উম্মে শায়লা রুমকী
ভুলে যাওয়া মানেই ডিমেনশিয়া নয়। ডিমেনশিয়া হলো কিছু উপসর্গের সমন্বয়। মস্তিষ্কের কোষ মরে গেলে সাধারণভাবে মানুষ মানসিক কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। তাঁর স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়। স্মৃতিশক্তিহীনতা হলো এর প্রধান শনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য। তবে স্মৃতিশক্তিহীনতা অনেক কারণে হতে পারে।
আমাদের মস্তিষ্কে বিভিন্ন রকম কোষ বিভিন্ন কাজ করে। যেসব কাজে নিয়োজিত কোষ মরে যায় বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, সেসব কাজ স্বাভাবিকভাবে মস্তিষ্ক করতে পারে না। যেমন: নড়াচড়া, বিচারক্ষমতা, মনে রাখার মতো কাজ মস্তিষ্ক স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় করতে পারে না, যদি সেই কোষগুলো নষ্ট হয়ে যায়।
কী করে বুঝবেন
মনে রাখতে না-পারাটা যদিও ডিমেনশিয়া রোগের শনাক্তকরণ বৈশিষ্ট্য, তবুও অন্য উপসর্গ থাকতে হবে। যেমন: যোগাযোগ ও ভাষার ব্যবহারে অস্বাভাবিকতা, মনঃসংযোগ করতে না পারা, যৌক্তিক বিচারবোধ হারিয়ে ফেলা ইত্যাদি। উপসর্গগুলো ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। একবার মস্তিষ্কের কোষ মারা গেলে তা স্থায়ী হয়।
তেমন কোনো একক টেস্ট করে রোগ নির্ণয় করা যায় না। রোগের ইতিহাস, অন্যান্য রোগ আলাদাকরণ, প্রতিদিনের কাজ পর্যবেক্ষণ করে ডিমেনশিয়া শনাক্ত করা হয়। সেই অর্থে এর চিকিৎসা নেই বলে উপসর্গ অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়।
সচেতনতা প্রয়োজন
কর্মক্ষমতা বাড়াতে
লেখক: ফিজিওথেরাপি কনসালট্যান্ট, পিটিআরসি ফিজিওথেরাপি সেন্টার
ভুলে যাওয়া মানেই ডিমেনশিয়া নয়। ডিমেনশিয়া হলো কিছু উপসর্গের সমন্বয়। মস্তিষ্কের কোষ মরে গেলে সাধারণভাবে মানুষ মানসিক কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। তাঁর স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়। স্মৃতিশক্তিহীনতা হলো এর প্রধান শনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য। তবে স্মৃতিশক্তিহীনতা অনেক কারণে হতে পারে।
আমাদের মস্তিষ্কে বিভিন্ন রকম কোষ বিভিন্ন কাজ করে। যেসব কাজে নিয়োজিত কোষ মরে যায় বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, সেসব কাজ স্বাভাবিকভাবে মস্তিষ্ক করতে পারে না। যেমন: নড়াচড়া, বিচারক্ষমতা, মনে রাখার মতো কাজ মস্তিষ্ক স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় করতে পারে না, যদি সেই কোষগুলো নষ্ট হয়ে যায়।
কী করে বুঝবেন
মনে রাখতে না-পারাটা যদিও ডিমেনশিয়া রোগের শনাক্তকরণ বৈশিষ্ট্য, তবুও অন্য উপসর্গ থাকতে হবে। যেমন: যোগাযোগ ও ভাষার ব্যবহারে অস্বাভাবিকতা, মনঃসংযোগ করতে না পারা, যৌক্তিক বিচারবোধ হারিয়ে ফেলা ইত্যাদি। উপসর্গগুলো ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। একবার মস্তিষ্কের কোষ মারা গেলে তা স্থায়ী হয়।
তেমন কোনো একক টেস্ট করে রোগ নির্ণয় করা যায় না। রোগের ইতিহাস, অন্যান্য রোগ আলাদাকরণ, প্রতিদিনের কাজ পর্যবেক্ষণ করে ডিমেনশিয়া শনাক্ত করা হয়। সেই অর্থে এর চিকিৎসা নেই বলে উপসর্গ অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়।
সচেতনতা প্রয়োজন
কর্মক্ষমতা বাড়াতে
লেখক: ফিজিওথেরাপি কনসালট্যান্ট, পিটিআরসি ফিজিওথেরাপি সেন্টার
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
২ দিন আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
২ দিন আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
২ দিন আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
২ দিন আগে