জাপানে তিন কয়েদির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে দেশটির সরকার। গত দুই বছরের মধ্যে এই প্রথম মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হলো দেশটিতে। গত বৃহস্পতিবার ‘নৃশংস’ অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তির দৃষ্টান্ত অব্যাহত রাখতে এটি কার্যকর করা হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির সরকার।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটির আইন মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ক্ষমতা গ্রহণের পর প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার আমলে এই প্রথম মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হলো। গত বৃহস্পতিবার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে একজন হলেন ৬৫ বছর বয়সী ইয়াসুতাকা ফুজিশিরো। ২০০৪ সালে তিনি হাতুড়ি ও ছুরি দিয়ে তাঁর ৮০ বছর বয়সী এক আত্মীয়া ও দুই ভাইবোনসহ আরও চারজনকে হত্যা করেছিলেন। অপর দুজন হলেন—৫৪ বছর বয়সী তোমোয়াকি তাকানেজাওয়া ও ৪৪ বছর বয়সী মিৎসুনোরি ওনোগাওয়া। ২০০৩ সালে একটি প্রতিষ্ঠানের দুজন কেরানিকে হত্যার দায়ে তোমোয়াকিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে দেশটির মন্ত্রিসভার প্রধান সচিব সেইজি কিহারা বলেন, ‘জাপানের ফৌজদারি বিচারব্যবস্থার ভিত্তি অনুযায়ী গুরুত্বপূর্ণ ও চিন্তার বিষয় হলো, মৃত্যুদণ্ডাদেশ হওয়ার পর তা কার্যকর হলো কি না।’ তিনি আরও বলেন, ‘একের পর এক নৃশংস হত্যাকাণ্ড বেড়েই চলেছে। যাদের অপরাধ গুরুতর, তাদের অবশ্যই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া প্রয়োজন এবং তাদের এই শাস্তি থেকে অব্যাহতি দেওয়া একদম উচিত নয়।’
বিশ্বের উন্নত রাষ্ট্রের মধ্যে জাপান একটি। সেখানে অপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেওয়া ও তা কার্যকর করা হয়। আন্তর্জাতিক বহু দেশের ও মানবাধিকার সংস্থার নানা সমালোচনার পরও সর্বোচ্চ শাস্তির এই বিধান অব্যাহত রেখেছে দেশটি।
বর্তমানে জাপানে শতাধিক মানুষ মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হয়ে আছে। যাদের অধিকাংশই কোনো না কোনো হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। সাধারণত সাজা দেওয়ার অনেক পরে আদেশ কার্যকর করা হয় জাপানে।
জাপানে তিন কয়েদির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে দেশটির সরকার। গত দুই বছরের মধ্যে এই প্রথম মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হলো দেশটিতে। গত বৃহস্পতিবার ‘নৃশংস’ অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তির দৃষ্টান্ত অব্যাহত রাখতে এটি কার্যকর করা হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির সরকার।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটির আইন মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ক্ষমতা গ্রহণের পর প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার আমলে এই প্রথম মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হলো। গত বৃহস্পতিবার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে একজন হলেন ৬৫ বছর বয়সী ইয়াসুতাকা ফুজিশিরো। ২০০৪ সালে তিনি হাতুড়ি ও ছুরি দিয়ে তাঁর ৮০ বছর বয়সী এক আত্মীয়া ও দুই ভাইবোনসহ আরও চারজনকে হত্যা করেছিলেন। অপর দুজন হলেন—৫৪ বছর বয়সী তোমোয়াকি তাকানেজাওয়া ও ৪৪ বছর বয়সী মিৎসুনোরি ওনোগাওয়া। ২০০৩ সালে একটি প্রতিষ্ঠানের দুজন কেরানিকে হত্যার দায়ে তোমোয়াকিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে দেশটির মন্ত্রিসভার প্রধান সচিব সেইজি কিহারা বলেন, ‘জাপানের ফৌজদারি বিচারব্যবস্থার ভিত্তি অনুযায়ী গুরুত্বপূর্ণ ও চিন্তার বিষয় হলো, মৃত্যুদণ্ডাদেশ হওয়ার পর তা কার্যকর হলো কি না।’ তিনি আরও বলেন, ‘একের পর এক নৃশংস হত্যাকাণ্ড বেড়েই চলেছে। যাদের অপরাধ গুরুতর, তাদের অবশ্যই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া প্রয়োজন এবং তাদের এই শাস্তি থেকে অব্যাহতি দেওয়া একদম উচিত নয়।’
বিশ্বের উন্নত রাষ্ট্রের মধ্যে জাপান একটি। সেখানে অপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেওয়া ও তা কার্যকর করা হয়। আন্তর্জাতিক বহু দেশের ও মানবাধিকার সংস্থার নানা সমালোচনার পরও সর্বোচ্চ শাস্তির এই বিধান অব্যাহত রেখেছে দেশটি।
বর্তমানে জাপানে শতাধিক মানুষ মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হয়ে আছে। যাদের অধিকাংশই কোনো না কোনো হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। সাধারণত সাজা দেওয়ার অনেক পরে আদেশ কার্যকর করা হয় জাপানে।
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
১০ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
১০ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে