শীতের সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত চীনের সিচুয়ান প্রদেশের একটি পর্যটন গ্রাম। কিন্তু এবার এই গ্রামের কর্তৃপক্ষ নকল তুষারের কারণে বিতর্কের মুখে পড়েছে।
মঙ্গলবার যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, নিজেদের এলাকাকে পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় করে তুলতে কর্তৃপক্ষ তুলা এবং সাবান-পানি দিয়ে নকল তুষার তৈরি করে রেখেছিলেন। মূলত লুনার নববর্ষের ছুটির সময়টিতে (জানুয়ারির শেষের দিকে) সত্যিকারের বরফ না পড়ায়, তড়িঘড়ি করে কৃত্রিমভাবে গ্রামটিতে ‘তুষার ঢাকা’ পরিবেশের সৃষ্টি করা হয়। তবে পর্যটকেরা অভিযোগ করেন, বরফের বদলে তুলা ব্যবহার করে তাঁদের সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে।
এক পর্যটক চীনা সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে বলেছেন, ‘আমি প্রতারিত বোধ করছি। আমার সাধারণ জ্ঞানকে অপমান করা হয়েছে!’ অন্য এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘বর্তমান ইন্টারনেটের যুগে পর্যটন এলাকাগুলোকে অবশ্যই সততা বজায় রাখতে হবে। মিথ্যা প্রচারণা করলে শেষ পর্যন্ত নিজেরাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’
উইচ্যাটে প্রকাশিত ছবিগুলোতে দেখা গেছে, তুলার চাদর দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে গ্রামটির বাড়ি-ঘরের ছাদ এবং বনের কিছু অংশ। ঘন তুষারের আবরণ মনে হলেও, আসলে তা ছিল নকল!
স্নো ভিলেজের ব্যবস্থাপনা অফিসের এক কর্মী স্বীকার করেছেন, জনরোষের কারণে কৃত্রিম বরফ সরিয়ে ফেলা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আগে প্রতি শীতেই এখানে তুষারপাত হতো। তাই এটিকে পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা হয় এবং ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়। তবে এবার আবহাওয়া আমাদের সহায় ছিল না।’
চেংদু স্নো ভিলেজ এক বিবৃতিতে বলেছে—তুষারাবৃত পরিবেশ তৈরির জন্য তুলা ব্যবহার করা হয়েছিল। কিন্তু এটি প্রত্যাশিত ফল দেয়নি এবং পর্যটকদের মনে খারাপ প্রভাব ফেলেছে।
কর্তৃপক্ষ এই ঘটনায় দুঃখ প্রকাশের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত পর্যটকদের অর্থ ফিরিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। পরবর্তীতে ওই পর্যটন কেন্দ্রটি বন্ধও করে দেওয়া হয়।
জানা গেছে, পর্যটকদের সঙ্গে এই ধরনের প্রতারণা চীনে প্রথমবার নয়। গত বছর হেনান প্রদেশের একটি বিখ্যাত জলপ্রপাতের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে, শুকনো মৌসুমে পানির প্রবাহ বাড়াতে সেখানে পাইপও ব্যবহার করা হয়।
শীতের সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত চীনের সিচুয়ান প্রদেশের একটি পর্যটন গ্রাম। কিন্তু এবার এই গ্রামের কর্তৃপক্ষ নকল তুষারের কারণে বিতর্কের মুখে পড়েছে।
মঙ্গলবার যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, নিজেদের এলাকাকে পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় করে তুলতে কর্তৃপক্ষ তুলা এবং সাবান-পানি দিয়ে নকল তুষার তৈরি করে রেখেছিলেন। মূলত লুনার নববর্ষের ছুটির সময়টিতে (জানুয়ারির শেষের দিকে) সত্যিকারের বরফ না পড়ায়, তড়িঘড়ি করে কৃত্রিমভাবে গ্রামটিতে ‘তুষার ঢাকা’ পরিবেশের সৃষ্টি করা হয়। তবে পর্যটকেরা অভিযোগ করেন, বরফের বদলে তুলা ব্যবহার করে তাঁদের সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে।
এক পর্যটক চীনা সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে বলেছেন, ‘আমি প্রতারিত বোধ করছি। আমার সাধারণ জ্ঞানকে অপমান করা হয়েছে!’ অন্য এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘বর্তমান ইন্টারনেটের যুগে পর্যটন এলাকাগুলোকে অবশ্যই সততা বজায় রাখতে হবে। মিথ্যা প্রচারণা করলে শেষ পর্যন্ত নিজেরাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’
উইচ্যাটে প্রকাশিত ছবিগুলোতে দেখা গেছে, তুলার চাদর দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে গ্রামটির বাড়ি-ঘরের ছাদ এবং বনের কিছু অংশ। ঘন তুষারের আবরণ মনে হলেও, আসলে তা ছিল নকল!
স্নো ভিলেজের ব্যবস্থাপনা অফিসের এক কর্মী স্বীকার করেছেন, জনরোষের কারণে কৃত্রিম বরফ সরিয়ে ফেলা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আগে প্রতি শীতেই এখানে তুষারপাত হতো। তাই এটিকে পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা হয় এবং ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়। তবে এবার আবহাওয়া আমাদের সহায় ছিল না।’
চেংদু স্নো ভিলেজ এক বিবৃতিতে বলেছে—তুষারাবৃত পরিবেশ তৈরির জন্য তুলা ব্যবহার করা হয়েছিল। কিন্তু এটি প্রত্যাশিত ফল দেয়নি এবং পর্যটকদের মনে খারাপ প্রভাব ফেলেছে।
কর্তৃপক্ষ এই ঘটনায় দুঃখ প্রকাশের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত পর্যটকদের অর্থ ফিরিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। পরবর্তীতে ওই পর্যটন কেন্দ্রটি বন্ধও করে দেওয়া হয়।
জানা গেছে, পর্যটকদের সঙ্গে এই ধরনের প্রতারণা চীনে প্রথমবার নয়। গত বছর হেনান প্রদেশের একটি বিখ্যাত জলপ্রপাতের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে, শুকনো মৌসুমে পানির প্রবাহ বাড়াতে সেখানে পাইপও ব্যবহার করা হয়।
চলতি বছরের ‘ওয়ার্ল্ড প্রেস ফটো পুরস্কার’ জয় করে নিয়েছে গাজার এক আহত শিশুর হৃদয়বিদারক প্রতিকৃতি। ছবিটি তুলেছেন ফিলিস্তিনি আলোকচিত্রী সামার আবু এলউফ, যিনি নিজেও গাজার বাসিন্দা। প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া ৪২টি চূড়ান্ত ছবির মধ্যে এই ছবিটিকেই সেরা হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেটেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক একাধিক সন্তান নিয়ে একটি ‘বাহিনী’ গড়ার পরিকল্পনা করছেন বলে জানা গেছে। এই উদ্দেশ্যে তিনি তাঁর মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ‘এক্স’ ব্যবহার করে সম্ভাব্য মায়েদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। এ ছাড়া সন্তান জন্মের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে অনেককে তিনি সারোগেট
২ ঘণ্টা আগেকারাবন্দী অধিকার সংস্থা আদ্দামির তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ইসরায়েল ও অধিকৃত পশ্চিম তীরের কারাগারে বন্দী আছে প্রায় ১০ হাজার ফিলিস্তিনি। এই বন্দীদের মধ্যে ৩ হাজার ৪৯৮ জনকে কোনো অভিযোগ ছাড়াই আটকে রাখা হয়েছে, কোনো ধরনের বিচারও করা হয়নি, ৪০০ জন শিশু, ২৭ জন নারী এবং ২৯৯ জন যাবজ্জীবন সাজা ভোগ করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেরায়ের পর্যবেক্ষণে বিচারক বলেন, পরিবারের বিরুদ্ধে বিয়ের পর জীবন ও স্বাধীনতার ওপর কোনো হুমকি না এলে পুলিশের সাহায্য দাবি করা উচিত নয়। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট দম্পতির পারস্পরিক সহায়তায় নির্ভর করে সমাজের মুখোমুখি হওয়া উচিত। হুমকির পক্ষে উপযুক্ত প্রমাণ পাওয়া গেলে সে ক্ষেত্রে নিরাপত্তা দেওয়া যেতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগে