উত্তর কোরিয়ায় আত্মহত্যার ঘটনা এবার সর্বোচ্চ আকার ধারণ করেছে। এ অবস্থায় একটি গোপন নির্দেশনার মাধ্যমে আত্মহত্যাকে বেআইনি এবং নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন। তিনি মনে করেন, আত্মহত্যা হলো-সমাজতন্ত্রের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা। তাই স্থানীয় প্রশাসনগুলোকে আত্মহত্যা ঠেকাতে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেন তিনি।
বুধবার ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য মিরর-এর এক প্রতিবেদনে এ খবর জানা গেছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, উত্তর কোরিয়ায় আত্মহত্যার প্রবণতা মারাত্মকভাবে বেড়ে গেছে। একটি গোয়েন্দা সূত্রের তথ্যমতে, গত বছরের তুলনায় দেশটিতে এবার আত্মহত্যার হার ৪০ শতাংশ বেশি।
এ বিষয়ে উত্তর কোরিয়ার ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্স সার্ভিসের এক মুখপাত্র বলেন, ‘দেশের অভ্যন্তরীণ অস্থিতিশীলতার কারণে মানুষের মনে অনেক কষ্ট জমা হচ্ছে।’
রেডিও ফ্রি এশিয়া জানিয়েছে, আত্মহত্যা নিয়ে দেশজুড়ে জরুরি বৈঠকের মাধ্যমে কিম জং উন-এর গোপন নির্দেশনাটি প্রদান করা হয়। একটি বৈঠকের আলোচনায় উঠে আসে-দেশটির চংজিন সিটি ও কিয়ংসং অঞ্চলে চলতি বছর ৩৫টি আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে বেশির ভাগ ঘটনায় দেখা গেছে-কোনো একটি পরিবারের সবাই মিলে আত্মহত্যা করেছেন।
বিভিন্ন খবরে বলা হচ্ছে, উত্তর কোরিয়ায় বর্তমানে প্রবল খাদ্যাভাব বিরাজ করছে। গত বছরের তুলনায় দেশটিতে এবার ক্ষুধাজনিত মৃত্যু তিনগুণ বেড়েছে। তবে রায়াংগং প্রদেশের এক বৈঠকে অংশ নেওয়া ব্যক্তিরা মত দেন-দেশটিতে ক্ষুধা ছাড়াও সামাজিক বিভিন্ন কারণে অসংখ্য আত্মহত্যার ঘটনা ঘটছে।
ওই বৈঠকে অংশ নেওয়া এক দাপ্তরিক বলেন, ‘বেশির ভাগ আত্মহত্যাই দারিদ্র্য এবং ক্ষুধাজনিত কারণে ঘটছে। এ অবস্থাটি তাৎক্ষণিকভাবে বদলে দেওয়ারও কোনো উপায় নেই।’
বৈঠকে কয়েকটি আত্মহত্যার ঘটনা পর্যালোচনার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘হাইসান শহরে ক্ষুধার কারণে বাবা-মা মারা গেলে ১০ বছর বয়সী এক বালক তার দাদির সঙ্গে বাস করত। কিন্তু পরে ইঁদুরের বিষ পান করে ওই দাদি-নাতিও আত্মহত্যা করেছে।’
উত্তর কোরিয়ায় আত্মহত্যার ঘটনা এবার সর্বোচ্চ আকার ধারণ করেছে। এ অবস্থায় একটি গোপন নির্দেশনার মাধ্যমে আত্মহত্যাকে বেআইনি এবং নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন। তিনি মনে করেন, আত্মহত্যা হলো-সমাজতন্ত্রের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা। তাই স্থানীয় প্রশাসনগুলোকে আত্মহত্যা ঠেকাতে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেন তিনি।
বুধবার ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য মিরর-এর এক প্রতিবেদনে এ খবর জানা গেছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, উত্তর কোরিয়ায় আত্মহত্যার প্রবণতা মারাত্মকভাবে বেড়ে গেছে। একটি গোয়েন্দা সূত্রের তথ্যমতে, গত বছরের তুলনায় দেশটিতে এবার আত্মহত্যার হার ৪০ শতাংশ বেশি।
এ বিষয়ে উত্তর কোরিয়ার ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্স সার্ভিসের এক মুখপাত্র বলেন, ‘দেশের অভ্যন্তরীণ অস্থিতিশীলতার কারণে মানুষের মনে অনেক কষ্ট জমা হচ্ছে।’
রেডিও ফ্রি এশিয়া জানিয়েছে, আত্মহত্যা নিয়ে দেশজুড়ে জরুরি বৈঠকের মাধ্যমে কিম জং উন-এর গোপন নির্দেশনাটি প্রদান করা হয়। একটি বৈঠকের আলোচনায় উঠে আসে-দেশটির চংজিন সিটি ও কিয়ংসং অঞ্চলে চলতি বছর ৩৫টি আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে বেশির ভাগ ঘটনায় দেখা গেছে-কোনো একটি পরিবারের সবাই মিলে আত্মহত্যা করেছেন।
বিভিন্ন খবরে বলা হচ্ছে, উত্তর কোরিয়ায় বর্তমানে প্রবল খাদ্যাভাব বিরাজ করছে। গত বছরের তুলনায় দেশটিতে এবার ক্ষুধাজনিত মৃত্যু তিনগুণ বেড়েছে। তবে রায়াংগং প্রদেশের এক বৈঠকে অংশ নেওয়া ব্যক্তিরা মত দেন-দেশটিতে ক্ষুধা ছাড়াও সামাজিক বিভিন্ন কারণে অসংখ্য আত্মহত্যার ঘটনা ঘটছে।
ওই বৈঠকে অংশ নেওয়া এক দাপ্তরিক বলেন, ‘বেশির ভাগ আত্মহত্যাই দারিদ্র্য এবং ক্ষুধাজনিত কারণে ঘটছে। এ অবস্থাটি তাৎক্ষণিকভাবে বদলে দেওয়ারও কোনো উপায় নেই।’
বৈঠকে কয়েকটি আত্মহত্যার ঘটনা পর্যালোচনার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘হাইসান শহরে ক্ষুধার কারণে বাবা-মা মারা গেলে ১০ বছর বয়সী এক বালক তার দাদির সঙ্গে বাস করত। কিন্তু পরে ইঁদুরের বিষ পান করে ওই দাদি-নাতিও আত্মহত্যা করেছে।’
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
১১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
১২ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
১২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
১২ ঘণ্টা আগে