ইতালিতে অবৈধভাবে প্রবেশ করা অভিবাসীদের অন্য দেশে স্থানান্তর করার পরিকল্পনা করেছিল দেশটির সরকার। সেই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে দেশটি বেশ কয়েকজন অভিবাসীকে ইউরোপেরই আরেক দেশ আলবেনিয়ায় পাঠিয়েছিল। তবে আদালতের নির্দেশের পর ইতালি তাঁদের আবার ফেরতও নিচ্ছে। এই অভিবাসীদের মধ্যে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশিও আছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, আজ শনিবার ইতালির কোস্ট গার্ডের একটি জাহাজ আলবেনিয়া থেকে আগে পাঠানো অভিবাসীদের উঠিয়ে নেয়। আদালতের রায়ের পর এই উদ্যোগ নিল ইতালি সরকার। আদালতের এই রায় ইতালির সরকারের জন্য একটি বড় ধাক্কা।
এর আগে, গতকাল শুক্রবার ইতালির সরকার জানিয়েছিল, তারা প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনির ‘ফ্ল্যাগশিপ’ প্রকল্প হিসেবে অবৈধ অভিবাসীদের ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর বাইরে পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করবে। তবে আদালতের রায়ের পর সরকার জানিয়েছে, তারা এর বিরুদ্ধে আপিল করবে। এই বিষয়ে আগামী সোমবার ইতালির মন্ত্রিসভা এক বিশেষ বৈঠকের আয়োজন করেছে।
ইতালির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মাতেও পিয়ান্তেদোসি এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, তিনি আত্মবিশ্বাসী যে আদালতের এই সিদ্ধান্ত বাতিল হবে। সরকার প্রয়োজনে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করবে।
এর আগে, গত সপ্তাহে ইতালির নৌবাহিনীর একটি জাহাজে করে ১৬ জন অভিবাসীকে আলবেনিয়ায় নেওয়া হয়। তাঁদের মধ্যে অবশ্য চারজনকে এরই মধ্যে ইতালিতে ফিরিয়ে আনা হয়েছে স্বাস্থ্যগত ও শিশু হওয়ার কারণে। বাকি ১২ জন বাংলাদেশ ও মিসরের।
আদালত জানিয়েছে, ইতালি সরকারের তালিকায় নিরাপদ হিসেবে নথিভুক্ত ২২টি দেশ থেকে আসা অভিবাসীদেরই কেবল আলবেনিয়ায় পাঠানো যাবে। মিসর ও বাংলাদেশ এই তালিকায় আছে। তবে এ বিষয়ে ইউরোপিয়ান কোর্ট অব জাস্টিসের (ইসিজে) একটি সাম্প্রতিক রায় তাঁদের আলবেনিয়ায় রাখা অসম্ভব করে তুলেছে। রোম আদালত বলেছেন, ‘তাদের অভিবাসীদের ইতালিতে থাকার অধিকার আছে।’
ইতালিতে অবৈধভাবে প্রবেশ করা অভিবাসীদের অন্য দেশে স্থানান্তর করার পরিকল্পনা করেছিল দেশটির সরকার। সেই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে দেশটি বেশ কয়েকজন অভিবাসীকে ইউরোপেরই আরেক দেশ আলবেনিয়ায় পাঠিয়েছিল। তবে আদালতের নির্দেশের পর ইতালি তাঁদের আবার ফেরতও নিচ্ছে। এই অভিবাসীদের মধ্যে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশিও আছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, আজ শনিবার ইতালির কোস্ট গার্ডের একটি জাহাজ আলবেনিয়া থেকে আগে পাঠানো অভিবাসীদের উঠিয়ে নেয়। আদালতের রায়ের পর এই উদ্যোগ নিল ইতালি সরকার। আদালতের এই রায় ইতালির সরকারের জন্য একটি বড় ধাক্কা।
এর আগে, গতকাল শুক্রবার ইতালির সরকার জানিয়েছিল, তারা প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনির ‘ফ্ল্যাগশিপ’ প্রকল্প হিসেবে অবৈধ অভিবাসীদের ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর বাইরে পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করবে। তবে আদালতের রায়ের পর সরকার জানিয়েছে, তারা এর বিরুদ্ধে আপিল করবে। এই বিষয়ে আগামী সোমবার ইতালির মন্ত্রিসভা এক বিশেষ বৈঠকের আয়োজন করেছে।
ইতালির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মাতেও পিয়ান্তেদোসি এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, তিনি আত্মবিশ্বাসী যে আদালতের এই সিদ্ধান্ত বাতিল হবে। সরকার প্রয়োজনে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করবে।
এর আগে, গত সপ্তাহে ইতালির নৌবাহিনীর একটি জাহাজে করে ১৬ জন অভিবাসীকে আলবেনিয়ায় নেওয়া হয়। তাঁদের মধ্যে অবশ্য চারজনকে এরই মধ্যে ইতালিতে ফিরিয়ে আনা হয়েছে স্বাস্থ্যগত ও শিশু হওয়ার কারণে। বাকি ১২ জন বাংলাদেশ ও মিসরের।
আদালত জানিয়েছে, ইতালি সরকারের তালিকায় নিরাপদ হিসেবে নথিভুক্ত ২২টি দেশ থেকে আসা অভিবাসীদেরই কেবল আলবেনিয়ায় পাঠানো যাবে। মিসর ও বাংলাদেশ এই তালিকায় আছে। তবে এ বিষয়ে ইউরোপিয়ান কোর্ট অব জাস্টিসের (ইসিজে) একটি সাম্প্রতিক রায় তাঁদের আলবেনিয়ায় রাখা অসম্ভব করে তুলেছে। রোম আদালত বলেছেন, ‘তাদের অভিবাসীদের ইতালিতে থাকার অধিকার আছে।’
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
৫ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে