ঢাকা: আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে একটি প্রাথমিক স্কুলের বাইরে ভয়াবহ বোমা হামলায় নিহত শিক্ষার্থীদের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। গত শনিবারের ওই হামলায় ৬০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে বেশির ভাগই ছিল স্কুলছাত্রী । যারা স্কুল থেকে বের হওয়ার পরই বিস্ফোরণে নিহত হয়।
এই বিস্ফোরণের জন্য তালেবানকে দায়ী করেছে আফগানিস্তান সরকার। তবে জঙ্গিগোষ্ঠী তালেবান এই হামলার দায় অস্বীকার করেছে।
কী কারণে এই হামলা চালানো হলো, তা এখনো জানা যায়নি। শনিবার পশ্চিম কাবুলের সংখ্যালঘু হাজারা সম্প্রদায় অধুষ্যিত এলাকায় হামলা চালানো হয়। এটি শিয়া মুসলিমদের একটি সম্প্রদায় ।
এই হামলাকে ভয়ংকর হামলা বলে আখ্যায়িত করে টুইট করেছেন নোবেলজয়ী মালালা ইউসুফজাই। টুইট বার্তায় তিনি বলেন, কাবুলের স্কুলে যারা নিহত হয়েছেন, তাদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয় , প্রথম মরদেহটি কাবুলের 'মারটায়ার্স সিমেট্রি'তে দাফন হয়। এই কবরস্থানটিতে হাজারা সম্প্রদায়ের মানুষেরাই তাঁদের দাফন সম্পন্ন করে থাকেন।
একজন বাসিন্দা বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘হামলার পর আমি দ্রুত ঘটনাস্থলে যাই। মরদেহগুলো স্কুলছাত্রীদের ছিল। একটির ওপর আরেকটি মরদেহ পড়ে ছিল।’
এই ভয়াবহ বিস্ফোরণ থেকে বেঁচে যাওয়ার জাহরা নামের এক বালিকা সাংবাদিকদের বলে, ‘আমার বান্ধবীর মৃত্যু হয়েছে। সেখানে একটির পর একটি বিস্ফোরণ হচ্ছিল।’ অনেকে চিৎকার করছিল তখন।
আফগান সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, কাবুলে শনিবারের ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় ১৫০ জন আহত হয়েছেন। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বলছে, হামলাটি এমন সময় চালানো হলো যখন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে কেনাকাটা নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন স্থানীয়রা।
এদিকে গতকাল রোববার তালেবানের পক্ষ থেকে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে তিন দিনের অস্ত্রবিরতি ঘোষণা করা হয়েছে।
ঠিক এক বছর আগে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের একটি স্থানীয় হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগে বোমা হামলা চালানো হয়েছিল। ওই হামলার নারী এবং শিশুসহ ২৪ জন নিহত হয়েছিলেন।
ঢাকা: আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে একটি প্রাথমিক স্কুলের বাইরে ভয়াবহ বোমা হামলায় নিহত শিক্ষার্থীদের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। গত শনিবারের ওই হামলায় ৬০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে বেশির ভাগই ছিল স্কুলছাত্রী । যারা স্কুল থেকে বের হওয়ার পরই বিস্ফোরণে নিহত হয়।
এই বিস্ফোরণের জন্য তালেবানকে দায়ী করেছে আফগানিস্তান সরকার। তবে জঙ্গিগোষ্ঠী তালেবান এই হামলার দায় অস্বীকার করেছে।
কী কারণে এই হামলা চালানো হলো, তা এখনো জানা যায়নি। শনিবার পশ্চিম কাবুলের সংখ্যালঘু হাজারা সম্প্রদায় অধুষ্যিত এলাকায় হামলা চালানো হয়। এটি শিয়া মুসলিমদের একটি সম্প্রদায় ।
এই হামলাকে ভয়ংকর হামলা বলে আখ্যায়িত করে টুইট করেছেন নোবেলজয়ী মালালা ইউসুফজাই। টুইট বার্তায় তিনি বলেন, কাবুলের স্কুলে যারা নিহত হয়েছেন, তাদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয় , প্রথম মরদেহটি কাবুলের 'মারটায়ার্স সিমেট্রি'তে দাফন হয়। এই কবরস্থানটিতে হাজারা সম্প্রদায়ের মানুষেরাই তাঁদের দাফন সম্পন্ন করে থাকেন।
একজন বাসিন্দা বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘হামলার পর আমি দ্রুত ঘটনাস্থলে যাই। মরদেহগুলো স্কুলছাত্রীদের ছিল। একটির ওপর আরেকটি মরদেহ পড়ে ছিল।’
এই ভয়াবহ বিস্ফোরণ থেকে বেঁচে যাওয়ার জাহরা নামের এক বালিকা সাংবাদিকদের বলে, ‘আমার বান্ধবীর মৃত্যু হয়েছে। সেখানে একটির পর একটি বিস্ফোরণ হচ্ছিল।’ অনেকে চিৎকার করছিল তখন।
আফগান সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, কাবুলে শনিবারের ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় ১৫০ জন আহত হয়েছেন। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বলছে, হামলাটি এমন সময় চালানো হলো যখন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে কেনাকাটা নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন স্থানীয়রা।
এদিকে গতকাল রোববার তালেবানের পক্ষ থেকে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে তিন দিনের অস্ত্রবিরতি ঘোষণা করা হয়েছে।
ঠিক এক বছর আগে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের একটি স্থানীয় হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগে বোমা হামলা চালানো হয়েছিল। ওই হামলার নারী এবং শিশুসহ ২৪ জন নিহত হয়েছিলেন।
তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র জীবনে নতুন অধ্যায় শুরু করলেন প্রাক্তন বিজেডি নেতা পিনাকী মিশ্রকে বিয়ে করে। ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আত্মীয়দের উপস্থিতিতে জার্মানির বার্লিনে এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। অনেকেই জানতে চাইছেন—কে এই পিনাকী মিশ্র, যিনি মহুয়ার সঙ্গী হলেন জীবনের পথে?
৭ ঘণ্টা আগেশনিবার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি থেকে ন্যাশনাল গার্ডের প্রথম দলটি ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছায়। বর্তমানে তারা শহরের সবচেয়ে বড় আটক কেন্দ্রের (মেট্রোপলিটন ডিটেনশন ক্যাম্প এলএ) বাইরে জড়ো হচ্ছে। অবৈধ অভিবাসীদের আটকের পর এখানেই রাখা হয় বলে জানা গেছে।
৭ ঘণ্টা আগেবলিউডের ক্ল্যাসিক ‘রাত কে হামসফর’ গানের সঙ্গে নেচেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি মহুয়া মৈত্র ও বিজু জনতা দল (বিজেডি) নেতা পিনাকী মিশ্র। জার্মানির বার্লিনে এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁরা এই নৃত্য করেন।
৮ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে ইয়াংগুনের ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউ সড়কের ঐতিহাসিক ৫৪ নম্বর প্লটটি মূলত দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির বাড়ি হিসেবেই বিশ্বজুড়ে পরিচিত। কিন্তু উত্তরাধিকার সূত্রের এই বাড়িটির একটি অংশ বিক্রির জন্য অনুমতি চেয়ে সম্প্রতি আবেদন করেছেন সুচির বড় ভাই অং সান ও।
৮ ঘণ্টা আগে