আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চীনের উত্তরাঞ্চলের হেনান প্রদেশের বাসিন্দা ইউয়ান। ৩০ বছর বয়সী এই তরুণ সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন সাড়ে ২৫ কোটি টাকা দিয়ে কেনা মার্সিডিজ-মেব্যাক গাড়ি রাইড-হেইলিং অর্থাৎ, ভাড়ায় যাত্রী বহনের কাজ শুরু করে। এক ট্রিপে তাঁর বর্তমান আয় প্রায় ৮৫ হাজার টাকা। ইন্টারনেটে তাঁর এই বিলাসবহুল গাড়ি দিয়ে যাত্রী বহন বেশ সাড়া ফেলে দিয়েছে।
সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউয়ান প্রায় ২ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা) খরচ করে বিলাসবহুল গাড়িটি কিনেছেন। একটি যাত্রা থেকে তিনি ৭০০ ডলারেরও বেশি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮৫ হাজার ২০০ টাকা) আয় করেন।
ইউয়ান তাঁর এই বিলাসবহুল গাড়ি চালানোর দৈনন্দিন অভিজ্ঞতা সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন। তাঁর ‘ওল্ড ইউয়ান ড্রাইভস এ মেব্যাক ফর রাইড-হেইলিং’ নামে একটি অ্যাকাউন্ট আছে, যেখানে ১ লাখ ২০ হাজার মানুষ তাঁর অনুসারী।
ইউয়ান ২০১৯ সাল থেকে বেইজিংয়ে বিলাসবহুল রাইড-হেইলিং গাড়ি চালান। গত বছরের নভেম্বরে তিনি মেব্যাক গাড়িটি কিনে সেটির মাধ্যমে যাত্রী বহনের কাজ করছেন। এরপর থেকে তাঁর যাত্রা ও ‘গাড়ি কেনার টাকা উসুল’ করার অভিজ্ঞতা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সবাইকে জানাচ্ছেন।
তিনি ভিডিওতে বলেন, ‘বিলাসবহুল মেব্যাক রাইড-হেইলিং করা শুধু আমার চাকরি নয়, এটাই আমার জীবিকা। বর্তমানে এই মেব্যাক মডেলটি শুধু বেইজিং ও সাংহাইতেই রাইড-হেইলিংয়ের জন্য নির্দিষ্টভাবে অর্ডার নেওয়া হয়।’
হাইবাও নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইউয়ান জানান, তিনি গাড়িটির জন্য ৯৩ হাজার ডলারের (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ কোটি ১৩ লাখ টাকা) ডাউন পেমেন্ট করেছেন, যার মধ্যে ৬৮ হাজার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮৩ লাখ টাকা) ছিল গত ছয় বছরে রাইড-হেইলিং করে সঞ্চয় করা অর্থ। বাকি অর্থ তিনি পাঁচ বছরের লোন নিয়ে পূরণ করেন, যার জন্য প্রতি মাসে তাঁকে ২ হাজার ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২ লাখ ৪৩ হাজার টাকা) কিস্তি দিতে হয়।
ইউয়ান জানান, তিনি মানের ওপর জোর দেন। তাঁর রাইড-হেইলিংয়ে উচ্চমানের, প্রি-বুকড ক্লায়েন্টদের সেবা দেওয়া হয়। মাসে গড়ে ৪০টি অর্ডার নিয়ে থাকেন। কখনো কখনো একটি যাত্রা থেকেই তিনি ৮৫ হাজার টাকার বেশি আয় করেন। খরচ থাকা সত্ত্বেও, তিনি দাবি করেন যে তিনি প্রতি মাসে প্রায় ১০ হাজার ইউয়ান (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ ৬৭ হাজার টাকা) সঞ্চয় করেন। পাশাপাশি নিজের আরামদায়ক জীবনযাত্রা নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, ‘আমার প্রতি মাসে জ্বালানির খরচ প্রায় ৩ হাজার ইউয়ান। খাবারের জন্য ২ হাজার থেকে ৩ হাজার ইউয়ান খরচ হয়, আর ভাড়া ৪ হাজার ৫০০ ইউয়ান। তবু কিছু সঞ্চয় থেকে যায়। সবচেয়ে ভালো ব্যাপার হলো—মাত্র ৩০ বছর বয়সেই আমি মেব্যাক চালাচ্ছি এবং মাসে প্রায় ১০ হাজার ইউয়ান সঞ্চয় করতে পারছি।’
ইউয়ানের এই গল্প অনলাইনে বেশ আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। একজন ব্যবহারকারী মন্তব্য করেন, ‘সে কি ধনী, না গরিব? যদি ধনী হয়, তাহলে এখনো রাইড-হেইলিং করছে কেন? আর যদি ধনী না হয়, তাহলে সে কীভাবে মেব্যাক চালাচ্ছে?’
আরেকজন লিখেছেন, ‘আমি সবে এস-ক্লাস মার্সিডিজের ভাড়ার হিসাব দেখলাম, মাত্র ৫.৫ কিমি যাওয়ার জন্য প্রায় ৩০০ ইউয়ান (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫ হাজার টাকা)। তাহলে কে মেব্যাক ডাকছে? আমি নিশ্চিত নই, জীবনে কখনো মেব্যাকে চড়ার সুযোগ পাব কিনা!’
চীনের উত্তরাঞ্চলের হেনান প্রদেশের বাসিন্দা ইউয়ান। ৩০ বছর বয়সী এই তরুণ সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন সাড়ে ২৫ কোটি টাকা দিয়ে কেনা মার্সিডিজ-মেব্যাক গাড়ি রাইড-হেইলিং অর্থাৎ, ভাড়ায় যাত্রী বহনের কাজ শুরু করে। এক ট্রিপে তাঁর বর্তমান আয় প্রায় ৮৫ হাজার টাকা। ইন্টারনেটে তাঁর এই বিলাসবহুল গাড়ি দিয়ে যাত্রী বহন বেশ সাড়া ফেলে দিয়েছে।
সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউয়ান প্রায় ২ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা) খরচ করে বিলাসবহুল গাড়িটি কিনেছেন। একটি যাত্রা থেকে তিনি ৭০০ ডলারেরও বেশি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮৫ হাজার ২০০ টাকা) আয় করেন।
ইউয়ান তাঁর এই বিলাসবহুল গাড়ি চালানোর দৈনন্দিন অভিজ্ঞতা সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন। তাঁর ‘ওল্ড ইউয়ান ড্রাইভস এ মেব্যাক ফর রাইড-হেইলিং’ নামে একটি অ্যাকাউন্ট আছে, যেখানে ১ লাখ ২০ হাজার মানুষ তাঁর অনুসারী।
ইউয়ান ২০১৯ সাল থেকে বেইজিংয়ে বিলাসবহুল রাইড-হেইলিং গাড়ি চালান। গত বছরের নভেম্বরে তিনি মেব্যাক গাড়িটি কিনে সেটির মাধ্যমে যাত্রী বহনের কাজ করছেন। এরপর থেকে তাঁর যাত্রা ও ‘গাড়ি কেনার টাকা উসুল’ করার অভিজ্ঞতা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সবাইকে জানাচ্ছেন।
তিনি ভিডিওতে বলেন, ‘বিলাসবহুল মেব্যাক রাইড-হেইলিং করা শুধু আমার চাকরি নয়, এটাই আমার জীবিকা। বর্তমানে এই মেব্যাক মডেলটি শুধু বেইজিং ও সাংহাইতেই রাইড-হেইলিংয়ের জন্য নির্দিষ্টভাবে অর্ডার নেওয়া হয়।’
হাইবাও নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইউয়ান জানান, তিনি গাড়িটির জন্য ৯৩ হাজার ডলারের (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ কোটি ১৩ লাখ টাকা) ডাউন পেমেন্ট করেছেন, যার মধ্যে ৬৮ হাজার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮৩ লাখ টাকা) ছিল গত ছয় বছরে রাইড-হেইলিং করে সঞ্চয় করা অর্থ। বাকি অর্থ তিনি পাঁচ বছরের লোন নিয়ে পূরণ করেন, যার জন্য প্রতি মাসে তাঁকে ২ হাজার ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২ লাখ ৪৩ হাজার টাকা) কিস্তি দিতে হয়।
ইউয়ান জানান, তিনি মানের ওপর জোর দেন। তাঁর রাইড-হেইলিংয়ে উচ্চমানের, প্রি-বুকড ক্লায়েন্টদের সেবা দেওয়া হয়। মাসে গড়ে ৪০টি অর্ডার নিয়ে থাকেন। কখনো কখনো একটি যাত্রা থেকেই তিনি ৮৫ হাজার টাকার বেশি আয় করেন। খরচ থাকা সত্ত্বেও, তিনি দাবি করেন যে তিনি প্রতি মাসে প্রায় ১০ হাজার ইউয়ান (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ ৬৭ হাজার টাকা) সঞ্চয় করেন। পাশাপাশি নিজের আরামদায়ক জীবনযাত্রা নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, ‘আমার প্রতি মাসে জ্বালানির খরচ প্রায় ৩ হাজার ইউয়ান। খাবারের জন্য ২ হাজার থেকে ৩ হাজার ইউয়ান খরচ হয়, আর ভাড়া ৪ হাজার ৫০০ ইউয়ান। তবু কিছু সঞ্চয় থেকে যায়। সবচেয়ে ভালো ব্যাপার হলো—মাত্র ৩০ বছর বয়সেই আমি মেব্যাক চালাচ্ছি এবং মাসে প্রায় ১০ হাজার ইউয়ান সঞ্চয় করতে পারছি।’
ইউয়ানের এই গল্প অনলাইনে বেশ আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। একজন ব্যবহারকারী মন্তব্য করেন, ‘সে কি ধনী, না গরিব? যদি ধনী হয়, তাহলে এখনো রাইড-হেইলিং করছে কেন? আর যদি ধনী না হয়, তাহলে সে কীভাবে মেব্যাক চালাচ্ছে?’
আরেকজন লিখেছেন, ‘আমি সবে এস-ক্লাস মার্সিডিজের ভাড়ার হিসাব দেখলাম, মাত্র ৫.৫ কিমি যাওয়ার জন্য প্রায় ৩০০ ইউয়ান (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫ হাজার টাকা)। তাহলে কে মেব্যাক ডাকছে? আমি নিশ্চিত নই, জীবনে কখনো মেব্যাকে চড়ার সুযোগ পাব কিনা!’
গত সপ্তাহে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বিরল খনিজ রপ্তানির ওপর নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। কিন্তু সেই নথি খোলা যাচ্ছে না মাইক্রোসফট ওয়ার্ড কিংবা অন্য কোনো মার্কিন সফটওয়্যারে। প্রথমবারের মতো মন্ত্রণালয় এমন ফাইল ফরম্যাটে নথি প্রকাশ করেছে, যা কেবলমাত্র চীনের নিজস্ব সফটওয়্যার ‘ডব্লিউপিএস অফিস’—এ খোলা যায়।
২ ঘণ্টা আগেবিহারের বর্তমান সরকার নিয়ে প্রশান্ত কিশোর বলেন, রাজ্যে কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন দল বিজেপির জোট এনডিএ নিশ্চিতভাবে পরাজিত হতে যাচ্ছে। তাঁর ভাষায়, ‘নিতীশ কুমারের নেতৃত্বে জেডি-ইউ (জনতা দল-ইউনাইটেড) ২৫টি আসনও পাবে না। এনডিএর এবার বিদায় নিশ্চিত, নিতীশ কুমার আর মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন না।’
৪ ঘণ্টা আগেসুপরিচিত পররাষ্ট্র নীতি বিশেষজ্ঞ এবং প্রতিরক্ষা কৌশলবিদ অ্যাশলে জে. টেলিসকে গ্রেপ্তার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গোপনীয় জাতীয় প্রতিরক্ষা তথ্য বেআইনিভাবে নিজের কাছে রাখার অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভার্জিনিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় জেলার মার্কিন অ্যাটর্নির কার্যালয় সংবাদমাধ্যমকে এই খবর নিশ্চিত করেছে।
৪ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধবিরতি ও মানবিক পরিস্থিতি ক্রমেই জটিল হচ্ছে। হামাস রেডক্রসের হাতে আরও চারজন ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ হস্তান্তর করেছে। ফলে মোট মৃত জিম্মির সংখ্যা দাঁড়াল ৮-এ। এদিকে গাজায় ভয়াবহ খাদ্য ও চিকিৎসা সংকটের মধ্যে তুরস্ক ৯০০ টন মানবিক সাহায্যের একটি জাহাজ পাঠিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে