অনলাইন ডেস্ক
আইবেরিয়ান লিংক্স প্রজাতির বিড়ালকে পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্লভ বিড়ালগুলোর একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বহুদিন ধরেই এই বিড়াল প্রজাতিকে বিপন্ন প্রাণীর তালিকায় রেখেছিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার (আইইউসিএন)। আশার কথা হলো, একটি নতুন প্রতিবেদনে এই বিড়াল প্রজাতি আর বিপন্ন নয় বলে ঘোষণা দিয়েছে সংস্থাটি।
বিবিসি জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার আইইউসিএন আইবেরিয়ান লিংক্স বিড়ালকে ‘বিপন্ন’ প্রাণীর তালিকা থেকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ প্রাণীর তালিকায় তুলে নিয়েছে। ২০০১ সালে সারা পৃথিবীতে এই প্রজাতির প্রাপ্তবয়স্ক বিড়ালের সংখ্যা ছিল মাত্র ৬২। তবে সেই সংখ্যা বেড়ে ২০২২ সালে প্রাপ্তবয়স্ক আইবেরিয়ান লিংক্স বিড়ালের সংখ্যা হয় ৬৪৮। আর কম বয়সী ও প্রাপ্তবয়স্ক মিলিয়ে এই বিড়ালের সংখ্যা এখন ২ হাজার ছাড়িয়ে গেছে।
বিড়াল প্রজাতিটির নামের সঙ্গে আইবেরিয়ান যুক্ত হওয়ার কারণ, এরা স্পেন ও পর্তুগালজুড়ে বিস্তৃত আইবেরিয়ান অঞ্চলে বিচরণ করে। এক জরিপে দেখা গেছে, অঞ্চলটির অন্তত ১৪টি স্থানে বর্তমানে ওই বিড়াল প্রজাতি শক্ত অবস্থান গড়ে তুলেছে এবং এদের সংখ্যা বাড়ছে। ওই ১৪টি স্থানের ১৩টি পড়েছে আইবেরিয়ার স্পেনের অংশে এবং বাকি স্থানটি পর্তুগালের অংশে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একসময় আইবেরিয়ান অঞ্চলে এই বিড়ালটিকে অহরহই দেখা যেত। কিন্তু গত শতকের ’৬০-এর দশক থেকে এদের সংখ্যা কমতে শুরু করে। মূলত বাসস্থান ধ্বংস, পাচার হয়ে যাওয়া এবং সড়ক দুর্ঘটনার কারণে এই বিড়াল প্রজাতিটির বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়।
তবে সেই দিন গেছে। এই বিড়ালগুলো এখন ধ্বংসের কিনারা থেকে ফিরে আসছে। আর সংখ্যা বাড়ানোর জন্য এদের খাদ্য সংস্থানের প্রধান উপাদান এবং বিপন্ন তালিকায় থাকা আরেক বুনো প্রাণী ইউরোপিয়ান খরগোশেরও সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে। পাশাপাশি বন্দী হয়ে থাকা কয়েক শ বিড়ালকে অবমুক্তকরণ এবং এদের বসবাস এলাকার বাস্তুতন্ত্র ফিরিয়ে আনার প্রকল্পগুলোও এই বিড়ালদের সংখ্যা বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে।
আইবেরিয়ান লিংক্স বিড়ালকে বিলুপ্তির হাত থেকে ফিরিয়ে আনার বিষয়টিকে বিড়াল সংরক্ষণের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় অর্জন হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন এই সংরক্ষণের সমন্বয়ক ফ্রান্সিসকো জেভিয়ার সালসিডো ওর্টিজ। তবে এই সংরক্ষণ প্রক্রিয়াকে আরও অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
আইবেরিয়ান লিংক্স প্রজাতির বিড়ালকে পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্লভ বিড়ালগুলোর একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বহুদিন ধরেই এই বিড়াল প্রজাতিকে বিপন্ন প্রাণীর তালিকায় রেখেছিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার (আইইউসিএন)। আশার কথা হলো, একটি নতুন প্রতিবেদনে এই বিড়াল প্রজাতি আর বিপন্ন নয় বলে ঘোষণা দিয়েছে সংস্থাটি।
বিবিসি জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার আইইউসিএন আইবেরিয়ান লিংক্স বিড়ালকে ‘বিপন্ন’ প্রাণীর তালিকা থেকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ প্রাণীর তালিকায় তুলে নিয়েছে। ২০০১ সালে সারা পৃথিবীতে এই প্রজাতির প্রাপ্তবয়স্ক বিড়ালের সংখ্যা ছিল মাত্র ৬২। তবে সেই সংখ্যা বেড়ে ২০২২ সালে প্রাপ্তবয়স্ক আইবেরিয়ান লিংক্স বিড়ালের সংখ্যা হয় ৬৪৮। আর কম বয়সী ও প্রাপ্তবয়স্ক মিলিয়ে এই বিড়ালের সংখ্যা এখন ২ হাজার ছাড়িয়ে গেছে।
বিড়াল প্রজাতিটির নামের সঙ্গে আইবেরিয়ান যুক্ত হওয়ার কারণ, এরা স্পেন ও পর্তুগালজুড়ে বিস্তৃত আইবেরিয়ান অঞ্চলে বিচরণ করে। এক জরিপে দেখা গেছে, অঞ্চলটির অন্তত ১৪টি স্থানে বর্তমানে ওই বিড়াল প্রজাতি শক্ত অবস্থান গড়ে তুলেছে এবং এদের সংখ্যা বাড়ছে। ওই ১৪টি স্থানের ১৩টি পড়েছে আইবেরিয়ার স্পেনের অংশে এবং বাকি স্থানটি পর্তুগালের অংশে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একসময় আইবেরিয়ান অঞ্চলে এই বিড়ালটিকে অহরহই দেখা যেত। কিন্তু গত শতকের ’৬০-এর দশক থেকে এদের সংখ্যা কমতে শুরু করে। মূলত বাসস্থান ধ্বংস, পাচার হয়ে যাওয়া এবং সড়ক দুর্ঘটনার কারণে এই বিড়াল প্রজাতিটির বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়।
তবে সেই দিন গেছে। এই বিড়ালগুলো এখন ধ্বংসের কিনারা থেকে ফিরে আসছে। আর সংখ্যা বাড়ানোর জন্য এদের খাদ্য সংস্থানের প্রধান উপাদান এবং বিপন্ন তালিকায় থাকা আরেক বুনো প্রাণী ইউরোপিয়ান খরগোশেরও সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে। পাশাপাশি বন্দী হয়ে থাকা কয়েক শ বিড়ালকে অবমুক্তকরণ এবং এদের বসবাস এলাকার বাস্তুতন্ত্র ফিরিয়ে আনার প্রকল্পগুলোও এই বিড়ালদের সংখ্যা বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে।
আইবেরিয়ান লিংক্স বিড়ালকে বিলুপ্তির হাত থেকে ফিরিয়ে আনার বিষয়টিকে বিড়াল সংরক্ষণের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় অর্জন হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন এই সংরক্ষণের সমন্বয়ক ফ্রান্সিসকো জেভিয়ার সালসিডো ওর্টিজ। তবে এই সংরক্ষণ প্রক্রিয়াকে আরও অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
সীমান্তবর্তী এলাকার কৃষকদের পাট বা ভুট্টা জাতীয় উঁচু ফসল চাষ না করার অনুরোধ জানিয়েছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ)। বিএসএফের পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ড সীমান্তবর্তী জেলার জেলা প্রশাসকদের এ সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছে। বিএসএফের
৪০ মিনিট আগে২০১১ সালে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে সিরিয়ায় প্রায় ৫ লাখ মানুষ নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ। বাস্তুচ্যুত এসব মানুষের অর্ধেকেরও বেশি বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছেন। এমন হাজারো বাস্তুচ্যুত শরণার্থীদের মধ্যে একজন মাহা জানুদ। যিনি সিরিয়ার প্রথম নারী ফুটবল কোচ
১ ঘণ্টা আগেসামনে বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র দেশটির এ অবস্থান তুলে ধরেন। ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে ৫৫ তম বিজিবি–বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রথম ট্রান্সজেন্ডার অভিনেত্রী হিসেবে এবার অস্কারে মনোনয়ন পেয়েছেন কার্লা সোফিয়া গাসকন। এরপরই তাঁর পুরোনো ও বিতর্কিত কয়েকটি টুইট নিয়ে শোরগোল শুরু হয়েছে। ওই টুইটগুলোতে তিনি ধর্ম, ইসলাম, জর্জ ফ্লয়েড, কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন এবং অস্কারের বৈচিত্র্য নীতি নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করেছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে