আজকের পত্রিকা ডেস্ক
রাজধানী কাবুলসহ আফগানিস্তানের প্রায় সব কটি প্রদেশ দখলে নিয়েছে তালেবান। এখনো কোনো সরকার গঠন না হলেও তালেবানই প্রায় সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করছে। রাস্তার মোড়ে মোড়ে পাহারা দিচ্ছে, গাড়ি নিয়ে টহল দিচ্ছেন তালেবান সদস্যরা। তাঁদের অনেকের হাতে দেখা যাচ্ছে মার্কিন অস্ত্র।
মাসখানেক আগে মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কিছু ছবি পোস্ট করে। যেখানে দেখা যায়, কাবুলের হামিদ কারজাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে থরে থরে সাজানো রয়েছে সাতটি ব্র্যান্ড নিউ মার্কিন হেলিকপ্টার।
এর দিন দুয়েক পর নতুন হেলিকপ্টারের প্রসঙ্গ টেনে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘আফগানিস্তানে আমাদের এ ধরনের সহায়তা অব্যাহত থাকবে। ধীরে ধীরে আরও ডঙ্কার আওয়াজ শুনবেন আপনারা।’
কিন্তু নির্মম পরিণতি হলো, আফগানিস্তানে পেন্টাগনের পাঠানো সিংহভাগ অস্ত্র, গোলা-বারুদ, সামরিক হেলিকপ্টার, সাঁজোয়া যানসহ বিভিন্ন ধরনের মূলবান যুদ্ধসরঞ্জাম চলে গেছে তালেবানের হাতে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মার্কিন কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেন, যেসব মার্কিন অস্ত্র নষ্ট করা হয়নি, বলতে গেলে তার সবকিছু তালেবানের করতলগত হয়েছে।
আরেক কর্মকর্তা বলেন, এ পর্যন্ত কী পরিমাণ অস্ত্র তালেবানের হাতে গেছে তার সঠিক হিসাব করা কঠিন। ধারণা করা হচ্ছে দুই হাজারের অধিক সাঁজোয়া যান এবং প্রায় ৪০টি যুদ্ধবিমান তাদের নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে। সাঁজোয়া যানের মধ্যে সর্বশেষ প্রযুক্তির ‘হাম্বি’ এবং যুদ্ধবিমানের মধ্যে ইউএইচ-৬০ ব্ল্যাক হকস, স্কাউট অ্যাটাক হেলিকপ্টার এবং স্ক্যানইগল সামরিক ড্রোনও রয়েছে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
একাধিক বর্তমান ও সাবেক মার্কিন কর্মকর্তা তালেবানের হাতে পেন্টাগনের অস্ত্র যাওয়া নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের আশঙ্কা, এসব অস্ত্র সাধারণ নাগরিকদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হতে পারে। তা ছাড়া সেখানে তৎপর ইসলামিক স্টেট (আইএস), আইএস খোরাসানসহ নানা সন্ত্রাসী গ্রুপের হাতেও এসব অস্ত্র চলে যেতে পারে, যা অঞ্চলটিতে মার্কিন স্থাপনা বা স্বার্থের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হতে পারে।
এমনকি এসব অস্ত্র চীন এবং রাশিয়ার মতো যুক্তরাষ্ট্রবিরোধীদের হাতেও পড়তে পারে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন কেউ কেউ। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদের রিপাবলিকান সদস্য মাইকেল ম্যাককল বলেন, ‘যা শুনছি তা রীতিমতো আতঙ্কজনক। এটা যুক্তরাষ্ট্র এবং আমাদের মিত্রদের জন্য বড় ধরনের হুমকি।’
অন্যদিকে গত বুধবার দুই ডজনের বেশি রিপাবলিকান সিনেটর তালেবান ইতিমধ্যে কী পরিমাণ যুদ্ধসরঞ্জাম দখলে নিয়েছে এবং বাকিগুলো দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য কী পরিকল্পনা হচ্ছে, তা নিয়ে শিগগিরই বিস্তারিত জানাতে দাবি জানিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, ২০০২ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র আফগান সেনাবাহিনীকে প্রায় ২ হাজার ৮০০ কোটি ডলারের যুদ্ধসরঞ্জাম সরবরাহ করেছে।
রাজধানী কাবুলসহ আফগানিস্তানের প্রায় সব কটি প্রদেশ দখলে নিয়েছে তালেবান। এখনো কোনো সরকার গঠন না হলেও তালেবানই প্রায় সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করছে। রাস্তার মোড়ে মোড়ে পাহারা দিচ্ছে, গাড়ি নিয়ে টহল দিচ্ছেন তালেবান সদস্যরা। তাঁদের অনেকের হাতে দেখা যাচ্ছে মার্কিন অস্ত্র।
মাসখানেক আগে মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কিছু ছবি পোস্ট করে। যেখানে দেখা যায়, কাবুলের হামিদ কারজাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে থরে থরে সাজানো রয়েছে সাতটি ব্র্যান্ড নিউ মার্কিন হেলিকপ্টার।
এর দিন দুয়েক পর নতুন হেলিকপ্টারের প্রসঙ্গ টেনে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘আফগানিস্তানে আমাদের এ ধরনের সহায়তা অব্যাহত থাকবে। ধীরে ধীরে আরও ডঙ্কার আওয়াজ শুনবেন আপনারা।’
কিন্তু নির্মম পরিণতি হলো, আফগানিস্তানে পেন্টাগনের পাঠানো সিংহভাগ অস্ত্র, গোলা-বারুদ, সামরিক হেলিকপ্টার, সাঁজোয়া যানসহ বিভিন্ন ধরনের মূলবান যুদ্ধসরঞ্জাম চলে গেছে তালেবানের হাতে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মার্কিন কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেন, যেসব মার্কিন অস্ত্র নষ্ট করা হয়নি, বলতে গেলে তার সবকিছু তালেবানের করতলগত হয়েছে।
আরেক কর্মকর্তা বলেন, এ পর্যন্ত কী পরিমাণ অস্ত্র তালেবানের হাতে গেছে তার সঠিক হিসাব করা কঠিন। ধারণা করা হচ্ছে দুই হাজারের অধিক সাঁজোয়া যান এবং প্রায় ৪০টি যুদ্ধবিমান তাদের নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে। সাঁজোয়া যানের মধ্যে সর্বশেষ প্রযুক্তির ‘হাম্বি’ এবং যুদ্ধবিমানের মধ্যে ইউএইচ-৬০ ব্ল্যাক হকস, স্কাউট অ্যাটাক হেলিকপ্টার এবং স্ক্যানইগল সামরিক ড্রোনও রয়েছে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
একাধিক বর্তমান ও সাবেক মার্কিন কর্মকর্তা তালেবানের হাতে পেন্টাগনের অস্ত্র যাওয়া নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের আশঙ্কা, এসব অস্ত্র সাধারণ নাগরিকদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হতে পারে। তা ছাড়া সেখানে তৎপর ইসলামিক স্টেট (আইএস), আইএস খোরাসানসহ নানা সন্ত্রাসী গ্রুপের হাতেও এসব অস্ত্র চলে যেতে পারে, যা অঞ্চলটিতে মার্কিন স্থাপনা বা স্বার্থের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হতে পারে।
এমনকি এসব অস্ত্র চীন এবং রাশিয়ার মতো যুক্তরাষ্ট্রবিরোধীদের হাতেও পড়তে পারে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন কেউ কেউ। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদের রিপাবলিকান সদস্য মাইকেল ম্যাককল বলেন, ‘যা শুনছি তা রীতিমতো আতঙ্কজনক। এটা যুক্তরাষ্ট্র এবং আমাদের মিত্রদের জন্য বড় ধরনের হুমকি।’
অন্যদিকে গত বুধবার দুই ডজনের বেশি রিপাবলিকান সিনেটর তালেবান ইতিমধ্যে কী পরিমাণ যুদ্ধসরঞ্জাম দখলে নিয়েছে এবং বাকিগুলো দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য কী পরিকল্পনা হচ্ছে, তা নিয়ে শিগগিরই বিস্তারিত জানাতে দাবি জানিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, ২০০২ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র আফগান সেনাবাহিনীকে প্রায় ২ হাজার ৮০০ কোটি ডলারের যুদ্ধসরঞ্জাম সরবরাহ করেছে।
তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র জীবনে নতুন অধ্যায় শুরু করলেন প্রাক্তন বিজেডি নেতা পিনাকী মিশ্রকে বিয়ে করে। ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আত্মীয়দের উপস্থিতিতে জার্মানির বার্লিনে এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। অনেকেই জানতে চাইছেন—কে এই পিনাকী মিশ্র, যিনি মহুয়ার সঙ্গী হলেন জীবনের পথে?
২ ঘণ্টা আগেশনিবার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি থেকে ন্যাশনাল গার্ডের প্রথম দলটি ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছায়। বর্তমানে তারা শহরের সবচেয়ে বড় আটক কেন্দ্রের (মেট্রোপলিটন ডিটেনশন ক্যাম্প এলএ) বাইরে জড়ো হচ্ছে। অবৈধ অভিবাসীদের আটকের পর এখানেই রাখা হয় বলে জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেবলিউডের ক্ল্যাসিক ‘রাত কে হামসফর’ গানের সঙ্গে নেচেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি মহুয়া মৈত্র ও বিজু জনতা দল (বিজেডি) নেতা পিনাকী মিশ্র। জার্মানির বার্লিনে এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁরা এই নৃত্য করেন।
৩ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে ইয়াংগুনের ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউ সড়কের ঐতিহাসিক ৫৪ নম্বর প্লটটি মূলত দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির বাড়ি হিসেবেই বিশ্বজুড়ে পরিচিত। কিন্তু উত্তরাধিকার সূত্রের এই বাড়িটির একটি অংশ বিক্রির জন্য অনুমতি চেয়ে সম্প্রতি আবেদন করেছেন সুচির বড় ভাই অং সান ও।
৩ ঘণ্টা আগে