মালয়েশিয়ার এক মহাসড়কে একটি হাতির বাচ্চাকে ধাক্কা দেয় একটি কার। এতে খেপে গিয়ে হাতির পালটির বাকি সদস্যরা পা দিয়ে মাড়িয়ে দুমড়ে-মুচড়ে দেয় গাড়িটিকে। গতকাল সোমবার স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সূত্রে বিষয়টি জানায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
মালয়েশিয়ার গেরিক পুলিশ জানায়, সাদা রঙের প্যারুডো এক্সিয়া গাড়িটা চালাচ্ছিলেন ৪৮ বছর বয়স্ক এক ব্যক্তি। সঙ্গে ছিলেন তাঁর স্ত্রী এবং ২৩ বছরের ছেলে।
মহাসড়ক ধরে গাড়ি নিয়ে পেনাং দ্বীপ থেকে উত্তর-পূর্বের উপকূলীয় রাজ্য তেরনগানুর দিকে যাচ্ছিল তিনজনের পরিবারটি। রোববার স্থানীয় সময় রাত ৭টা ৩৫ মিনিটের দিকে একটি হাতির বাচ্চাকে ধাক্কা দেয় গাড়িটি।
গেরিক পুলিশ জানায়, সেই সময় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছিল এবং কুয়াশাচ্ছন্ন ছিল পরিবেশ। যখন বাচ্চা হাতিটিকে ধাক্কা দেয় তখন বামে একটি মোড় নিচ্ছিল গাড়িটি। গাড়িটি হাতির বাচ্চাটিকে ধাক্কা দেওয়ার সময় বামে মোড় নিচ্ছিল।
গেরিক জেলা পুলিশের চিফ সুপারিনটেনডেন্ট জুলকিফলি মাহমুদ জানান, পালের সঙ্গে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়া হাতির বাচ্চাটিকে ধাক্কা দেয় গাড়িটি। এতে প্রাণীটি মাটিতে পড়ে যায়। এটা দেখে দলের বাকি পাঁচটি হাতি গাড়ির দিকে ছুটে এসে সেটিকে মাড়াতে শুরু করে।
তবে ঘটনার সময় তিন আরোহী গাড়ির ভেতরে না বাইরে ছিলেন তা পরিষ্কার করেনি গেরিক পুলিশ। তবে এতে কোনো মৃত্যু কিংবা গুরুতর আহতের ঘটনা ঘটেনি বলে জানিয়েছে তারা।
পুলিশের দেওয়া ছবিতে সাদা গাড়িটির সামনের অংশ এবং দুই পাশ বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেখা যায়। জানালাগুলোও ভেঙে গেছে।
বন্য প্রাণী সংরক্ষণে যাঁরা কাজ করেন তাঁরা জানান, মালয়েশিয়ার হাইওয়েগুলোর দ্রুত উন্নয়নের কারণে বুনো হাতিদের বসবাসের জঙ্গল কমছে। এতে খাবারের খোঁজে বেরিয়ে রাস্তায় উঠে পড়ছে হাতিরা।
এদিকে এ দুর্ঘটনার পর গেরিক পুলিশ চালকদের মহাসড়কে আরও সতর্কতা অবলম্বন করার নির্দেশনা দিয়েছে। কারণ বুনো হাতির পাল এ এলাকায় নিয়মিত ঘুরে বেড়ায়।
হাতি পারাপারের বিষয়ে চালকদের সতর্ক করে দেওয়া চিহ্নগুলোও অনেক হাইওয়েতে লাগানো হয়েছে, বিশেষ করে দেশের উত্তরে। কিন্তু দুর্ঘটনা এখনো ঘটেছে।
২০১৭ সালে একটি মহাসড়কের পাশে একটি হাতির বাচ্চাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল। হাতি সংরক্ষণ গ্রুপ ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ইকোলজি অব মালয়েশিয়ান এলিফ্যান্টস (এমইএমই) তখন বলেছিল দ্রুতগতির গাড়ির ধাক্কায় এটি মারা গিয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বিভিন্ন মহাসড়কে যাতায়াত করা গাড়িগুলোও কখনো কখনো হাতির মুখোমুখি হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
২০২২ সালের মে মাসে, প্রাপ্তবয়স্ক একটি হাতিকে গেরিক এলাকায় একটি হাইওয়ে ধরে হাঁটতে দেখা গেছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করা ভিডিওগুলোতে দেখা যায় হাতিটি চালকদের বিভ্রান্ত করে গাড়িগুলোর পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে।
২০২০ সালে, রোববারের দুর্ঘটনা ঘটেছে যে মহাসড়কে সেটাতেই একটি হাতি একটি গাড়িকে পা দিয়ে মাড়িয়ে দুমড়ে-মুচড়ে দেয়। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ সেই সময় বলেছিল, বেশ কয়েকটি গাড়ি হর্ন দেওয়া শুরু করায় হাতিটি আতঙ্কিত হয়ে এ কাণ্ড করে।
মালয়েশিয়ার এক মহাসড়কে একটি হাতির বাচ্চাকে ধাক্কা দেয় একটি কার। এতে খেপে গিয়ে হাতির পালটির বাকি সদস্যরা পা দিয়ে মাড়িয়ে দুমড়ে-মুচড়ে দেয় গাড়িটিকে। গতকাল সোমবার স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সূত্রে বিষয়টি জানায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
মালয়েশিয়ার গেরিক পুলিশ জানায়, সাদা রঙের প্যারুডো এক্সিয়া গাড়িটা চালাচ্ছিলেন ৪৮ বছর বয়স্ক এক ব্যক্তি। সঙ্গে ছিলেন তাঁর স্ত্রী এবং ২৩ বছরের ছেলে।
মহাসড়ক ধরে গাড়ি নিয়ে পেনাং দ্বীপ থেকে উত্তর-পূর্বের উপকূলীয় রাজ্য তেরনগানুর দিকে যাচ্ছিল তিনজনের পরিবারটি। রোববার স্থানীয় সময় রাত ৭টা ৩৫ মিনিটের দিকে একটি হাতির বাচ্চাকে ধাক্কা দেয় গাড়িটি।
গেরিক পুলিশ জানায়, সেই সময় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছিল এবং কুয়াশাচ্ছন্ন ছিল পরিবেশ। যখন বাচ্চা হাতিটিকে ধাক্কা দেয় তখন বামে একটি মোড় নিচ্ছিল গাড়িটি। গাড়িটি হাতির বাচ্চাটিকে ধাক্কা দেওয়ার সময় বামে মোড় নিচ্ছিল।
গেরিক জেলা পুলিশের চিফ সুপারিনটেনডেন্ট জুলকিফলি মাহমুদ জানান, পালের সঙ্গে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়া হাতির বাচ্চাটিকে ধাক্কা দেয় গাড়িটি। এতে প্রাণীটি মাটিতে পড়ে যায়। এটা দেখে দলের বাকি পাঁচটি হাতি গাড়ির দিকে ছুটে এসে সেটিকে মাড়াতে শুরু করে।
তবে ঘটনার সময় তিন আরোহী গাড়ির ভেতরে না বাইরে ছিলেন তা পরিষ্কার করেনি গেরিক পুলিশ। তবে এতে কোনো মৃত্যু কিংবা গুরুতর আহতের ঘটনা ঘটেনি বলে জানিয়েছে তারা।
পুলিশের দেওয়া ছবিতে সাদা গাড়িটির সামনের অংশ এবং দুই পাশ বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেখা যায়। জানালাগুলোও ভেঙে গেছে।
বন্য প্রাণী সংরক্ষণে যাঁরা কাজ করেন তাঁরা জানান, মালয়েশিয়ার হাইওয়েগুলোর দ্রুত উন্নয়নের কারণে বুনো হাতিদের বসবাসের জঙ্গল কমছে। এতে খাবারের খোঁজে বেরিয়ে রাস্তায় উঠে পড়ছে হাতিরা।
এদিকে এ দুর্ঘটনার পর গেরিক পুলিশ চালকদের মহাসড়কে আরও সতর্কতা অবলম্বন করার নির্দেশনা দিয়েছে। কারণ বুনো হাতির পাল এ এলাকায় নিয়মিত ঘুরে বেড়ায়।
হাতি পারাপারের বিষয়ে চালকদের সতর্ক করে দেওয়া চিহ্নগুলোও অনেক হাইওয়েতে লাগানো হয়েছে, বিশেষ করে দেশের উত্তরে। কিন্তু দুর্ঘটনা এখনো ঘটেছে।
২০১৭ সালে একটি মহাসড়কের পাশে একটি হাতির বাচ্চাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল। হাতি সংরক্ষণ গ্রুপ ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ইকোলজি অব মালয়েশিয়ান এলিফ্যান্টস (এমইএমই) তখন বলেছিল দ্রুতগতির গাড়ির ধাক্কায় এটি মারা গিয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বিভিন্ন মহাসড়কে যাতায়াত করা গাড়িগুলোও কখনো কখনো হাতির মুখোমুখি হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
২০২২ সালের মে মাসে, প্রাপ্তবয়স্ক একটি হাতিকে গেরিক এলাকায় একটি হাইওয়ে ধরে হাঁটতে দেখা গেছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করা ভিডিওগুলোতে দেখা যায় হাতিটি চালকদের বিভ্রান্ত করে গাড়িগুলোর পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে।
২০২০ সালে, রোববারের দুর্ঘটনা ঘটেছে যে মহাসড়কে সেটাতেই একটি হাতি একটি গাড়িকে পা দিয়ে মাড়িয়ে দুমড়ে-মুচড়ে দেয়। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ সেই সময় বলেছিল, বেশ কয়েকটি গাড়ি হর্ন দেওয়া শুরু করায় হাতিটি আতঙ্কিত হয়ে এ কাণ্ড করে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হুমকি সত্ত্বেও রাশিয়া থেকে তেল কেনা চালিয়ে যাবে ভারত। এই বিষয়ে ভারত সরকারের সংশ্লিষ্ট দুজন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এমন তথ্য জানিয়েছেন। একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ‘এগুলো দীর্ঘমেয়াদি তেল চুক্তি। রাশিয়া থেকে রাতারাতি তেল কেনা বন্ধ করা এত সহজ নয়।’
১ ঘণ্টা আগে১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের সময় ব্রিটিশ পণ্য বর্জন করে স্বদেশি পণ্য ব্যবহারের ডাক দিয়েছিল ভারতীয়রা। এই ঘটনার প্রায় ১২০ বছর পর, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যেন আবার এক স্বদেশি আন্দোলনের ডাক দিলেন! তবে এবার বিদেশি পণ্য বর্জন নয়, স্বদেশি পণ্যের ব্যবহার বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি।
২ ঘণ্টা আগেভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবগৌড়ার নাতি ও জেডিএসের (ভারতীয় জনতা দল-সেক্যুলার) বহিষ্কৃত নেতা প্রজ্বল রেভান্নাকে ধর্ষণের মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন বেঙ্গালুরুর বিশেষ আদালত। একই সঙ্গে আদালত তাঁকে ১০ লাখ রুপি জরিমানা দেওয়ারও নির্দেশ দিয়েছেন। আজ শনিবার বিচারক সন্তোষ গজানম ভাট এই রায় ঘোষণা
৩ ঘণ্টা আগেভারতের পরিবেশগত ভবিষ্যৎ নিয়ে এক অভূতপূর্ব সতর্কবার্তা শোনা গেল দেশের সর্বোচ্চ আদালতের মুখে। হিমাচল প্রদেশের প্রকৃতিবিধ্বংসী উন্নয়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের পরিণতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সুপ্রিম কোর্ট। বিচারপতি জে বি পার্দিওয়ালা ও বিচারপতি আর মহাদেবনের ডিভিশন বেঞ্চ রীতিমতো মন্তব্য করে জানান, এই
৫ ঘণ্টা আগে