অনলাইন ডেস্ক
আফগানিস্তানে নারীদের জন্য উচ্চশিক্ষা গ্রহণের পথ বন্ধ করে দিয়েছে তালেবান। মঙ্গলবার দেশটির উচ্চশিক্ষাবিষয়ক মন্ত্রী নেদা মোহাম্মদ নাদিম এক বিজ্ঞপ্তিতে জানান, আফগানিস্তানে নারীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
বুধবার (২১ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি ও আল-জাজিরা।
উচ্চশিক্ষাবিষয়ক মন্ত্রী নেদা মোহাম্মদ নাদিম বলেন, ‘এই আদেশ এখন থেকেই কার্যকর হবে এবং পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এটি কার্যকর থাকবে।’
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, নারীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করায় আফগানিস্তানে নারী শিক্ষার পথ আরও সংকুচিত হলো। আফগানিস্তানের বেশির ভাগ নারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনার সুযোগ থেকে আগেই বাদ পড়েছে। নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আসায় এখন নারীর শিক্ষা হুমকিতে পড়ল।
এদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন এই নিষেধাজ্ঞার সমালোচনা করেছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে আল-জাজিরা। সমালোচনার জবাবে তালেবান বলেছে, ‘জাতীয় স্বার্থে’ এবং নারীদের ‘সম্মান’ রক্ষার্থে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তালেবানের এই সিদ্ধান্তকে ‘দুঃখজনক’ বলে মন্তব্য করেছেন জাতিসংঘের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক।
মঙ্গলবার সাংবাদিকদের ডুজারিক বলেন, ‘এটি পরিষ্কারভাবে তালেবানের আরেকটি প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ।’
কাবুল বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী বিবিসিকে বলেন, এই ঘোষণা শোনার পর তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েছেন।
তিন মাস আগে আফগানিস্তানের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। সে সময় নারীদের ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়। তবে নারীরা কোন বিষয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে পারবেন আর কোন বিষয়ে পারবেন না, সেটি জানিয়ে দেওয়া হয়। বিশেষভাবে নারীদের জন্য সাংবাদিকতার বিষয়ে বিধিনিষেধ জারি করা হয়। শুধু নারী ও বয়স্ক পুরুষ শিক্ষকের কাছেই নারী শিক্ষার্থীরা ক্লাস করতে পারবেন বলে সে সময় বলা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী বিবিসিকে বলেন, ‘তালেবান নারীর ক্ষমতায়নকে ভয় পায়। তাঁরা আমাদের ভবিষ্যতে এগিয়ে যাওয়ার পথকে রুদ্ধ করছে।’
উল্লেখ্য, গত বছর তালেবান ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই দেশটিতে নারী শিক্ষার ওপর নানা রকমের বিধিনিষেধ আরোপ করা হচ্ছে।
আফগানিস্তানে নারীদের জন্য উচ্চশিক্ষা গ্রহণের পথ বন্ধ করে দিয়েছে তালেবান। মঙ্গলবার দেশটির উচ্চশিক্ষাবিষয়ক মন্ত্রী নেদা মোহাম্মদ নাদিম এক বিজ্ঞপ্তিতে জানান, আফগানিস্তানে নারীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
বুধবার (২১ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি ও আল-জাজিরা।
উচ্চশিক্ষাবিষয়ক মন্ত্রী নেদা মোহাম্মদ নাদিম বলেন, ‘এই আদেশ এখন থেকেই কার্যকর হবে এবং পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এটি কার্যকর থাকবে।’
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, নারীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করায় আফগানিস্তানে নারী শিক্ষার পথ আরও সংকুচিত হলো। আফগানিস্তানের বেশির ভাগ নারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনার সুযোগ থেকে আগেই বাদ পড়েছে। নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আসায় এখন নারীর শিক্ষা হুমকিতে পড়ল।
এদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন এই নিষেধাজ্ঞার সমালোচনা করেছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে আল-জাজিরা। সমালোচনার জবাবে তালেবান বলেছে, ‘জাতীয় স্বার্থে’ এবং নারীদের ‘সম্মান’ রক্ষার্থে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তালেবানের এই সিদ্ধান্তকে ‘দুঃখজনক’ বলে মন্তব্য করেছেন জাতিসংঘের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক।
মঙ্গলবার সাংবাদিকদের ডুজারিক বলেন, ‘এটি পরিষ্কারভাবে তালেবানের আরেকটি প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ।’
কাবুল বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী বিবিসিকে বলেন, এই ঘোষণা শোনার পর তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েছেন।
তিন মাস আগে আফগানিস্তানের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। সে সময় নারীদের ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়। তবে নারীরা কোন বিষয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে পারবেন আর কোন বিষয়ে পারবেন না, সেটি জানিয়ে দেওয়া হয়। বিশেষভাবে নারীদের জন্য সাংবাদিকতার বিষয়ে বিধিনিষেধ জারি করা হয়। শুধু নারী ও বয়স্ক পুরুষ শিক্ষকের কাছেই নারী শিক্ষার্থীরা ক্লাস করতে পারবেন বলে সে সময় বলা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী বিবিসিকে বলেন, ‘তালেবান নারীর ক্ষমতায়নকে ভয় পায়। তাঁরা আমাদের ভবিষ্যতে এগিয়ে যাওয়ার পথকে রুদ্ধ করছে।’
উল্লেখ্য, গত বছর তালেবান ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই দেশটিতে নারী শিক্ষার ওপর নানা রকমের বিধিনিষেধ আরোপ করা হচ্ছে।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে কলকাতায় দেশটির পর্যটক উপস্থিতি একেবারেই নগণ্য। আর এবারের রমজানে বাংলাদেশি পর্যটকের অনুপস্থিতি কলকাতার নিউ মার্কেট এলাকার ব্যবসায় বড় ধরনের প্রভাব ফেলেছে। অনেক খুচরা বিক্রেতা বিক্রয়ে ব্যাপক পতনের কথা জানাচ্ছেন। মহামারির পর এবারই প্রথম বাংলাদেশি পর্যটকেরা এই বিপণি...
৩ মিনিট আগেআরব বিশ্ব গৃহীত মিসরের গাজা পুনর্গঠন পরিকল্পনার সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেছে ইউরোপের শীর্ষ দেশগুলো। ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি ও ব্রিটেন জানিয়েছে, তারা মিসর উত্থাপিত গাজা পরিকল্পনা সমর্থন করে। ইউরোপের শীর্ষ দেশগুলোর এই প্রস্তাবকে সমর্থনের অর্থ তারা সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবের বিরোধিতা করছে।
২০ মিনিট আগেভারতীয় সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী পাকিস্তানকে সন্ত্রাসবাদের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে উল্লেখ করেছে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে বলেছেন, সেই একটি নির্দিষ্ট দেশ যদি আমার কোনো প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে, তাহলে উদ্বিগ্ন হওয়াই স্বাভাবিক। গতকাল শনিবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের অনুষ্ঠান...
১ ঘণ্টা আগেসিরিয়ার নতুন ইসলামপন্থী শাসকদের সঙ্গে সম্পৃক্ত বন্দুকধারী ও নিরাপত্তা বাহিনী গত বৃহস্পতিবার থেকে ভূমধ্যসাগরীয় উপকূলের লাতাকিয়া ও তার্তুস অঞ্চলে ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত ৩৪০ জনের বেশি নিহত হয়েছে। তাদের মধ্যে নারী, শিশুসহ আলাউইত সংখ্যালঘুদের সংখ্যা...
১০ ঘণ্টা আগে