জাপানের একটি আঞ্চলিক বিমানবন্দরে একটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এই বোমাটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মার্কিন বাহিনী জাপানে ফেলেছিল। বোমাটি বিস্ফোরণের ফলে ওই বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে।
বিবিসি জানিয়েছে, বুধবার দক্ষিণ জাপানের কিউশু দ্বীপে মিয়াজাকি বিমানবন্দরের রানওয়ের কাছে মাটির নিচ থেকে বোমাটি বিস্ফোরিত হয়। এই বিস্ফোরণে বিমানবন্দরের একটি রানওয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই অবস্থায় নির্ধারিত অন্তত ৮৭টি ফ্লাইট বাতিল করেছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে আল জাজিরার প্রতিবেদনে জানা গেছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মিয়াজাকি বিমানবন্দরটি ‘কামিকাজে’ পাইলটদের জন্য একটি ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল। জাপানি ‘কামিকাজে’ পাইলটরা বিমান নিয়ে আত্মঘাতী হামলা পরিচালনা করত।
জাপানের ভূমি, অবকাঠামো, পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বুধবার ভোরে বোমাটি বিস্ফোরিত হলে সাত মিটার চওড়া এবং এক মিটার গভীর একটি গর্ত তৈরি হয়। এই গর্তের জন্য প্রাথমিকভাবে রানওয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরে জাপান গ্রাউন্ড সেলফ-ডিফেন্স ফোর্সের একটি বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দল আবিষ্কার করে, বিস্ফোরিত বোমাটি মার্কিন নির্মিত। মাটির নিচে চাপা পড়ে থাকার কারণেই এটির বিস্ফোরণ ঘটেছে। দলটির ধারণা, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মার্কিন বাহিনী এই বোমাটি ফেলেছিল।
বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় কোনো কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। জাপান সরকারের মুখপাত্র ইয়োশিমাসা হায়াশি বলেছেন, গর্তটি পূরণ করার জন্য মেরামতের কাজ শেষ হওয়ার পর বৃহস্পতিবার সকালে রানওয়েটি আবার চালু করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মিয়াজাকি শহরের ওয়েবসাইট অনুসারে, মিয়াজাকি বিমানবন্দরটি ১৯৪৩ সাল থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ পর্যন্ত একটি জাপানি নৌবাহিনীর ঘাঁটি ছিল। এখান থেকে শত শত তরুণ ‘কামিকাজে’ পাইলট তাঁদের জীবনের শেষ মিশনে যাত্রা করতেন।
জাপানের পরিবহন মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ওই বিমানবন্দরে ইতিপূর্বে একাধিক অবিস্ফোরিত মার্কিন বোমা পাওয়া গেছে। শুধু এই বিমানবন্দরেই নয়, যুদ্ধ শেষ হওয়ার ৭৯ পার হলেও জাপানে এখনো মাঝেমধ্যে অবিস্ফোরিত বোমার সন্ধান পাওয়া যায়। ২০২৩ সালে দেশটিতে এ ধরনের অবিস্ফোরিত ২ হাজার ৩৪৮টি বোমা নিষ্ক্রিয় করা হয়।
জাপানের একটি আঞ্চলিক বিমানবন্দরে একটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এই বোমাটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মার্কিন বাহিনী জাপানে ফেলেছিল। বোমাটি বিস্ফোরণের ফলে ওই বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে।
বিবিসি জানিয়েছে, বুধবার দক্ষিণ জাপানের কিউশু দ্বীপে মিয়াজাকি বিমানবন্দরের রানওয়ের কাছে মাটির নিচ থেকে বোমাটি বিস্ফোরিত হয়। এই বিস্ফোরণে বিমানবন্দরের একটি রানওয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই অবস্থায় নির্ধারিত অন্তত ৮৭টি ফ্লাইট বাতিল করেছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে আল জাজিরার প্রতিবেদনে জানা গেছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মিয়াজাকি বিমানবন্দরটি ‘কামিকাজে’ পাইলটদের জন্য একটি ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল। জাপানি ‘কামিকাজে’ পাইলটরা বিমান নিয়ে আত্মঘাতী হামলা পরিচালনা করত।
জাপানের ভূমি, অবকাঠামো, পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বুধবার ভোরে বোমাটি বিস্ফোরিত হলে সাত মিটার চওড়া এবং এক মিটার গভীর একটি গর্ত তৈরি হয়। এই গর্তের জন্য প্রাথমিকভাবে রানওয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরে জাপান গ্রাউন্ড সেলফ-ডিফেন্স ফোর্সের একটি বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দল আবিষ্কার করে, বিস্ফোরিত বোমাটি মার্কিন নির্মিত। মাটির নিচে চাপা পড়ে থাকার কারণেই এটির বিস্ফোরণ ঘটেছে। দলটির ধারণা, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মার্কিন বাহিনী এই বোমাটি ফেলেছিল।
বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় কোনো কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। জাপান সরকারের মুখপাত্র ইয়োশিমাসা হায়াশি বলেছেন, গর্তটি পূরণ করার জন্য মেরামতের কাজ শেষ হওয়ার পর বৃহস্পতিবার সকালে রানওয়েটি আবার চালু করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মিয়াজাকি শহরের ওয়েবসাইট অনুসারে, মিয়াজাকি বিমানবন্দরটি ১৯৪৩ সাল থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ পর্যন্ত একটি জাপানি নৌবাহিনীর ঘাঁটি ছিল। এখান থেকে শত শত তরুণ ‘কামিকাজে’ পাইলট তাঁদের জীবনের শেষ মিশনে যাত্রা করতেন।
জাপানের পরিবহন মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ওই বিমানবন্দরে ইতিপূর্বে একাধিক অবিস্ফোরিত মার্কিন বোমা পাওয়া গেছে। শুধু এই বিমানবন্দরেই নয়, যুদ্ধ শেষ হওয়ার ৭৯ পার হলেও জাপানে এখনো মাঝেমধ্যে অবিস্ফোরিত বোমার সন্ধান পাওয়া যায়। ২০২৩ সালে দেশটিতে এ ধরনের অবিস্ফোরিত ২ হাজার ৩৪৮টি বোমা নিষ্ক্রিয় করা হয়।
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর কোটেশ্বরে ভয়াবহ সহিংসতায় তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রাণ হারিয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, আত্মসমর্পণের পরও আন্দোলনকারীরা তাঁদের নৃশংসভাবে হত্যা করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেদোহায় ইসরায়েলি হামলায় কোনো ক্ষতি হয়নি হামাস নেতাদের। হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর সদস্য সুহাইল আল-হিন্দি আল জাজিরাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেনেপালে চলমান বিক্ষোভ ও সহিংস পরিস্থিতির মধ্যে সেনাবাহিনী কঠোর অবস্থান নিয়েছে। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাতে সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানায়—যদি সহিংস কর্মকাণ্ড, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ অব্যাহত থাকে, তবে রাত ১০টা (স্থানীয় সময়) থেকে সেনাসহ সব নিরাপত্তা সংস্থা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতে বাধ্য হবে।
২ ঘণ্টা আগেনেপালে চলমান বিক্ষোভে আরও একজন নিহত হয়েছেন। এতে মোট নিহতের সংখ্যা দাঁড়াল ২২-এ। এর মধ্যে গতকাল সোমবারের বিক্ষোভেই প্রাণ হারায় অন্তত ১৯ জন।
২ ঘণ্টা আগে