অনলাইন ডেস্ক
মিলন মৌসুমে একটি সঙ্গী পেতে পাম কাকাতুয়ার পুরুষ প্রজাতি একটি বিশেষ কৌশল অবলম্বন করে। বিশেষ কায়দায় গাছের সঙ্গে তালের সৃষ্টি করে তারা স্ত্রী কাকাতুয়াদের শোনায়। আর এই তাল সৃষ্টির জন্য মিলনকাতর প্রত্যেক পুরুষ কাকাতুয়া গাছের ডাল দিয়ে একটি ড্রামস্টিকও বানায়।
বুধবার এ বিষয়ে নিউ সায়েন্টিস্ট-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মানুষ ছাড়া অন্যান্য প্রজাতির মধ্যে শুধু পাম কাকাতুয়ারাই বাজনা বাজাতে যন্ত্র তৈরি করে। অস্ট্রেলিয়ার উত্তরাঞ্চলে একদল পুরুষ পাম কাকাতুয়ার মধ্যে দেখা গেছে, গাছের মধ্যে আঘাত করে তাল সৃষ্টির জন্য তারা পায়ের নখ দিয়ে ঝুনঝুনির মতো বাজে এমন বীচিসহ আঁটি কিংবা ছোট্ট একটি ডাল ধরে রাখে। এসব দিয়ে গাছের সঙ্গে আঘাতের ফলে তালের সৃষ্টি হয়। এই তালের সঙ্গে কোনো কোনো কাকাতুয়া আবার গলার আওয়াজেরও মিশ্রণ ঘটায়।
অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব ক্যানবেরার গবেষক রবার্ট হেইনসন বলেন, ‘আপনারা যা দেখছেন, প্রাণী জগতে তা সম্পূর্ণ অনন্য একটি নজির। আমরা মানুষের মধ্যে যা দেখি, তার সঙ্গে এর মিল রয়েছে।’
ড্রাম বাজানোর পর কাকাতুয়ারা তাদের ড্রামস্টিকগুলো ফেলে দেয়। তাই হেইনসন ও তাঁর সহকর্মীরা কাকাতুয়াদের এমন প্রদর্শনী কোথায় এবং কখন ঘটে তা নির্ণয় করার সিদ্ধান্ত নেন এবং কুইন্সল্যান্ডের কুটিনি-পায়ামু জাতীয় উদ্যান থেকে ফেলে দেওয়া বেশ কিছু বাদ্যযন্ত্র সংগ্রহ করেন। মোট ৭০টি গাছ থেকে তাঁরা ২৫৬টি যন্ত্র পান। এর মধ্যে ৮৯ শতাংশই ছিল গাছের ডাল দিয়ে বানানো ড্রামস্টিক এবং বাকিগুলো ছিল ঝুনঝুনির মতো বাজে এমন বীচিসহ আঁটি। এ থেকেই বোঝা যায়, একজন স্ত্রীকে পটাতে ড্রামস্টিকের ওপরই বেশি ভরসা রাখে কাকাতুয়ারা। কিছু কাকাতুয়া আবার দুটি যন্ত্রই ব্যবহার করে।
গবেষকদের বিস্ময় আরও বাড়ে যখন তাঁরা দেখেন যে ড্রামস্টিকগুলো একটি অন্যটির চেয়ে আলাদা। অর্থাৎ ঠোঁট দিয়ে কেটে ড্রামস্টিক বানানোর ক্ষেত্রে প্রত্যেক পুরুষ কাকাতুয়াই তাদের নিজস্ব কৌশল অবলম্বন করে এবং নিজস্ব শৈলী প্রকাশ করে।
হেইনসন বলেন, নিজেদের নকশার প্রতি তারা খুবই সচেতন। তাদের কেউ লম্বা এবং চর্মসার ড্রামস্টিক তৈরি করে। কেউ আবার ছোটখাটো স্টিক বানায়। কারও স্টিক আবার লম্বা এবং মোটাও হয়।
একটি কাকাতুয়া অন্যেরটি কপি করেছে এমন কোনো নজির দেখেননি গবেষকেরা। তাঁদের ধারণা, প্রত্যেক পুরুষ কাকাতুয়া এই ড্রামস্টিক বানানোর কৌশলটি তাদের বাবার কাছ থেকে শেখে।
গবেষক দলের সদস্য ক্রিস্টিনা জেডেনেক বলেন, বুদ্ধিবৃত্তিক দিক দিয়ে পাম কাকাতুয়ারা খুব কৌতূহলোদ্দীপক। প্রত্যেকটি পাখিই স্বতন্ত্র এবং আলাদা চিন্তাভাবনা ধারণ করে।
মিলন মৌসুমে একটি সঙ্গী পেতে পাম কাকাতুয়ার পুরুষ প্রজাতি একটি বিশেষ কৌশল অবলম্বন করে। বিশেষ কায়দায় গাছের সঙ্গে তালের সৃষ্টি করে তারা স্ত্রী কাকাতুয়াদের শোনায়। আর এই তাল সৃষ্টির জন্য মিলনকাতর প্রত্যেক পুরুষ কাকাতুয়া গাছের ডাল দিয়ে একটি ড্রামস্টিকও বানায়।
বুধবার এ বিষয়ে নিউ সায়েন্টিস্ট-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মানুষ ছাড়া অন্যান্য প্রজাতির মধ্যে শুধু পাম কাকাতুয়ারাই বাজনা বাজাতে যন্ত্র তৈরি করে। অস্ট্রেলিয়ার উত্তরাঞ্চলে একদল পুরুষ পাম কাকাতুয়ার মধ্যে দেখা গেছে, গাছের মধ্যে আঘাত করে তাল সৃষ্টির জন্য তারা পায়ের নখ দিয়ে ঝুনঝুনির মতো বাজে এমন বীচিসহ আঁটি কিংবা ছোট্ট একটি ডাল ধরে রাখে। এসব দিয়ে গাছের সঙ্গে আঘাতের ফলে তালের সৃষ্টি হয়। এই তালের সঙ্গে কোনো কোনো কাকাতুয়া আবার গলার আওয়াজেরও মিশ্রণ ঘটায়।
অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব ক্যানবেরার গবেষক রবার্ট হেইনসন বলেন, ‘আপনারা যা দেখছেন, প্রাণী জগতে তা সম্পূর্ণ অনন্য একটি নজির। আমরা মানুষের মধ্যে যা দেখি, তার সঙ্গে এর মিল রয়েছে।’
ড্রাম বাজানোর পর কাকাতুয়ারা তাদের ড্রামস্টিকগুলো ফেলে দেয়। তাই হেইনসন ও তাঁর সহকর্মীরা কাকাতুয়াদের এমন প্রদর্শনী কোথায় এবং কখন ঘটে তা নির্ণয় করার সিদ্ধান্ত নেন এবং কুইন্সল্যান্ডের কুটিনি-পায়ামু জাতীয় উদ্যান থেকে ফেলে দেওয়া বেশ কিছু বাদ্যযন্ত্র সংগ্রহ করেন। মোট ৭০টি গাছ থেকে তাঁরা ২৫৬টি যন্ত্র পান। এর মধ্যে ৮৯ শতাংশই ছিল গাছের ডাল দিয়ে বানানো ড্রামস্টিক এবং বাকিগুলো ছিল ঝুনঝুনির মতো বাজে এমন বীচিসহ আঁটি। এ থেকেই বোঝা যায়, একজন স্ত্রীকে পটাতে ড্রামস্টিকের ওপরই বেশি ভরসা রাখে কাকাতুয়ারা। কিছু কাকাতুয়া আবার দুটি যন্ত্রই ব্যবহার করে।
গবেষকদের বিস্ময় আরও বাড়ে যখন তাঁরা দেখেন যে ড্রামস্টিকগুলো একটি অন্যটির চেয়ে আলাদা। অর্থাৎ ঠোঁট দিয়ে কেটে ড্রামস্টিক বানানোর ক্ষেত্রে প্রত্যেক পুরুষ কাকাতুয়াই তাদের নিজস্ব কৌশল অবলম্বন করে এবং নিজস্ব শৈলী প্রকাশ করে।
হেইনসন বলেন, নিজেদের নকশার প্রতি তারা খুবই সচেতন। তাদের কেউ লম্বা এবং চর্মসার ড্রামস্টিক তৈরি করে। কেউ আবার ছোটখাটো স্টিক বানায়। কারও স্টিক আবার লম্বা এবং মোটাও হয়।
একটি কাকাতুয়া অন্যেরটি কপি করেছে এমন কোনো নজির দেখেননি গবেষকেরা। তাঁদের ধারণা, প্রত্যেক পুরুষ কাকাতুয়া এই ড্রামস্টিক বানানোর কৌশলটি তাদের বাবার কাছ থেকে শেখে।
গবেষক দলের সদস্য ক্রিস্টিনা জেডেনেক বলেন, বুদ্ধিবৃত্তিক দিক দিয়ে পাম কাকাতুয়ারা খুব কৌতূহলোদ্দীপক। প্রত্যেকটি পাখিই স্বতন্ত্র এবং আলাদা চিন্তাভাবনা ধারণ করে।
আফ্রিকার দেশ ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোতে তীব্র লড়াইয়ের কারণে গত রোববার থেকে গতকাল শুক্রবার পর্যন্ত ৫ দিনে ৭ শতাধিক নিহত হয়েছে। জাতিসংঘ জানিয়েছে, কঙ্গোর পূর্বাঞ্চলীয় বৃহত্তম শহর গোমাতে তীব্র লড়াইয়ের কারণে এই প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া, আরও ২ হাজার ৮০০ জন...
২ ঘণ্টা আগেমহারাষ্ট্র রাজ্যের থানে জেলার ভিবান্ডির একটি অর্কেস্ট্রা বার থেকে নয় নারীকে গ্রেপ্তার করেছে ভারতীয় পুলিশ। পুলিশ বলছে, গত বৃহস্পতিবার অভিযানে গ্রেপ্তার নারীরা বাংলাদেশি। তাঁরা অবৈধভাবে বারে নাচের পেশায় যুক্ত ছিলেন।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ও লাতিন আমেরিকার দেশ ভেনেজুয়েলার মধ্যে সম্পর্কের বরফ গলছে। অন্তত সম্প্রতি দেশটির প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর সঙ্গে মার্কিন দূত রিচার্ড গ্রেনেলের সাক্ষাৎ এবং কারাকাস থেকে ৬ মার্কিন নাগরিককে দেশে ফেরার অনুমতি দেওয়ার বিষয়টি এই ইঙ্গিতই দেয়
২ ঘণ্টা আগেআফ্রিকার দেশ দক্ষিণ সুদানের একটি পশুর খামারে সশস্ত্র লুটেরাদের হামলায় অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১১ জন। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার সকালে পূর্ব ইকুয়াতোরিয়া রাজ্যের মাগুই কাউন্টির নিয়োলো বোমায় দিনকা বোর এলাকায় পশুপালকদের তিনটি ক্যাম্পে লুটেরারা হামলা চালালে...
৩ ঘণ্টা আগে