অনলাইন ডেস্ক
উগান্ডার পশ্চিমাঞ্চলের একটি আবাসিক স্কুলে বিদ্রোহী গোষ্ঠীর হামলায় অন্তত ৪০ জন নিহত হয়েছে। হতাহতদের অধিকাংশই ছাত্র। এ ছাড়া স্কুলটির ছাত্রীসহ আরও কয়েকজনকে অপহরণ করা হয়েছে বলে দাবি পুলিশের। তবে নিহত ও অপহৃতদের মধ্যে কতজন ছাত্রছাত্রী রয়েছে, তা জানা যায়নি।
পুলিশের বরাতে সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান জানায়, গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের সীমান্তের কাছে উগান্ডার পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর এমপন্ডওয়ের লুবিরিরা মাধ্যমিক স্কুলে এ ঘটনা ঘটে। ৬০ জনের বেশি শিক্ষার্থী আবাসিক স্কুলটিতে পড়াশোনা করত, যাদের অধিকাংশই সেখানে থাকত।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, কঙ্গোভিত্তিক সশস্ত্র গোষ্ঠী ‘অ্যালাইড ডেমোক্রেটিক ফোর্সের (এডিএফ)’ উগান্ডা শাখা এই হামলার জন্য দায়ী। এডিএফের সঙ্গে জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের (আইএস) সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। হামলাকারীরা স্কুল প্রাঙ্গণে এসে এলোপাতাড়ি গুলি চালানোর পাশাপাশি স্কুলটির ছাত্রাবাস জ্বালিয়ে দিয়েছে, শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দ খাদ্যসামগ্রীও লুটপাট করেছে।
এ হামলায় আরও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। এদের মধ্যে আটজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। আহত সবাইকে নিকটবর্তী বেওয়ারা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির জাতীয় পুলিশের মুখপাত্র ফ্রেড এনাঙ্গা।
উগান্ডার সেনাবাহিনীর সদস্য মেজর জেনারেল ডিক ওলুম বিবিসিকে জানান, কয়েকটি ছেলেকে পুড়িয়ে এবং কুপিয়ে হত্যা করেছে হামলাকারীরা। কিছু লাশ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ফলে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করতে ডিএনএ পরীক্ষা করতে হবে।
হামলাকারীরা ছাত্র আবাসিক স্কুলটিতে অগ্নিসংযোগের পাশাপাশি ওই অঞ্চলে বোমা বিস্ফোরণও ঘটিয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। এডিএফের বিরুদ্ধে এর আগে ডাকাতি, মানব পাচার, হত্যা ও মাদক বাণিজ্যে সংশ্লিষ্টতার বহু অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে এবারই প্রথম স্কুলে হামলার অভিযোগ উঠেছে এডিএফের বিরুদ্ধে।
উগান্ডার পশ্চিমাঞ্চলের একটি আবাসিক স্কুলে বিদ্রোহী গোষ্ঠীর হামলায় অন্তত ৪০ জন নিহত হয়েছে। হতাহতদের অধিকাংশই ছাত্র। এ ছাড়া স্কুলটির ছাত্রীসহ আরও কয়েকজনকে অপহরণ করা হয়েছে বলে দাবি পুলিশের। তবে নিহত ও অপহৃতদের মধ্যে কতজন ছাত্রছাত্রী রয়েছে, তা জানা যায়নি।
পুলিশের বরাতে সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান জানায়, গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের সীমান্তের কাছে উগান্ডার পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর এমপন্ডওয়ের লুবিরিরা মাধ্যমিক স্কুলে এ ঘটনা ঘটে। ৬০ জনের বেশি শিক্ষার্থী আবাসিক স্কুলটিতে পড়াশোনা করত, যাদের অধিকাংশই সেখানে থাকত।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, কঙ্গোভিত্তিক সশস্ত্র গোষ্ঠী ‘অ্যালাইড ডেমোক্রেটিক ফোর্সের (এডিএফ)’ উগান্ডা শাখা এই হামলার জন্য দায়ী। এডিএফের সঙ্গে জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের (আইএস) সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। হামলাকারীরা স্কুল প্রাঙ্গণে এসে এলোপাতাড়ি গুলি চালানোর পাশাপাশি স্কুলটির ছাত্রাবাস জ্বালিয়ে দিয়েছে, শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দ খাদ্যসামগ্রীও লুটপাট করেছে।
এ হামলায় আরও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। এদের মধ্যে আটজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। আহত সবাইকে নিকটবর্তী বেওয়ারা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির জাতীয় পুলিশের মুখপাত্র ফ্রেড এনাঙ্গা।
উগান্ডার সেনাবাহিনীর সদস্য মেজর জেনারেল ডিক ওলুম বিবিসিকে জানান, কয়েকটি ছেলেকে পুড়িয়ে এবং কুপিয়ে হত্যা করেছে হামলাকারীরা। কিছু লাশ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ফলে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করতে ডিএনএ পরীক্ষা করতে হবে।
হামলাকারীরা ছাত্র আবাসিক স্কুলটিতে অগ্নিসংযোগের পাশাপাশি ওই অঞ্চলে বোমা বিস্ফোরণও ঘটিয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। এডিএফের বিরুদ্ধে এর আগে ডাকাতি, মানব পাচার, হত্যা ও মাদক বাণিজ্যে সংশ্লিষ্টতার বহু অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে এবারই প্রথম স্কুলে হামলার অভিযোগ উঠেছে এডিএফের বিরুদ্ধে।
ইউক্রেন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের অবস্থান নিয়ে উত্তেজনা বাড়ছে। সর্বশেষ আজ বৃহস্পতিবার বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে এক হয়েছেন ইউরোপের নেতারা। জেলেনস্কিকে তাঁরা বলেছেন—ইউরোপ রাশিয়ার চেয়ে শক্তিশালী। ইউক্রেনকে রক্ষা করতে তাঁরা প্রস্তুত।
১ ঘণ্টা আগেএপ্রিলের শুরুতেই এই পদক্ষেপ কার্যকর হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বিদায়ের আগে সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন অভিবাসীদের সুরক্ষায় এই অস্থায়ী আইনি মর্যাদা অনুমোদন করেন। গত সপ্তাহে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রকাশ্য বিরোধ শুরু হওয়ার আগে থেকেই...
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যবস্থা ধ্বংস করছে বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত ইউক্রেনের রাষ্ট্রদূত ভ্যালেরি জালুঝনি। আজ বৃহস্পতিবার লন্ডনের চ্যাথাম হাউসে এক সম্মেলনে বক্তব্য রাখার সময় তিনি বলেন, নতুন ট্রাম্প প্রশাসনের পররাষ্ট্রনীতির ধরন পশ্চিমা বিশ্বের ঐক্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। আমেরিকা, যুক্তরাষ্ট্র,
৩ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের নিরাপত্তায় যুক্তরাজ্য নেতৃত্ব দেবে বলে বক্তব্য দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমার। আজ বৃহস্পতিবার রাতে বিবিসি জানিয়েছে, লিভারপুলের একটি প্রতিরক্ষা কারখানায় শ্রমিক ও গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি ওই বক্তব্য দেন।
৩ ঘণ্টা আগে