কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবগৌড়ার নাতি ও জেডিএসের (ভারতীয় জনতা দল-সেক্যুলার) বহিষ্কৃত নেতা প্রজ্বল রেভান্নাকে ধর্ষণের মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন বেঙ্গালুরুর বিশেষ আদালত। একই সঙ্গে আদালত তাঁকে ১০ লাখ রুপি জরিমানা দেওয়ারও নির্দেশ দিয়েছেন। আজ শনিবার বিচারক সন্তোষ গজানম ভাট এই রায় ঘোষণা করেন।
হাসান জেলার একটি খামারবাড়িতে পরিচারিকাকে আটকে রেখে একাধিকবার ধর্ষণ, যৌন হেনস্তা, হুমকিসহ নানা অভিযোগের ভিত্তিতে এই সাজা ঘোষণা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করেছিলেন আদালত। এরপর শনিবার শুনানিতে সাজা ঘোষণা হয়। তদন্তে উঠে আসে, নির্যাতনের সময়ের ছবি ও ভিডিও তুলে ভয় দেখিয়ে মুখ বন্ধ রাখতে বাধ্য করা হয়েছিল নির্যাতিতাকে।
এই মামলার কেন্দ্রে উঠে এসেছিল একটি পেনড্রাইভ, যা লোকসভা ভোটের মাত্র ছয় দিন আগে সামনে আসে। সেই পেনড্রাইভে রেভান্নার যৌন হেনস্তার একাধিক ভিডিও ছিল বলে অভিযোগ। এর মধ্যে একটি ভিডিও ভাইরাল হতেই তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়।
রায়ের আগে আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি করে রেভান্না বলেন, ‘আমার একটাই দোষ—আমি রাজনীতিতে খুব দ্রুত উন্নতি করছিলাম। আমাকে ফাঁসানো হয়েছে। একটা মহিলাও (নির্যাতিতা) স্বেচ্ছায় অভিযোগ করতে আসেননি, তাঁদের দিয়ে জোর করে অভিযোগ করানো হয়েছে।’ আদালতের কাছে কম শাস্তির আবেদনও জানান তিনি।
তবে আদালত তাঁর আবেদন গ্রহণ করেননি। চার্জশিট, তথ্যপ্রমাণ, ভিডিও ফুটেজ—সব মিলিয়ে বিচারক মনে করেন, প্রজ্বল রেভান্না অপরাধী এবং সমাজের জন্য ভয়ংকর বার্তা দিচ্ছেন। তাই তাঁকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১০ লাখ রুপি জরিমানা দেওয়ার নির্দেশ দেন।
এই রায় রাজ্য রাজনীতিতে বড়সড় আলোড়ন তৈরি করেছে। প্রশ্ন উঠছে, রাজনৈতিক প্রভাবশালী পরিবারের ছত্রচ্ছায়ায় দীর্ঘদিন ধরে এমন অপরাধ কীভাবে চাপা পড়ে ছিল? পাশাপাশি সমাজে বার্তা যাচ্ছে—অপরাধী যত বড়ই হোক, আইনের হাত থেকে কেউই রেহাই পায় না।
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবগৌড়ার নাতি ও জেডিএসের (ভারতীয় জনতা দল-সেক্যুলার) বহিষ্কৃত নেতা প্রজ্বল রেভান্নাকে ধর্ষণের মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন বেঙ্গালুরুর বিশেষ আদালত। একই সঙ্গে আদালত তাঁকে ১০ লাখ রুপি জরিমানা দেওয়ারও নির্দেশ দিয়েছেন। আজ শনিবার বিচারক সন্তোষ গজানম ভাট এই রায় ঘোষণা করেন।
হাসান জেলার একটি খামারবাড়িতে পরিচারিকাকে আটকে রেখে একাধিকবার ধর্ষণ, যৌন হেনস্তা, হুমকিসহ নানা অভিযোগের ভিত্তিতে এই সাজা ঘোষণা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করেছিলেন আদালত। এরপর শনিবার শুনানিতে সাজা ঘোষণা হয়। তদন্তে উঠে আসে, নির্যাতনের সময়ের ছবি ও ভিডিও তুলে ভয় দেখিয়ে মুখ বন্ধ রাখতে বাধ্য করা হয়েছিল নির্যাতিতাকে।
এই মামলার কেন্দ্রে উঠে এসেছিল একটি পেনড্রাইভ, যা লোকসভা ভোটের মাত্র ছয় দিন আগে সামনে আসে। সেই পেনড্রাইভে রেভান্নার যৌন হেনস্তার একাধিক ভিডিও ছিল বলে অভিযোগ। এর মধ্যে একটি ভিডিও ভাইরাল হতেই তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়।
রায়ের আগে আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি করে রেভান্না বলেন, ‘আমার একটাই দোষ—আমি রাজনীতিতে খুব দ্রুত উন্নতি করছিলাম। আমাকে ফাঁসানো হয়েছে। একটা মহিলাও (নির্যাতিতা) স্বেচ্ছায় অভিযোগ করতে আসেননি, তাঁদের দিয়ে জোর করে অভিযোগ করানো হয়েছে।’ আদালতের কাছে কম শাস্তির আবেদনও জানান তিনি।
তবে আদালত তাঁর আবেদন গ্রহণ করেননি। চার্জশিট, তথ্যপ্রমাণ, ভিডিও ফুটেজ—সব মিলিয়ে বিচারক মনে করেন, প্রজ্বল রেভান্না অপরাধী এবং সমাজের জন্য ভয়ংকর বার্তা দিচ্ছেন। তাই তাঁকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১০ লাখ রুপি জরিমানা দেওয়ার নির্দেশ দেন।
এই রায় রাজ্য রাজনীতিতে বড়সড় আলোড়ন তৈরি করেছে। প্রশ্ন উঠছে, রাজনৈতিক প্রভাবশালী পরিবারের ছত্রচ্ছায়ায় দীর্ঘদিন ধরে এমন অপরাধ কীভাবে চাপা পড়ে ছিল? পাশাপাশি সমাজে বার্তা যাচ্ছে—অপরাধী যত বড়ই হোক, আইনের হাত থেকে কেউই রেহাই পায় না।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হুমকি সত্ত্বেও রাশিয়া থেকে তেল কেনা চালিয়ে যাবে ভারত। এই বিষয়ে ভারত সরকারের সংশ্লিষ্ট দুজন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এমন তথ্য জানিয়েছেন। একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ‘এগুলো দীর্ঘমেয়াদি তেল চুক্তি। রাশিয়া থেকে রাতারাতি তেল কেনা বন্ধ করা এত সহজ নয়।’
৯ মিনিট আগে১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের সময় ব্রিটিশ পণ্য বর্জন করে স্বদেশি পণ্য ব্যবহারের ডাক দিয়েছিল ভারতীয়রা। এই ঘটনার প্রায় ১২০ বছর পর, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যেন আবার এক স্বদেশি আন্দোলনের ডাক দিলেন! তবে এবার বিদেশি পণ্য বর্জন নয়, স্বদেশি পণ্যের ব্যবহার বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি।
১ ঘণ্টা আগেভারতের পরিবেশগত ভবিষ্যৎ নিয়ে এক অভূতপূর্ব সতর্কবার্তা শোনা গেল দেশের সর্বোচ্চ আদালতের মুখে। হিমাচল প্রদেশের প্রকৃতিবিধ্বংসী উন্নয়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের পরিণতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সুপ্রিম কোর্ট। বিচারপতি জে বি পার্দিওয়ালা ও বিচারপতি আর মহাদেবনের ডিভিশন বেঞ্চ রীতিমতো মন্তব্য করে জানান, এই
৪ ঘণ্টা আগেভারতীয় ভোটার ও আধার কার্ড ২৮ বছর বয়সী শান্তা পেলেন কীভাবে, তা খতিয়ে দেখছেন পুলিশের কর্মকর্তারা। একই সঙ্গে তাঁর বন্ধু বাংলাদেশি নাগরিক সুমন চন্দ্রশীলের বিষয়েও তদন্ত করা হচ্ছে; যাঁর নাম জিজ্ঞাসাবাদের সময় উঠে আসে। অর্থের বিনিময়ে অন্য কোনো দেশে শান্তা তথ্য সরবরাহ করেছিলেন কি না, তাও তদন্ত করে দেখা হচ্ছে
৫ ঘণ্টা আগে