করোনাভাইরাসের নতুন প্রকরণ ‘এরিস’ ছড়িয়ে পড়ার খবর পাওয়া গেছে অনেক আগেই। কিন্তু তাতেও মানুষের মধ্যে ভ্যাকসিন গ্রহণের বিষয়ে খুব একটা উৎসাহ নেই। এরই মধ্যে এবার নতুন কোভিডের নতুন ভ্যাকসিন আনছে মার্কিন ওষুধ নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো। আগামী মাসেই নতুন এই ভ্যাকসিনটি বাজারে আসবে বলে জানানো হয়েছে বার্তা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মার্কিনিরা নতুন এই ভ্যাকসিনকে সাদরে গ্রহণ করবে। কিন্তু ২০২১ সালের শেষ দিক থেকেই ভ্যাকসিনের প্রতি মানুষের আগ্রহ অনেকটাই কমে গেছে। যদিও যুক্তরাষ্ট্রের ২৪ কোটি মানুষ অন্তত এক ডোজ হলেও ভ্যাকসিন নিয়েছিলেন।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিভিএসসহ যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি ওষুধ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান আগামী মাস থেকে এই নতুন ভ্যাকসিন বাজারে আনতে যাচ্ছে। তাদের দাবি, নতুন এই ভ্যাকসিন ওমিক্রনসহ নতুন প্রকরণের কোভিড ভাইরাসের মোকাবিলায় সফল হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান কাইজার ফ্যামিলি ফাউন্ডেশনের সার্ভে মেথডলজি বিভাগের পরিচালক অ্যাশলে কিরজিঙ্গার জানান, তাঁরা নতুন ভ্যাকসিন নিয়ে সচেতনতা বাড়ানোর চেষ্টা চালাবেন এবং একই সঙ্গে ভ্যাকসিনের গুণাগুণ নিয়ে মানুষের মধ্যকার দ্বিধা দূর করার চেষ্টা করবেন।
এদিকে, নতুন ভ্যাকসিন বাজারে আনলেও তা আশানুরূপ ব্যবসা করবে না বলেই আশঙ্কা ফাইজার, বায়োনটেক এবং মডার্নার মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর। ফাইজার-বায়োনটেক জানিয়েছে, চাহিদা না থাকার কারণে তাদের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে আনতে হতে পারে। একই ধরনের ইঙ্গিত দিয়েছে মডার্নাও। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, চাহিদা কম থাকায় তাদের অন্তত ৫ কোটি ডোজ কম উৎপাদন করা লাগতে পারে।
গত বছর ফাইজার এবং মডার্না বিশ্বজুড়ে অন্তত ৫৬০০ কোটি ডলারের কোভিড ভ্যাকসিন বিক্রি করেছিল। যা চলতি বছরে কমে আসতে পারে মাত্র ২০০০ কোটি ডলারে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, আসন্ন শীতেও এই পরিস্থিতি খুব একটা নাও বদলাতে পারে।
করোনাভাইরাসের নতুন প্রকরণ ‘এরিস’ ছড়িয়ে পড়ার খবর পাওয়া গেছে অনেক আগেই। কিন্তু তাতেও মানুষের মধ্যে ভ্যাকসিন গ্রহণের বিষয়ে খুব একটা উৎসাহ নেই। এরই মধ্যে এবার নতুন কোভিডের নতুন ভ্যাকসিন আনছে মার্কিন ওষুধ নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো। আগামী মাসেই নতুন এই ভ্যাকসিনটি বাজারে আসবে বলে জানানো হয়েছে বার্তা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মার্কিনিরা নতুন এই ভ্যাকসিনকে সাদরে গ্রহণ করবে। কিন্তু ২০২১ সালের শেষ দিক থেকেই ভ্যাকসিনের প্রতি মানুষের আগ্রহ অনেকটাই কমে গেছে। যদিও যুক্তরাষ্ট্রের ২৪ কোটি মানুষ অন্তত এক ডোজ হলেও ভ্যাকসিন নিয়েছিলেন।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিভিএসসহ যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি ওষুধ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান আগামী মাস থেকে এই নতুন ভ্যাকসিন বাজারে আনতে যাচ্ছে। তাদের দাবি, নতুন এই ভ্যাকসিন ওমিক্রনসহ নতুন প্রকরণের কোভিড ভাইরাসের মোকাবিলায় সফল হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান কাইজার ফ্যামিলি ফাউন্ডেশনের সার্ভে মেথডলজি বিভাগের পরিচালক অ্যাশলে কিরজিঙ্গার জানান, তাঁরা নতুন ভ্যাকসিন নিয়ে সচেতনতা বাড়ানোর চেষ্টা চালাবেন এবং একই সঙ্গে ভ্যাকসিনের গুণাগুণ নিয়ে মানুষের মধ্যকার দ্বিধা দূর করার চেষ্টা করবেন।
এদিকে, নতুন ভ্যাকসিন বাজারে আনলেও তা আশানুরূপ ব্যবসা করবে না বলেই আশঙ্কা ফাইজার, বায়োনটেক এবং মডার্নার মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর। ফাইজার-বায়োনটেক জানিয়েছে, চাহিদা না থাকার কারণে তাদের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে আনতে হতে পারে। একই ধরনের ইঙ্গিত দিয়েছে মডার্নাও। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, চাহিদা কম থাকায় তাদের অন্তত ৫ কোটি ডোজ কম উৎপাদন করা লাগতে পারে।
গত বছর ফাইজার এবং মডার্না বিশ্বজুড়ে অন্তত ৫৬০০ কোটি ডলারের কোভিড ভ্যাকসিন বিক্রি করেছিল। যা চলতি বছরে কমে আসতে পারে মাত্র ২০০০ কোটি ডলারে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, আসন্ন শীতেও এই পরিস্থিতি খুব একটা নাও বদলাতে পারে।
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ১১৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এই সময়ে একজনে মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার (১৮ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩৩ মিনিট আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ৩৭৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। সর্বশেষ কোনো রোগীর মৃত্যু হয়নি। আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) সন্ধ্যায় হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হওয়া ডেঙ্গু রোগীদের মধ্যে ২১০ জন পুরুষ...
১ দিন আগেমানবদেহে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজনসংক্রান্ত অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়ার অনুমোদন দিয়েছে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক। হালনাগাদ আইনে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দানের পরিধি যেমন বেড়েছে, তেমনি দেশের ভেতরেই বৈধভাবে অঙ্গ প্রতিস্থাপনের সুযোগ সৃষ্টি করেছে। এ ছাড়া মৃত্যুর পর চিকিৎসার কল্যাণে দেহদানের নিয়মনীতিতেও এসেছে
১ দিন আগেরাজধানীর জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে (এনআইসিভিডি) পুরোনো করোনারি কেয়ার ইউনিট (সিসিইউ) ভেঙে নতুন করে নির্মাণ করা হচ্ছে। দুই বছরের বেশি সময় ধরে চলছে সেটির নির্মাণকাজ। এই অবস্থায় সংকটাপন্ন রোগীদের জরুরি সেবা দেওয়া হচ্ছে অস্থায়ী সিসিইউতে। কিন্তু একটি সিসিইউর জন্য যে পরিবেশ দরকার, সেখানে তা নেই।
৩ দিন আগে