২০৩৫ সালের মধ্যে বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ স্থূলতা বা ওজনাধিক্য সমস্যার মুখোমুখি হবে বলে সতর্ক করেছে ওয়ার্ল্ড ওবেসিটি ফেডারেশন। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ৪০০ কোটির বেশি মানুষ।
পৃথিবীর বর্তমান জনসংখ্যা ৭৮৮ কোটি। সে হিসাবে এবং ওয়ার্ল্ড ওবেসিটি ফেডারেশনের প্রতিবেদন অনুযায়ী বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতার সমস্যায় ভুগবেন। আর ওজন বৃদ্ধির হার সবচেয়ে বেশি হবে শিশুদের মধ্যে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, আফ্রিকা ও এশিয়ার নিম্ন বা মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে মোটা মানুষের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি পাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ২০৩৫ সালের মধ্যে স্থূলতাজনিত ব্যয় হতে পারে বার্ষিক ৪ লাখ কোটি ডলারেরও বেশি।
ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট লুই বাউর বলেন, ‘প্রতিবেদনে যে তথ্য উঠে এসেছে, তা উদ্বেগজনক। যদি স্থূলতা মোকাবিলায় এখনই পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, তাহলে মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে পড়তে হবে। আর সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম। প্রতিবেদনের ফলাফল সে সতর্কবার্তাই দিচ্ছে। তাই ফলাফল বিবেচনায় নিয়ে এখনই পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।’
আগামীতে স্থূলতা সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি পাবে এমন শীর্ষ ১০টি দেশের মধ্যে নয়টিই আফ্রিকা ও এশিয়ার নিম্ন বা নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশ। শিশু-কিশোরদের মধ্যে স্থূলতা সবচেয়ে দ্রুত হারে বৃদ্ধি পাবে বলে উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনে।
স্থূলতা বৃদ্ধির কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে—খুব বেশি প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া, দুর্বল খাদ্য সরবরাহ ও বিপণন নীতি, ওজন নিয়ন্ত্রণসহ প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যশিক্ষা না থাকা এবং দীর্ঘক্ষণ এক স্থানে বসে থাকা।
প্রতিবেদনে প্রকাশিত তথ্যগুলো আগামী সোমবার জাতিসংঘে উপস্থাপন করা হবে। স্থূলতার হার বৃদ্ধির ফলে বৈশ্বিক অর্থনীতিতেও এর প্রভাব পড়বে। বিশ্বব্যাপী মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ৩ শতাংশের ওপর প্রভাব পড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
২০৩৫ সালের মধ্যে বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ স্থূলতা বা ওজনাধিক্য সমস্যার মুখোমুখি হবে বলে সতর্ক করেছে ওয়ার্ল্ড ওবেসিটি ফেডারেশন। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ৪০০ কোটির বেশি মানুষ।
পৃথিবীর বর্তমান জনসংখ্যা ৭৮৮ কোটি। সে হিসাবে এবং ওয়ার্ল্ড ওবেসিটি ফেডারেশনের প্রতিবেদন অনুযায়ী বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতার সমস্যায় ভুগবেন। আর ওজন বৃদ্ধির হার সবচেয়ে বেশি হবে শিশুদের মধ্যে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, আফ্রিকা ও এশিয়ার নিম্ন বা মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে মোটা মানুষের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি পাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ২০৩৫ সালের মধ্যে স্থূলতাজনিত ব্যয় হতে পারে বার্ষিক ৪ লাখ কোটি ডলারেরও বেশি।
ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট লুই বাউর বলেন, ‘প্রতিবেদনে যে তথ্য উঠে এসেছে, তা উদ্বেগজনক। যদি স্থূলতা মোকাবিলায় এখনই পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, তাহলে মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে পড়তে হবে। আর সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম। প্রতিবেদনের ফলাফল সে সতর্কবার্তাই দিচ্ছে। তাই ফলাফল বিবেচনায় নিয়ে এখনই পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।’
আগামীতে স্থূলতা সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি পাবে এমন শীর্ষ ১০টি দেশের মধ্যে নয়টিই আফ্রিকা ও এশিয়ার নিম্ন বা নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশ। শিশু-কিশোরদের মধ্যে স্থূলতা সবচেয়ে দ্রুত হারে বৃদ্ধি পাবে বলে উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনে।
স্থূলতা বৃদ্ধির কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে—খুব বেশি প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া, দুর্বল খাদ্য সরবরাহ ও বিপণন নীতি, ওজন নিয়ন্ত্রণসহ প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যশিক্ষা না থাকা এবং দীর্ঘক্ষণ এক স্থানে বসে থাকা।
প্রতিবেদনে প্রকাশিত তথ্যগুলো আগামী সোমবার জাতিসংঘে উপস্থাপন করা হবে। স্থূলতার হার বৃদ্ধির ফলে বৈশ্বিক অর্থনীতিতেও এর প্রভাব পড়বে। বিশ্বব্যাপী মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ৩ শতাংশের ওপর প্রভাব পড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গত ৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে একযোগে হামলা চালিয়ে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে ইসরায়েল। কাতার থেকে শুরু করে লেবানন, সিরিয়া, তিউনিসিয়া, ইয়েমেন ও গাজায় নির্বিচার বোমাবর্ষণ করে দেশটি মধ্যপ্রাচ্যকে নতুন করে অস্থিরতার দিকে ঠেলে দিয়েছে। বিশ্লেষকদের মতে, এ ধরণের আক্রমণ আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক হুমকি তৈরি করছে
২ ঘণ্টা আগেপুলিশ জানিয়েছে, রেণু আগরওয়াল নামের ৫০ বছর বয়সী ওই নারীকে হাত-পা বেঁধে প্রথমে প্রেশার কুকার দিয়ে পিটিয়ে জখম করা হয়। পরে ছুরি ও কাঁচি দিয়ে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। হত্যার পর বাসা থেকে সোনা ও নগদ টাকা লুট করে পালায় খুনিরা।
২ ঘণ্টা আগেপুরো ফ্রান্স গতকাল বুধবার দিনভর বিক্ষোভে উত্তাল ছিল। ২ লাখের বেশি বিক্ষোভকারী মহাসড়ক অবরোধ করে, ব্যারিকেডে আগুন ধরিয়ে এবং পুলিশের সঙ্গে বিচ্ছিন্নভাবে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। তাদের ক্ষোভের কেন্দ্রবিন্দু প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ, রাজনৈতিক অভিজাত শ্রেণি এবং সরকারের কঠোর ব্যয় সংকোচন পরিকল্পনা।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৩ সালে বন্দুক সহিংসতা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে একে ‘গ্রহণযোগ্য’ বলে মন্তব্য করেছিলেন কার্ক। তার ভাষ্য—মার্কিন সংবিধানের দ্বিতীয় সংশোধনী অনুযায়ী, নাগরিকদের অস্ত্র রাখার অধিকার হরণ করা যাবে না। সংবিধানের এই সংশোধনীকে রক্ষা করার জন্য প্রতিবছর বন্দুক সহিংসতায় কিছু মৃত্যু মেনে নেওয়া যেতেই পারে!
৩ ঘণ্টা আগে