অনলাইন ডেস্ক
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) বার্ষিক সম্মেলনে আজ মঙ্গলবার একটি নতুন চুক্তি নেওয়া হয়েছে। এই চুক্তির লক্ষ্য, ভবিষ্যৎ মহামারি থেকে বিশ্বকে রক্ষা করা। ডব্লিউএইচওর সদস্য দেশগুলো ঐকমত্যের ভিত্তিতে চুক্তিটি অনুমোদন করেছে। যদিও স্লোভাকিয়া এর ওপর ভোটাভুটির দাবি জানিয়েছিল।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলিটিকোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডব্লিউএইচওর মহাপরিচালক তেদরোস আধানম গেব্রেয়াসুস বলেছেন, এই চুক্তির ফলে বিশ্ব আরও সুরক্ষিত হবে এবং ভবিষ্যৎ মহামারির হুমকি থেকে আরও ভালোভাবে রক্ষা পাবে। তিনি বলেন, ‘এই চুক্তি জনস্বাস্থ্য, বিজ্ঞান ও বহুপক্ষীয় পদক্ষেপের এক বিজয়। এটি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের একটি স্বীকৃতি যে, আমাদের নাগরিক, সমাজ ও অর্থনীতিকে কোভিড-১৯-এর মতো ক্ষতির মুখে আর পড়তে দেওয়া যাবে না।’
রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণুর তথ্য, ওষুধ ও ভ্যাকসিন বণ্টনের নতুন পদ্ধতির বিস্তারিত আলোচনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত এই মহামারি চুক্তি স্বাক্ষর ও অনু সমর্থনের জন্য উন্মুক্ত হবে না। তবে আজ মঙ্গলবারের এই সিদ্ধান্ত একটি বড় পরিবর্তন এনেছে। কারণ একসময় এই আলোচনা ভেস্তে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল।
এর আগে গতকাল সোমবার রাতে অনুমোদিত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক প্রস্তাব অনুযায়ী—রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু প্রাপ্তি ও সুবিধা বণ্টন (পিএবিএস) পদ্ধতির বিষয়ে আগামী বছরের সম্মেলনে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এই সম্মেলন ২০২৬ সালের মে মাসে অনুষ্ঠিত হতে পারে।
আজ স্বাক্ষরিত চুক্তির মূল বিষয়বস্তু হলো—স্বাস্থ্যঝুঁকির ওপর নজরদারি বাড়ানো, প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা জোরদার এবং সংকটের সময় আরও বেশি ওষুধ ও ভ্যাকসিন বিতরণের প্রতিশ্রুতি। যদিও এই চুক্তির বিধানগুলো উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রাথমিক দাবির চেয়ে কম, তবুও কূটনীতিকেরা এটিকে আরও ন্যায্য বৈশ্বিক স্বাস্থ্যবিধির দিকে একটি পদক্ষেপ হিসেবে প্রশংসা করেছেন।
নিউজিল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং মহামারি প্রস্তুতি ও প্রতিক্রিয়া-বিষয়ক স্বাধীন প্যানেলের সহসভাপতি হেলেন ক্লার্ক বলেন, এই চুক্তিকে একটি ভিত্তি হিসেবে বিবেচনা করুন, যা আজ থেকেই গড়ে তোলা শুরু হবে। তিনি আরও বলেন, অর্থায়ন, চিকিৎসাসামগ্রীর ন্যায্য প্রাপ্তি এবং ক্রমবর্ধমান ঝুঁকি বোঝার ক্ষেত্রে এখনো অনেক ঘাটতি রয়েছে। কাজ শুরু করতে দেরি করবেন না। বিপজ্জনক রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে।
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) বার্ষিক সম্মেলনে আজ মঙ্গলবার একটি নতুন চুক্তি নেওয়া হয়েছে। এই চুক্তির লক্ষ্য, ভবিষ্যৎ মহামারি থেকে বিশ্বকে রক্ষা করা। ডব্লিউএইচওর সদস্য দেশগুলো ঐকমত্যের ভিত্তিতে চুক্তিটি অনুমোদন করেছে। যদিও স্লোভাকিয়া এর ওপর ভোটাভুটির দাবি জানিয়েছিল।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলিটিকোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডব্লিউএইচওর মহাপরিচালক তেদরোস আধানম গেব্রেয়াসুস বলেছেন, এই চুক্তির ফলে বিশ্ব আরও সুরক্ষিত হবে এবং ভবিষ্যৎ মহামারির হুমকি থেকে আরও ভালোভাবে রক্ষা পাবে। তিনি বলেন, ‘এই চুক্তি জনস্বাস্থ্য, বিজ্ঞান ও বহুপক্ষীয় পদক্ষেপের এক বিজয়। এটি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের একটি স্বীকৃতি যে, আমাদের নাগরিক, সমাজ ও অর্থনীতিকে কোভিড-১৯-এর মতো ক্ষতির মুখে আর পড়তে দেওয়া যাবে না।’
রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণুর তথ্য, ওষুধ ও ভ্যাকসিন বণ্টনের নতুন পদ্ধতির বিস্তারিত আলোচনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত এই মহামারি চুক্তি স্বাক্ষর ও অনু সমর্থনের জন্য উন্মুক্ত হবে না। তবে আজ মঙ্গলবারের এই সিদ্ধান্ত একটি বড় পরিবর্তন এনেছে। কারণ একসময় এই আলোচনা ভেস্তে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল।
এর আগে গতকাল সোমবার রাতে অনুমোদিত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক প্রস্তাব অনুযায়ী—রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু প্রাপ্তি ও সুবিধা বণ্টন (পিএবিএস) পদ্ধতির বিষয়ে আগামী বছরের সম্মেলনে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এই সম্মেলন ২০২৬ সালের মে মাসে অনুষ্ঠিত হতে পারে।
আজ স্বাক্ষরিত চুক্তির মূল বিষয়বস্তু হলো—স্বাস্থ্যঝুঁকির ওপর নজরদারি বাড়ানো, প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা জোরদার এবং সংকটের সময় আরও বেশি ওষুধ ও ভ্যাকসিন বিতরণের প্রতিশ্রুতি। যদিও এই চুক্তির বিধানগুলো উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রাথমিক দাবির চেয়ে কম, তবুও কূটনীতিকেরা এটিকে আরও ন্যায্য বৈশ্বিক স্বাস্থ্যবিধির দিকে একটি পদক্ষেপ হিসেবে প্রশংসা করেছেন।
নিউজিল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং মহামারি প্রস্তুতি ও প্রতিক্রিয়া-বিষয়ক স্বাধীন প্যানেলের সহসভাপতি হেলেন ক্লার্ক বলেন, এই চুক্তিকে একটি ভিত্তি হিসেবে বিবেচনা করুন, যা আজ থেকেই গড়ে তোলা শুরু হবে। তিনি আরও বলেন, অর্থায়ন, চিকিৎসাসামগ্রীর ন্যায্য প্রাপ্তি এবং ক্রমবর্ধমান ঝুঁকি বোঝার ক্ষেত্রে এখনো অনেক ঘাটতি রয়েছে। কাজ শুরু করতে দেরি করবেন না। বিপজ্জনক রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে।
পাকিস্তানের ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো কোনো জেনারেলকে এই পদে উন্নীত করা হলো। এর আগে, ১৯৬৫ সালে তৎকালীন স্বৈরশাসক জেনারেল আইয়ুব খান নিজেই নিজেকে ‘ফিল্ড মার্শাল’ পদে পদোন্নতি দিয়েছিলেন। তবে জেনারেল মুনির নতুন পদমর্যাদা পেলেও সেনাপ্রধান হিসেবেই তাঁর দায়িত্ব পালন করে যাবেন।
১ ঘণ্টা আগেকোভিড-১৯ আবারও এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে মাথাচাড়া দিচ্ছে। আর এর পেছনে মূল চালিকা শক্তি হয়ে উঠেছে জেএন-১ নামে একটি সাবভ্যারিয়েন্ট। এটি মূলত দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার ক্ষমতার জন্য পরিচিত ওমিক্রনের একটি শাখা।
২ ঘণ্টা আগেগ্রেপ্তার হওয়া নগুয়েন থুক থুই তিয়েন ‘মিস গ্র্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল’ প্রতিযোগিতার সাবেক বিজয়ী এবং ভিয়েতনামের পরিচিত মুখ। তিনি নিজের সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলগুলোতে ‘কেরা সুপারগ্রিনস গামিজ’ নামে একটি ফাইবারযুক্ত গামির প্রচার করেছিলেন। তবে পরীক্ষায় দেখা যায়, গামিগুলোতে ঘোষিত পরিমাণে ফাইবার নেই।
৩ ঘণ্টা আগেভারতের সরকার বিদেশি মালিকানাধীন কোম্পানিগুলোর জন্য আরও কঠোর নিয়ম প্রণয়নের পরিকল্পনা করছে। উচ্চ পর্যায়ের দুইটি সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে এই খবর জানিয়েছে রয়টার্স। এই পদক্ষেপটি ই-কমার্স থেকে ফার্মাসিউটিক্যালস পর্যন্ত বিভিন্ন খাতের ব্যবসার ওপর গভীর প্রভাব ফেলতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগে