বিজেপি এবং কংগ্রেসের মধ্যে।
৬ ঘণ্টা আগে