অনলাইন ডেস্ক
দক্ষিণ কোরিয়ায় মেডিকেল কলেজে ভর্তি বাড়ানোর ব্যাপারে সরকারি পরিকল্পনার বিরুদ্ধে শিক্ষানবিশ চিকিৎসকদের কর্মবিরতি শেষ করার জন্য আল্টিমেটাম দেওয়া হয়েছিল। সেই আল্টিমেটাম যারা উপেক্ষা করেছে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী চো কিও-হং। আজ সোমবার তিনি বলেছেন, কারা কারা সরকারের আল্টিমেটাম মানেনি তা খুঁজে বের করতে হাসপাতাল পরিদর্শন করবে কর্তৃপক্ষ।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে। বলা হয়েছে, গত ২০ ফেব্রুয়ারি থেকে প্রায় ৯ হাজার আবাসিক এবং ইন্টার্ন ডাক্তার—যা দেশের মোট ডাক্তারের প্রায় ৭০ শতাংশ, কর্মবিরতি শুরু করেন। এতে বেশকিছু জরুরি চিকিৎসা ও অস্ত্রোপচার ব্যহত হয়।
সরকার বিক্ষোভকারী চিকিৎসকদের সতর্ক করে বলেছিল যে, ফেব্রুয়ারির শেষ নাগাদ কাজে না ফিরলে মেডিকেল লাইসেন্স স্থগিত এবং জেল-জরিমানাসহ প্রশাসনিক ও আইনি ব্যবস্থার মুখোমুখি হতে পারে তারা।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী চো কিও-হং টেলিভিশনে দেওয়া এক বক্তব্যে বলেছেন, ‘আজ থেকে আমরা কোন কোন প্রশিক্ষণার্থী চিকিৎসক কাজে ফিরে আসেননি তা নিশ্চিত করতে হাসপাতালগুলো পরিদর্শন করার পরিকল্পনা করছি। এরপর আইন ও নীতি অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’
চিকিৎসকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘দয়া করে মনে রাখবেন, যে চিকিৎসকরা কাজে ফিরে আসেননি তাদের পেশাগত জীবনে গুরুতর সমস্যা হতে পারে।’ বিক্ষোভকারী চিকিৎসকদের মধ্যে যারা কাজে ফিরে এসেছেন তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্রে সরকার পরিস্থিতি বিবেচনা করবে বলেও জানান মন্ত্রী।
এরপর আজ সোমবার দক্ষিণ কোরিয়ার উপ-স্বাস্থ্যমন্ত্রী পার্ক মিন-সু ঘোষণা দেন যে, সরকার প্রায় ৭ হাজার প্রশিক্ষণার্থী চিকিৎসকের মেডিকেল লাইসেন্স স্থগিত করার পদক্ষেপ নিচ্ছে।
সিউলের একটি বড় হাসপাতালের বাইরে এক রোগী রয়টার্সকে বলেন, চিকিৎসকদের কর্মবিরতিতে চিকিৎসার মান নিয়ে তারা উদ্বিগ্ন। পরিস্থিতির দ্রুত সমাধানের ব্যাপারে রোগীরা সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোকে আলোচনার আহ্বান জানিয়েছেন।
রোগীর তুলনায় চিকিৎসকদের ঘাটতি পূরণে দক্ষিণ কোরিয়া সরকার সেখানকার মেডিকেল কলেজগুলোতে প্রতি বছর আরো বেশি সংখ্যায় ছাত্র ভর্তির পরিকল্পনা করেছে। সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কর্মবিরতি করছে শিক্ষানবিশ চিকিৎসকরা।
দক্ষিণ কোরিয়ায় মেডিকেল কলেজে ভর্তি বাড়ানোর ব্যাপারে সরকারি পরিকল্পনার বিরুদ্ধে শিক্ষানবিশ চিকিৎসকদের কর্মবিরতি শেষ করার জন্য আল্টিমেটাম দেওয়া হয়েছিল। সেই আল্টিমেটাম যারা উপেক্ষা করেছে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী চো কিও-হং। আজ সোমবার তিনি বলেছেন, কারা কারা সরকারের আল্টিমেটাম মানেনি তা খুঁজে বের করতে হাসপাতাল পরিদর্শন করবে কর্তৃপক্ষ।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে। বলা হয়েছে, গত ২০ ফেব্রুয়ারি থেকে প্রায় ৯ হাজার আবাসিক এবং ইন্টার্ন ডাক্তার—যা দেশের মোট ডাক্তারের প্রায় ৭০ শতাংশ, কর্মবিরতি শুরু করেন। এতে বেশকিছু জরুরি চিকিৎসা ও অস্ত্রোপচার ব্যহত হয়।
সরকার বিক্ষোভকারী চিকিৎসকদের সতর্ক করে বলেছিল যে, ফেব্রুয়ারির শেষ নাগাদ কাজে না ফিরলে মেডিকেল লাইসেন্স স্থগিত এবং জেল-জরিমানাসহ প্রশাসনিক ও আইনি ব্যবস্থার মুখোমুখি হতে পারে তারা।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী চো কিও-হং টেলিভিশনে দেওয়া এক বক্তব্যে বলেছেন, ‘আজ থেকে আমরা কোন কোন প্রশিক্ষণার্থী চিকিৎসক কাজে ফিরে আসেননি তা নিশ্চিত করতে হাসপাতালগুলো পরিদর্শন করার পরিকল্পনা করছি। এরপর আইন ও নীতি অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’
চিকিৎসকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘দয়া করে মনে রাখবেন, যে চিকিৎসকরা কাজে ফিরে আসেননি তাদের পেশাগত জীবনে গুরুতর সমস্যা হতে পারে।’ বিক্ষোভকারী চিকিৎসকদের মধ্যে যারা কাজে ফিরে এসেছেন তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্রে সরকার পরিস্থিতি বিবেচনা করবে বলেও জানান মন্ত্রী।
এরপর আজ সোমবার দক্ষিণ কোরিয়ার উপ-স্বাস্থ্যমন্ত্রী পার্ক মিন-সু ঘোষণা দেন যে, সরকার প্রায় ৭ হাজার প্রশিক্ষণার্থী চিকিৎসকের মেডিকেল লাইসেন্স স্থগিত করার পদক্ষেপ নিচ্ছে।
সিউলের একটি বড় হাসপাতালের বাইরে এক রোগী রয়টার্সকে বলেন, চিকিৎসকদের কর্মবিরতিতে চিকিৎসার মান নিয়ে তারা উদ্বিগ্ন। পরিস্থিতির দ্রুত সমাধানের ব্যাপারে রোগীরা সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোকে আলোচনার আহ্বান জানিয়েছেন।
রোগীর তুলনায় চিকিৎসকদের ঘাটতি পূরণে দক্ষিণ কোরিয়া সরকার সেখানকার মেডিকেল কলেজগুলোতে প্রতি বছর আরো বেশি সংখ্যায় ছাত্র ভর্তির পরিকল্পনা করেছে। সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কর্মবিরতি করছে শিক্ষানবিশ চিকিৎসকরা।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদ থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহারের পরিকল্পনা করছেন। পাশাপাশি ফিলিস্তিনিদের শরণার্থীদের জন্য নিবেদিত জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ-তে অর্থায়ন বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন
৮ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ ২০৫ ভারতীয় নাগরিককে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। ভারতীয় একটি সূত্র জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের এল পাসো থেকে প্রায় ছয় ঘণ্টা আগে মার্কিন বিমানবাহিনীর একটি বিমানে করে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড পশ্চিম তীরকে ইসরায়েলের সঙ্গে সংযুক্ত করার সম্ভাবনার বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়। তবে তিনি সরাসরি সেই প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে বলেছেন, ইসরায়েল একটি ছোট্ট দেশ। হোয়াইট হাউসে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে...
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএআইডির ওয়েবসাইট বন্ধের পর এবার মার্কিন প্রশাসনের ৩৫০টিরও বেশি ওয়েবসাইট বন্ধ হয়ে গিয়েছে। গতকাল সোমবার মার্কিন সাইবার নিরাপত্তা ও অবকাঠামো নিরাপত্তা সংস্থা সিআইএসএ প্রায় ১ হাজার ৪০০ ফেডারেল ওয়েবসাইটের তালিকা প্রকাশ করে, যার মধ্যে সাড়ে তিনশর বেশি ওয়েবসাইট কাজ...
২ ঘণ্টা আগে