রাশিয়ার সঙ্গে লড়াইরত ইউক্রেনের ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার সম্ভাবনা এক কথায় উড়িয়ে দিয়েছেন জোটটির প্রধান অংশীদার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তিনি বলেছেন, ন্যাটোতে ইউক্রেনের অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি মেনে নিতে তিনি প্রস্তুত নন। ব্রিটিশ সাময়িকী টাইমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বাইডেন এ কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকারটি গত মঙ্গলবার প্রকাশিত হয়।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাইডেন ন্যাটোতে ইউক্রেনের যোগ দেওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যমে মূলত দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে চরম মাত্রায় হতাশ করে দিলেন। বাইডেনের এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যার মাত্র মাসখানেক পরেই ন্যাটোর বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
ইউক্রেন ন্যাটোতে যোগ দিলেই শান্তি আসবে না—এমনটা ইঙ্গিত করে বাইডেন বলেন, ‘শান্তি মানেই ন্যাটো (জোটে যোগ দেওয়া নয়) নয়।’ তিনি বলেন, তাঁর কাছে শান্তির অর্থ হলো—তাদের (ইউক্রেনের) সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক রয়েছে, যেমন আমাদের অন্যান্য দেশে সঙ্গে আছে। সেখানে আমরা অস্ত্র সরবরাহ করি, যাতে তারা ভবিষ্যতে নিজেদের রক্ষা করতে পারে।
এর আগে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি একাধিকবার ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে জোটের সদস্য দেশগুলোতে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি এই যুক্তি দেখিয়েছেন যে, এমনটা না হলে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ হয়ে যাওয়ার পর আবারও দেশটিতে আক্রমণ চালাতে পারেন।
ন্যাটোতে ইউক্রেনের সদস্যপদ মানে জোটটি সরাসরি রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়বে, যা পশ্চিমা জোটভুক্ত দেশগুলো চায় না। কারণ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ—৫-এ বলা হয়েছে, ন্যাটোর যেকোনো সদস্যের ওপর আক্রমণ পুরো জোটের ওপর আক্রমণ বলে বিবেচিত হবে এবং বাকি সদস্য দেশগুলো আক্রান্ত দেশটিকে রক্ষায় সরাসরি মাঠে নামবে।
বাইডেন বলেছেন, ‘আমি ইউক্রেনের ন্যাটোয় সংযুক্ত হওয়ার বিষয়টি সমর্থন করতে প্রস্তুত নই।’ এ সময় তিনি বলেন, তিনি এর আগে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে ইউক্রেন সফরকালে দেখতে পেয়েছেন দেশটিতে ‘উল্লেখযোগ্য পরিমাণ দুর্নীতি’ আছে। তবে তিনি সতর্ক করে বলেছেন, রাশিয়ার হাতে কিয়েভের পতন ঠেকানোর দায়িত্ব আছে পশ্চিমা বিশ্বের ওপর। নইলে পোল্যান্ডসহ রাশিয়ার সীমান্তবর্তী দেশগুলোর শিগগির পতন হবে।
রাশিয়ার সঙ্গে লড়াইরত ইউক্রেনের ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার সম্ভাবনা এক কথায় উড়িয়ে দিয়েছেন জোটটির প্রধান অংশীদার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তিনি বলেছেন, ন্যাটোতে ইউক্রেনের অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি মেনে নিতে তিনি প্রস্তুত নন। ব্রিটিশ সাময়িকী টাইমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বাইডেন এ কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকারটি গত মঙ্গলবার প্রকাশিত হয়।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাইডেন ন্যাটোতে ইউক্রেনের যোগ দেওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যমে মূলত দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে চরম মাত্রায় হতাশ করে দিলেন। বাইডেনের এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যার মাত্র মাসখানেক পরেই ন্যাটোর বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
ইউক্রেন ন্যাটোতে যোগ দিলেই শান্তি আসবে না—এমনটা ইঙ্গিত করে বাইডেন বলেন, ‘শান্তি মানেই ন্যাটো (জোটে যোগ দেওয়া নয়) নয়।’ তিনি বলেন, তাঁর কাছে শান্তির অর্থ হলো—তাদের (ইউক্রেনের) সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক রয়েছে, যেমন আমাদের অন্যান্য দেশে সঙ্গে আছে। সেখানে আমরা অস্ত্র সরবরাহ করি, যাতে তারা ভবিষ্যতে নিজেদের রক্ষা করতে পারে।
এর আগে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি একাধিকবার ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে জোটের সদস্য দেশগুলোতে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি এই যুক্তি দেখিয়েছেন যে, এমনটা না হলে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ হয়ে যাওয়ার পর আবারও দেশটিতে আক্রমণ চালাতে পারেন।
ন্যাটোতে ইউক্রেনের সদস্যপদ মানে জোটটি সরাসরি রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়বে, যা পশ্চিমা জোটভুক্ত দেশগুলো চায় না। কারণ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ—৫-এ বলা হয়েছে, ন্যাটোর যেকোনো সদস্যের ওপর আক্রমণ পুরো জোটের ওপর আক্রমণ বলে বিবেচিত হবে এবং বাকি সদস্য দেশগুলো আক্রান্ত দেশটিকে রক্ষায় সরাসরি মাঠে নামবে।
বাইডেন বলেছেন, ‘আমি ইউক্রেনের ন্যাটোয় সংযুক্ত হওয়ার বিষয়টি সমর্থন করতে প্রস্তুত নই।’ এ সময় তিনি বলেন, তিনি এর আগে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে ইউক্রেন সফরকালে দেখতে পেয়েছেন দেশটিতে ‘উল্লেখযোগ্য পরিমাণ দুর্নীতি’ আছে। তবে তিনি সতর্ক করে বলেছেন, রাশিয়ার হাতে কিয়েভের পতন ঠেকানোর দায়িত্ব আছে পশ্চিমা বিশ্বের ওপর। নইলে পোল্যান্ডসহ রাশিয়ার সীমান্তবর্তী দেশগুলোর শিগগির পতন হবে।
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
৮ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
৮ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে