
ঢাকা: জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে অস্ট্রেলিয়াজুড়ে চলছে শিক্ষার্থী ধর্মঘট। আজ শুক্রবার অস্ট্রেলিয়া সরকারের দুর্বল জলবায়ুনীতির প্রতিবাদে এই ধর্মঘট হয়। শিক্ষার্থীদের এই ধর্মঘটে যেন অন্যরাও যোগ দিতে পারে, সে জন্য দেশটির প্রায় ৪০০ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আজ ছুটি ঘোষণা করেছে।
বিবিসি অনলাইনের প্রতিবেদনে বলা হয়, এই ধর্মঘটে অস্ট্রেলিয়া প্রায় ৫০ হাজার শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে তরুণ কর্মীরা। শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন বিভিন্ন বয়সী মানুষেরা। একটি শক্তিশালী জলবায়ু নীতির দাবিতে গত কয়েক বছর ধরে চলা তরুণদের আন্দোলনে এটি নতুন সংযোজন।
কার্বন নিঃসরণ কমাতে অস্ট্রেলিয়া সরকার যথেষ্ট আন্তরিক নয় বলে দেশটির জনগণের তরফ থেকে ব্যাপক সমালোচনা রয়েছে। কিন্তু তারপরও অস্ট্রেলিয়ার সরকার নিজের অবস্থান থেকে সরে আসেনি। এ নিয়েই ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। আজ শুক্রবার অস্ট্রেলিয়ার সিডনি, মেলবোর্নসহ বিভিন্ন শহর ও অঞ্চলে শিক্ষার্থীরা পথে নেমে আসে নানা স্লোগানসংবলিত ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড নিয়ে। কোনোটিতে লেখা—‘তোমরা মরবে বুড়িয়ে গিয়ে, আর আমরা জলবায়ুর কারণে’, আবার কোনোটিতে লেখা—‘প্রেমিককে উষ্ণ দেখতে চাই, পৃথিবীকে নয়’। আবার কেউ কেউ একেবারে সোজাসাপ্টা স্লোগান দিচ্ছে—‘জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় কার্যকর পদক্ষেপ নাও’ বলে।
আজকের এই আন্দোলনে যোগ দিয়েছিল ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থী ডেভিড সোরিয়ানো। বিবিসিকে ডেভিড বলে, সে নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন। সরকার তরুণদের এই আন্দোলনের দিকে নজর দিয়ে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় উদ্যোগী হোক—এটাই তার চাওয়া। তার সোজা কথা—‘আমরা উদ্বিগ্ন এবং ভীত। আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের জন্য কোনো ভবিষ্যৎই হয়তো সঞ্চিত নেই। আমাদের জন্যও আছে কিনা, তা নিয়েও সংশয় রয়েছে।’
 শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনে সবচেয়ে বেশি যে স্লোগান নজরে পড়েছে, তা হলো—‘নো কোল’। কয়লাভিত্তিক প্রকল্পগুলো অবিলম্বে বন্ধের জোর দাবি জানানো হয় আন্দোলন থেকে। এই দাবির প্রেক্ষাপটের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ভারতের নামও। ভারতের আদানি এন্টারপ্রাইজ অস্ট্রেলিয়ায় তাপভিত্তিক কয়লা প্রকল্প করার কারণে ভীষণভাবে সমালোচিত। আজকের আন্দোলন থেকে শিক্ষার্থীরা জ্বালানি খাতকে শতভাগ নবায়নযোগ্য করার দাবি জানায়।
শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনে সবচেয়ে বেশি যে স্লোগান নজরে পড়েছে, তা হলো—‘নো কোল’। কয়লাভিত্তিক প্রকল্পগুলো অবিলম্বে বন্ধের জোর দাবি জানানো হয় আন্দোলন থেকে। এই দাবির প্রেক্ষাপটের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ভারতের নামও। ভারতের আদানি এন্টারপ্রাইজ অস্ট্রেলিয়ায় তাপভিত্তিক কয়লা প্রকল্প করার কারণে ভীষণভাবে সমালোচিত। আজকের আন্দোলন থেকে শিক্ষার্থীরা জ্বালানি খাতকে শতভাগ নবায়নযোগ্য করার দাবি জানায়।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসনের জলবায়ুনীতি গোটা বিশ্বেই ভীষণভাবে সমালোচিত হয়েছে। দেশের অভ্যন্তরে এ নিয়ে ক্ষোভ দানা বাঁধছে। বিশেষত কার্বন নিঃসরণ কমাতে তাঁর সরকারের নেওয়া পদক্ষেপগুলো যথেষ্ট নয় বলে মনে করছেন দেশটির জনগণ। মাথাপিছু কার্বন নিঃসরণ হার বিবেচনায় বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ দেশ অস্ট্রেলিয়া। এ অবস্থায় গত মাসে হওয়া জলবায়ু সম্মেলনে মরিসন যখন নিঃসরণ হার কমানোর আরও বড় লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের বিপক্ষে ভেটো দেন, তখন এই ক্ষোভ আরও বেড়ে ওঠে। এই ক্ষোভেরই বহিঃপ্রকাশ আজকের এই আন্দোলন।
শিক্ষার্থীদের ডাকা এই ধর্মঘট ও বিক্ষোভ কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছেন হাজারো মানুষ। দেশটির প্রায় ৪০০ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এই আন্দোলনে যোগ দেওয়ার সুযোগ করে দিতে আজ নিজেদের প্রতিষ্ঠান ছুটি দিয়েছে। এ সম্পর্কিত এক ঘোষণাপত্রে সই করেছে দেশটির ৩৮২টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রয়েছে আটলাসিয়ান, ব্যাংক অস্ট্রেলিয়া, প্যাটাগোনিয়ার মতো প্রতিষ্ঠানও। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে এমন পদক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছিলেন ফিউচার সুপারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও প্রতিষ্ঠান সিমন শেখ।
এমন পদক্ষেপের কারণ হিসেবে সিমন শেখ অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় একটি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘এমন ইস্যুতে ধর্মঘটে মানুষের যোগ দিতে না চাওয়ার কারণ মহামারি নয়। মূল কারণ চাকরি চলে যাওয়ার ভয়। এ ক্ষেত্রে তাদের পাশে দাঁড়ানোর মধ্য দিয়ে আমরা অস্ট্রেলিয়ার মানুষের আকাঙ্ক্ষার পাশেই দাঁড়িয়েছি। আর তা হলো—একটি কার্যকর জলবায়ুনীতি।

ঢাকা: জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে অস্ট্রেলিয়াজুড়ে চলছে শিক্ষার্থী ধর্মঘট। আজ শুক্রবার অস্ট্রেলিয়া সরকারের দুর্বল জলবায়ুনীতির প্রতিবাদে এই ধর্মঘট হয়। শিক্ষার্থীদের এই ধর্মঘটে যেন অন্যরাও যোগ দিতে পারে, সে জন্য দেশটির প্রায় ৪০০ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আজ ছুটি ঘোষণা করেছে।
বিবিসি অনলাইনের প্রতিবেদনে বলা হয়, এই ধর্মঘটে অস্ট্রেলিয়া প্রায় ৫০ হাজার শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে তরুণ কর্মীরা। শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন বিভিন্ন বয়সী মানুষেরা। একটি শক্তিশালী জলবায়ু নীতির দাবিতে গত কয়েক বছর ধরে চলা তরুণদের আন্দোলনে এটি নতুন সংযোজন।
কার্বন নিঃসরণ কমাতে অস্ট্রেলিয়া সরকার যথেষ্ট আন্তরিক নয় বলে দেশটির জনগণের তরফ থেকে ব্যাপক সমালোচনা রয়েছে। কিন্তু তারপরও অস্ট্রেলিয়ার সরকার নিজের অবস্থান থেকে সরে আসেনি। এ নিয়েই ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। আজ শুক্রবার অস্ট্রেলিয়ার সিডনি, মেলবোর্নসহ বিভিন্ন শহর ও অঞ্চলে শিক্ষার্থীরা পথে নেমে আসে নানা স্লোগানসংবলিত ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড নিয়ে। কোনোটিতে লেখা—‘তোমরা মরবে বুড়িয়ে গিয়ে, আর আমরা জলবায়ুর কারণে’, আবার কোনোটিতে লেখা—‘প্রেমিককে উষ্ণ দেখতে চাই, পৃথিবীকে নয়’। আবার কেউ কেউ একেবারে সোজাসাপ্টা স্লোগান দিচ্ছে—‘জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় কার্যকর পদক্ষেপ নাও’ বলে।
আজকের এই আন্দোলনে যোগ দিয়েছিল ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থী ডেভিড সোরিয়ানো। বিবিসিকে ডেভিড বলে, সে নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন। সরকার তরুণদের এই আন্দোলনের দিকে নজর দিয়ে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় উদ্যোগী হোক—এটাই তার চাওয়া। তার সোজা কথা—‘আমরা উদ্বিগ্ন এবং ভীত। আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের জন্য কোনো ভবিষ্যৎই হয়তো সঞ্চিত নেই। আমাদের জন্যও আছে কিনা, তা নিয়েও সংশয় রয়েছে।’
 শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনে সবচেয়ে বেশি যে স্লোগান নজরে পড়েছে, তা হলো—‘নো কোল’। কয়লাভিত্তিক প্রকল্পগুলো অবিলম্বে বন্ধের জোর দাবি জানানো হয় আন্দোলন থেকে। এই দাবির প্রেক্ষাপটের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ভারতের নামও। ভারতের আদানি এন্টারপ্রাইজ অস্ট্রেলিয়ায় তাপভিত্তিক কয়লা প্রকল্প করার কারণে ভীষণভাবে সমালোচিত। আজকের আন্দোলন থেকে শিক্ষার্থীরা জ্বালানি খাতকে শতভাগ নবায়নযোগ্য করার দাবি জানায়।
শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনে সবচেয়ে বেশি যে স্লোগান নজরে পড়েছে, তা হলো—‘নো কোল’। কয়লাভিত্তিক প্রকল্পগুলো অবিলম্বে বন্ধের জোর দাবি জানানো হয় আন্দোলন থেকে। এই দাবির প্রেক্ষাপটের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ভারতের নামও। ভারতের আদানি এন্টারপ্রাইজ অস্ট্রেলিয়ায় তাপভিত্তিক কয়লা প্রকল্প করার কারণে ভীষণভাবে সমালোচিত। আজকের আন্দোলন থেকে শিক্ষার্থীরা জ্বালানি খাতকে শতভাগ নবায়নযোগ্য করার দাবি জানায়।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসনের জলবায়ুনীতি গোটা বিশ্বেই ভীষণভাবে সমালোচিত হয়েছে। দেশের অভ্যন্তরে এ নিয়ে ক্ষোভ দানা বাঁধছে। বিশেষত কার্বন নিঃসরণ কমাতে তাঁর সরকারের নেওয়া পদক্ষেপগুলো যথেষ্ট নয় বলে মনে করছেন দেশটির জনগণ। মাথাপিছু কার্বন নিঃসরণ হার বিবেচনায় বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ দেশ অস্ট্রেলিয়া। এ অবস্থায় গত মাসে হওয়া জলবায়ু সম্মেলনে মরিসন যখন নিঃসরণ হার কমানোর আরও বড় লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের বিপক্ষে ভেটো দেন, তখন এই ক্ষোভ আরও বেড়ে ওঠে। এই ক্ষোভেরই বহিঃপ্রকাশ আজকের এই আন্দোলন।
শিক্ষার্থীদের ডাকা এই ধর্মঘট ও বিক্ষোভ কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছেন হাজারো মানুষ। দেশটির প্রায় ৪০০ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এই আন্দোলনে যোগ দেওয়ার সুযোগ করে দিতে আজ নিজেদের প্রতিষ্ঠান ছুটি দিয়েছে। এ সম্পর্কিত এক ঘোষণাপত্রে সই করেছে দেশটির ৩৮২টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রয়েছে আটলাসিয়ান, ব্যাংক অস্ট্রেলিয়া, প্যাটাগোনিয়ার মতো প্রতিষ্ঠানও। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে এমন পদক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছিলেন ফিউচার সুপারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও প্রতিষ্ঠান সিমন শেখ।
এমন পদক্ষেপের কারণ হিসেবে সিমন শেখ অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় একটি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘এমন ইস্যুতে ধর্মঘটে মানুষের যোগ দিতে না চাওয়ার কারণ মহামারি নয়। মূল কারণ চাকরি চলে যাওয়ার ভয়। এ ক্ষেত্রে তাদের পাশে দাঁড়ানোর মধ্য দিয়ে আমরা অস্ট্রেলিয়ার মানুষের আকাঙ্ক্ষার পাশেই দাঁড়িয়েছি। আর তা হলো—একটি কার্যকর জলবায়ুনীতি।


ঢাকা: জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে অস্ট্রেলিয়াজুড়ে চলছে শিক্ষার্থী ধর্মঘট। আজ শুক্রবার অস্ট্রেলিয়া সরকারের দুর্বল জলবায়ুনীতির প্রতিবাদে এই ধর্মঘট হয়। শিক্ষার্থীদের এই ধর্মঘটে যেন অন্যরাও যোগ দিতে পারে, সে জন্য দেশটির প্রায় ৪০০ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আজ ছুটি ঘোষণা করেছে।
বিবিসি অনলাইনের প্রতিবেদনে বলা হয়, এই ধর্মঘটে অস্ট্রেলিয়া প্রায় ৫০ হাজার শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে তরুণ কর্মীরা। শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন বিভিন্ন বয়সী মানুষেরা। একটি শক্তিশালী জলবায়ু নীতির দাবিতে গত কয়েক বছর ধরে চলা তরুণদের আন্দোলনে এটি নতুন সংযোজন।
কার্বন নিঃসরণ কমাতে অস্ট্রেলিয়া সরকার যথেষ্ট আন্তরিক নয় বলে দেশটির জনগণের তরফ থেকে ব্যাপক সমালোচনা রয়েছে। কিন্তু তারপরও অস্ট্রেলিয়ার সরকার নিজের অবস্থান থেকে সরে আসেনি। এ নিয়েই ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। আজ শুক্রবার অস্ট্রেলিয়ার সিডনি, মেলবোর্নসহ বিভিন্ন শহর ও অঞ্চলে শিক্ষার্থীরা পথে নেমে আসে নানা স্লোগানসংবলিত ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড নিয়ে। কোনোটিতে লেখা—‘তোমরা মরবে বুড়িয়ে গিয়ে, আর আমরা জলবায়ুর কারণে’, আবার কোনোটিতে লেখা—‘প্রেমিককে উষ্ণ দেখতে চাই, পৃথিবীকে নয়’। আবার কেউ কেউ একেবারে সোজাসাপ্টা স্লোগান দিচ্ছে—‘জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় কার্যকর পদক্ষেপ নাও’ বলে।
আজকের এই আন্দোলনে যোগ দিয়েছিল ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থী ডেভিড সোরিয়ানো। বিবিসিকে ডেভিড বলে, সে নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন। সরকার তরুণদের এই আন্দোলনের দিকে নজর দিয়ে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় উদ্যোগী হোক—এটাই তার চাওয়া। তার সোজা কথা—‘আমরা উদ্বিগ্ন এবং ভীত। আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের জন্য কোনো ভবিষ্যৎই হয়তো সঞ্চিত নেই। আমাদের জন্যও আছে কিনা, তা নিয়েও সংশয় রয়েছে।’
 শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনে সবচেয়ে বেশি যে স্লোগান নজরে পড়েছে, তা হলো—‘নো কোল’। কয়লাভিত্তিক প্রকল্পগুলো অবিলম্বে বন্ধের জোর দাবি জানানো হয় আন্দোলন থেকে। এই দাবির প্রেক্ষাপটের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ভারতের নামও। ভারতের আদানি এন্টারপ্রাইজ অস্ট্রেলিয়ায় তাপভিত্তিক কয়লা প্রকল্প করার কারণে ভীষণভাবে সমালোচিত। আজকের আন্দোলন থেকে শিক্ষার্থীরা জ্বালানি খাতকে শতভাগ নবায়নযোগ্য করার দাবি জানায়।
শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনে সবচেয়ে বেশি যে স্লোগান নজরে পড়েছে, তা হলো—‘নো কোল’। কয়লাভিত্তিক প্রকল্পগুলো অবিলম্বে বন্ধের জোর দাবি জানানো হয় আন্দোলন থেকে। এই দাবির প্রেক্ষাপটের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ভারতের নামও। ভারতের আদানি এন্টারপ্রাইজ অস্ট্রেলিয়ায় তাপভিত্তিক কয়লা প্রকল্প করার কারণে ভীষণভাবে সমালোচিত। আজকের আন্দোলন থেকে শিক্ষার্থীরা জ্বালানি খাতকে শতভাগ নবায়নযোগ্য করার দাবি জানায়।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসনের জলবায়ুনীতি গোটা বিশ্বেই ভীষণভাবে সমালোচিত হয়েছে। দেশের অভ্যন্তরে এ নিয়ে ক্ষোভ দানা বাঁধছে। বিশেষত কার্বন নিঃসরণ কমাতে তাঁর সরকারের নেওয়া পদক্ষেপগুলো যথেষ্ট নয় বলে মনে করছেন দেশটির জনগণ। মাথাপিছু কার্বন নিঃসরণ হার বিবেচনায় বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ দেশ অস্ট্রেলিয়া। এ অবস্থায় গত মাসে হওয়া জলবায়ু সম্মেলনে মরিসন যখন নিঃসরণ হার কমানোর আরও বড় লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের বিপক্ষে ভেটো দেন, তখন এই ক্ষোভ আরও বেড়ে ওঠে। এই ক্ষোভেরই বহিঃপ্রকাশ আজকের এই আন্দোলন।
শিক্ষার্থীদের ডাকা এই ধর্মঘট ও বিক্ষোভ কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছেন হাজারো মানুষ। দেশটির প্রায় ৪০০ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এই আন্দোলনে যোগ দেওয়ার সুযোগ করে দিতে আজ নিজেদের প্রতিষ্ঠান ছুটি দিয়েছে। এ সম্পর্কিত এক ঘোষণাপত্রে সই করেছে দেশটির ৩৮২টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রয়েছে আটলাসিয়ান, ব্যাংক অস্ট্রেলিয়া, প্যাটাগোনিয়ার মতো প্রতিষ্ঠানও। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে এমন পদক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছিলেন ফিউচার সুপারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও প্রতিষ্ঠান সিমন শেখ।
এমন পদক্ষেপের কারণ হিসেবে সিমন শেখ অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় একটি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘এমন ইস্যুতে ধর্মঘটে মানুষের যোগ দিতে না চাওয়ার কারণ মহামারি নয়। মূল কারণ চাকরি চলে যাওয়ার ভয়। এ ক্ষেত্রে তাদের পাশে দাঁড়ানোর মধ্য দিয়ে আমরা অস্ট্রেলিয়ার মানুষের আকাঙ্ক্ষার পাশেই দাঁড়িয়েছি। আর তা হলো—একটি কার্যকর জলবায়ুনীতি।

ঢাকা: জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে অস্ট্রেলিয়াজুড়ে চলছে শিক্ষার্থী ধর্মঘট। আজ শুক্রবার অস্ট্রেলিয়া সরকারের দুর্বল জলবায়ুনীতির প্রতিবাদে এই ধর্মঘট হয়। শিক্ষার্থীদের এই ধর্মঘটে যেন অন্যরাও যোগ দিতে পারে, সে জন্য দেশটির প্রায় ৪০০ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আজ ছুটি ঘোষণা করেছে।
বিবিসি অনলাইনের প্রতিবেদনে বলা হয়, এই ধর্মঘটে অস্ট্রেলিয়া প্রায় ৫০ হাজার শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে তরুণ কর্মীরা। শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন বিভিন্ন বয়সী মানুষেরা। একটি শক্তিশালী জলবায়ু নীতির দাবিতে গত কয়েক বছর ধরে চলা তরুণদের আন্দোলনে এটি নতুন সংযোজন।
কার্বন নিঃসরণ কমাতে অস্ট্রেলিয়া সরকার যথেষ্ট আন্তরিক নয় বলে দেশটির জনগণের তরফ থেকে ব্যাপক সমালোচনা রয়েছে। কিন্তু তারপরও অস্ট্রেলিয়ার সরকার নিজের অবস্থান থেকে সরে আসেনি। এ নিয়েই ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। আজ শুক্রবার অস্ট্রেলিয়ার সিডনি, মেলবোর্নসহ বিভিন্ন শহর ও অঞ্চলে শিক্ষার্থীরা পথে নেমে আসে নানা স্লোগানসংবলিত ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড নিয়ে। কোনোটিতে লেখা—‘তোমরা মরবে বুড়িয়ে গিয়ে, আর আমরা জলবায়ুর কারণে’, আবার কোনোটিতে লেখা—‘প্রেমিককে উষ্ণ দেখতে চাই, পৃথিবীকে নয়’। আবার কেউ কেউ একেবারে সোজাসাপ্টা স্লোগান দিচ্ছে—‘জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় কার্যকর পদক্ষেপ নাও’ বলে।
আজকের এই আন্দোলনে যোগ দিয়েছিল ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থী ডেভিড সোরিয়ানো। বিবিসিকে ডেভিড বলে, সে নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন। সরকার তরুণদের এই আন্দোলনের দিকে নজর দিয়ে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় উদ্যোগী হোক—এটাই তার চাওয়া। তার সোজা কথা—‘আমরা উদ্বিগ্ন এবং ভীত। আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের জন্য কোনো ভবিষ্যৎই হয়তো সঞ্চিত নেই। আমাদের জন্যও আছে কিনা, তা নিয়েও সংশয় রয়েছে।’
 শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনে সবচেয়ে বেশি যে স্লোগান নজরে পড়েছে, তা হলো—‘নো কোল’। কয়লাভিত্তিক প্রকল্পগুলো অবিলম্বে বন্ধের জোর দাবি জানানো হয় আন্দোলন থেকে। এই দাবির প্রেক্ষাপটের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ভারতের নামও। ভারতের আদানি এন্টারপ্রাইজ অস্ট্রেলিয়ায় তাপভিত্তিক কয়লা প্রকল্প করার কারণে ভীষণভাবে সমালোচিত। আজকের আন্দোলন থেকে শিক্ষার্থীরা জ্বালানি খাতকে শতভাগ নবায়নযোগ্য করার দাবি জানায়।
শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনে সবচেয়ে বেশি যে স্লোগান নজরে পড়েছে, তা হলো—‘নো কোল’। কয়লাভিত্তিক প্রকল্পগুলো অবিলম্বে বন্ধের জোর দাবি জানানো হয় আন্দোলন থেকে। এই দাবির প্রেক্ষাপটের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ভারতের নামও। ভারতের আদানি এন্টারপ্রাইজ অস্ট্রেলিয়ায় তাপভিত্তিক কয়লা প্রকল্প করার কারণে ভীষণভাবে সমালোচিত। আজকের আন্দোলন থেকে শিক্ষার্থীরা জ্বালানি খাতকে শতভাগ নবায়নযোগ্য করার দাবি জানায়।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসনের জলবায়ুনীতি গোটা বিশ্বেই ভীষণভাবে সমালোচিত হয়েছে। দেশের অভ্যন্তরে এ নিয়ে ক্ষোভ দানা বাঁধছে। বিশেষত কার্বন নিঃসরণ কমাতে তাঁর সরকারের নেওয়া পদক্ষেপগুলো যথেষ্ট নয় বলে মনে করছেন দেশটির জনগণ। মাথাপিছু কার্বন নিঃসরণ হার বিবেচনায় বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ দেশ অস্ট্রেলিয়া। এ অবস্থায় গত মাসে হওয়া জলবায়ু সম্মেলনে মরিসন যখন নিঃসরণ হার কমানোর আরও বড় লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের বিপক্ষে ভেটো দেন, তখন এই ক্ষোভ আরও বেড়ে ওঠে। এই ক্ষোভেরই বহিঃপ্রকাশ আজকের এই আন্দোলন।
শিক্ষার্থীদের ডাকা এই ধর্মঘট ও বিক্ষোভ কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছেন হাজারো মানুষ। দেশটির প্রায় ৪০০ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এই আন্দোলনে যোগ দেওয়ার সুযোগ করে দিতে আজ নিজেদের প্রতিষ্ঠান ছুটি দিয়েছে। এ সম্পর্কিত এক ঘোষণাপত্রে সই করেছে দেশটির ৩৮২টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রয়েছে আটলাসিয়ান, ব্যাংক অস্ট্রেলিয়া, প্যাটাগোনিয়ার মতো প্রতিষ্ঠানও। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে এমন পদক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছিলেন ফিউচার সুপারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও প্রতিষ্ঠান সিমন শেখ।
এমন পদক্ষেপের কারণ হিসেবে সিমন শেখ অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় একটি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘এমন ইস্যুতে ধর্মঘটে মানুষের যোগ দিতে না চাওয়ার কারণ মহামারি নয়। মূল কারণ চাকরি চলে যাওয়ার ভয়। এ ক্ষেত্রে তাদের পাশে দাঁড়ানোর মধ্য দিয়ে আমরা অস্ট্রেলিয়ার মানুষের আকাঙ্ক্ষার পাশেই দাঁড়িয়েছি। আর তা হলো—একটি কার্যকর জলবায়ুনীতি।


জাপানে হঠাৎ বেড়ে গেছে ভালুকের হামলা। দেশজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। এই পরিস্থিতি সামলাতে সরকার এবার শিকারি নিয়োগের পরিকল্পনা করছে, যাতে তারা বিপজ্জনক ভালুকগুলোকে নিয়ন্ত্রণে আনতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দেশটির ইতিহাসে সবচেয়ে কম শরণার্থী প্রবেশসীমা ঘোষণা করেছেন। তিনি ঘোষণা দিয়েছেন, ২০২৬ অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্রে সর্বোচ্চ ৭ হাজার ৫০০ জন শরণার্থীকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে। তবে এই নির্বাহী ঘোষণার মাধ্যমে তিনি দেশটির আইন ভেঙেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান অন্তত আরও এক সপ্তাহের জন্য যুদ্ধবিরতির সময়সীমা বাড়াতে সম্মত হয়েছে। তুরস্কে অনুষ্ঠিত আলোচনায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস আরও দুই ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ হস্তান্তর করেছে। এর এক দিন আগেই গাজায় ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতি ভেঙে একের পর এক ইসরায়েলি হামলা চালায় ইসরায়েল। দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর দপ্তর জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার রেডক্রসের মাধ্যমে ওই দুই মরদেহ গাজা থেকে ইসরায়েলি
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাপানে হঠাৎ বেড়েছে ভালুকের হামলা। দেশজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। এই পরিস্থিতি সামলাতে সরকার এবার শিকারি নিয়োগের পরিকল্পনা করছে, যাতে তারা বিপজ্জনক ভালুকগুলোকে নিয়ন্ত্রণে আনতে পারে। গতকাল বৃহস্পতিবার দেশটির পরিবেশ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, লাইসেন্সধারী শিকারি ও সংশ্লিষ্ট কর্মীদের নিয়োগে বিশেষ তহবিল বরাদ্দ করা হবে। তারা আবাসিক এলাকায় ঢুকে পড়া বা মানুষের ওপর হামলা চালানো ভালুক দমন করবে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, একই দিন জাপান সরকার উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে ভালুক হামলার ক্রমবর্ধমান সমস্যা মোকাবিলায় বেশ কিছু পদক্ষেপের প্রস্তাব দিয়েছে। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ভালুকের হামলায় ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। ২০০০ সালের পর থেকে এটি সবচেয়ে বেশি প্রাণহানির ঘটনা। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন হোক্কাইদো দ্বীপে সংবাদপত্র বিলি করতে যাওয়া এক ব্যক্তি এবং ইওয়াতে অঞ্চলের ৬৭ বছর বয়সী বৃদ্ধ, যিনি নিজের বাগানেই মারা যান।
সরকার বলছে, ভালুক এখন জননিরাপত্তার জন্য ‘গুরুতর হুমকি’। তাই পুলিশের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করে ভালুক মারার অনুমতি দেওয়ার বিষয়টিও বিবেচনা করা হচ্ছে। নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে চূড়ান্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দেশটির বিভিন্ন জায়গায় ভালুক সুপারমার্কেট, স্কুল এমনকি বাড়িঘরে ঢুকে পড়েছে বলেও জানা গেছে। অনেক মানুষ তাদের দৈনন্দিন কাজের সময় হামলার শিকার হয়েছেন।
জাপানে দুই প্রজাতির ভালুক আছে—জাপানি কালো ভালুক এবং হোক্কাইদো দ্বীপের বড় আকৃতির বাদামি ভালুক, যা বেশি হিংস্র বলে পরিচিত। এ বছর ১০০ জনের বেশি মানুষ ভালুকের আক্রমণে আহত হয়েছে। তাদের মধ্যে জনপ্রিয় পর্যটন এলাকায় বাসস্টপেজের কাছে এক বিদেশিও আছেন।
সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থা দেখা গেছে উত্তরের আকিতা প্রিফেকচারে। সেখানে পাহাড়ি এলাকায় সবচেয়ে বেশি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এই সপ্তাহে সরকার ঘোষণা করেছে, আকিতা অঞ্চলে ভালুক ধরতে ও তাড়াতে আত্মরক্ষা বাহিনী মোতায়েন করা হবে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী শিনজিরো কোইজুমি বলেন, ‘মানুষের জীবন ও জীবিকা এখন হুমকির মুখে।’
তবে বর্তমান আইনে সৈন্যরা ভালুক গুলি করতে পারবে না। তারা শিকারিদের সঙ্গে ফাঁদ পেতে বা মৃত ভালুক সরানোর কাজে সাহায্য করবে। আকিতা গভর্নর কেন্টা সুজুকি বলেন, মাঠপর্যায়ে যারা কাজ করছেন, তাঁরা এখন ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন।
দেশজুড়ে শিকারির সংখ্যা দ্রুত কমছে। অনেকেই বয়সে বৃদ্ধ, আর ভালুক শিকার এখন আর জনপ্রিয় নয়। ফলে ভালুকের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে, আর তারা খাবারের সন্ধানে মানুষের এলাকায় ঢুকে পড়ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে পাহাড়ে বিচগাছের ফল কমে গেছে। এতে ক্ষুধার্ত ভালুকগুলো গ্রামে ও শহরে ঢুকে খাবার খুঁজছে। অন্যদিকে গ্রামীণ জনসংখ্যা কমে যাওয়াও এর একটি কারণ। চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে সরকার বন্দুক ব্যবহারের নিয়ম শিথিল করেছে, যাতে মানুষ সহজে আবাসিক এলাকায় ভালুককে গুলি করতে পারে।

জাপানে হঠাৎ বেড়েছে ভালুকের হামলা। দেশজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। এই পরিস্থিতি সামলাতে সরকার এবার শিকারি নিয়োগের পরিকল্পনা করছে, যাতে তারা বিপজ্জনক ভালুকগুলোকে নিয়ন্ত্রণে আনতে পারে। গতকাল বৃহস্পতিবার দেশটির পরিবেশ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, লাইসেন্সধারী শিকারি ও সংশ্লিষ্ট কর্মীদের নিয়োগে বিশেষ তহবিল বরাদ্দ করা হবে। তারা আবাসিক এলাকায় ঢুকে পড়া বা মানুষের ওপর হামলা চালানো ভালুক দমন করবে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, একই দিন জাপান সরকার উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে ভালুক হামলার ক্রমবর্ধমান সমস্যা মোকাবিলায় বেশ কিছু পদক্ষেপের প্রস্তাব দিয়েছে। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ভালুকের হামলায় ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। ২০০০ সালের পর থেকে এটি সবচেয়ে বেশি প্রাণহানির ঘটনা। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন হোক্কাইদো দ্বীপে সংবাদপত্র বিলি করতে যাওয়া এক ব্যক্তি এবং ইওয়াতে অঞ্চলের ৬৭ বছর বয়সী বৃদ্ধ, যিনি নিজের বাগানেই মারা যান।
সরকার বলছে, ভালুক এখন জননিরাপত্তার জন্য ‘গুরুতর হুমকি’। তাই পুলিশের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করে ভালুক মারার অনুমতি দেওয়ার বিষয়টিও বিবেচনা করা হচ্ছে। নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে চূড়ান্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দেশটির বিভিন্ন জায়গায় ভালুক সুপারমার্কেট, স্কুল এমনকি বাড়িঘরে ঢুকে পড়েছে বলেও জানা গেছে। অনেক মানুষ তাদের দৈনন্দিন কাজের সময় হামলার শিকার হয়েছেন।
জাপানে দুই প্রজাতির ভালুক আছে—জাপানি কালো ভালুক এবং হোক্কাইদো দ্বীপের বড় আকৃতির বাদামি ভালুক, যা বেশি হিংস্র বলে পরিচিত। এ বছর ১০০ জনের বেশি মানুষ ভালুকের আক্রমণে আহত হয়েছে। তাদের মধ্যে জনপ্রিয় পর্যটন এলাকায় বাসস্টপেজের কাছে এক বিদেশিও আছেন।
সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থা দেখা গেছে উত্তরের আকিতা প্রিফেকচারে। সেখানে পাহাড়ি এলাকায় সবচেয়ে বেশি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এই সপ্তাহে সরকার ঘোষণা করেছে, আকিতা অঞ্চলে ভালুক ধরতে ও তাড়াতে আত্মরক্ষা বাহিনী মোতায়েন করা হবে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী শিনজিরো কোইজুমি বলেন, ‘মানুষের জীবন ও জীবিকা এখন হুমকির মুখে।’
তবে বর্তমান আইনে সৈন্যরা ভালুক গুলি করতে পারবে না। তারা শিকারিদের সঙ্গে ফাঁদ পেতে বা মৃত ভালুক সরানোর কাজে সাহায্য করবে। আকিতা গভর্নর কেন্টা সুজুকি বলেন, মাঠপর্যায়ে যারা কাজ করছেন, তাঁরা এখন ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন।
দেশজুড়ে শিকারির সংখ্যা দ্রুত কমছে। অনেকেই বয়সে বৃদ্ধ, আর ভালুক শিকার এখন আর জনপ্রিয় নয়। ফলে ভালুকের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে, আর তারা খাবারের সন্ধানে মানুষের এলাকায় ঢুকে পড়ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে পাহাড়ে বিচগাছের ফল কমে গেছে। এতে ক্ষুধার্ত ভালুকগুলো গ্রামে ও শহরে ঢুকে খাবার খুঁজছে। অন্যদিকে গ্রামীণ জনসংখ্যা কমে যাওয়াও এর একটি কারণ। চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে সরকার বন্দুক ব্যবহারের নিয়ম শিথিল করেছে, যাতে মানুষ সহজে আবাসিক এলাকায় ভালুককে গুলি করতে পারে।


জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে অস্ট্রেলিয়াজুড়ে চলছে শিক্ষার্থী ধর্মঘট। আজ শুক্রবার অস্ট্রেলিয়া সরকারের দুর্বল জলবায়ুনীতির প্রতিবাদে এই ধর্মঘট হয়। শিক্ষার্থীদের এই ধর্মঘটে যেন অন্যরাও যোগ দিতে পারে, সে জন্য দেশটির প্রায় ৪০০ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আজ ছুটি ঘোষণা করেছে।
২১ মে ২০২১
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দেশটির ইতিহাসে সবচেয়ে কম শরণার্থী প্রবেশসীমা ঘোষণা করেছেন। তিনি ঘোষণা দিয়েছেন, ২০২৬ অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্রে সর্বোচ্চ ৭ হাজার ৫০০ জন শরণার্থীকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে। তবে এই নির্বাহী ঘোষণার মাধ্যমে তিনি দেশটির আইন ভেঙেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান অন্তত আরও এক সপ্তাহের জন্য যুদ্ধবিরতির সময়সীমা বাড়াতে সম্মত হয়েছে। তুরস্কে অনুষ্ঠিত আলোচনায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস আরও দুই ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ হস্তান্তর করেছে। এর এক দিন আগেই গাজায় ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতি ভেঙে একের পর এক ইসরায়েলি হামলা চালায় ইসরায়েল। দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর দপ্তর জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার রেডক্রসের মাধ্যমে ওই দুই মরদেহ গাজা থেকে ইসরায়েলি
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দেশটির ইতিহাসে সবচেয়ে কম শরণার্থী প্রবেশসীমা ঘোষণা করেছেন। তিনি ঘোষণা দিয়েছেন, ২০২৬ অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্রে সর্বোচ্চ ৭ হাজার ৫০০ জন শরণার্থীকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে। তবে এই নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে তিনি দেশটির আইন ভাঙেননি। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর এই নথিতে স্বাক্ষর করলেও গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশিত প্রেসিডেনশিয়াল নথি থেকে দেখা গেছে, ট্রাম্প প্রশাসন জানিয়েছে—বিশ্বজুড়ে বিপদগ্রস্ত লাখো মানুষের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের শরণার্থী ব্যবস্থা মূলত বন্ধই থাকবে। তবে নির্ধারিত ৭ হাজার ৫০০ জনের বেশির ভাগ স্থান বরাদ্দ করা হবে দক্ষিণ আফ্রিকার শ্বেতাঙ্গ অভিবাসীদের জন্য।
নথিতে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্টের ‘নির্বাহী আদেশ ১৪২০৪ অনুযায়ী, প্রবেশসংখ্যা প্রধানত দক্ষিণ আফ্রিকান শ্বেতাঙ্গদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে। নিজ নিজ দেশে বেআইনি বা অন্যায্য বৈষম্যের শিকার অন্য গোষ্ঠীর সদস্যরাও এতে অন্তর্ভুক্ত হতে পারেন। যাঁরা আফ্রিকানার জনগোষ্ঠী হিসেবে পরিচিত।
ট্রাম্প বহুবার দাবি করেছেন, কৃষ্ণাঙ্গ সংখ্যাগরিষ্ঠ দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্বেতাঙ্গরা নিপীড়নের শিকার হচ্ছেন। তবে দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার ও শীর্ষ আফ্রিকান নেতারা এই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন। ওই নথিতে আরও বলা হয়, ভবিষ্যতে শরণার্থী পুনর্বাসন কার্যক্রম পরিচালনাকারী সংস্থার ক্ষেত্রেও পরিবর্তন আনা হবে।
বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি বহু সংস্থা যেসব অনুদান ও চুক্তির মাধ্যমে শরণার্থী সেবা দেয়, সেগুলো এখন থেকে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য ও মানবসেবা দপ্তরের অধীন শরণার্থী পুনর্বাসন কার্যালয়ে হস্তান্তর করা হবে। এক পৃথক ঘোষণায় বলা হয়, ‘এই স্থানান্তর কার্যক্রমের তদারকি ও দায়বদ্ধতা আরও সুসংগঠিত করবে। কারণ, এসব কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরেই পরিচালিত হয়।’
ট্রাম্পের নির্ধারিত সীমা ১৯৮০ সালের ‘রিফিউজি অ্যাক্ট’ পাস হওয়ার পর থেকে সবচেয়ে কম। সেই আইনেই যুক্তরাষ্ট্রে শরণার্থী গ্রহণ ও পুনর্বাসনের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া চালু হয়। এর পর থেকে অন্তত ২০ লাখ শরণার্থী যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয় পেয়েছে। ক্ষমতায় এসে ট্রাম্প সেই কর্মসূচি স্থগিত করার চেষ্টা করেছিলেন, যা আদালতে আটকে যায়।
২০২৬ অর্থবছরের এই নতুন সীমা বাইডেন প্রশাসনের শেষ বছরের তুলনায় অতি সামান্য। বাইডেনের সময়ে ১ লাখ ২৫ হাজার শরণার্থী প্রবেশের অনুমতি ছিল। জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর জানিয়েছে, বর্তমানে বিশ্বজুড়ে প্রায় ৪ কোটি ২৭ লাখ শরণার্থী রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট প্রতিবছর শরণার্থী প্রবেশের সর্বোচ্চ সংখ্যা নির্ধারণ করতে পারেন, তবে সর্বনিম্ন সীমা নির্দিষ্ট নয়। এ কারণে ট্রাম্প আবারও কর্মসূচি প্রায় বন্ধ করে দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন অনেকে।
আমেরিকান ইমিগ্রেশন কাউন্সিলের সিনিয়র ফেলো অ্যারন রাইকলিন-মেলনিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ট্রাম্পের ঘোষণায় ‘শরণার্থী’ শব্দের সংজ্ঞাই বদলে দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘শরণার্থী বলতে বোঝায় এমন কাউকে, যিনি জাতি, ধর্ম, জাতীয়তা, নির্দিষ্ট সামাজিক গোষ্ঠী বা রাজনৈতিক মতের কারণে নিপীড়নের শিকার—কেবল বৈষম্যের নয়।’
অ্যারন রাইকলিন আরও লিখেছেন, ‘দশকের পর দশক ধরে যুক্তরাষ্ট্রের শরণার্থী কর্মসূচি জাতিগত নিধন ও ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় থেকে পালিয়ে আসা মানুষদের আশ্রয় দিয়েছে। এখন তা শ্বেতাঙ্গ অভিবাসনের পথ হয়ে দাঁড়াবে। আমেরিকার মানবিকতার মুকুট রত্নের কী পতন!’
অন্যদিকে আন্তর্জাতিক শরণার্থী সহায়তা প্রকল্প (আইআরএপি) জানিয়েছে, এই সিদ্ধান্ত ঘোষণার আগে ট্রাম্প প্রশাসন কংগ্রেসের সঙ্গে বাধ্যতামূলক পরামর্শ প্রক্রিয়া অনুসরণ করেনি। সংগঠনটি একে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে আখ্যা দিয়েছে। সংস্থার প্রেসিডেন্ট শরিফ আলী বলেন, ‘আজকের এই ঘোষণা দেখিয়ে দিল, এই প্রশাসন বিশ্বজুড়ে বাস্তুচ্যুত মানুষের প্রতি দায়িত্ব কত দূর বিসর্জন দিয়েছে। আমেরিকার শরণার্থী কর্মসূচি আমাদের মূল্যবোধের প্রতিফলন ছিল। যাদের আমরা ফিরিয়ে দিয়েছি, তারা হয়তো হাজারো সম্প্রদায় ও অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে পারত।’
ট্রাম্পের ঘোষণায় এই বিশাল কাটছাঁটের কারণ স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়নি। কেবল বলা হয়েছে, এটি ‘মানবিক উদ্বেগ বা জাতীয় স্বার্থ’ বিবেচনায় ন্যায্য। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই ট্রাম্প অভিবাসনবিরোধী কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। কেউ কেউ আশা করেছিলেন, শরণার্থী কর্মসূচি অন্তত এই কঠোরতার বাইরে থাকবে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দেশটির ইতিহাসে সবচেয়ে কম শরণার্থী প্রবেশসীমা ঘোষণা করেছেন। তিনি ঘোষণা দিয়েছেন, ২০২৬ অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্রে সর্বোচ্চ ৭ হাজার ৫০০ জন শরণার্থীকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে। তবে এই নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে তিনি দেশটির আইন ভাঙেননি। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর এই নথিতে স্বাক্ষর করলেও গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশিত প্রেসিডেনশিয়াল নথি থেকে দেখা গেছে, ট্রাম্প প্রশাসন জানিয়েছে—বিশ্বজুড়ে বিপদগ্রস্ত লাখো মানুষের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের শরণার্থী ব্যবস্থা মূলত বন্ধই থাকবে। তবে নির্ধারিত ৭ হাজার ৫০০ জনের বেশির ভাগ স্থান বরাদ্দ করা হবে দক্ষিণ আফ্রিকার শ্বেতাঙ্গ অভিবাসীদের জন্য।
নথিতে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্টের ‘নির্বাহী আদেশ ১৪২০৪ অনুযায়ী, প্রবেশসংখ্যা প্রধানত দক্ষিণ আফ্রিকান শ্বেতাঙ্গদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে। নিজ নিজ দেশে বেআইনি বা অন্যায্য বৈষম্যের শিকার অন্য গোষ্ঠীর সদস্যরাও এতে অন্তর্ভুক্ত হতে পারেন। যাঁরা আফ্রিকানার জনগোষ্ঠী হিসেবে পরিচিত।
ট্রাম্প বহুবার দাবি করেছেন, কৃষ্ণাঙ্গ সংখ্যাগরিষ্ঠ দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্বেতাঙ্গরা নিপীড়নের শিকার হচ্ছেন। তবে দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার ও শীর্ষ আফ্রিকান নেতারা এই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন। ওই নথিতে আরও বলা হয়, ভবিষ্যতে শরণার্থী পুনর্বাসন কার্যক্রম পরিচালনাকারী সংস্থার ক্ষেত্রেও পরিবর্তন আনা হবে।
বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি বহু সংস্থা যেসব অনুদান ও চুক্তির মাধ্যমে শরণার্থী সেবা দেয়, সেগুলো এখন থেকে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য ও মানবসেবা দপ্তরের অধীন শরণার্থী পুনর্বাসন কার্যালয়ে হস্তান্তর করা হবে। এক পৃথক ঘোষণায় বলা হয়, ‘এই স্থানান্তর কার্যক্রমের তদারকি ও দায়বদ্ধতা আরও সুসংগঠিত করবে। কারণ, এসব কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরেই পরিচালিত হয়।’
ট্রাম্পের নির্ধারিত সীমা ১৯৮০ সালের ‘রিফিউজি অ্যাক্ট’ পাস হওয়ার পর থেকে সবচেয়ে কম। সেই আইনেই যুক্তরাষ্ট্রে শরণার্থী গ্রহণ ও পুনর্বাসনের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া চালু হয়। এর পর থেকে অন্তত ২০ লাখ শরণার্থী যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয় পেয়েছে। ক্ষমতায় এসে ট্রাম্প সেই কর্মসূচি স্থগিত করার চেষ্টা করেছিলেন, যা আদালতে আটকে যায়।
২০২৬ অর্থবছরের এই নতুন সীমা বাইডেন প্রশাসনের শেষ বছরের তুলনায় অতি সামান্য। বাইডেনের সময়ে ১ লাখ ২৫ হাজার শরণার্থী প্রবেশের অনুমতি ছিল। জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর জানিয়েছে, বর্তমানে বিশ্বজুড়ে প্রায় ৪ কোটি ২৭ লাখ শরণার্থী রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট প্রতিবছর শরণার্থী প্রবেশের সর্বোচ্চ সংখ্যা নির্ধারণ করতে পারেন, তবে সর্বনিম্ন সীমা নির্দিষ্ট নয়। এ কারণে ট্রাম্প আবারও কর্মসূচি প্রায় বন্ধ করে দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন অনেকে।
আমেরিকান ইমিগ্রেশন কাউন্সিলের সিনিয়র ফেলো অ্যারন রাইকলিন-মেলনিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ট্রাম্পের ঘোষণায় ‘শরণার্থী’ শব্দের সংজ্ঞাই বদলে দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘শরণার্থী বলতে বোঝায় এমন কাউকে, যিনি জাতি, ধর্ম, জাতীয়তা, নির্দিষ্ট সামাজিক গোষ্ঠী বা রাজনৈতিক মতের কারণে নিপীড়নের শিকার—কেবল বৈষম্যের নয়।’
অ্যারন রাইকলিন আরও লিখেছেন, ‘দশকের পর দশক ধরে যুক্তরাষ্ট্রের শরণার্থী কর্মসূচি জাতিগত নিধন ও ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় থেকে পালিয়ে আসা মানুষদের আশ্রয় দিয়েছে। এখন তা শ্বেতাঙ্গ অভিবাসনের পথ হয়ে দাঁড়াবে। আমেরিকার মানবিকতার মুকুট রত্নের কী পতন!’
অন্যদিকে আন্তর্জাতিক শরণার্থী সহায়তা প্রকল্প (আইআরএপি) জানিয়েছে, এই সিদ্ধান্ত ঘোষণার আগে ট্রাম্প প্রশাসন কংগ্রেসের সঙ্গে বাধ্যতামূলক পরামর্শ প্রক্রিয়া অনুসরণ করেনি। সংগঠনটি একে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে আখ্যা দিয়েছে। সংস্থার প্রেসিডেন্ট শরিফ আলী বলেন, ‘আজকের এই ঘোষণা দেখিয়ে দিল, এই প্রশাসন বিশ্বজুড়ে বাস্তুচ্যুত মানুষের প্রতি দায়িত্ব কত দূর বিসর্জন দিয়েছে। আমেরিকার শরণার্থী কর্মসূচি আমাদের মূল্যবোধের প্রতিফলন ছিল। যাদের আমরা ফিরিয়ে দিয়েছি, তারা হয়তো হাজারো সম্প্রদায় ও অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে পারত।’
ট্রাম্পের ঘোষণায় এই বিশাল কাটছাঁটের কারণ স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়নি। কেবল বলা হয়েছে, এটি ‘মানবিক উদ্বেগ বা জাতীয় স্বার্থ’ বিবেচনায় ন্যায্য। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই ট্রাম্প অভিবাসনবিরোধী কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। কেউ কেউ আশা করেছিলেন, শরণার্থী কর্মসূচি অন্তত এই কঠোরতার বাইরে থাকবে।


জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে অস্ট্রেলিয়াজুড়ে চলছে শিক্ষার্থী ধর্মঘট। আজ শুক্রবার অস্ট্রেলিয়া সরকারের দুর্বল জলবায়ুনীতির প্রতিবাদে এই ধর্মঘট হয়। শিক্ষার্থীদের এই ধর্মঘটে যেন অন্যরাও যোগ দিতে পারে, সে জন্য দেশটির প্রায় ৪০০ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আজ ছুটি ঘোষণা করেছে।
২১ মে ২০২১
জাপানে হঠাৎ বেড়ে গেছে ভালুকের হামলা। দেশজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। এই পরিস্থিতি সামলাতে সরকার এবার শিকারি নিয়োগের পরিকল্পনা করছে, যাতে তারা বিপজ্জনক ভালুকগুলোকে নিয়ন্ত্রণে আনতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান অন্তত আরও এক সপ্তাহের জন্য যুদ্ধবিরতির সময়সীমা বাড়াতে সম্মত হয়েছে। তুরস্কে অনুষ্ঠিত আলোচনায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস আরও দুই ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ হস্তান্তর করেছে। এর এক দিন আগেই গাজায় ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতি ভেঙে একের পর এক ইসরায়েলি হামলা চালায় ইসরায়েল। দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর দপ্তর জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার রেডক্রসের মাধ্যমে ওই দুই মরদেহ গাজা থেকে ইসরায়েলি
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান অন্তত আরও এক সপ্তাহের জন্য যুদ্ধবিরতির সময়সীমা বাড়াতে সম্মত হয়েছে। তুরস্কে অনুষ্ঠিত আলোচনায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামী ৬ নভেম্বর ইস্তাম্বুলে উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে আবার বসবে দুই দেশ। সেখানে যুদ্ধবিরতির বাস্তবায়ন পদ্ধতি চূড়ান্ত করা হবে। যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, শান্তি বজায় রাখতে এবং যুদ্ধবিরতি ভঙ্গের ঘটনায় দায়ী পক্ষকে শাস্তি দিতে একটি নজরদারি ও যাচাই ব্যবস্থা গড়ে তোলার বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে।
চলতি মাসের শুরুর দিকে আফগানিস্তানে বিস্ফোরণের পর দুই দেশের সীমান্তে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। আফগান সরকার ওই বিস্ফোরণের জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করে। এরপর দুই দেশের সেনারা পাল্টাপাল্টি হামলায় নামে। পাকিস্তানের দাবি, তাদের অভিযানে ২০০ জনের বেশি আফগান যোদ্ধা নিহত হয়। আফগানিস্তান বলে, তারা ৫৮ জন পাকিস্তানি সেনাকে হত্যা করেছে।
২০২১ সালে তালেবান ক্ষমতায় ফেরার পর এটিই ছিল দুই দেশের মধ্যে সবচেয়ে বড় সংঘর্ষ। পরে কাতার ও তুরস্কের মধ্যস্থতায় ১৯ অক্টোবর দোহায় দুই দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রীরা যুদ্ধবিরতিতে সই করেন।
দুই দেশের মধ্যে ২ হাজার ৬০০ কিলোমিটার সীমান্ত আছে। গত শনিবার ইস্তাম্বুলে দ্বিতীয় দফা আলোচনা শুরু হয়। বুধবার আলোচনা ভেঙে যায়। কারণ, পাকিস্তান কাবুলকে তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের (টিটিপি) বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে চাপ দিতে থাকে। পাকিস্তানের দীর্ঘদিনের অভিযোগ, টিটিপি তাদের দেশে হামলা চালায়। আফগান সরকার এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
বৃহস্পতিবার আলোচনা আবার শুরু হয়। এরপরই ৬ নভেম্বর পর্যন্ত যুদ্ধবিরতি বজায় রাখার বিষয়ে দুই দেশ রাজি হয়। আফগান সরকারের মুখপাত্র জবিহুল্লাহ মুজাহিদ এক বিবৃতিতে বলেন, আলোচনা শেষ হয়েছে এবং দুই পক্ষ ভবিষ্যতেও আলোচনা চালিয়ে যেতে সম্মত হয়েছে। পাকিস্তান এখনো এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক মন্তব্য করেনি।
যুদ্ধবিরতি বজায় থাকলেও দুই দেশের সীমান্ত দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে বন্ধ। এতে সীমান্ত এলাকার ব্যবসায়ীরা বড় ক্ষতির মুখে পড়েছেন। আফগানিস্তানের কান্দাহারে কাপড় ব্যবসায়ী নাজির আহমেদ এএফপিকে বলেন, ‘দুই দেশই ক্ষতির মুখে। আমাদের জাতি ক্লান্ত, ওদের জাতিও ক্লান্ত।’ অন্যদিকে পাকিস্তানের চামান সীমান্ত শহরের গাড়ির যন্ত্রাংশ ব্যবসায়ী আবদুল জব্বার বলেন, ‘বাণিজ্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। দুই দেশই ক্ষতিগ্রস্ত—দুই দেশই মুসলিম।’

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান অন্তত আরও এক সপ্তাহের জন্য যুদ্ধবিরতির সময়সীমা বাড়াতে সম্মত হয়েছে। তুরস্কে অনুষ্ঠিত আলোচনায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামী ৬ নভেম্বর ইস্তাম্বুলে উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে আবার বসবে দুই দেশ। সেখানে যুদ্ধবিরতির বাস্তবায়ন পদ্ধতি চূড়ান্ত করা হবে। যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, শান্তি বজায় রাখতে এবং যুদ্ধবিরতি ভঙ্গের ঘটনায় দায়ী পক্ষকে শাস্তি দিতে একটি নজরদারি ও যাচাই ব্যবস্থা গড়ে তোলার বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে।
চলতি মাসের শুরুর দিকে আফগানিস্তানে বিস্ফোরণের পর দুই দেশের সীমান্তে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। আফগান সরকার ওই বিস্ফোরণের জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করে। এরপর দুই দেশের সেনারা পাল্টাপাল্টি হামলায় নামে। পাকিস্তানের দাবি, তাদের অভিযানে ২০০ জনের বেশি আফগান যোদ্ধা নিহত হয়। আফগানিস্তান বলে, তারা ৫৮ জন পাকিস্তানি সেনাকে হত্যা করেছে।
২০২১ সালে তালেবান ক্ষমতায় ফেরার পর এটিই ছিল দুই দেশের মধ্যে সবচেয়ে বড় সংঘর্ষ। পরে কাতার ও তুরস্কের মধ্যস্থতায় ১৯ অক্টোবর দোহায় দুই দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রীরা যুদ্ধবিরতিতে সই করেন।
দুই দেশের মধ্যে ২ হাজার ৬০০ কিলোমিটার সীমান্ত আছে। গত শনিবার ইস্তাম্বুলে দ্বিতীয় দফা আলোচনা শুরু হয়। বুধবার আলোচনা ভেঙে যায়। কারণ, পাকিস্তান কাবুলকে তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের (টিটিপি) বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে চাপ দিতে থাকে। পাকিস্তানের দীর্ঘদিনের অভিযোগ, টিটিপি তাদের দেশে হামলা চালায়। আফগান সরকার এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
বৃহস্পতিবার আলোচনা আবার শুরু হয়। এরপরই ৬ নভেম্বর পর্যন্ত যুদ্ধবিরতি বজায় রাখার বিষয়ে দুই দেশ রাজি হয়। আফগান সরকারের মুখপাত্র জবিহুল্লাহ মুজাহিদ এক বিবৃতিতে বলেন, আলোচনা শেষ হয়েছে এবং দুই পক্ষ ভবিষ্যতেও আলোচনা চালিয়ে যেতে সম্মত হয়েছে। পাকিস্তান এখনো এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক মন্তব্য করেনি।
যুদ্ধবিরতি বজায় থাকলেও দুই দেশের সীমান্ত দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে বন্ধ। এতে সীমান্ত এলাকার ব্যবসায়ীরা বড় ক্ষতির মুখে পড়েছেন। আফগানিস্তানের কান্দাহারে কাপড় ব্যবসায়ী নাজির আহমেদ এএফপিকে বলেন, ‘দুই দেশই ক্ষতির মুখে। আমাদের জাতি ক্লান্ত, ওদের জাতিও ক্লান্ত।’ অন্যদিকে পাকিস্তানের চামান সীমান্ত শহরের গাড়ির যন্ত্রাংশ ব্যবসায়ী আবদুল জব্বার বলেন, ‘বাণিজ্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। দুই দেশই ক্ষতিগ্রস্ত—দুই দেশই মুসলিম।’


জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে অস্ট্রেলিয়াজুড়ে চলছে শিক্ষার্থী ধর্মঘট। আজ শুক্রবার অস্ট্রেলিয়া সরকারের দুর্বল জলবায়ুনীতির প্রতিবাদে এই ধর্মঘট হয়। শিক্ষার্থীদের এই ধর্মঘটে যেন অন্যরাও যোগ দিতে পারে, সে জন্য দেশটির প্রায় ৪০০ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আজ ছুটি ঘোষণা করেছে।
২১ মে ২০২১
জাপানে হঠাৎ বেড়ে গেছে ভালুকের হামলা। দেশজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। এই পরিস্থিতি সামলাতে সরকার এবার শিকারি নিয়োগের পরিকল্পনা করছে, যাতে তারা বিপজ্জনক ভালুকগুলোকে নিয়ন্ত্রণে আনতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দেশটির ইতিহাসে সবচেয়ে কম শরণার্থী প্রবেশসীমা ঘোষণা করেছেন। তিনি ঘোষণা দিয়েছেন, ২০২৬ অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্রে সর্বোচ্চ ৭ হাজার ৫০০ জন শরণার্থীকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে। তবে এই নির্বাহী ঘোষণার মাধ্যমে তিনি দেশটির আইন ভেঙেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস আরও দুই ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ হস্তান্তর করেছে। এর এক দিন আগেই গাজায় ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতি ভেঙে একের পর এক ইসরায়েলি হামলা চালায় ইসরায়েল। দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর দপ্তর জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার রেডক্রসের মাধ্যমে ওই দুই মরদেহ গাজা থেকে ইসরায়েলি
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস আরও দুই ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ হস্তান্তর করেছে। এর এক দিন আগেই গাজায় ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতি ভেঙে একের পর এক ইসরায়েলি হামলা চালায় ইসরায়েল। দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর দপ্তর জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার রেডক্রসের মাধ্যমে ওই দুই মরদেহ গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনীর কাছে পৌঁছেছে। পরে এগুলো শনাক্তের জন্য ইসরায়েলে নেওয়া হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে হওয়া যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় হামাস ২০ জন জীবিত ইসরায়েলি বন্দীকে মুক্তি দেয়। বিনিময়ে ইসরায়েল প্রায় ২ হাজার ফিলিস্তিনি রাজনৈতিক বন্দীকে মুক্তি দিয়েছে। ইসরায়েলি সেনারাও গাজার শহরাঞ্চল থেকে আংশিকভাবে সরে গেছে। তবে ১০ অক্টোবর থেকে কার্যকর যুদ্ধবিরতির পরও ইসরায়েলি হামলায় গাজায় বহু মানুষ নিহত হয়েছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত মঙ্গলবার থেকে বুধবার পর্যন্ত ইসরায়েলি হামলায় ১০৪ জন নিহত হয়েছে, যাদের মধ্যে ৪৬ শিশু ও ২০ নারী।
চুক্তি অনুযায়ী হামাস ২৮ জন ইসরায়েলি বন্দীর মরদেহ ফেরত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। বিনিময়ে তারা ইসরায়েলে নিহত ফিলিস্তিনিদের মরদেহ ফেরত চায়। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত হামাস ১৫ জনের মরদেহ হস্তান্তর করেছে। তাদের দাবি, ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়ে থাকা আরও অনেক মরদেহ উদ্ধারে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও সহায়তা তারা এখনো পায়নি।
ইসরায়েল দাবি করছে, হামাস ইচ্ছাকৃতভাবে মরদেহ হস্তান্তরে দেরি করছে। গাজার মধ্যাঞ্চল আজ-জুয়ায়দা থেকে আল জাজিরার সাংবাদিক তারেক আবু আজযুম জানান, ধ্বংসস্তূপে মরদেহ উদ্ধারে হামাস লজিস্টিক ও প্রযুক্তিগত সমস্যায় পড়েছে। হামাস ভারী যন্ত্রপাতি ও বুলডোজার প্রবেশের অনুমতি চেয়েছে, কিন্তু ইসরায়েল এখনো তা অনুমোদন দেয়নি।
এই মরদেহ ফেরত ইস্যুই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের যুদ্ধ শেষ করার পরিকল্পনাকে জটিল করে তুলেছে। গাজার ভবিষ্যৎ প্রশাসন এবং হামাসকে নিরস্ত্র করার দাবি—এ দুটি বিষয়ও এখন বড় বাধা হিসেবে রয়ে গেছে।
এদিকে, গত বুধবার রাতে ইসরায়েলি বিমান দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসের পূর্বে ১০ দফা হামলা চালায়। একই সময়ে উত্তর গাজা সিটিতেও ট্যাংক থেকে গোলাবর্ষণ হয়। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানায়, তারা ‘নির্দিষ্ট’ হামলা চালিয়েছে সেসব এলাকায় যেখানে ‘সন্ত্রাসী অবকাঠামো’ ছিল বলে দাবি করা হচ্ছে।
জাতিসংঘের এক কর্মকর্তা জানান, যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ২৪ হাজার টনের বেশি জাতিসংঘের ত্রাণ গাজায় পৌঁছেছে। তিনি আরও বলেন, ত্রাণ বিতরণে এনজিওগুলোর অংশগ্রহণের অনুমতি দিতে হবে। যুদ্ধবিরতির আগের তুলনায় এখন ত্রাণের পরিমাণ অনেক বেড়েছে। তবু তহবিল সংকট এবং ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের সমন্বয়হীনতা বড় বাধা হয়ে আছে। সীমান্ত পারাপারও প্রায় বন্ধ।
বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) মধ্যপ্রাচ্য পরিচালক সামের আবদেল জাবের বলেন, যুদ্ধবিরতির পর ২০ দিনে তারা গাজায় প্রায় ২০ হাজার টন খাদ্য সংগ্রহ করেছেন। জাতিসংঘের সমন্বয় কর্মকর্তা আলাকবারভ জানান, যুদ্ধবিরতির ২০ দফা পরিকল্পনা পূর্ণ বাস্তবায়ন না হলে মানবিক সহায়তা কার্যক্রম পূর্ণমাত্রায় সম্ভব নয়।
তিনি ইসরায়েলকে আরও এনজিওকে গাজায় কাজের অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানান। কারণ, ইসরায়েল অনেক সংস্থাকে নিষিদ্ধ করেছে। তাঁর ভাষায়, ‘এনজিও নিবন্ধনের জটিলতা বড় বাধা হয়ে আছে। আমরা বারবার বলছি, মানবিক কার্যক্রমে আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় এনজিওর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
ইসরায়েলি হামলায় গাজার ২০ লাখের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। অনেকে একাধিকবার স্থান বদল করতে বাধ্য হয়েছে। অধিকাংশ মানুষ এখনো ধ্বংসস্তূপে ফেরা সাহস পাচ্ছে না। কারণ তারা আশঙ্কা করছে, ফেরার পর আবারও হামলা হতে পারে।
আল-জাজিরা জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি সেনারা গাজা সিটির পূর্বে তুফাহ ও শুজাইয়া এলাকায় ঘরবাড়ি ভেঙে দিয়েছে। এ মাসের শুরু থেকে সেখানে স্থল অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছে, এটি একটি পরিকল্পিত প্রচেষ্টা—পুরো পাড়া-মহল্লা ধ্বংস করে বসবাসের অনুপযোগী করে ফেলার। বুলডোজারে রাস্তা, বাড়িঘর, অবকাঠামো—সবকিছু মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হচ্ছে, যতক্ষণ না গাজা সিটির পূর্বাঞ্চল পুরোপুরি দখলে আসে।

ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস আরও দুই ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ হস্তান্তর করেছে। এর এক দিন আগেই গাজায় ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতি ভেঙে একের পর এক ইসরায়েলি হামলা চালায় ইসরায়েল। দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর দপ্তর জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার রেডক্রসের মাধ্যমে ওই দুই মরদেহ গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনীর কাছে পৌঁছেছে। পরে এগুলো শনাক্তের জন্য ইসরায়েলে নেওয়া হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে হওয়া যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় হামাস ২০ জন জীবিত ইসরায়েলি বন্দীকে মুক্তি দেয়। বিনিময়ে ইসরায়েল প্রায় ২ হাজার ফিলিস্তিনি রাজনৈতিক বন্দীকে মুক্তি দিয়েছে। ইসরায়েলি সেনারাও গাজার শহরাঞ্চল থেকে আংশিকভাবে সরে গেছে। তবে ১০ অক্টোবর থেকে কার্যকর যুদ্ধবিরতির পরও ইসরায়েলি হামলায় গাজায় বহু মানুষ নিহত হয়েছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত মঙ্গলবার থেকে বুধবার পর্যন্ত ইসরায়েলি হামলায় ১০৪ জন নিহত হয়েছে, যাদের মধ্যে ৪৬ শিশু ও ২০ নারী।
চুক্তি অনুযায়ী হামাস ২৮ জন ইসরায়েলি বন্দীর মরদেহ ফেরত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। বিনিময়ে তারা ইসরায়েলে নিহত ফিলিস্তিনিদের মরদেহ ফেরত চায়। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত হামাস ১৫ জনের মরদেহ হস্তান্তর করেছে। তাদের দাবি, ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়ে থাকা আরও অনেক মরদেহ উদ্ধারে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও সহায়তা তারা এখনো পায়নি।
ইসরায়েল দাবি করছে, হামাস ইচ্ছাকৃতভাবে মরদেহ হস্তান্তরে দেরি করছে। গাজার মধ্যাঞ্চল আজ-জুয়ায়দা থেকে আল জাজিরার সাংবাদিক তারেক আবু আজযুম জানান, ধ্বংসস্তূপে মরদেহ উদ্ধারে হামাস লজিস্টিক ও প্রযুক্তিগত সমস্যায় পড়েছে। হামাস ভারী যন্ত্রপাতি ও বুলডোজার প্রবেশের অনুমতি চেয়েছে, কিন্তু ইসরায়েল এখনো তা অনুমোদন দেয়নি।
এই মরদেহ ফেরত ইস্যুই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের যুদ্ধ শেষ করার পরিকল্পনাকে জটিল করে তুলেছে। গাজার ভবিষ্যৎ প্রশাসন এবং হামাসকে নিরস্ত্র করার দাবি—এ দুটি বিষয়ও এখন বড় বাধা হিসেবে রয়ে গেছে।
এদিকে, গত বুধবার রাতে ইসরায়েলি বিমান দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসের পূর্বে ১০ দফা হামলা চালায়। একই সময়ে উত্তর গাজা সিটিতেও ট্যাংক থেকে গোলাবর্ষণ হয়। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানায়, তারা ‘নির্দিষ্ট’ হামলা চালিয়েছে সেসব এলাকায় যেখানে ‘সন্ত্রাসী অবকাঠামো’ ছিল বলে দাবি করা হচ্ছে।
জাতিসংঘের এক কর্মকর্তা জানান, যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ২৪ হাজার টনের বেশি জাতিসংঘের ত্রাণ গাজায় পৌঁছেছে। তিনি আরও বলেন, ত্রাণ বিতরণে এনজিওগুলোর অংশগ্রহণের অনুমতি দিতে হবে। যুদ্ধবিরতির আগের তুলনায় এখন ত্রাণের পরিমাণ অনেক বেড়েছে। তবু তহবিল সংকট এবং ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের সমন্বয়হীনতা বড় বাধা হয়ে আছে। সীমান্ত পারাপারও প্রায় বন্ধ।
বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) মধ্যপ্রাচ্য পরিচালক সামের আবদেল জাবের বলেন, যুদ্ধবিরতির পর ২০ দিনে তারা গাজায় প্রায় ২০ হাজার টন খাদ্য সংগ্রহ করেছেন। জাতিসংঘের সমন্বয় কর্মকর্তা আলাকবারভ জানান, যুদ্ধবিরতির ২০ দফা পরিকল্পনা পূর্ণ বাস্তবায়ন না হলে মানবিক সহায়তা কার্যক্রম পূর্ণমাত্রায় সম্ভব নয়।
তিনি ইসরায়েলকে আরও এনজিওকে গাজায় কাজের অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানান। কারণ, ইসরায়েল অনেক সংস্থাকে নিষিদ্ধ করেছে। তাঁর ভাষায়, ‘এনজিও নিবন্ধনের জটিলতা বড় বাধা হয়ে আছে। আমরা বারবার বলছি, মানবিক কার্যক্রমে আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় এনজিওর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
ইসরায়েলি হামলায় গাজার ২০ লাখের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। অনেকে একাধিকবার স্থান বদল করতে বাধ্য হয়েছে। অধিকাংশ মানুষ এখনো ধ্বংসস্তূপে ফেরা সাহস পাচ্ছে না। কারণ তারা আশঙ্কা করছে, ফেরার পর আবারও হামলা হতে পারে।
আল-জাজিরা জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি সেনারা গাজা সিটির পূর্বে তুফাহ ও শুজাইয়া এলাকায় ঘরবাড়ি ভেঙে দিয়েছে। এ মাসের শুরু থেকে সেখানে স্থল অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছে, এটি একটি পরিকল্পিত প্রচেষ্টা—পুরো পাড়া-মহল্লা ধ্বংস করে বসবাসের অনুপযোগী করে ফেলার। বুলডোজারে রাস্তা, বাড়িঘর, অবকাঠামো—সবকিছু মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হচ্ছে, যতক্ষণ না গাজা সিটির পূর্বাঞ্চল পুরোপুরি দখলে আসে।


জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে অস্ট্রেলিয়াজুড়ে চলছে শিক্ষার্থী ধর্মঘট। আজ শুক্রবার অস্ট্রেলিয়া সরকারের দুর্বল জলবায়ুনীতির প্রতিবাদে এই ধর্মঘট হয়। শিক্ষার্থীদের এই ধর্মঘটে যেন অন্যরাও যোগ দিতে পারে, সে জন্য দেশটির প্রায় ৪০০ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আজ ছুটি ঘোষণা করেছে।
২১ মে ২০২১
জাপানে হঠাৎ বেড়ে গেছে ভালুকের হামলা। দেশজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। এই পরিস্থিতি সামলাতে সরকার এবার শিকারি নিয়োগের পরিকল্পনা করছে, যাতে তারা বিপজ্জনক ভালুকগুলোকে নিয়ন্ত্রণে আনতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দেশটির ইতিহাসে সবচেয়ে কম শরণার্থী প্রবেশসীমা ঘোষণা করেছেন। তিনি ঘোষণা দিয়েছেন, ২০২৬ অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্রে সর্বোচ্চ ৭ হাজার ৫০০ জন শরণার্থীকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে। তবে এই নির্বাহী ঘোষণার মাধ্যমে তিনি দেশটির আইন ভেঙেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান অন্তত আরও এক সপ্তাহের জন্য যুদ্ধবিরতির সময়সীমা বাড়াতে সম্মত হয়েছে। তুরস্কে অনুষ্ঠিত আলোচনায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে