ঢাকা: ন্যাটো সম্মেলনে চীনের সামরিক শক্তি নিয়ে সমালোচনার জবাব দিয়েছে চীন। মঙ্গলবার (১৫ জুন) এ বিষয়ে একটি বিবৃতি দিয়েছে দেশটি। এতে সোমবার (১৪ জুন) বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে অনুষ্ঠিত ন্যাটো সম্মেলনে চীনের সামরিক শক্তিকে 'বিশ্বের সামনে হুমকি' উল্লেখ করাকে খুবই দুঃখজনক ও অনভিপ্রেত বলে উল্লেখ করা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, সামরিক শক্তি বাড়ানোর এখতিয়ার চীনের আছে। সামরিক এবং প্রতিরক্ষা বাহিনীকে আধুনিকায়নের কার্যক্রম সম্পূর্ণ বৈধ, যৌক্তিক, উন্মুক্ত ও স্বচ্ছ। এতে যদি কারও মনে হয়, কোনো রাষ্ট্রকে আক্রমণের জন্য চীন তার সামরিক শক্তি বাড়াচ্ছে তাহলে তা খুবই দুঃখজনক ও অনভিপ্রেত।
বিবৃতির বরাত দিয়ে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির এ সংক্রান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়-চীনের দাবি, ন্যাটো চীনের হুমকির বিষয়টি অতিরঞ্জন করে বলেছে। এ ধরনের উত্তেজনা পরিহার করতে হবে। চীন কখনো কোনো রাষ্ট্র বা জোটের প্রতি আক্রমণাত্মক মনোভাব রাখে না। চীনের সামরিক নীতি রক্ষণাত্মক।
সোমবার একদিনের ন্যাটো সম্মেলনে চীন ইস্যুকে মূল আলোচ্যসূচিতে রাখা হয়। বলা হয়, চীন গোটা বিশ্বের সামনে পদ্ধতিগত চ্যালেঞ্জ হাজির করেছে যা সামরিক দিক থেকে বিশ্বের জন্য হুমকি। ন্যাটো মহাসচিব জেনস স্টেলটেনবার্গ বলেন, বিশ্বশান্তি রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ নয় চীন। হংকংয়ের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে হামলা ও হংকংয়ের আন্দোলনকর্মীদের আটক করেছে চীন। এ ছাড়া অধিকার ক্ষুণ্ন করা হচ্ছে জিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর, কাজাখ ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের। চীন আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে নিজ দেশের নাগরিকদের নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে। এমন আচরণকে মানবাধিকারের স্পষ্ট লঙ্ঘন বলেছেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে ন্যাটোর প্রতি চীন সংক্রান্ত আলোচনা বাদ দিয়ে নিজেদের বিষয়ে বেশি আলোচনা করার আহ্বান জানায় বেইজিং। বলে, ন্যাটোর উচিত বেইজিংয়ের উন্নয়নকে যৌক্তিক দৃষ্টিতে দেখা এবং ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা বন্ধ করা।
প্রসঙ্গত, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোকে মোকাবিলার উদ্দেশ্যে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার ৩০টি দেশের রাজনৈতিক ও সামরিক জোট ন্যাটো গঠিত হয়। অন্যদিকে, চীনের সামরিক বাহিনী সবচেয়ে বড়। এ বাহিনীতে বর্তমানে ২০ লাখের বেশি সক্রিয় সদস্য রয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে আফ্রিকা মহাদেশে কিছু সামরিক তৎপরতা চালাচ্ছে চীন। সেখানে দেশটির কয়েকটি সামরিক ঘাঁটিও রয়েছে। চীনকে নিরাপত্তা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের জন্য হুমকি মনে করছে ন্যাটো।
ঢাকা: ন্যাটো সম্মেলনে চীনের সামরিক শক্তি নিয়ে সমালোচনার জবাব দিয়েছে চীন। মঙ্গলবার (১৫ জুন) এ বিষয়ে একটি বিবৃতি দিয়েছে দেশটি। এতে সোমবার (১৪ জুন) বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে অনুষ্ঠিত ন্যাটো সম্মেলনে চীনের সামরিক শক্তিকে 'বিশ্বের সামনে হুমকি' উল্লেখ করাকে খুবই দুঃখজনক ও অনভিপ্রেত বলে উল্লেখ করা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, সামরিক শক্তি বাড়ানোর এখতিয়ার চীনের আছে। সামরিক এবং প্রতিরক্ষা বাহিনীকে আধুনিকায়নের কার্যক্রম সম্পূর্ণ বৈধ, যৌক্তিক, উন্মুক্ত ও স্বচ্ছ। এতে যদি কারও মনে হয়, কোনো রাষ্ট্রকে আক্রমণের জন্য চীন তার সামরিক শক্তি বাড়াচ্ছে তাহলে তা খুবই দুঃখজনক ও অনভিপ্রেত।
বিবৃতির বরাত দিয়ে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির এ সংক্রান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়-চীনের দাবি, ন্যাটো চীনের হুমকির বিষয়টি অতিরঞ্জন করে বলেছে। এ ধরনের উত্তেজনা পরিহার করতে হবে। চীন কখনো কোনো রাষ্ট্র বা জোটের প্রতি আক্রমণাত্মক মনোভাব রাখে না। চীনের সামরিক নীতি রক্ষণাত্মক।
সোমবার একদিনের ন্যাটো সম্মেলনে চীন ইস্যুকে মূল আলোচ্যসূচিতে রাখা হয়। বলা হয়, চীন গোটা বিশ্বের সামনে পদ্ধতিগত চ্যালেঞ্জ হাজির করেছে যা সামরিক দিক থেকে বিশ্বের জন্য হুমকি। ন্যাটো মহাসচিব জেনস স্টেলটেনবার্গ বলেন, বিশ্বশান্তি রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ নয় চীন। হংকংয়ের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে হামলা ও হংকংয়ের আন্দোলনকর্মীদের আটক করেছে চীন। এ ছাড়া অধিকার ক্ষুণ্ন করা হচ্ছে জিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর, কাজাখ ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের। চীন আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে নিজ দেশের নাগরিকদের নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে। এমন আচরণকে মানবাধিকারের স্পষ্ট লঙ্ঘন বলেছেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে ন্যাটোর প্রতি চীন সংক্রান্ত আলোচনা বাদ দিয়ে নিজেদের বিষয়ে বেশি আলোচনা করার আহ্বান জানায় বেইজিং। বলে, ন্যাটোর উচিত বেইজিংয়ের উন্নয়নকে যৌক্তিক দৃষ্টিতে দেখা এবং ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা বন্ধ করা।
প্রসঙ্গত, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোকে মোকাবিলার উদ্দেশ্যে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার ৩০টি দেশের রাজনৈতিক ও সামরিক জোট ন্যাটো গঠিত হয়। অন্যদিকে, চীনের সামরিক বাহিনী সবচেয়ে বড়। এ বাহিনীতে বর্তমানে ২০ লাখের বেশি সক্রিয় সদস্য রয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে আফ্রিকা মহাদেশে কিছু সামরিক তৎপরতা চালাচ্ছে চীন। সেখানে দেশটির কয়েকটি সামরিক ঘাঁটিও রয়েছে। চীনকে নিরাপত্তা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের জন্য হুমকি মনে করছে ন্যাটো।
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিতে ব্রিটেনের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির ওপর চাপ বাড়ছে। এরই মধ্যে এই দাবিতে দেশটির ৯টি রাজনৈতিক দলের ২২০ জন এমপি প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের কাছে একটি চিঠি লিখেছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২৭ মিনিট আগেইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর গোয়েন্দাদের জন্য আরবি ভাষা ও ইসলামিক জ্ঞানার্জন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। মূলত ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গোয়েন্দা ব্যর্থতার পরিপ্রেক্ষিতে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) গোয়েন্দা শাখার সব সৈনিক ও কর্মকর্তার জন্য আরবি ভাষা এবং ইসলামিক স্টাডিজ প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করেছে।
১ ঘণ্টা আগেঘরে-বাইরে চাপের মুখে থাকলেও লাতিন আমেরিকার দেশ কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্রো ইসরায়েলে ‘এক টনও’ কয়লা রপ্তানি না করা সিদ্ধান্তের ব্যাপারে অটল। গত বৃহস্পতিবার তিনি এই অবস্থান ব্যক্ত করেন। তিনি এমন এক সময়ে এই নির্দেশ দিলেন, যখন ইসরায়েলি অবরোধের কারণে গাজায় লাখো মানুষ দিনের পর দিন না খেয়ে আছে।
১ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েল আরোপিত দুর্ভিক্ষের ছবি যখন বিশ্বজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করছে, তখন ভারত ও ইসরায়েলের সামরিক কর্মকর্তারা সম্পর্ক আরও গভীর ও জোরদার করার অঙ্গীকার করেছেন। গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের ফলে ৫৯ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও অনেক আন্তর্জাতিক অধিকার সংস্থা...
২ ঘণ্টা আগে