নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে বয়স্কদের অধিকাংশই অসংক্রামক রোগে ভুগছেন। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতি পাঁচজনের চারজনই ভুগছেন এ ধরনের রোগে। সে হিসাবে দেশে ৮০ শতাংশ প্রবীণই (৬০ বছর বা তদূর্ধ্ব) উচ্চ রক্ত চাপ, ডায়াবেটিস, ডিমেনশিয়া (নিদ্রাহীনতা) এবং বিষণ্নতার মতো অসংক্রামক রোগের শিকার।
সারা দেশের ২ হাজার ৭৯৫ জন প্রবীণের কাছ থেকে সংগৃহীত তথ্য ও উপাত্ত বিশ্লেষণ করে এমন চিত্র পাওয়া গেছে। এ পরিস্থিতিকে খুবই উদ্বেগজনক বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
আজ শুক্রবার (১ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস উপলক্ষে আয়োজিত একটি অনলাইন সেমিনারে এ গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।
সেমিনারে গবেষক ও জনস্বাস্থ্যবিদেরা অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রবীণ জনগোষ্ঠীর সেবাদান ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী করতে সংশ্লিষ্ট গবেষণা জোরদার করার সুপারিশ করেছেন। গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন করেন আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশের (আইসিডিডিআর,বি) বিজ্ঞানী ও ইনিশিয়েটিভ ফর নন-কমিউনিকেবল ডিজিজেসের প্রধান ড. আলিয়া নাহিদ।
গবেষণায় দেখা গেছে, প্রবীণদের প্রতি দুই জনের একজন যে কোনো একটি অসংক্রামক রোগে আক্রান্ত। এর মধ্যে আবার নারীদের অসংক্রামক রোগে আক্রান্তের হার বেশি। পুরুষ প্রবীণদের ৩৭ শতাংশ এ ধরনের রোগের শিকার। আর নারীদের মধ্যে এ হার ৫৪ শতাংশ।
গবেষণায় আরও দেখা যায়, গত ছয় মাসে প্রবীণ ব্যক্তিরা প্রতি তিনজনের একজন (৩৫ শতাংশ) নিকটস্থ ওষুধ বিক্রেতার কাছে সেবার জন্য গেছেন। আর ৩৬ শতাংশ বেসরকারি হাসপাতালে এবং ১৭ শতাংশ সরকারি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র থেকে সেবা নিয়েছেন। প্রবীণদের সর্বশেষ ছয় মাসের স্বাস্থ্যসেবার গড় খরচ ছিল ২ হাজার ৪২৯ টাকা। এই প্রবীণদের ৩০ শতাংশ এখনো নিজেরা আয় করেন যা থেকে তাঁরা চিকিৎসার খরচ চালান।
আর যারা নিজেরা আয় করেন না, তাঁদের মধ্যে প্রতি পাঁচজনের চারজন চিকিৎসা খরচের জন্য সন্তানদের কিংবা নিজস্ব সঞ্চয়ের ওপর নির্ভরশীল।
এ প্রসঙ্গে গবেষণা দলের প্রধান ড. আলিয়া নাহিদ বলেন, সর্বশেষ জনশুমারি-২০১১ অনুযায়ী বাংলাদেশের মোট জনগোষ্ঠীর ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ প্রবীণ ছিল যা ২০৪১ সালে দ্বিগুণ হয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সে জন্য প্রবীণদের স্বাস্থ্যসেবা সুবিধাকে তাঁদের দোরগোড়ায় নেওয়া উচিত এবং সামাজিক সুরক্ষার পাশাপাশি প্রবীণদের জন্য স্বাস্থ্য সুরক্ষাও নিশ্চিত করতে হবে।
এ ছাড়া প্রবীণদের মধ্যে সংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব থেকে অসংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব বাড়ছে বলে ধারণা করছেন আইসিডিডিআর,বির নির্বাহী পরিচালক ড. তাহমিদ আহমেদ।
দেশে বয়স্কদের অধিকাংশই অসংক্রামক রোগে ভুগছেন। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতি পাঁচজনের চারজনই ভুগছেন এ ধরনের রোগে। সে হিসাবে দেশে ৮০ শতাংশ প্রবীণই (৬০ বছর বা তদূর্ধ্ব) উচ্চ রক্ত চাপ, ডায়াবেটিস, ডিমেনশিয়া (নিদ্রাহীনতা) এবং বিষণ্নতার মতো অসংক্রামক রোগের শিকার।
সারা দেশের ২ হাজার ৭৯৫ জন প্রবীণের কাছ থেকে সংগৃহীত তথ্য ও উপাত্ত বিশ্লেষণ করে এমন চিত্র পাওয়া গেছে। এ পরিস্থিতিকে খুবই উদ্বেগজনক বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
আজ শুক্রবার (১ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস উপলক্ষে আয়োজিত একটি অনলাইন সেমিনারে এ গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।
সেমিনারে গবেষক ও জনস্বাস্থ্যবিদেরা অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রবীণ জনগোষ্ঠীর সেবাদান ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী করতে সংশ্লিষ্ট গবেষণা জোরদার করার সুপারিশ করেছেন। গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন করেন আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশের (আইসিডিডিআর,বি) বিজ্ঞানী ও ইনিশিয়েটিভ ফর নন-কমিউনিকেবল ডিজিজেসের প্রধান ড. আলিয়া নাহিদ।
গবেষণায় দেখা গেছে, প্রবীণদের প্রতি দুই জনের একজন যে কোনো একটি অসংক্রামক রোগে আক্রান্ত। এর মধ্যে আবার নারীদের অসংক্রামক রোগে আক্রান্তের হার বেশি। পুরুষ প্রবীণদের ৩৭ শতাংশ এ ধরনের রোগের শিকার। আর নারীদের মধ্যে এ হার ৫৪ শতাংশ।
গবেষণায় আরও দেখা যায়, গত ছয় মাসে প্রবীণ ব্যক্তিরা প্রতি তিনজনের একজন (৩৫ শতাংশ) নিকটস্থ ওষুধ বিক্রেতার কাছে সেবার জন্য গেছেন। আর ৩৬ শতাংশ বেসরকারি হাসপাতালে এবং ১৭ শতাংশ সরকারি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র থেকে সেবা নিয়েছেন। প্রবীণদের সর্বশেষ ছয় মাসের স্বাস্থ্যসেবার গড় খরচ ছিল ২ হাজার ৪২৯ টাকা। এই প্রবীণদের ৩০ শতাংশ এখনো নিজেরা আয় করেন যা থেকে তাঁরা চিকিৎসার খরচ চালান।
আর যারা নিজেরা আয় করেন না, তাঁদের মধ্যে প্রতি পাঁচজনের চারজন চিকিৎসা খরচের জন্য সন্তানদের কিংবা নিজস্ব সঞ্চয়ের ওপর নির্ভরশীল।
এ প্রসঙ্গে গবেষণা দলের প্রধান ড. আলিয়া নাহিদ বলেন, সর্বশেষ জনশুমারি-২০১১ অনুযায়ী বাংলাদেশের মোট জনগোষ্ঠীর ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ প্রবীণ ছিল যা ২০৪১ সালে দ্বিগুণ হয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সে জন্য প্রবীণদের স্বাস্থ্যসেবা সুবিধাকে তাঁদের দোরগোড়ায় নেওয়া উচিত এবং সামাজিক সুরক্ষার পাশাপাশি প্রবীণদের জন্য স্বাস্থ্য সুরক্ষাও নিশ্চিত করতে হবে।
এ ছাড়া প্রবীণদের মধ্যে সংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব থেকে অসংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব বাড়ছে বলে ধারণা করছেন আইসিডিডিআর,বির নির্বাহী পরিচালক ড. তাহমিদ আহমেদ।
পুরুষদের জন্য নিরাপদ, কার্যকর ও হরমোনবিহীন জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ির পরীক্ষায় মিলেছে বড় সাফল্য। এই পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন ১৬ জন পুরুষ। এই ধাপে ওষুধটি শরীরে যথাযথ মাত্রায় পৌঁছায় কি না এবং এটি হৃদস্পন্দন, হরমোন, প্রদাহ, মেজাজ কিংবা যৌনক্ষমতার ওপর কোনো গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে কি না—তা পর্যবেক্ষণ
১৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার চার দেশ—শ্রীলঙ্কা, ভারত ও পাকিস্তানের মানুষদের আল্ট্রাপ্রসেসড ফুড বা অতি-প্রক্রিয়াজাত খাবার গ্রহণের প্রবণতা অনেক বেশি। এই অঞ্চলের বেশির ভাগ মানুষ, দিনের কোনো না কোনো পর্যায়ে এ ধরনের খাবার গ্রহণ করেন। গবেষণায় উঠে এসেছে যে, এই চার দেশের মানুষের একটা বড় অংশই তাদের...
১ দিন আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল সোমবার সকাল ৮টা থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) সারা দেশে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে ৪৪৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
১ দিন আগেদেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ ও করোনার নতুন উপধরনের সংক্রমণের মধ্যে দুটি রোগের চিকিৎসায় নতুন নির্দেশনা জারি করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান স্বাক্ষরিত ‘ডেঙ্গু ও কোভিড চিকিৎসায় নির্দেশনাবলি’ আজ রোববার (২০ জুলাই) প্রকাশ করা হয়েছে।
৪ দিন আগে