দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট আসিয়ানের অধিকাংশ জনগণই যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে চীনের সঙ্গে মৈত্রীর বন্ধনে আবদ্ধ হতে বেশি আগ্রহী। আজ মঙ্গলবার প্রকাশিত সিঙ্গাপুরভিত্তিক একটি থিংকট্যাংক পরিচালিত জরিপের ফলাফল থেকে এ তথ্য জানা গেছে। জাপানি সংবাদমাধ্যম নিক্কেই এশিয়ার প্রতিবেদনে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
সিঙ্গাপুরভিত্তিক থিংকট্যাংক আইএসইএএস-ইউসুফ ইসহাক ইনস্টিটিউটের জরিপে উঠে এসেছে, ৫০ দশমিক ৫ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন—দুই পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে নিজ নিজ দেশের মৈত্রীর সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁরা চীনকে প্রাধান্য দেবেন।
বিপরীতে জরিপে যুক্তরাষ্ট্রকে বেছে নেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন ৪৯ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ। আইএসইএএস-ইউসুফ ইসহাক ইনস্টিটিউটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই জরিপ ইঙ্গিত করে যে—এই অঞ্চলে চীনের প্রভাব ক্রমেই বাড়ছে। উল্লেখ্য, সংস্থাটি ২০২০ সাল থেকে এ ধরনের জরিপ চালাচ্ছে। এই প্রথম চীন যুক্তরাষ্ট্রকে টপকে গেল।
গত বছর অর্থাৎ, ২০২৩ সালে পরিচালিত জরিপে দেখা গিয়েছিল—আসিয়ানের অন্তত ৬১ দশমিক ১ শতাংশ জনগণ মিত্র হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রকে পাশে চায়। সে সময় চীনের প্রতি আস্থা জ্ঞাপন করেছিলেন মাত্র ৩৮ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ। এক বছরের ব্যবধানে চীনের প্রতি এই অঞ্চলের মানুষের সমর্থন কেবল বাড়েইনি, একই সঙ্গে তা যুক্তরাষ্ট্রকেও টপকে গেছে।
এই জরিপে আসিয়ান দেশগুলোর সরকারি-বেসরকারি সব খাতের লোকজনের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এমনকি দেশগুলোর শিক্ষাবিদ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া বিষয়ক বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকেও তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে।
আসিয়ানের দেশগুলোর মধ্যে মালয়েশিয়ার মানুষ চীনের প্রতি সবচেয়ে বেশি ইতিবাচক। দেশটির ৭৫ দশমিক ১ শতাংশ মানুষের চীনের সঙ্গে মৈত্রীর সম্পর্ক গড়তে আগ্রহী। ইন্দোনেশিয়া ও লাওসে এই হার যথাক্রমে ৭৩ দশমিক ২ শতাংশ ও ৭০ দশমিক ৬ শতাংশ। উল্লেখ্য, এই তিন দেশই চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের সুবিধাভোগী।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট আসিয়ানের অধিকাংশ জনগণই যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে চীনের সঙ্গে মৈত্রীর বন্ধনে আবদ্ধ হতে বেশি আগ্রহী। আজ মঙ্গলবার প্রকাশিত সিঙ্গাপুরভিত্তিক একটি থিংকট্যাংক পরিচালিত জরিপের ফলাফল থেকে এ তথ্য জানা গেছে। জাপানি সংবাদমাধ্যম নিক্কেই এশিয়ার প্রতিবেদনে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
সিঙ্গাপুরভিত্তিক থিংকট্যাংক আইএসইএএস-ইউসুফ ইসহাক ইনস্টিটিউটের জরিপে উঠে এসেছে, ৫০ দশমিক ৫ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন—দুই পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে নিজ নিজ দেশের মৈত্রীর সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁরা চীনকে প্রাধান্য দেবেন।
বিপরীতে জরিপে যুক্তরাষ্ট্রকে বেছে নেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন ৪৯ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ। আইএসইএএস-ইউসুফ ইসহাক ইনস্টিটিউটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই জরিপ ইঙ্গিত করে যে—এই অঞ্চলে চীনের প্রভাব ক্রমেই বাড়ছে। উল্লেখ্য, সংস্থাটি ২০২০ সাল থেকে এ ধরনের জরিপ চালাচ্ছে। এই প্রথম চীন যুক্তরাষ্ট্রকে টপকে গেল।
গত বছর অর্থাৎ, ২০২৩ সালে পরিচালিত জরিপে দেখা গিয়েছিল—আসিয়ানের অন্তত ৬১ দশমিক ১ শতাংশ জনগণ মিত্র হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রকে পাশে চায়। সে সময় চীনের প্রতি আস্থা জ্ঞাপন করেছিলেন মাত্র ৩৮ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ। এক বছরের ব্যবধানে চীনের প্রতি এই অঞ্চলের মানুষের সমর্থন কেবল বাড়েইনি, একই সঙ্গে তা যুক্তরাষ্ট্রকেও টপকে গেছে।
এই জরিপে আসিয়ান দেশগুলোর সরকারি-বেসরকারি সব খাতের লোকজনের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এমনকি দেশগুলোর শিক্ষাবিদ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া বিষয়ক বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকেও তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে।
আসিয়ানের দেশগুলোর মধ্যে মালয়েশিয়ার মানুষ চীনের প্রতি সবচেয়ে বেশি ইতিবাচক। দেশটির ৭৫ দশমিক ১ শতাংশ মানুষের চীনের সঙ্গে মৈত্রীর সম্পর্ক গড়তে আগ্রহী। ইন্দোনেশিয়া ও লাওসে এই হার যথাক্রমে ৭৩ দশমিক ২ শতাংশ ও ৭০ দশমিক ৬ শতাংশ। উল্লেখ্য, এই তিন দেশই চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের সুবিধাভোগী।
যুদ্ধবিরতির পর ধ্বংসস্তূপে ফিরতে শুরু করেছেন গাজার বাসিন্দারা। ধ্বংসস্তূপ থেকে যেসব জিনিসপত্র উদ্ধার করা যাচ্ছে সেসব সংগ্রহ করছেন আর পুনর্নির্মাণের চেষ্টা করছেন অনেকে। তবে এই নতুন শুরুর চেষ্টার মধ্যে আতঙ্কের সৃষ্টি করছে ইসরায়েলিদের বিস্ফোরকবাহী রোবট।
১ ঘণ্টা আগেগোয়া ও কর্ণাটকের করওয়ার উপকূলে ভারতের নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ আইএনএস বিক্রান্তে নৌসেনাদের সঙ্গে ‘আলোক উৎসব’ উদ্যাপন করেন। সেখানে তিনি বলেন, এই বিমানবাহী রণতরি ‘পাকিস্তানিদের ঘুম হারাম করে দিয়েছে’।
২ ঘণ্টা আগেবলিভিয়ায় বামপন্থী দল মুভিমিয়েন্তো আল সোসিয়ালিজমোর (মাস) প্রায় ২০ বছরের আধিপত্যের অবসান ঘটিয়ে মধ্য ডানপন্থী রদ্রিগো পাজ পেরেইরা (৫৮) প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন। গতকাল রোববার অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দ্বিতীয় দফায় (রান অফ) ৯৭ শতাংশের বেশি ব্যালট গণনা শেষে পেরেইরা পেয়েছেন ৫৪ দশমিক ৬ শতাংশ।
৩ ঘণ্টা আগেইসরায়েল যদি মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে ‘মিলেমিশে’ থাকতে চাইলে, এখনই ফিলিস্তিনিদের সহায়তা শুরু করতে হবে এবং তাদের জীবনমান উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে হবে। এমনটাই মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জামাতা ও উপদেষ্টা জ্যারেড কুশনার। মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত স্টিভ উই
৪ ঘণ্টা আগে